নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকে আওয়ামী লীগারদের ঈদ!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৩



কারণ -
কামাল হোসেন আজকে জামায়াতে ইসলামী বিষয়ক প্রশ্ন করাতে সাংবাদিকদের উপর ক্ষেপে গিয়েছেন। তাদের বলেছেন, চুপ কর, খামোশ। আজকে লাখ লাখ শেয়ার হবে এই ভিডিও। একটু পর থেকেই টক শো-তে মুখে ফেনা উঠানো হবে। ৭১ টিভি আর মিথিলা ফারজানারা খুশিতে টগবগ করবে অতিথিকে কাবু করার জন্য। উফ! কী মজা। আজকে যেন ঠিক ঈদের মজা! অলরেডি উর্দু শব্দ ব্যবহার নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। রাত বাড়তে বাড়তে পাকিস্তান কানেকশানও চলে আসবে আশা করি।

সাগরে ভেসে বেড়ালে কেউ একটা কাঠের টুকরো পেলেও সেটা ধরে বেঁচে থাকতে চায়। আজকে আওয়ামী লীগ যেন সেই কাঠের টুকরো হাতে পেল। কী আনন্দ আকাশে বাতাসে। ড. কামালকে যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থন কারী প্রমাণ করা যাবে। আগে পরে কী হয়েছে সেটা বিচার করবে না। আবার চেতনা ব্যবসা দিয়ে ভোট চাওয়া যাবে। জয় চেতনা।


মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: খা‌মোশ! চুপ থাক বেয়াদব!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: কত টাকা পেয়েছ এই প্রশ্ন করার জন্য?

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

বাকুম বলেছেন: আওয়ামী ক্ষমতায় আসলে ড. কামাল, সিদ্দিকি, রব সবগুলোকে রাজাকার বানিয়ে ফাঁসিতে ঝুলানো হবে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ফাঁসি না দিলেও অনেক হয়রানি করা হবে। কাদের সিদ্দিকী তো অনেক আগে থেকেই রাজাকার।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

নাসির ইয়ামান বলেছেন: আবারো এই গণতন্ত্র?এটা বাদ দেয়া যায় না?
মানে গণতন্ত্র বিদায় হোক!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: বিদায় যেহেতু করা যাচ্ছে না, সেহেতু গণতন্ত্রকে নিয়েই থাকতে হবে।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: এটা খুবই তুচ্ছ বিষয়।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আপনিও এটা নিয়ে পোস্ট করেছেন।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

মা.হাসান বলেছেন: কলাবাগান ভাই এবং হাসান কালবৈশাখি ভাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।
মন্ত্রী ভাইয়ের জন্য আমি হারিকেন দিয়ে গেলাম, বাঁশ অাসিতেছে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আমার জম হলেন এই দুজন এবং চাঁদগাজী। জানি না , ঈদের দিনেও উনারা আমাকে বকা দিবেন কিনা।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: যাদের উপর এসব বটিকা পাবলিসিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাদেরও তো কাজ দরকার ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সাংবাদিকদের আজকাল স্হানকাল পাত্রভেদে কথা বলতে ভুলে গেছে--শহীদ বুদ্বিজীবীদের শ্রদ্বা জ্ঞাপনের সাথে এ প্রশ্ন কতটুকু মানানসই-এ প্রশ্ন আরও আগে/পরে করা যেত নিশ্চই। টিভি সাংঘাতিকরা হিরো আলমকে নিয়ে অনেক কথা বলেছে -কিন্ত সে কোর্ট থেকে রায় নিয়ে আজ নির্বাচনের মাঠে--আজকাল এদের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার যারা তারাই দুর্নীতিবাজ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৪

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সাংঘাতিকরা নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়েছে অনেক আগেই। প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে গিয়ে চাটুকারের মত লালা ঝরায় আর বিএনপি দেখলেই আজাইরা বিষয় নিয়ে উত্যক্ত করে।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০

রাফা বলেছেন: সাবাশ, বিকৃত রুচির বর্হিপ্রকাশ মনে হয় একেই বলে।আজ ঈদ নয় , ১৪ই ডিসেম্বর ইতিহাসে বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের দিবস।আর এই প্রশ্নগুলো বার বার ফিরে ফিরে আসবে,জনাব।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: বিকৃত রুচি তো সাংঘাতিকদের। পিতার কর্মকান্ডের জন্য সন্তান কেন অভিযুক্ত হবে? বার বার একই বিষয় নিয়ে কেন উত্যক্ত করবে?

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৩

বর্ণিল হিমু বলেছেন: খামোশ......।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এটা নাকি মাওলানা ভাসানীও বলতেন!

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৩

রাফা বলেছেন: সাংবাদিক কেনো এই প্রশ্ন করার অধিকার আমারো আছে।একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে।এবং এই প্রশ্নগুলো বার বার ফিরে আসবে।যতদিন পুত্ররা পিতার লিগাসি বহন করবে।পুত্রেরা কি কোথাও হলফ করে বলেছে তাদের পিতার দা্য তারা বহন করতে রাজি নয়?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: মীমাংসিত বিষয় নিয়ে বার বার ত্যানা প্যাঁচানো কোন অধিকার হতে পারে না। এসব প্রশ্নের উত্তর বহুবার টক শোতে দিয়েছেন বহুজন। সুষ্ঠু ভোট হবে কিনা সেটার কোন আলামাত নাই এখনও সেই জামায়াত জুজু। জামায়াতের যে লক্ষ লক্ষ ভোট আছে সে ভোটাররা কি বাংলাদেশী নয়? জামায়াতের ভোটের জন্য আওয়ামী লীগ ঐক্য করেনি? রাজাকারের সন্তান শেখ হাসিনার বেয়াই নয়? রাজাকার কমান্ডার মহিউদ্দিন আলমগীর প্রার্থী হননি? কাজী জাফরুল্লাহ যে যুদ্ধাপরাধী সেটা তো প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় নিক্সন চৌধুরীই বলেছেন। মোট কথা, এসব বিষয় নিয়ে বেশীর ভাগ মানুষ আর মাথা ঘামায় না। ধন্যবাদ।

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৪

রাফা বলেছেন: এই সংবাদের লিংক দেন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: লিংক নেই। যখন রেজাল্ট এরকম ছিল তখন অনেকে স্ক্রিন শট নিয়ে রেখেছিল। পরে ওরা নিজেরাই উল্টে দিয়ে প্রকাশ করেছে। এখন বলতে পারেন বিএনপি সমর্থকরাও উল্টে দিয়ে প্রকাশ করতে পারে। জানি না। তবে এটাকে বড় ইস্যু মানছে না অনেকেই।

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৫

রাফা বলেছেন: এটা কোন মিমাংসিত বিষয় নয়।এর বিচার প্রক্রিয়া চলমান।জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যাচাই করার জন্য অবশ্যই প্রতিটি প্রার্থী সম্পর্কে সকল তথ্য জানার অধিকার রয়েছে।

আপনি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করছেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করুন।যদি তা না পারেন আমাকে দিন সেই তথ্য।বিভ্রান্ত সৃষ্টিকারিও একজন অপরাধী।আশা করি এটুকু জ্ঞান আপনার আছে।

ধন্যবাদ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আপনি যাদের(জামায়াতের ২৫ জন প্রার্থী) এখনো রাজাকার বলছেন, যুদ্ধপরাধীদের দোসর বলছেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করুন। প্রমাণ দেন তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরোধীতা করেছিল।

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

মা.হাসান বলেছেন: রাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাকরাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাক ।
রাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাকরাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাক ।


রাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাকরাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাক ।
রাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাকরাফা ভাই আসুন আনন্দের দিনে কোলাকুলি -মিলমিশ হয়ে যাক ।





১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এগুলো আমিও দিতে পারতাম। তবে রাফা ভাই, কলাবাগান বা হাসান ভাইরা এর মধ্যেও যুক্তি বের করবে।

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২

মা.হাসান বলেছেন:
ইউটিউব লিংক: জামাতিদের ভুয়া নিউজ

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: যে যাই হোক। সব দোষ কিন্তু কামাল হোসেনের।

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: হা হা হা এগুলো তো এডিট করা ছবি -দেশের গনতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করা ও বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ষসসবষহসস নির্বাচন বানচাল করার জন্য কিছু দুষ্ঠু লোকের ষড়যন্ত্র! ছবি দেখেও সত্য স্বীকার করার সৎ সাহস তেনাদের একটু কম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এক বিষয় নিয়ে বেশী ত্যানা প্যাঁচালে নিজেদের কাপর পড়ে যায় সেটা খেয়াল রাখা উচিত।

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: হিরু আলুম নামের নিকৃিষ্ট আলুম নোংরা অশালীন ভিডিও ইউটিউবে প্রচারকারী আসন্ন সংসদ নির্বাচনে বগুরা ৪ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেবে, যেই সংসদ নির্বাচণে অংশ নেবেন শেখ মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা, যেই সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বর্তমান সরকারের তাবত মন্ত্রী পরিষদের মন্ত্রীগণ। কিন্তু হিরু আলুম কে ? কি তার পরিচয় - দেশে তার গ্রামে মেম্বার নির্বাচন করার যোগ্যতা সে রাখে না। চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে চাইলে ভর বাজারে বিচার ডেকে হিরু আলুমকে কানে ধরে উঠ বস করানো হবে। সেই ব্যাক্তি নর্দমার কীট নোংরা অশালীন ভিডিওকারী ও ই্উটিউবে নোংরা অশালীন ভিডিও প্রচারকারী কিভাবে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে - তার বিরুদ্ধে আপনারা কেউ লিখেন না, আবার আপনারা সবাই ব্লগ লিখেন ! কিসের ব্লগ লিখেন বলতে পারেন ? দেশের প্রতি কি দায়িত্ব নিয়ে লিখেন যে একটা নোংরা নর্দমার কীট অশালীন ভিডিওকারীর বিরুদ্ধে লিখছেন না। আপনাদের কাছে দেশ কি আশা করে? আপনারা ব্লগে বড় বড় কলাম লিখেন এই নর্দমার কীট সম্পর্কে কেনো লিখছেন না । কি লাভ এই বড় বড় কলাম লিখে যদি আপনার-আপনাদের লিখা দেশের সমাজের পরিবেশের উপকারে না আসে।

নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন হিরু আলুম নামক নিকৃষ্ট আলুম নোংরা অশালীন ভিডিও ইউটিউবে প্রচারকারী কিভাবে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ নির্বাচন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে? পবিত্র সংসদ ভবন যেখানে দেশের আইন বিচার ব্যাবস্থা সংশোধন সংযোজন পরিমার্জন করা হয় সেখানে হিরু আলুম নামক নিকৃষ্ট আলুমের কাজ কি?

হিরু আলুম বাংলাদেশ ইন্টারনেট সমাজে নোংরা অশালীন ভিডিও প্রকাশ করে সমাজ ধ্বংসের অন্যতম কারণ। সে কিভাবে দেশের সর্বোচ্চ পবিত্র স্থানে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে ? আপনারা কেউ কিছু বলুন ? কেউতো কিছু লিখুন - এই নোংরা কীট সমাজ ছিড়ে খাবলে খাবে । সমাজ পরিবেশ দেশ রক্ষা করুন। আপনারা দেশের কাছে দায়বদ্ধ - নিজেকে কি বলে সান্তনা দেবেন ?

১৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তিনি বার বার বলছিলেন এখানে কথা বলবেন না।
তবুও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মৃতিসৌধে সেই সকালে বিপুল সাংবাদিক দলের সামনে পেয়ে অনেক কথাই বলেন।
বলেন বহুবার আমি সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে শামিল থেকেছি। এ কথা বলার মাত্র কয়েক মিনিট বাদে জামাত প্রসংগ এলে তাঁর তথাকথিত অবস্থান পাল্টে ফেললেন ।
শেষের দিকে কিছু সাংবাদিক স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী বুদ্ধিজীবি হত্যাকারি দল জামায়াতে ইসলামীর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে -
তখন জবাবে ড. কামাল বলেন, শহীদ মিনারে (স্মৃতিসৌধে) এসব বিষয়ে কোনো কথা তিনি বলবেন না। বারবার প্রশ্ন আসতে থাকলে তখন ড. কামাল ধমক দিয়ে বলেন, চুপ করো ‘শহীদদের কথা চিন্তা করো। শহীদদের কথা চিন্তা করো। চুপ করো।

পবিত্র বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে গড় গড় করে মিথ্যে কথা বলতে হয়তবা ভীতিবোধ তাকে পেয়ে বসতে পারে।
কারণ তিনি ভাল করেই জানেন এই জামাত-আলবদররাই নিষ্ঠুর ভাবে বুদ্ধীজীবী হত্যা করে এখানে ফেলে রেখেছিল, এই সমাধিতেই শুয়ে আছেন শহীদ বুদ্ধীজিবীগন । এখানে জামাত বিষয়ে কথা বলতে গেলে ভয়ে তার অন্তররাত্তা কেপে উঠতে পারে। তিনি তার স্বাভাবিক চৈতন্য হারিয়ে সত্য বলে ফেলতে পারেন। বা নির্জলা ডাঁহা মিথ্যা বললে লাশ কবর ফুড়ে বেরিয়ে এসে গলা চিপে ধরবে।

আর তেমনটিই দেখা গেল যখন অকতোভয় সাংবাদিকেরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় , তাদের প্রশ্ন করার অধিকারের সীমার মধ্যে থেকেই ঐক্যফ্রন্টে জামাতিদের অবস্থান প্রসঙ্গে অন্তত কিছু একটা বলার জন্য, তখন ড. কামাল তার স্বাভাবিক মেজাজ হারান।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৩

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সম্ভবত উনি মেনে নিয়েছেন জামায়াত বিষয়টা মীমাংসিত হয়ে গিয়েছে। তাই আর জবাব দিতে চান না।

১৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

প্রোলার্ড বলেছেন:

আমি নিশ্চিত ১৯৭১ সাল ১৯৯১ সালের পরে এসেছিল

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: উনারা আন্দোলন করেছিল কিন্তু জোট তো করেন নি!

২০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১২

প্রোলার্ড বলেছেন:


না না, ১৯৭১ সাল ২০০৭ সাল এর পরেই বোধ হয় এসেছে

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আলোচনা করেছিল কিন্তু নৌকা মার্কা তে দেননি!

২১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাত বিষয়টা মীমাংসিত হয়ে গিয়েছে? কবে?

জোট গঠনের শুরু থেকেই কেউ জিজ্ঞেস না করলেও সাংবাদিক-ক্যামেরা ডেকে বার বার বলা হয়েছিল জামাতকে নেয়া হবে না, বিএনপিতে জামাত থাকলে বিএনপিকেও নেয়া হবে না। জামাত-ঝামাতের কেউ থাকতে পারবে না।

অতচ জামাতকে সবচেয়ে বেশী, ২২টা আসন দেয়া হল আর নিজ দল গনফোরাম ভিক্কা পেল মাত্র ৪টা,
তাদের ঐক্যফ্রন্টের গণফোরাম, জেএসডি, বংগবিলাই, নাগরিক ঐক্য মিলে মোটে মাত্র ১৮টা আসন আর জামাতের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ২৫টি, পর্যাপ্ত প্রার্থি না পাওয়াতে ২২টি আসন।
কামালদের সবগুলো দলের চেয়েও যে জামাতের ক্ষমতা যে বেশি বোঝা গেল?

ড.কামাল এই কুলাংগারদের নিয়ে নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাইছে?
উনি নাকি জোটের প্রধান নেতা , নিজে না দাড়িয়ে নিজের সিটটাও পর্যন্ত জামাতকে ছেড়ে দিয়েছেন।
নির্লজ্জ বেহায়া! জামাত এস্টাব্লিশমেন্ট ঠিকাদার।
আমরা কি কিছুই বুঝি না?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। অপরাধীদের সাজা দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে। তারপরও তাদের বিশাল ভোট ব্যাংক। কামাল হোসেনের দোষ কী?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.