নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, বর্তমানের প্রচলিত নিয়ম অনুসারে যেকোনো ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে তাদের ঔরসে জন্মগ্রহণকারী শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব দাবি করতে পারে। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে এই নিয়ম নেই। ট্রাম্প বলেন, ‘এই নিয়ম অত্যন্ত হাস্যকর, এটি বন্ধ হওয়া উচিত।
আমার এক চাচা তার সন্তানসম্ভাবা স্ত্রীকে আমেরিকাতে তার আত্মীয়র কাছে পাঠিয়ে দিতেন ওখানে সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য। এভাবে উনার ৩ সন্তান ওখানে জন্মগ্রহণ করেছে। চাচা হয়ত অনেক আশা নিয়ে বসে আছেন, ১৮ বছর হলেই আমেরিকাতে পাঠিয়ে দিতে পারবেন। আর আমেরিকার ন্যাশনালিটি পেয়ে গেলে তো বাকী জিন্দেগী বেহেশতের আরাম। এখন কী হবে উনার আর উনার সন্তানদের?
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সেটা কেউ ভাবে না। উনার সন্তানদের বয়স এখন ১০/১২ হয়ে গিয়েছে। প্রত্যেকেরই আমেরিকার ন্যাশনালিটি পাওয়ার সুযোগ আছে।
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০
বাকপ্রবাস বলেছেন: এ ব্যাপারে আমার কোন লাব লস নাই তায় নিরব রইলাম, পাগলা ঘোড়ার কার্যকলাপ দেখছি, দেখা যাক কী কী করে
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১২
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: হুমম। দেখা যাক।
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হেতে কঠিন দেশ প্রেমিক!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সন্তানদের জন্য এমন ত্যাগ পিতা মাতা করতে পারে ভাবাই যায় না!
৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
ঢাকার লোক বলেছেন: আমেরিকায় যেহেতু জন্মেছে ওরা তিনজনই জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক, ওরা যে কোনো সময় আমেরিকা যেতে পারবে ! ভবিষ্যতে এ আইন বদলালে তার পর থেকে নতুন আইন কার্যকর হবে ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যাক, বাঁচা গেল আপাতত! তবে সিদ্ধান্ত পাস করাতে অনেক কষ্ট হবে। কারণ, ওখানে এরকম বাচ্চার সংখ্যা লক্ষ লক্ষ যারা আমেরিকার জাতীয়তা নিয়ে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১১
ঢাকার লোক বলেছেন: বিষয়টা আরেকটু পরিস্কার করার জন্য লিখছি, এখনো আমেরিকায় একটা বাচ্চা জন্ম নিলেই সে আমেরিকান নাগরিক হয়ে যায়, তার বাবা মা আমেরিকান হোক বা না হোক, এমনকি বৈধ কাগজপত্র না থাকলেও। সে বাচ্চার আর নাগরিক হওয়ার জন্য কোন অনুমোদন/দরখাস্ত লাগে না। হাসপাতালের জন্ম সনদই তার পাসপোর্ট করার জন্য যথেস্ট। ট্রাম্প এ আইনই বদলানোর কথা বলছে। যদি এ আইন বদলায়, তো বাবা মা এর একজনও যদি আমেরিকার নাগরিক বা বৈধ ইমিগ্র্যান্ট না হন, তাহলে হয়ত কোন বাচ্চা আমেরিকায় জন্ম হলেও সাথে সাথে নাগরিক আর হবে না।
সে হবে বর্তমান আইন বদলালে, তার পর যারা জন্মাবে তাদের জন্য, এ মুহূর্তে তেমন বাচ্চা নেই।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:২৫
ঢাকার লোক বলেছেন: আর একটি কথা, সম্ভবত কানাডায় সে দেশে জন্ম হলেই নাগরিক হওয়ার আইন এখনো চালু আছে, যদিনা সম্প্রতি বদলায়ে থাকে। বৃটেনেও ছিল, বছর ২৫/৩০ এর মত হয়েছে তা বাতিল করা হয়েছে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৫২
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আসলে এই সুযোগে ইমিগ্র্যান্টদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তাই তারা কমাতে চেষ্টা করছে।
৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ট্রাম্পের কথার দাম নাই।
কখন কি বলে সে নিজেই জানে না।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: তা ঠিক। তবে বলা যায় না। তার তো অনেক ক্ষমতা।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আহারে ! ভেহেস্তে যাওনের সুযোগ হাতছাড়া হইয়া যাইতেছে !! একন কি হপে ফ্রাঞ্চ ?
আমাদের গাজী কাহু তাহা হইলে ভেহেস্তেই আছে বলা যায় ! একারণেই দেহি ওনার প্রোডাক্টিভিটি এতো বেশি (শিশু নহে , পোস্ট )!!
তয়, পাগলাটারে আমার ভালোই লাগে , অন্যদের মতন ভন্ড নহে। যাহা করার , যাহা বলার সোজাসুজি করে, বলে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: উনাকে আমারও ভাল লাগে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাকী জিন্দেগী বেহেশতের আরাম।
......................................................... এতে একমত হতে পারলাম না ।
বাস্তবে যুক্তরাষ্ট্রে একটি দোজগখানা, অর্থনৈতিক যা কিছু সুযোগ সুবিধা ছিল তা অতি দ্রুত নিম্মগামী ।