নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্বপ্নবাদী।স্বপ্নের কথা বলি।আমার স্বপ্ন,চারপাশের মানুষের স্বপ্ন... ....কখনো কখনো অনেকের স্বপ্ন নিজের বলে মনে হয়। আমি সবার স্বপ্নের কথাই বলার চেষ্টা করি।
ব্যান্ডটির পুরাতন নাম বললে অনেকেই চিনবেন না, "টি সেট"। ৬০ এর দশকে সাইকাডেলিক ও ৭০ এর দশকে প্রগ্রেসিভ রক গাইতো। এক কনসার্টে গিয়ে ব্যান্ডের সদস্যরা শুনতে পান পাশের আরেকটি কনসার্টে একই নামে আরেকটি ব্যান্ড গাইছে। সাথে সাথে নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সিড ব্যারেটের সংগ্রহে ছিলো দুজন ব্লুজ মিউজিশিয়ানের রেকর্ড, একজনের নাম পিংক এন্ডারসন ও আরেকজনের নাম ফ্লয়েড কাউন্সিল। এইদুজনের নামের সমন্বয়ে ব্যান্ডটির নামকরন করা হয় "পিংক ফ্লয়েড"। ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যান্ডগুলির একটি।
১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের এই ব্যান্ডটি "দ্যা ওয়াল" নামে একটি এলবাম বের করে। হয় এক ইতিহাসের সূচনা। রক অপেরা ধাঁচের এই এলবামটি যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিম জার্মানি সহ বিশ্বের বহুদেশে বহুদিন বিক্রিত একনম্বর এলবাম হয়ে ছিলো। সর্বকালের সর্বাধিক বিক্রিত গানের এলবামগুলির একটি এই "দ্যা ওয়াল"।
ব্যান্ডের বেজিস্ট রজার ওয়াটার্স এর লেখা 'স্মৃতিচারণ', 'শিক্ষা' ও 'মাদক' ছিলো একই কমন লিরিক সেটের উপর করা তিনটা থিমের গান। এর মধ্যে দ্বিতীয়টা ছিলো প্রচলিত শিক্ষা ব্যাবস্থার প্রতি এক প্রতিবাদ।
ততকালীন ইংল্যান্ডের বোর্ডিং স্কুলে শিক্ষা ব্যাবস্থার প্রতি এক প্রচন্ড প্রতিবাদ হিসেবে গানটির জন্ম। রজার্স ব্যক্তিগত জীবনে এই শিক্ষাব্যাবস্থায় নির্যাতিত হওয়ার কারনে গানে উঠে আসে এক বিদ্রোহের প্রতিরূপ। ছাত্রের প্রতি শিক্ষকের বিদ্বেষমূলক আচরন ও অহেতুক কড়াকড়ি এবং পুরো শিক্ষা ব্যাবস্থার প্রতি ক্রোধ স্বরুপ ছাত্ররা নিজেদের চারপাশে এক দেয়াল গড়ে তোলে। এবং প্রতিটি মানুষ আসলে এই দেয়ালেরই অংশ মাত্র, এ ধরনের একটি সমাজকে তীব্র ধাক্কা দেয়া গানের কারনে রাতারাতি ছড়িয়ে পড়ে প্রায় পুরো পৃথিবীজুড়ে গানটি।
We don't need no education.
We don't need no thought control.
No dark sarcasm in the classroom.
Teacher, leave those kids alone.
Hey, Teacher, leave those kids alone!
All in all it's just another brick in the wall.
All in all you're just another brick in the wall.
গানটির আবেদন এতোটাই তীব্র ছিলো, দক্ষিন আফ্রিকায় বর্ণবাদবিরোধী ও সরকারী নীতির বিরুদ্ধে 'কালো' ছাত্রদের দেশব্যাপী আন্দোলনে গানটি মন্ত্রের মতো কাজ করছিলো। স্কুল বর্জন করছিলো ছাত্ররা, শিক্ষা ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পড়ছিলো। ২ মে, ১৯৮০ সালে দক্ষিন আফ্রিকা সরকার সে দেশে গানটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
আমার ব্যক্তিগত জীবনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে রেখে গেছে এই গানটি। আমার আব্বু আম্মু দুজনেই কলেজ শিক্ষক। ১৯৯০ সাল থেকে আব্বু বাড়ির বাইরে চাকরীসূত্রে। আম্মু আমাকে কঠিন শাসনে রাখতো। সান্ধ্য আইন জারী ছিলো আমার স্কুলজীবনটা। আইন ছিলো মাগরিবের আজান শেষ হবার আগে বাসায় ফিরতে হবে। কতবার যে এই আইনের ভয়ে দৌড়ে বাসায় ফিরতে গিয়ে রাস্তায় আছাড় খেয়ে হাত পা ছিলেছে, ছিঁড়েছে তার ইয়ত্তা নেই। বাসায় কোন বন্ধু আসতো না ভয়ে, আসলে জেরার মুখে পড়তে হতো। আর আম্মুকে কোন রাস্তা দিয়ে যেতে দেখলে রাস্তায় আমার কোন বন্ধুবান্ধব থাকলে ভয়ে পালিয়ে যেত।
ক্লাস নাইনে ওঠার পর আমি সিদ্ধান্ত নিলাম আমি আর্টসে পড়বো। আব্বু-আম্মুর যেন ইজ্জত চলে যায়! আমাকে আম্মুর এক কলিগের বাসায় রিমান্ডে নেয়া হলো। সেখানে বিজ্ঞানের মহত্ব ও ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের আয় ইনকামের ফিরিস্তি শুনিয়ে আমার সিদ্ধান্ত চেঞ্জ করানো হলো। যদিও পরে সে কথা আম্মু স্বীকার করেনি কখনো।
কলেজে এসে আব্বুর সিদ্ধান্তে কারিগরি বোর্ডের আন্ডারে ব্যাবসায় ব্যাবস্থাপনাতে ভর্তি হলাম। কিছুটা শান্তিতে ছিলাম, তবু অংক পছন্দ হয়নি কোনভাবেই। হিসাব বিজ্ঞান পাস করেছি ঘর টেনে। ততদিনে অবশ্য আমার মাথায় ঘুরছে, "We don't need no education!"
ইচ্ছে ছিলো ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজীতে পড়বো। পরীক্ষা দিয়েই বুঝে গেলাম ইংরেজী পাবো না। হল থেকে বেরিয়ে প্রবেশপত্র টেনে ছিঁড়ে ফেললাম। যাতে অন্য সাবজেক্টে চান্স পেলেও ভর্তি করতে না পারে। আব্বুর জোরাজুরিতে ইস্ট ওয়েস্টে ভর্তি হলাম। বললাম পরের বছর আবার পরীক্ষা দেবো। দিতে দেয়া হলোনা। পড়াশুনা থেকে মন উঠে গেছে। মাথার ভেতর ঘুরছে, "We don't need no thought control!"
কেন আমাকে এই সব থিওরী পড়তে হবে? চাকরী করবার জন্য? জীবনের অর্থ কি? একটা চাকরী, সুন্দরী একটা বৌ, একটা বাড়ি আর একটা গাড়ি? সমাজের দেয়ালে আরেকটি ইট হয়ে বেঁচে থাকা? আমি কেন এসেছি এই পৃথিবীতে, কেন এই বেঁচে থাকা? কার জন্য ব্যাংকে থরে থরে টাকা জমানো? সাফল্যের সঙ্গা কি?
ভার্সিটির পেছনে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বস্তি। সেই বস্তিতে এক বাউল থাকেন। মাঝে মাঝে ক্যাম্পাসে এসে গান করেন। আমি তাঁর সাথে তার ঘরে চলে যাই। সারারাত গান শুনি।
"মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি...
মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি..."
আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি বাউলের দিকে। আমার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্লাসে ইন্ট্রিগেশন বোঝায়, ক্যাশ কাউ বোঝায়, থ্রি ডাব্লিউ বোঝায়, মাসলোস থিওরী অফ হায়ারার্কি বোঝায়, মানুষ তো বোঝায় না!
পাশের সীটের দিকে তাকিয়ে দেখি উদ্ভিন্ন যৌবন, মাজদা বিএমডব্লিউ এর স্পেসিফিকেশন শুনি, শুন্য থেকে কত সেকেন্ডে গাড়ির গতি একশ কিলোমিটার হয় তার উপর ভাব নেয়া দেখি। চারপাশে তাকিয়ে আমি সারি সারি সুগন্ধী ইট দেখি। সমাজের উঁচু দেয়ালে এরা উপরের সারিতে খাপ খেয়ে বসে যাবে। আর নিচের সারিতে রয়ে যাবে গরীব, পাশের জানালা দিয়ে দূরে দেখা বস্তিটার মানুষগুলি।
সমাজের দেয়ালে সবার স্থান আছে, আমি আমার নিজেকে খুঁজে পাইনা। আমি কি এই ইট হবার জন্য জন্ম নিয়েছি? সুন্দরমতো ফিটফাট পোষাক পরে এক দেয়ালে এসে বসে যাবো, এই কি আমার নিয়তি?
আমি কি পড়ছি, কেন পড়ছি? এই পড়াশোনা কিভাবে আমার সমাজের উপকার করবে? উপকার করবে না অপকার করবে? সেটা নির্ধারন যারা করে তাদের নির্ধারনের যোগ্যতা কি? সমাজের উপকার না কি নিজের ব্যাংক ব্যালান্সের উদরপূর্তি? যে সমাজ আমাকে এই পড়াশুনা করাচ্ছে সে কি আমাকে বিক্রি করবার জন্যই ভ্যালু এড করছে না? আমাকে কেন বার বার শেখানো হচ্ছে সমাজে নিজেকে বিক্রি করতে হলে, দেয়ালের একটু উপরের ইট হতে হলে আমাকে অন্যদের ঘাড়ে পা দিয়ে টপকাতে হবে?
এই শিক্ষার অর্থ কি? এই শিক্ষার আদর্শ কি?
নেই, কোন আদর্শ নেই, কোন অর্থ নেই, কোন ভবিষ্যত নেই। একটাই লক্ষ্য, নিজেকে বাজারে বিক্রির উপযুক্ত করে তোল। তুমি কয়টা থিওরি জানো, কতটুকু মুখস্ত করে কতক ছাগলের সামনে গিয়ে উগরে দিতে পারো তাতে তোমার মূল্য নির্ধারন হবে। সেটাতো গরু ছাগলেরাও পারে। ঘাস পাতা খেয়ে মোটা তাজা হয়ে নিজের দাম বাড়ানো।
মহাকালের এই দেয়ালে আমি, আমার সত্ত্বার তাহলে মূল্য কি? শুধুই কি একটা ইট? না দেয়াল ভাঙ্গার জন্য আমার জন্ম?
মাথার ভেতর ঘোরে-
All in all it's just another brick in the wall.
All in all you're just another brick in the wall!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৬
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমি তো একবারই দেখছি ভাই। ভুল হচ্ছে কি কোথাও?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: ধন্যবাদ, এবার টের পেলাম আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন। গ্লিচ মে বি। ঠিক করে দিয়েছি।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৮
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: হেব্বি রক ব্যাণ্ড। linkin park এর এই ব্যাণ্ডের গানের সাউন্ডগুলো শুনতে বেশি ভালো লাগতো। পরে জন লেননের গানে হারিয়ে যেতে শুরু করেছি। চমৎকার লিখেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ। এতো ডিটেইলস অবশ্য জানতাম না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: আমি রক, অল্টারনেটিভ রক, প্রগ্রেসিভ রক ঘরনার গান শুনতে ভালোবাসি। বাঙলা ব্যান্ডেরই মূলত, এর বাইরে বেছে বেছে শোনা হয়।
একটু ঘাটাঘাটি করতে হয়েছে আর কি। ধন্যবাদ ।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন। আপনার আম্মু একটু বেশিই কড়াকড়ি করেছিলেন বোধহয়। তবে, বাবা-মায়েরা সন্তানের একটা নিরাপদ ভবিষ্যত গড়ে তোলার চিন্তায় অস্থির থাকেন। তা থেকেই হয়ত তাদের ইচ্ছেটা আপনার উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল। আমাদের প্রায় সব বাবা-মাই তা করে থাকেন।
গানটা শুনে এলাম। ভালো।
আচ্ছা, মানুষের কি তাহলে শিক্ষার দরকার নেই?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: আম্মুর সম্ভবত এংজাইটি আছে। যাহোক। কি আর করা, মা তো মা-ই। আর বাংলাদেশি বাবা মা এগুলি করবে এটাই স্বাভাবিক।
আপনার শেষের প্রশ্নটার উত্তর দিব, কমেন্টে না। একটা পোস্ট দিয়ে।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমার প্রিয় ব্যন্ড, এবং প্রিয় গান।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: বাহ, জেনে ভাল লাগলো। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩১
আরইউ বলেছেন:
বাঁধন, তোমাকে ব্লগে দেখে যে কী ভালো লাগলো বলে বোঝাতে পারবোনা! আশাকরি তুমি ভালো আছো; ভালো থেকো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: আমি খুব কনফিউজড। আপনার এই নিকের সাথে আমার কোন পরিচয় নেই। হয়তো ব্যক্তি মানুষটার সাথে আছে। অনুগ্রহ করে জানাবেন প্লিজ।
আমি খুব একটা ভালো নেই। মানসিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি রিসেন্টলি। উঠে দাঁড়াবার চেষ্টা করছি।
আপনিও ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর সৃতিচারন করেছেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৪
বিজন রয় বলেছেন: আরইউ বলেছেন:
বাঁধন, তোমাকে ব্লগে দেখে যে কী ভালো লাগলো বলে বোঝাতে পারবোনা! আশাকরি তুমি ভালো আছো; ভালো থেকো।
আমি বলি, আরইউ, আপনিও নিয়মিত ব্লগে আসুন, আমাদের ভালো লাগবে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৩
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: উনাকে চেনেন? আমি চিনছি না আসলে। ১১ বছর অনেক সময়!
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
বিজন রয় বলেছেন: আপনার কথা পড়লাম। আপনি ভালো লেখেন তা আমরা জানি।
তার চেয়ে বড় কথা আপনি ব্লগে পোস্ট দিচ্ছেন।
নিয়মিত থাকবেন তো?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: ভালো লিখি? আমার সেটা মনে হয় না। মানে মানস্মমত মনে হয় না আর কি।
দেখা যাক, আমি ডিপ্রেশনে ভুগছি। ডিপ্রেশন কেটে গেলে আমিও কেটে যেতে পারি
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: মারহাবা! বহুত উমদা বাত কাহা তুম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: এই কে! কে ওখানে?? আপনি কি বিবাহিত?
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৭
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: একটা গানও একটা সমাজ বদলে দিতে পারে, একটা মানুষের ভাবনা বদলে দিতে পারে, চিন্তার শক্তি বদলে দিতে পারে।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৪
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: একটা গান। কতক কথামালার কি যে শক্তি!!
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৫
আরইউ বলেছেন:
বাঁধন, তুমি শক্ত মানুষ, তুমি উঠে দাঁড়াবেই। সে বিশ্বাস আমার আছে; যারা তোমাকে চেনে তাদেরও আছে।
মানসিক স্বাস্থ্যর যত্ন নিও, কাছের মানুষদের সাথে সম্ভব হলে সমস্যা শেয়ার কোরো।
এই নিকের সাথে তোমার পরিচয় নেই কিন্তু পেছনের মানুষটার সাথে আছে। একসময় আমরা চুটিয়ে ব্লগিং করেছি, আড্ডা দিয়েছি।
যাহোক, শুভকামনা সবসময়!
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৬
মাহ্মুদুল হক মুন্সী বলেছেন: আমি দাঁড়িয়েই আছি , কখনো হারিনি, হারতে পারিনি। আপনার মায়াভরা কথাটুকুর জন্য ভালোবাসা জানবেন। আবারো কোনদিন আড্ডায় দেখা হবে, সেই কামনা করি। শুভ হোক
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০২
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
দুইবার হয়ে গেছে। সম্ভবতঃ ভুলে আরেকবার পেস্ট হয়ে গেছে। গ্লিচও হতে পারে, কারন সামুতে আমারও হয়েছিলো।