![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিব্বতের শুষ্ক ধু ধু প্রান্তরে মস্ত বরফের স্টুপ মাথায় নিয়ে দাড়িয়ে থাকা গোসাই নাথ । অপার রহস্যের ভুমিতে নিরন্তন বিষ্ময় এই শিশাপাংমা, যুগ যুগ ধরে কাছে টেনেছে পর্বতারোহীদের !
উচ্চতা : ২৬,২৮৯ ফুট ( ৮০১৩ মিটার )
স্হান : তিব্বত (চীন ) , অবশ্য এটি নেপাল সীমান্ত থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার ভিতরে ।
প্রথম জয় করেন চীনের একটি বড় টিম, মে মাসের ২ তারিখ, ১৯৬৪ সালে সু জিং (Hsu Jing ) ও আরো ৯ জন সদস্য মিলে। অন্যন্য বড় ১৪টি পাহাড়ের সবচেয়ে ছোট হলেও, এটি জয় হয়েছে সবার শেষে ! কারণ চীনের আইনী জটিলতা ও আরোহনের নিষেধাজ্ঞা ।
এডভান্স বেস ক্যাম্প
এটিই একমাত্র আট হাজারী পিক, যা পুরোপুরি চীনে অবস্হিত । আর এর বেস ক্যাম্প পর্যন্ত গাড়ী যেতে পারায় এতে অভিযান চালানো তুলনামুলক ভাবে সহজ।
পর্বতারোহণের সময় কখন কত উচ্চতায় থাকতে হয় ।
বিভিন্ন রুট ধরে এতে ক্লাইম্বিং করা যায় , তবে উত্তর দিক থেকে উঠাটা বেশী সহজ।
একটি পপুলার ক্লাইম্বিং রুট
কয়েকটি রুট
টপোগ্রাফিক ম্যাপে বেস ক্যাম্প থেকে সামিট, ক্লাইম্বিং রুট ।
গোসাইনাথের চুড়া নিয়ে একটা বিভ্রাটে পরেন অনেক আরোহী । তারা প্রায়ই সেন্ট্রাল সামিটকেই মুল সামিট মনে করে ফিরে আসেন। যদিও মুল সামিট আরো দূরে অথচ সামান্য একটু বেশী উচ্চতায় !
( Most only climb to the lower central summit, not crossing a long sharp ridge to the main summit. They technically have not climbed the peak )
শিশা-তে মৃত্যু : অন্যান্য আট হাজারীর তুলনায় এর মৃত্যুহার কম, ২০০৯ পর্যন্ত মাত্র ২৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন এতে ! মাত্র!!
আরো দেখতে পারেন :
বিশ্বের সবচেয়ে উচু পাহাড় কি কি আর কোথায় অবস্হিত ? এগুলো জয় করেছন কতজন ? আর এতে মারা গেছে কয়জন ?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিশ্বের ১৪টি সর্বোচ্চ চুড়াই উপরের এই দুই টি স্কয়ারের ভিতর। আর গোসাই -এর অবস্হান ডান পাশের বড় স্কয়ারটার ভিতরে ।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সুত্র : http://en.wikipedia.org/wiki/Shishapangma
ছবি : গুগুল ভাই !
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভাই, আপনি হঠাৎ পাহাড়-পর্বত নিয়ে পড়লেন কেন?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: পাহাড় নিয়ে পরলাম সেটা তো চিন্তার বিষয় না!
দোয়া করেন পাহাড় থেকে যেন না পরি!
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১
সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১১
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: Thanks
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
সৌম্য বলেছেন: সামিট ক্যাম্প আর তার আগের ক্যাম্পটা সম্ভবত সি থ্রি-সি ফোর রাস্তাটা অনেক লম্বা। ঐ অল্টিচুডে এতটা রাস্তা... আর মাঝখানের গ্লেসিয়ারটা দেখলেই ভয় লাগে। এই ছবিতে খালি চোখেই বোঝা যাচ্ছে ক্রাভার্স ভর্তি।
কি আছে গীবনে!!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই , ভাল লক্ষ্য করেছেন - আমি কিন্তু কপি পেস্টের তাড়াহুড়ায় খেয়াল -ই করিনি !
ভাল থাকবেন ।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
দেশের র্শীষ সাতটি পর্বত চূঁড়ায় অনুসন্ধান ও উচ্চতা পরিমাপের ফলাফল
বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের অভিযাত্রী ট্রেকার- পর্বতারোহীরা দেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃংগগুলোর বিষয়ে অনুসন্ধান চালাচ্ছেন। প্রায় শত শত ট্রেকারের অনুসন্ধানী কার্যক্রমের ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময় দেশের সর্বোচ্চ চুঁড়াগুলোর সন্ধান মিলেছে । দেশের জাতীয় দৈনিকসহ অন্যান্য গনমাধ্যমেও এগুলোর বিষয়ে বেশ কিছু সংবাদ ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তবে এ বিষয়ের যাবতীয় উদ্দ্যোগ-ই ছিল ব্যক্তি পর্যায়ের কিংবা বিচ্ছিন্ন অথবা কোন একক সংগঠনরে পক্ষ থেকে । যথাযথ অনুসন্ধানের মাধ্যমে র্শীষ পর্বত শৃংগগুলোর সুস্পষ্ট অবস্হান ও উচ্চতা জানা ও তা প্রকাশ করা ছিল সংশ্লিষ্ট সকলেরই ঐকান্তিক কামনা । সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই এ বিষয়ে দেশের অভিজ্ঞ একটি সংগঠন “ভ্রমণ বাংলাদেশ” এবং অনলাইন ফোরাম “এডভেঞ্চারবিডি” একটি সমন্বিত উদ্দ্যোগ গ্রহণ করে। দেশের শীর্য সাতটি পর্বত চূঁড়ায় অনুসন্ধান ও উচ্চতা পরিমাপ কার্যক্রমের আওতায় কয়েকটি অভিযান চালানো হয় । আর শীর্ষ চূঁড়াগুলো নির্ধারিত হয় নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি ও উপকরণ গুলোর সমন্বয়ে :
১ । US 1:250K Topographic Map (United States Topographic Maps)
২। Russian 1:200K Topographic Map
৩। SRTM data (Shuttle Radar Topography Mission : NASA)
৪। ASTER (Advanced Space Borne Thermal Emission and Reflection Radiometer)
৫। Google Earth
৬। Data recorded by trekkers using handheld GPS receiver.
উচ্চতা পরিমাপ ও জরিপের উদ্দেশ্য নিয়ে পরিচালিত অনুসন্ধান কার্যক্রমের ফলাফল সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য প্রকাশ করা হল:
ক্রম
পর্বত চূঁড়ার নাম
উচ্চতা
পরিমাপের তারিখ
1.
মদক তং বা সাকাহাফং
১০৫০ মিটার / ৩৪৪৫ ফুট
১২-১২-২০১৪
2.
জ-ত্লং
১০১৪. মিটার / ৩৩২৮ ফুট
১৩/০৪/২০১৪
3.
দুমলং
১০১০ মিটার / ৩৩১৫ ফুট
০৭/১১/২০১৭
4.
কেওক্রাডং
৯৮৫ মিটার / ৩২৩০ফুট
০২-০১-২০১৫
5.
কংদুক বা যোগীহাফং
৯৮৩ মিটার / ৩২২২ ফুট
০৬/০১/২০১৫
6.
মাই-থাইজমা
৯৬৯ মিটার / ৩১৭৯ ফুট
০৬-০১-২০১৫
7.
লুকু ত্লাং বা থিন্দলতে
৯৫৭ মিটার /৩১৩৯ ফুট
০৯-০৬-২০১৪
“ভ্রমণ বাংলাদেশ” এর সদস্যরা ১৯৯৮-৯৯ সাল থেকে দেশের সুউচ্চ পর্বত শৃংগ, প্রত্যন্ত এলাকার নতুন নতুন ট্রেইল, ক্ষুদ্র নৃতাত্বিক গোষ্ঠীর আবাস-আবাসন, জীবনধারা ও সংস্কৃতি নিয়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। প্রতি বছরই “ভ্রমণ বাংলাদেশ” এর বেশ কিছু অভিযান-অভিযাত্রা ও অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালিত হয় দেশের বিভিন্ন এলাকায়। তথ্য প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের চরম উন্নতির যুগে দেশের সর্বোচ্চ চূঁড়া নিয়ে তথ্য বিভ্রাট স্পষ্ট হয়ে যায় সংশ্লিষ্ট বোদ্ধা মহলে অনেক আগে থেকেই। তাই এ বিষয়ে একটি সমন্বিত অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করা - হয়ে ওঠে সময়ের অনিবার্য দাবী। সময়ের সে দাবী পূরণ করার লক্ষ্যেই এই পর্বত শৃংগ পরিমাপ ও জরিপের কাজটি পরিচালিত হয় গত একবছর ধরে । প্রায় সাত -আটটি অভিযানে “ভ্রমণ বাংলাদেশ” ও “এডভেঞ্চাচারবিডি-র প্রতিনিধি দল বা অনুসন্ধান কর্মীরা এই কাজটি চালিয়া যায় যথেষ্ঠ প্রতিকূলতা ও বিপদ সংকুল অবস্থা সামনে রেখে, সামলে নিয়ে। অনুসন্ধান কর্মীদের মাঝে অভিযাত্রী রাতুলবিডি ব্যক্তিগত ভাবে প্রতিটি চূঁড়ায় উপস্থিত থেকে জিপিএস রিডিং নেন ও এর ছবি সংগ্রহ করেন।
এই অভিযান গুলোতে পরিমাপের জন্য জারমিন ইট্র্যাক্স-৩০, ইট্র্যাক্স সামিট, ইট্র্যাক্স ৭৬সিএসএক্স ব্যবহৃত হয় । যে গুলোর প্রতিটিতেই পৃথক ব্যারম্যাট্রিক অল্টামিটার (বায়ুর চাপ নিভর উচ্চতা মাপক যন্ত্র) থাকাতে অনেক নিভূল পাঠ দেয়। দেশের জিপিএস বিশেষজ্ঞ শামসুল আলম জিপিএস ম্যাপ-ট্রেইল ও অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয় মনিটর করেন ও যাবতীয় কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা প্রণয়ণ করেন ।
বরাবর
বার্তা সম্পাদক
আপনার বহুল প্রচারিত সংবাদমাধ্যমে সংবাদটি প্রচারের জন্য অনুরোধ করা গেল।
রবিউল হাসান খান মনা
সাধারণ সম্পাদক, ভ্রমণ বাংলাদেশ
০১৭১১-২৭৭২৫০
ও
রাতুলবিডি( শাহিন আহমাদ কামরুল গাফ্ফার )
মডারেটর : এডভেঞ্চারবিডি
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: