|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস
আমার সব চেয়ে প্রিয় কিছু হলো শেখা, যেখানে শেখার কিছু আছে সেখানে না শেখা পর্যন্ত মনে শান্তি থাকেনা, যখনই সময় তখনই শিখি, এখনো শিখছি
বলা হয়, একটি ছবিতে যা প্রকাশ করা হয়, তা হাজার লাইন লিখেও বলা যায় না। কিছু ছবি মানুষকে হাসায়, কিছু বিষণ্ণ করে, কিছু হয়তো আতঙ্কগ্রস্ত করে। কিন্তু এরকম কিছু ছবি আছে যা মন ছুঁয়ে যায়, কাঁদতে বাধ্য করে একজন মানুষকে। অনলাইন থেকে সংগৃহীত এমন ৯টি মর্মস্পর্শী ছবি নিয়ে আজকের পোস্ট। আপনার হৃদয়কে কিছুটা নাড়া দিবে হয়ত মাত্র এই কয়েকটা ছবি। চলুন দেখে নেয়া যাক আজকের কালেকশনঃ
০১।
ভূপালের গ্যাস ট্রাজেডিঃ
০২।
রানা প্লাজায় ধসঃ
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধ্বসের ঘটনায় মুহূর্তেই মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে শোক এবং উৎকণ্ঠা। ধ্বংসস্তূপ থেকে আহত-নিহত মানুষে বের করে আনার পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে দিনের পর দিন আর তার মাঝে দিয়ে আমরা সবাই একটু একটু করে উপলব্ধি করেছি নিদারুণ সেই বিভীষিকা। ব্যাপারটি এতই গুরুতর যে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের মানুষের কাছে এর সংবাদ চলে যায়, সেই সাথে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে তোলা বিভিন্ন ছবি। যেমন, তাসলিমা আখতারের তোলা প্রচ্ছদের এই ছবিটি। দুইজন মানুষের পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে বেঁচে থাকার যে ভীষণ আকুতি উঠে এসেছে এই ছবিতে, শত বলেও তা ব্যাখ্যা করা যাবে না। কি করে মৃত্যু হলো তাদের? তারা কি একজন আরেকজনকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছিলেন? কেমন ছিলো তাদের জীবন, তাদের স্বপ্ন? না জানি কী ভীষণ ভালোবাসায় মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে পরস্পরকে আঁকড়ে ধরেছিলেন তারা!
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখনো আলোচিত হয়ে যাচ্ছে মর্মস্পর্শী এই নিদারুণ করুন ছবিটি।
০৩।
ক্যান্সারে আক্রান্ত ছোট্ট মেয়েটিঃ
এ ছবিটি একটি ছোট মেয়ের, যে কিনা ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। কেমোথেরাপির কারণে তার মাথার চুল সব পড়ে যায়। আয়নাতে কি মেয়েটি তার মনের ইচ্ছাটুকুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছিল? মেয়েটি এখনো বেঁচে আছে কিনা আমাদের জানা নেই।
০৪।
মানুষ মানুষের জন্যঃ
উগান্ডাতে ১৯৮০ সালে চলছিল প্রচণ্ড দুর্ভিক্ষ। অনাহারের শিকার এক শিশুর হাত পরম মমতায় ধরে রেখেছেন দাতব্য সংস্থার একজন কর্মী। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি তুলেছেন মাইক ওয়েলস।
০৫।
প্রিয় শিক্ষকের জন্য বেদনার সুরঃ
ডিয়েগো ফ্র্যাজাও টোরকোয়াটো নামে ১২ বছরের এই ব্রাজিলিয়ান ছেলেটি তার প্রিয় শিক্ষকের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে ভায়োলিন বাজাচ্ছে, চোখে বেয়ে ঝরে পড়ছে তীব্র কষ্টের অশ্রু। সেই শিক্ষক ছোট এ ছেলেটিকে সঙ্গীতের সাহায্যে দারিদ্র ও সংঘাত থেকে মুক্তি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন।
০৬।
ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে পড়ন্ত মানুষঃ
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় বিধ্বস্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার। পুরো ভবনে আগুন ধরে গেলে অনেকেই নিচে ঝাঁপ দেন জীবন বাঁচানোর আশায়। সেরকমই এক হতভাগ্য ব্যক্তির ছবি তুলেন এপি’র আলোকচিত্রশিল্পী রিচার্ড ড্রিউ। বলাই বাহুল্য যে মানুষটি বাঁচাতে পারেন নি নিজের জীবন।
০৭।
থাইল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাঃ
থাইল্যান্ডের নির্বাসিত স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল থামম কিটিকাচর্নের দেশে ফিরে আসার কথা শুনে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো থাইল্যান্ড। থামাসাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভরত ছাত্রদের উপর গণহত্যা চালানো হয় ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর। বহু ছাত্রকে গুলি করে, পিটিয়ে বা আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। সেরকমই একটি ঘটনার ছবি তুলেছেন নীল ইউলেভিচ, যেটা ১৯৭৭ সালে পুলিৎজার প্রাইজ পায়।
০৮।
সুদানের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ১৯১৩ :
বিশ্ববিখ্যাত ও একইসাথে প্রবল সমালোচিত এ ছবিটি ১৯৯৩ সালে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আর এর মাধ্যমেই আলোতে আসেন আলোকচিত্রশিল্পী কেভিন কার্টার। সুদানের দুর্ভিক্ষের সময় তোলা এ ছবিটি ১৯৯৪ সালে জিতে নেয় পুলিৎজার পুরস্কার। এতে দেখা যায়, দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে জীর্ণ-শীর্ণ একটি শিশু মাটিতে মূমুর্ষ অবস্থায় পড়ে আছে, আর খুব কাছেই একটি শকুন বসে আছে। যেন কখন শিশুটি মারা যাবে ও এটা শিশুটিকে খেয়ে ফেলতে পারবে তারই অপেক্ষা। ছবিটি ভয়াবহ বিতর্ক তৈরি করে। কথা উঠে যে, ছবি তুলে শিশুটিকে বাঁচানোর কোনো চেষ্টা কেভিন করেছিলেন কি না? কেভিনের নিজেরও মনে হতে শুরু করে যে, তিনি হয়তো চাইলে শিশুটিকে বাঁচাতে পারতেন। তীব্র মানসিক যন্ত্রণা থেকে ১৯৯৪ সালে তিনি আত্মহত্যা করেন। যদিও শিশুটি সেসময় মারা যায় নি, আরো বেশ কিছুদিন বেঁচে ছিল। নিয়ং কং নামের ছবির ছেলেটি মারা যায় ২০০৭ সালে।
০৯।
যখন সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়ঃ
১৯৮৫ সালে কলম্বিয়াতে আরমেরো নামে ছোট গ্রামের পাশেই নেভাদো দেল রুইজ নামে আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। পুরো গ্রামের উপর এর প্রতিক্রিয়া ছিল ভয়াবহ। এতে ব্যপক ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হয়। অমায়রা স্যানচেজ নামে ১৩ বছরের এই মেয়েটি একটি বিধ্বস্ত ভবনের নিচে আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সে মারা যায়
আহা! কী করুন দৃষ্টি আমাদের দিকে, একটু বেচে থাকার আকুতি নিয়ে নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্বের দিকে, ক্ষমা করো নেভাদো আমরা তোমার বেচে থাকার আকুতির দাম দিতে পারিনি!
৭০ টি 
+২/-০ ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: পৃথিবী সাড়া জাগানো লোমহর্ষ সব ছবিই মৃত্যু বিষয়ক,
তাই খারাপ তো লাগার কথা,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগ বাড়ীতে আসার জন্য
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২১
আজীব ০০৭ বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: দোয়া করিয়েন ভাই যাতে এই রকম আরেকটাও না ঘটে এই পৃথিবীতে
আমরা চাইলে উপরোক্ত ছবির লোমহর্ষ জীবন অবসান করতে পারি,
কিন্তু করিনা,
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
এন ইউ এমিল বলেছেন: ভাই সকাল সকাল আপনে এইটা কি করলেন, মনঠা খুব খারাপ করে দিলেন,
দ্বিতীয় ছবিটি চোখে পরতেই বুকের মধ্যে খুব চাপ অনুভব করলাম,
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: ভাই আমি দুঃখিত, আপনার মনটা খারাপ করতে আমি চাইনি,
কি করবো দেশের যা পরিস্থিতি, তা তুলে ধরতে গিয়েই এই কালেক্শন।
আমি আবারো ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আপনার কাছ থেকে
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: জীবনের সৌন্দর্য কি শুধু কষ্টে ??
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: কষ্ট করে হলেও যদি আমরা অন্তত একটি অসহায় মানুষকে ভালবাসতে পারি সেই ভালাসাই হলো সৌন্দর্য্য,
জীবনে সুথে থাকতে কিংবা ভালবাসা পেতে কতই কষ্টই না পোহাতে আমাদের,
জীবন যোগ কষ্ট = সৌন্দর্য্য
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
অকুল পাথার বলেছেন: ভাই পারলে মন ভাল করার পোষ্ট দ্যান। দিলেন তো সকাল সকাল মন খারাপ করে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: উক্ত ছবি গুলো খারাপ ছবি নয়,
মনে করেন আপনি সকাল সকাল বের হলেন ঘর থেকে
পথের দ্বারে একটি মহিলা তার প্রসব ব্যদনায় কাতরাচ্ছে সে করুন মুহর্তের মাঝে আপনি এসে দেখলেন তখন আপনার করনীয় কী হবে?
আপনি কি মন খারাপ করে চলে যাবেন নাকি সকাল সকাল সে জন্য চোখ বন্ধ করে পাশ কাটিয়ে চলে যাবেন,
নাকি মানুষ মানুষের জন্য এই কথাটি মনে করে তাকে সাহার্য্য করবেন,
ভাই জীবনে সকাল বিকাল বলতে কিছু নেই,
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
জমরাজ বলেছেন: হৃদয়গ্রাহী ছবির কালেকশন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: ধন্যবাদ জমরাজ ভাই, মন্তব্য প্রদান করে উত্সাহ দেয়ার জন্য
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
আরজু পনি বলেছেন:
এসব দেখে নিজের কষ্টগুলোকে তুচ্ছ মনে হয় ।
এইতো বেশ ভালো আছি ।
বোধ সৃষ্টি করা পোস্ট ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আরজুপনি ভাই এই তক্ষনে আপনি আমার মনের কথাই বলেছেন,
এই ছবি গুলো পোষ্ট করার পেছনে আমি একটা কথাই বলতে চেয়েছি তা হলো আমরা অনেক সুখেই আছি এই পৃথিবীতে
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
নিজাম বলেছেন: মন খারাপ করে দিলেন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০২
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: নিজাম ভাই মন খারাপ করিয়েন না ,
যদি সত্যিই যদি এই ছবি গুলো দেখে মন খারাপ হয়ে থাকে তাহলে আজই শপথ করেন যেন আপনার সামনে কোন বিপদগ্রস্থ মানুষ দেখেন তাকে সাহার্য্য করবেন
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১২
পিচ্ছি পোলা বলেছেন: Bhai, ami mobile theke browse korchi. Picture gulo show korche nah. Ki kora jai?
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: দুঃখিত ভাই , আমি তো মোবাইল থেকে কোন দিন ইন্টারনেট ইউজ করিনি, তাই আমি আপনাকে সাজেশন দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত,
তবে এখানে যারা বিশেজ্ঞ আছে তারা যদি ব্যপারটা একটু লক্ষ্য রাখেন হয়তো উপকার হতো
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
যেনী বলেছেন: এই সকালে মনটা খারাপ করে দিলেন ভাই-----যাই হোক এই মানুষগুলোর জন্য এই পৃথিবী কিচ্ছু করতে পারলো না----আফসোস!!!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: পৃথিবী যেখানে ব্যর্থ সেখানে আমাদের দুঃখ আরো বাড়িয়ে দেয়,
একবার মনে দেখুন ঐ ৯ জনের স্থানে যদি আমি হতাম তাহলে কী অবস্থা হতো নিজের
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
কমল০০৭ বলেছেন: এসব দেখলে নিজেকে অনেক সৌভাগ্যবানদের একজন মনে হয় । প্রিয়তে রাখলাম । অাপনাকে ধন্যবাদ ,শেয়ার করার জন্য ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমার বাড়ীতে আসার জন্য
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
ইকরাম হোছাইন জারিফ বলেছেন: ভাইয়া শেষের ছবিটা আমার ফেসবুকে দিয়েছি সূত্র সহ। অনুমতি না নিয়েই দিলাম বলে ক্ষমা চাচ্ছি ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আমার ছবি যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে তো নিবেনই,
কেউ আমার ছবি পছন্দ হলে আমি খুশিতে আত্মহারা হই, উত্সাহিত হই, এটা আমার স্বার্থকতা বলা চলে,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ অনুমতি নেয়ার জন্য,
আপনার অনুমতি নেয়ার আগ্রহটা দেখে আমার খুবই ভাল লেগেছে ভাই
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
পারভেজ আহমেদ বলেছেন: ভাই ... মনটা খুব অাদ্র হইয়া েগল...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হ ভাই আমার মনটাও কেমন যেন করছে তাদের জন্যে?
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
হোসাইনের ছেলে বলেছেন: মর্মে মুই পিড়া অনুভব করিলাম।।। ভালো পোস্ট.....
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: মর্মে আমিও পীড়া অনুভব করতেছি কারন মানুষ হয়েও মানুষের কোন উপকারে আসতে পারতেছিনা
১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
ভেঙে চুরমার বলেছেন: সত্যিই ছবিগুলো হৃদয়কে নাড়া না দিয়ে পারে না। বিশেষ করে রানা প্লাজার ধ্বংসাবশেষের ছবিটি এবং সূদানের দূর্ভিক্ষের ছবিটি। ভাবতে গেলে মনের অজান্তে চোখদুটো ছলছল করে ওঠে। নিয়তির কাছে আমরা কতটা অসহায়! ধন্যবাদ ভাই, ছবি দেখে শুধু হাসব, কাঁদবো না তাতো হয়না!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনি আমার দুঃখের কথা বুঝেছেন ভাই
আমি উক্ত ছবি গুলো পোষ্ট করার সময় মনে অজান্তে চোখ চলচল করছিল
বিশ্বাস করেন, আমার মন খুব কঠিন, এই কঠিনের মনেও চোখের পানি আসতে বাধ্য হয়েছে
উক্ত ছবি গুলোতে
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০১
মুদ্দাকির বলেছেন: কত ভাগ্যবান আমরা !!!!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হ্যা অনেক অনেক ভাগ্যবান
সকালে ঘুম থেকে উঠে চা নাস্তা না চাইলেও মা কিংবা বৌ হাজির করে দেয়,
আমরা অনেক সুখে আছি ভাই, প্রভুর কাছে শোকরিয়া
১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
না পারভীন বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেছে । রানা প্লাজার এই ছবিটা যতবার দেখি হাহাকার করে ওঠে মন ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: এই ছবিটা হচ্ছে ভালবাসার আমরনের দৃষ্টান্ত,
প্রভু তাদের ভালবাসার প্রতিদান যেন আখেরাতে দেন
১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৪
জেগে উঠার দিন বলেছেন: বিচ্ছিন্ন ভাবে হয়তো সব কটি ছবিই দেখেছি, কারণ সব গুলোই ব্যাপক আলোচিত ছবি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ একত্রে সবগুলো ছবি আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হ্যা ভাই, অনেক অনেক বার আমিও দেখেছি,
বিশেষ করে ৮ নং ছবিটা,
কিন্তু এর পেছনার রহস্য এবং প্রেক্ষাপট গুলো বিস্তারিত ভাবে কেউ উল্লেখ করেনি,
১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মর্মস্পর্শী !
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০০
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হ্যা ভাই , মর্মস্পর্শী ও হৃদয়বিদারক ছবি, আমার কাছে খুব খারাপ লেগেছিল যখন আমি একটা একটা পোষ্ট করতেছিলাম,
আমাকে এত কষ্ট অন্য কোন ছবি গুলো দেয়নি,
ধন্যবাদ অভি ভাই ভাল থাকুন, মানুষকে ভালবাসার চেষ্টা করুন
২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: একটি ছবিতে যা প্রকাশ করা হয়, তা হাজার লাইন লিখেও বলা যায় না।
হৃদয়ষ্পর্শী পোস্ট।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০১
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: ছবি কথা বলে,
২১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
রাবার বলেছেন: হৃদয়গ্রাহী ছবির কালেকশন।+++্
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: দোয়া করিয়েন যাতে আরো বেশি আপনাদের সেবায় নিয়োজিত হতে পারি,
২২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
এহসান সাবির বলেছেন: 
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন:
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
হিলিয়াম এইচই বলেছেন: মন খারাপের পোস্ট!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হ ভাই একদম ১০০% মন খারাপে পোষ্ট
২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অসাধারণ কালেকশন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ওমর ফারুক,
তাতেও কি গলছে আমাদের মন ...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: হয়তো গলছে ,
আমার পোষ্টটি দেখেছে এই পর্যন্ত ৫০০ লেখক,
তাদের মধ্যে কি দুই জনও প্রত্যায় ব্যক্ত করেনি যে এহেন পরিস্থিতি মানুষের পাশে দাড়াতে!
২৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
আমি দিহান বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। তবে রানা প্লাজার ঘটনা এক নম্বরে দিয়েছেন দেখে একটু কেমন যেন লাগছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: রানা প্লাজার ছবিটি বিশ্বে দুই নং ছবিতে স্থান পেয়েছে,
প্রথমটা হলো ভুপালে গ্যাস ট্রাজেটির ছবিটি,
২৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম!!
কিছু বলার নাই!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: কিছু কিছু লোমহর্ষ ছবি মনের ভাষা ভুলিয়ে দেয়, অন্য জগতে প্রবেশ করায়,
২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
চড়ুই ১৫২ বলেছেন: অসাধারণ কালেকশন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: হৃদয় বিদীর্ণ করে দেয়া ছবির সংকলন ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০০
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আসলেই হৃদয়বিদারক
৩১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
লতা ইসলাম মিম বলেছেন: মৃত্যু জিনিস্টা কত ভয়ানক!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২২
আবু শাকিল বলেছেন: কার ও মৃত্য দেখতে ভাল লাগে না।
৩৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:১৪
নিশি মানব বলেছেন: প্রথম ছবিটা দেখে শিউরে উঠে গিয়েছিলাম। এখনো গায়ের লোম দাঁড়িয়ে আছে।
রানা প্লাজার ঘটনায় শাহানার জন্য যতটা কান্না পেয়েছে এতটা েরও আগে কখনো পায় নাই। মনে আছে আপনার দ্বিতীয় ছবিটা দেখে অনেকজনকে কাদতে দেখেছি। আজকে আপনার সেই ফটাোটা বুকের ভিতর আবার সেই পুরনো ব্যাথা অনুভব করলাম।
৩নাম্বার ছবিতে পিচ্চি মেয়েটার মত একটা মেয়েকে দেখেছিলাম ঢাকার পিজি হসপিতালের মানসিক বিভাগে। সেই মেয়েটি মানস্ক সমস্যা ছিল। একমাত্র এই মেয়েটার কারনে ট্যাঁরও মেকে তালাক দিয়েছিল তার বাবা। মেয়েটার সাথে পরিচয় হবার পর থেকে প্রতিদিন দেখতে যেতাম তাকে। সেও আমার সংগ খুব উপভোগ করতো। একবার কুন এক ব্যাস্ততার কারনে দুইদিন যেতে পারি নাই পিজিতে। এরপরের দিন গিয়ে দেখি তারা আর নাই। পুরে অনেক খজাখুজি করে পাইনি। এই মেয়েটার ছবিটা দেখে সেই মেয়েটার কথা মনে হল আবার।
চার নং ছবিটা দেখে মনে হলো মাথাটা ঘুরে পড়ে যাবো। মানুষেরও হাতটা এতো অস্বাভাবিক চিকন হয়?!
প্রিয় শিক্ষকের জন্য বেদনার সুরটা দেখি আছড়ে পড়ে আমার উত্তাল হৃদয়ে। চিনিনা জানিনা তারপর সেই সিক্ষক এবং তার এই ছাত্রের প্রতি টান অনুভব করতেছি।
টুইন টাওয়ারের ঘটনা যখন, তখন অনেক ছোট। সে সময় পত্র পত্রিকায় ছবিগুলো দেখলে মনের মধ্যে সেরকম কোন ক্রিয়া সৃষ্টি হয়নি। যেরকম হয়েছে পরপরতী কালে নেটের কল্যানে ছবি দেখে। ট্যাঁরও মধ্যে আপনাও আজকের ছবিটা দেখে।
সাত নাম্বার ছবি দেখে আমাদের দেশের গ্রাম্য সালিশের কথা মনে গেল। কত নিরপরাধ যে েরও পরিস্থিতির শিকার হয়েছে আল্লাহই জানেন।
এই ছবিটা অনেকটাই এমন যে, আমি একটা জংগল দিয়ে হাটতেছি। আর আমারও ঠিক পিছনে দাঁড়িয়ে আছে হিংস্র বাঘ। প্রতিটা মুহূর্তে গুনতেছি মৃত্যুর প্রহর।
শেষেরটার ব্যাপারে কিছু বলরতে পারবোনা। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। তবে দোয়া করি, এই পৃথিবীতে কারোর জীবনে যেন আর কোনদিন এরকম পরিস্থিতি না আসে।
৩৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৬
যবড়জং বলেছেন: মিত্যু জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য,তবে এমন করুন মিত্যু আর যেন না আসে ।।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০২
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: যেন কোন মৃত্যু আমাদের জীবনে দ্বিতীয়বার দেখতে না হয় সেই প্রার্থনাই প্রভুর কাছে করবো প্রতিদিন
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০৫
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: অসম্ভব হৃদয়বিদারক মন্তব্যকারী আপনি, আপনি এত সুন্দর করে মন্তব্য করলেন যেন আমি আশ্চর্য্য হয়ে গেছি, প্রতিটা ছবিতেই আপনার মন্তব্যের বীজ বপন করেছেন দারুন ভাবে,
এবং আপনার হাতের কথা গুলো চমত্কার,
৩৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: আল্লাহ এই ধরনের বিপর্যয় আর দিওনা।
০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৮:১৩
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আমিন!
৩৬| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৮:২৮
রাশীদ মাহদি বলেছেন: এতো কষ্ট? এরা পরকালে অনেক বিনিময় পাবে
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল। সব গুলাই মৃত্যু বিষয়ক।