নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেবচক্র

আমি আমিই ।

দেবাশিস চক্রবর্ত্তী

"আমি আছি, তাই আছি ।"

দেবাশিস চক্রবর্ত্তী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হে বৈশাখ ...

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭



অকূল সাগর-মাঝে চলেছে ভাসিয়া (বিদায়: মানসী) অকালে যখন বসন্ত আসে শীতের আঙিনা-'পর (৮৭: লেখন) অগ্নিবীণা বাজাও তুমি (অগ্নিবীণা বাজাও তুমি: গীতালি)

অঘ্রাণে শীতের রাতে (মূল্যপ্রাপ্তি: কথা) অঘ্রান হ'ল সারা (শীত: চিত্রবিচিত্র) অঙ্গের বাঁধনে বাঁধাপড়া আমার প্রাণ (পঁয়ত্রিশ: শেষ সপ্তক)

অচ্ছোদসরসীনীরে রমণী যেদিন (বিজয়িনী: চিত্রা) অচলবুড়ি, মুখখানি তার হাসির রসে ভরা (অচলা বুড়ি: ছড়ার ছবি) অচিন্ত্য এ ব্রহ্মান্ডের লোকলোকান্তরে (৭৬: নৈবেদ্য)

অচির বসন্ত হায় এল, গেল চলে (সংযোজন - ১০: উৎসর্গ) অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে (অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে: গীতালি) অজস্র দিনের আলো (৪: রোগশয্যায়)

অজানা খনির নূতন মণির (নিবেদন: মহুয়া) অজানা জীবন বাহিনু (উদ্‌ঘাত: মহুয়া) অজানা ফুলের গন্ধের মতো (১১১: লেখন)

অজানা ভাষা দিয়ে (১: স্ফুলিঙ্গ) অত চুপি চুপি কেন কথা কও (৪৫: উৎসর্গ) অত্যাচারীর বিজয়তোরণ (৩: স্ফুলিঙ্গ)

অতল আঁধার নিশা পারাবার, তাহারি উপরিতলে (১১: লেখন) অতি দূরে আকাশের সুকুমার পান্ডুর নীলিমা (৬: আরোগ্য) অতিথি ছিলাম যে বনে সেথায় (২: স্ফুলিঙ্গ)

অতিথিবৎসল (ছয়: পত্রপুট) অদৃষ্টরে শুধালেম, চিরদিন পিছে (চালক: কণিকা) অদৃষ্টের হাতে লেখা সূক্ষ্ণ এক রেখা (অদৃষ্টের হাতে লেখা: অনুবাদ কবিতা)

অধ্যাপকমশায় বোঝাতে গেলেন নাটকটার অর্থ (দুর্বোধ: শ্যামলী) অধরা মাধুরী ধরা পড়িয়াছে (অধরা: সানাই) অধরের কানে যেন অধরের ভাষা (চুম্বন: কড়ি ও কোমল)

অধিক করি না আশা, কিসের বিষাদ (অনন্ত জীবন: প্রভাতসংগীত) অধিক কিছু নেই গো কিছু নেই (স্বল্পশেষ: ক্ষণিকা) অধিকার বেশি কার বনের উপর (অধিকার: কণিকা)

অনুগ্রহ দুঃখ করে, দিই, নাহি পাই (প্রভেদ: কণিকা) অন্তর মম বিকশিত করো (অন্তর মম বিকশিত করো: গীতাঞ্জলি) অন্তরে তব স্নিগ্ধ মাধুরী পুঞ্জিত (২০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

অন্তরে তার যে মধুমাধুরী পুঞ্জিত (নাতবউ: প্রহাসিনী) অন্তরে মিলনপুষ্প (১৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) অন্তরের সে সম্পদ ফেলেছি হারায়ে (৯৬: নৈবেদ্য)

অন্ধ কেবিন আলোয় আঁধার গোলা (ঝড়: পূরবী) অন্ধ ভূমিগর্ভ হতে শুনেছিলে সূর্যের আহ্বান (বৃক্ষবন্দনা: বনবাণী) অন্ধ মোহবন্ধ তব দাও মুক্ত করি (স্নেহগ্রাস: চৈতালি)

অন্ধকার গর্তে থাকে অন্ধ সরীসৃপ (৪৯: নৈবেদ্য) অন্ধকার তরুশাখা দিয়ে (গোধূলি: মানসী) অন্ধকারে জানি না কে এল কোথা হতে (সত্যরূপ: বীথিকা)

অন্ধকারে বনচ্ছায়ে সরস্বতীতীরে (ব্রাহ্মণ: কথা) অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো (অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো: গীতালি) অন্ধকারের পার হতে আনি (৭: স্ফুলিঙ্গ)

অন্ধকারের সিন্ধুতীরে একলাটি ঐ মেয়ে (আকাশপ্রদীপ: ছড়ার ছবি) অন্ধতামসগহ্বর হতে (উৎসর্গ: সেঁজুতি) অনন্ত দিবসরাত্রি কালের উচ্ছ্বাস (ক্ষুদ্র অনন্ত: কড়ি ও কোমল)

অনন্তকালের  ভালে মহেন্দ্রের বেদনার ছায়া (১০৬: লেখন) অন্নহারা গৃহহারা চায় ঊর্ধ্বপানে (৮: স্ফুলিঙ্গ) অন্নের লাগি মাঠে (৯: স্ফুলিঙ্গ)

অনিঃশেষ প্রাণ (২: রোগশয্যায়) অনিত্যের যত আবর্জনা (৪: স্ফুলিঙ্গ) অনেক তিয়াষে করেছি ভ্রমণ (৫: স্ফুলিঙ্গ)

অনেক দিনের কথা সে যে অনেক দিনের কথা (কিশোর প্রেম: পূরবী) অনেক মালা গেঁথেছি মোর (৬: স্ফুলিঙ্গ) অনেক হল দেরি (বিলম্বিত: ক্ষণিকা)

অনেক হাজার বছরের (সাত: শেষ সপ্তক) অনেককাল পূর্বে শিলাইদহ থেকে কলকাতায় আসছিলেম (কুরচি: বনবাণী) অনেককালের একটিমাত্র দিন (উনত্রিশ: শেষ সপ্তক)

অনেককালের যাত্রা আমার (১৪: গীতিমাল্য) অনেকদিনের এই ডেস্কো (বেজি: আকাশপ্রদীপ) অপূর্বদের বাড়ি (মায়ের সম্মান: পলাতকা)

অপরাজিতা ফুটিল (১০: স্ফুলিঙ্গ) অপরাধ যদি ক'রে থাকো (অপরাধিনী: বীথিকা) অপরাহ্নে এসেছিল জন্মবাসরের আমন্ত্রণে (৭: জন্মদিনে)

অপরাহ্নে ধূলিচ্ছন্ন নগরীর পথে (করুণা: চৈতালি) অপরিচিতের দেখা বিকশিত ফুলের উৎসবে (বিহ্বলতা: বীথিকা) অপাকা কঠিন ফলের মতন (১১: স্ফুলিঙ্গ)

অবকাশ ঘোরতর অল্প (পত্র: বীথিকা) অবকাশপদ্মে বাণী (১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) অবুঝ শিশুর আবছায়া এই নয়নবাতায়নের ধারে (অবুঝ মন: পরিশেষ)

অবুঝ, বুঝি মরিস খুঁজি (৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) অব্যক্তের অন্তঃপুরে উঠেছিলে জেগে (প্রাণের দান: সেঁজুতি) অবরুদ্ধ ছিল বায়ু; দৈত্যসম পুঞ্জ মেঘভার (১৫: প্রান্তিক)

অবশ নয়ন নিমীলিয়া (সুখের বিলাপ: সন্ধ্যাসংগীত) অবসন্ন আলোকের (১৬: রোগশয্যায়) অবসন্ন দিন তার (২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

অবসান হল রাতি (১২: স্ফুলিঙ্গ) অবোধ হিয়া বুঝে না বোঝে (১৩: স্ফুলিঙ্গ) অভাগা যখন বেঁধেছিল তার বাসা (আশীর্বাদ: পরিশেষ)

অভিভূত ধরণীর দীপ-নেভা তোরণদুয়ারে (রাত্রি: নবজাতক) অভিমান ক'রে কোথায় গেলি (আকুল আহ্বান: কবিতা) অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে (অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে: গীতাঞ্জলি)

অমন করে আছিস কেন মা গো (ব্যাকুল: শিশু) অমন দীননয়নে তুমি (প্রত্যাখ্যান: সোনার তরী) অমল কমল সহজে জলের কোলে (১২: নৈবেদ্য)

অমলধারা ঝরনা যেমন (১৪: স্ফুলিঙ্গ) অযুত বৎসর আগে হে বসন্ত, প্রথম ফাল্গুনে (বসন্ত: কল্পনা) অযতনে তব নিমেষকালের দান (৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

অয়ি তন্বী ইছামতী, তব তীরে তীরে (ইছামতী নদী: চৈতালি) অয়ি ধূলি, অয়ি তুচ্ছ, অয়ি দীনহীনা (ধূলি: চিত্রা) অয়ি প্রতিধ্বনি (প্রতিধ্বনি: প্রভাতসংগীত)

অয়ি ভুবনমনমোহিনী (ভারতলক্ষ্মী: কল্পনা) অয়ি সন্ধ্যে (সন্ধ্যা: সন্ধ্যাসংগীত) অরুণময়ী তরুণী উষা (সাধ: প্রভাতসংগীত)

অর্থ কিছু বুঝি নাই, কুড়ায়ে পেয়েছি কবে জানি (প্রণাম: পরিশেষ) অলকায় অন্ত নাই (৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) অল্প লইয়া থাকি,তাই মোর (১৭: নৈবেদ্য)

অল্পেতে খুশি হবে (অল্পেতে খুশি হবে: খাপছাড়া) অলস মনের আকাশেতে (ছড়া: ছড়া) অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে, (২৪: আরোগ্য)

অলস সময়-ধারা বেয়ে (১০: আরোগ্য) অশ্রুস্রোতে স্ফীত হয়ে বহে বৈতরণী (বৈতরণী: কড়ি ও কোমল) অসংকোচে করিবে ক'ষে ভোজনরসভোগ (ভোজনবীর: প্রহাসিনী)

অস্ত গেল দিনমণি। সন্ধ্যা আসি ধীরে (বিষ ও সুধা: সন্ধ্যাসংগীত) অস্তরবি-কিরণে তব জীবন-শতদল (৩৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) অস্তরবির আলো-শতদল (১৩৩: লেখন)

অস্তরবিরে দিল মেঘমালা (১৫: স্ফুলিঙ্গ) অস্তসিন্ধু পার হয়ে (৫৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) অস্তাচলের প্রান্ত থেকে (৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

অস্পষ্ট অতীত থেকে বেরিয়ে পড়েছে ওরা দলে দলে (চিরযাত্রী: শ্যামলী) অসুস্থ শরীরখানা (১৫: রোগশয্যায়) অসীম আকাশ শূন্য প্রসারি রাখে (৭১: লেখন)

অসীম আকাশে মহাতপস্বী (প্রতীক্ষা: সেঁজুতি) অসীম ধন তো আছে তোমার (৩৩: গীতিমাল্য) অসীম শূন্যে একা (৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)







আইডিয়াল নিয়ে থাকে, নাহি চড়ে হাঁড়ি (আইডিয়াল নিয়ে থাকে, নাহি চড়ে হাঁড়ি: খাপছাড়া) আকর্ষণগুণে প্রেম এক ক'রে তোলে (৭৫: লেখন) আকাশ আজিকে নির্মলতম নীল (আশ্বিনে: বীথিকা)

আকাশ কভু পাতে না ফাঁদ (১৬৮: লেখন) আকাশ ধরারে বাহুতে বেড়িয়া রাখে (১৬: লেখন) আকাশ নিঠুর, বাতাস নীরস (৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

আকাশ ভেঙে বৃষ্টি পড়ে (ঝড়: খেয়া) আকাশতলে উঠল ফুটে (আকাশতলে উঠল ফুটে: গীতাঞ্জলি) আকাশ-ভরা তারার মাঝে আমার তারা কই (তারা: পূরবী)

আকাশ-সিন্ধু-মাঝে এক ঠাঁই (১৫: উৎসর্গ) আকাশে ঈশানকোণে মসীপুঞ্জ মেঘ (শেষ অভিসার: সানাই) আকাশে উঠিল বাতাস, তবুও নোঙর রহিল পাঁকে (৩৩: লেখন)

আকাশে চেয়ে আলোক-বর (২৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আকাশে চেয়ে দেখি (ছাব্বিশ: শেষ সপ্তক) আকাশে ছড়ায়ে বাণী (১৬: স্ফুলিঙ্গ)

আকাশে তো আমি রাখি নাই, মোর (৫৬: লেখন) আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায় ও কে (১০৮: গীতিমাল্য) আকাশে বাতাসে ভাসে (৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

আকাশে মন কেন তাকায় ফলের আশা পুষি (১০৫: লেখন) আকাশে যুগল তারা (১৭: স্ফুলিঙ্গ) আকাশে সোনার মেঘ (১৮: স্ফুলিঙ্গ)

আকাশের আলো মাটির তলায় (১৯: স্ফুলিঙ্গ) আকাশের চুম্বনবৃষ্টিরে (২০: স্ফুলিঙ্গ) আকাশের তারায় তারায় বিধাতার যে হাসিটি জ্বলে (৫৮: লেখন)

আকাশের দুই দিক হতে (ক্ষণিক মিলন: কড়ি ও কোমল) আকাশের দূরত্ব যে, চোখে তারে দূর বলে জানি (প্রলয়: বীথিকা) আকাশের নীল বনের শ্যামলে চায় (৩৪: লেখন)

আকাশের বাণী বাজে (১০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) আগুন জ্বলিত যবে (২১: স্ফুলিঙ্গ) আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে (আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে: গীতালি)

আগা বলে, আমি বড়ো, তুমি ছোটো লোক (মূল: কণিকা) আগে খোঁড়া করে দিয়ে পরে লও পিঠে (১৭৯: লেখন) আগে যেথায় ভিড় জমত (১১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

আঘাত করে নিলে জিনে (আঘাত করে নিলে জিনে: গীতালি) আঘাতসংঘাত-মাঝে দাঁড়াইনু আসি (৪৭: নৈবেদ্য) আচ্ছাদন হতে (প্রকাশ: মহুয়া)

আছি আমি বিন্দুরূপে, হে অন্তরযামী (২২: উৎসর্গ) আছে আমার হৃদয় আছে ভরে (আছে আমার হৃদয় আছে ভরে: গীতাঞ্জলি) আছে, আছে স্থান (যাত্রী: ক্ষণিকা)

আজ ধানের খেতে রৌদ্রছায়ায় (আজ ধানের খেতে রৌদ্রছায়ায়: গীতাঞ্জলি) আজ আমার প্রণতি গ্রহণ করো, পৃথিবী (তিন: পত্রপুট) আজ আমি কথা কহিব না (সমাপন: প্রভাতসংগীত)

আজ এ মনের কোন্‌ সীমানায় (মায়া: সানাই) আজ এই দিনের শেষে (৩২: বলাকা) আজ এই বাদলার দিন (বিচ্ছেদ: পুনশ্চ)

আজ একেলা বসিয়া, আকাশে চাহিয়া (জাগ্রত স্বপ্ন: ছবি ও গান) আজ কি তপন তুমি যাবে অস্তাচলে (অস্তমান রবি: কড়ি ও কোমল) আজ কিছু করিব না আর (স্মৃতি-প্রতিমা: ছবি ও গান)

আজ কোনো কাজ নয়-- সব ফেলে দিয়ে (মানসসুন্দরী: সোনার তরী) আজ গড়ি খেলাঘর (২২: স্ফুলিঙ্গ) আজ জ্যোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে (৮৬: গীতিমাল্য)

আজ তুমি কবি শুধু, নহ আর কেহ (কালিদাসের প্রতি: চৈতালি) আজ তুমি ছোটো বটে, যার সঙ্গে গাঁঠছড়া বাঁধা (প্রকাশিতা: বিচিত্রিতা) আজ প্রথম ফুলের পাব প্রসাদখানি (২: গীতিমাল্য)

আজ পুরবে প্রথম নয়ন মেলিতে (টিকা: খেয়া) আজ প্রভাতের আকাশটি এই (৩৫: বলাকা) আজ ফুল ফুটেছে মোর আসনের (১০৯: গীতিমাল্য)

আজ বুকের বসন ছিঁড়ে ফেলে (বিকাশ: খেয়া) আজ বরষার রূপ হেরি (আজ বরষার রূপ হেরি : গীতাঞ্জলি) আজ বসন্তে বিশ্বখাতায় (অতিবাদ: ক্ষণিকা)

আজ বারি ঝরে ঝর ঝর (আজ বারি ঝরে ঝর ঝর: গীতাঞ্জলি) আজ বিকালে কোকিল ডাকে (কোকিল: খেয়া) আজ ভাবি মনে-মনে, তাহারে কি জানি (আমি: পরিশেষ)

আজ মনে হয় সকলেরই মাঝে (১৩: উৎসর্গ) আজ মম জন্মদিন। সদ্যই প্রাণের প্রান্তপথে (জন্মদিন: সেঁজুতি) আজ শরতের আলোয় এই যে চেয়ে দেখি (তেইশ: শেষ সপ্তক)

আজু সখি, মুহু মুহু (১১: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) আজ হল রবিবার, খুব মোটা বহরের (৯: ছড়া) আজকে আমার বেড়া-দেওয়া বাগানে (সম্বরণ: ক্ষণিকা)

আজকে আমি কতদূর যে (পথহারা: শিশু ভোলানাথ) আজি কোন্‌ ধন হতে বিশ্ব আমারে (প্রার্থনা: চৈতালি) আজি আষাঢ়ের মেঘলা আকাশে (মানসী: সানাই)

আজি উন্মাদ মধুনিশি ওগো (চৈত্ররজনী: কল্পনা) আজি এ আঁখির শেষদৃষ্টির দিনে (শেষদৃষ্টি: নবজাতক) আজি এ নিরালা কুঞ্জে, আমার (বরণডালা: মহুয়া)

আজি এ প্রভাতে প্রভাতবিহগ (নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ: প্রভাতসংগীত) আজি এই আকুল আশ্বিনে (ঝড়ের দিনে: কল্পনা) আজি এই মেঘমুক্ত সকালের স্নিগ্ধ নিরালায় (স্মৃতির ভূমিকা: সানাই)

আজি কি তোমার মধুর মূরতি (শরৎ: কল্পনা) আজি গন্ধবিধুর সমীরণে (আজি গন্ধবিধুর সমীরণে: গীতাঞ্জলি) আজি জন্মবাসরের বক্ষ ভেদ করি (৮: জন্মদিনে)

আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার (আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার: গীতাঞ্জলি) আজি তব জন্মদিনে এই কথা করাব স্মরণ (উত্তিষ্ঠত নিবোধত: পরিশেষ) আজি তোমাদের শুভপরিণয়-রাতে (১২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে জাগে কে জাগে (আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে : গীতালি) আজি প্রভাতেও শ্রান্ত নয়নে (১: স্মরণ) আজি ফাল্গুনে দোলপূর্ণিমারাত্রি (অস্পষ্ট: নবজাতক)

আজি বরষনমুখরিত (প্রতীক্ষা: বীথিকা) আজি বর্ষশেষ-দিনে, গুরুমহাশয় (অভয়: চৈতালি) আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে (আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে: গীতাঞ্জলি)

আজি মগ্ন হয়েছিনু ব্রহ্মাণ্ডমাঝারে (অনবচ্ছিন্ন আমি: কল্পনা) আজি মানুষের সব সাধনার (১৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) আজি মেঘমুক্ত দিন; প্রসন্ন আকাশ (সুখ: চিত্রা)

আজি মোর দ্রাক্ষাকুঞ্জবনে (উৎসর্গ: চৈতালি) আজি যে রজনী যায় ফিরাইব তায় (ব্যর্থ যৌবন: সোনার তরী) আজি শরততপনে প্রভাতস্বপনে (আকাঙক্ষা: কড়ি ও কোমল)

আজি শ্রাবণ-ঘন-গহন-মোহে (আজি শ্রাবণ-ঘন-গহন-মোহে: গীতাঞ্জলি) আজি হতে শতবর্ষ পরে (১৪০০ সাল: চিত্রা) আজি হেমন্তের শান্তি ব্যাপ্ত চরাচরে (২৩: নৈবেদ্য)

আজি হেরিতেছি আমি, হে হিমাদ্রি, গভীর নির্জনে (২৬: উৎসর্গ) আজিকার অরণ্যসভারে (৩১: রোগশয্যায়) আজিকার দিন না ফুরাতে (শেষ বসন্ত: পূরবী)

আজিকে এই সকালবেলাতে (২৭: গীতিমাল্য) আজিকে গহন কালিমা লেগেছে গগনে (৩১: উৎসর্গ) আজিকে তুমি ঘুমাও, আমি জাগিয়া রব দুয়ারে (২৬: স্মরণ)

আজিকে হয়েছে শান্তি (মৃত্যুর পরে: চিত্রা) আতার বিচি নিজে পুঁতে পাব তাহার ফল (আতার বিচি: ছড়ার ছবি) আদর ক'রে মেয়ের নাম (আদর ক'রে মেয়ের নাম: খাপছাড়া)

আদি অন্ত হারিয়ে ফেলে (মেঘ: খেয়া) আধখানা বেল (আধখানা বেল: খাপছাড়া) আধবুড়ো ঐ মানুষটি মোর নয় চেনা (শনির দশা: ছড়ার ছবি)

আধবুড়ো হিন্দুস্থানি (একজন লোক: পুনশ্চ) আধা রাতে গলা ছেড়ে (আধা রাতে গলা ছেড়ে: খাপছাড়া) আনন্দ-গান উঠুক তবে বাজি (২০: বলাকা)

আনন্দময়ীর আগমনে (কাঙালিনী: কড়ি ও কোমল) আনন্দেরই সাগর থেকে (আনন্দেরই সাগর থেকে: গীতাঞ্জলি) আনমনা গো, আনমনা (আনমনা: পূরবী)

আপন অসীম নিষ্ফলতার পাকে (৯৭: লেখন) আপন প্রাণের গোপন বাসনা (প্রকাশবেদনা: মানসী) আপন মনে বেড়ায় গান গেয়ে (পাগল: ছবি ও গান)

আপন মনে যে কামনার চলেছি পিছু পিছু (অন্তরতম: বীথিকা) আপন শোভার মূল্য (২৪: স্ফুলিঙ্গ) আপন হতে বাহির হয়ে (আপন হতে বাহির হয়ে: গীতালি)

আপনাকে এই জানা আমার (৮৪: গীতিমাল্য) আপনার মাঝে আমি করি অনুভব (১২: স্মরণ) আপনার রুদ্ধদ্বার-মাঝে (২৫: স্ফুলিঙ্গ)

আপনারে তুমি করিবে গোপন (৫: উৎসর্গ) আপনারে তুমি লুকাবে কেমন করে (৫৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আপনারে তুমি সহজে ভুলিয়া থাক (উৎসর্গ: বলাকা)

আপনারে দীপ করি জ্বালো (২৬: স্ফুলিঙ্গ) আপনারে নিবেদন (২৭: স্ফুলিঙ্গ) আপনি কণ্টক আমি, আপনি জর্জর (আত্মাভিমান: কড়ি ও কোমল)

আপনি ফুল লুকায়ে বনছায়ে (২৮: স্ফুলিঙ্গ) আপিস থেকে ঘরে এসে (আপিস থেকে ঘরে এসে: খাপছাড়া) আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে (আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে: গীতালি)

আবার আবার কেন রে আমার (আবার আবার কেন রে আমার: অনুবাদ কবিতা) আবার আমার হাতে বীণা দাও তুলি (২৫: নৈবেদ্য) আবার আহ্বান (অশেষ: কল্পনা)

আবার এরা ঘিরেছে মোর মন (আবার এরা ঘিরেছে মোর মন: গীতাঞ্জলি) আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে (আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে: গীতাঞ্জলি) আবার জাগিনু আমি (বিস্ময়: পরিশেষ)

আবার মোরে পাগল করে (শূন্য হৃদয়ের আকাঙক্ষা: মানসী) আবার যদি ইচ্ছা কর (আবার যদি ইচ্ছা কর: গীতালি) আম্র কহে, এক দিন, হে মাকাল ভাই (পর-বিচারে গৃহভেদ: কণিকা)

আম্র, তোর কী হইতে ইচ্ছা যায় বল্‌ (আকাঙক্ষা: কণিকা) আমরা কি সত্যই চাই শোকের অবসান (আঠারো: শেষ সপ্তক) আমরা কোথায় আছি, কোথায় সুদূরে (৫৯: নৈবেদ্য)

আমরা খেলা খেলেছিলেম (নূতন: পরিশেষ) আমরা চলি সমুখপানে (৩: বলাকা) আমরা ছিলেম প্রতিবেশী (কনি: শ্যামলী)

আমরা তো আজ পুরাতনের কোঠায় (আশীর্বাদী: পরিশেষ) আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি (এক গাঁয়ে: ক্ষণিকা) আমরা দুজনা স্বর্গ-খেলনা (নির্ভয়: মহুয়া)

আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ (আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ: গীতাঞ্জলি) আমাকে এনে দিল এই বুনো চারাগাছটি (আট: পত্রপুট) আমাকে শুনতে দাও (প্রাণের রস: শ্যামলী)

আমাদের এই নদীর কূলে (কূলে: ক্ষণিকা) আমাদের এই পল্লিখানি পাহাড় দিয়ে ঘেরা (৪৪: উৎসর্গ) আমাদের কালে গোষ্ঠে যখন সাঙ্গ হল (নূতন কাল: পুনশ্চ)

আমায় অমনি খুশি করে রাখো (বর্ষাসন্ধ্যা: খেয়া) আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে (৯০: গীতিমাল্য) আমায় বোলো না গাহিতে বোলো না (বঙ্গবাসীর প্রতি: কড়ি ও কোমল)

আমায় ভুলতে দিতে নাইকো তোমার ভয় (৭১: গীতিমাল্য) আমায় যদি মনটি দেবে (অসাবধান: ক্ষণিকা) আমায় রেখো না ধরে আর (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৩: অনূদিত কবিতা)

আমার আর হবে না দেরি (আমার আর হবে না দেরি: গীতালি) আমার এ গান ছেড়েছে তার (আমার এ গান ছেড়েছে তার: গীতাঞ্জলি) আমার এ গান তুমি যাও সাথে করে (অস্তাচলের পরপারে: কড়ি ও কোমল)

আমার এ গান শুনবে তুমি যদি (গান শোনা: খেয়া) আমার এ ঘরে আপনার করে (২: নৈবেদ্য) আমার এ জন্মদিন-মাঝে আমি হারা (১০: শেষ লেখা)

আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু (আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু: গীতাঞ্জলি) আমার এ ভাগ্যরাজ্যে পুরানো কালের যে প্রদেশ (ভাগ্যরাজ্য: নবজাতক) আমার এ মনোজ্বালা (আমার এ মনোজ্বালা: কবিতা)

আমার এ মানসের কানন কাঙাল (৮৭: নৈবেদ্য) আমার এই ছোটো কলসখানি (ঘট ভরা: শেষ সপ্তক) আমার এই ছোটো কলসিটা পেতে রাখি (সাতাশ: শেষ সপ্তক)

আমার এই পথ-চাওয়াতেই (৭: গীতিমাল্য) আমার একলা ঘরের আড়াল ভেঙে (আমার একলা ঘরের আড়াল ভেঙে: গীতাঞ্জলি) আমার কণ্ঠ তাঁরে ডাকে (৪৮: গীতিমাল্য)

আমার কাছে রাজা আমার রইল অজানা (২৭: বলাকা) আমার কাছে শুনতে চেয়েছ (সতেরো: শেষ সপ্তক) আমার কাব্যের ঋতুপরিবর্তন ঘটেছে বারে বারে (সূচনা: নবজাতক)

আমার কীর্তিরে আমি করি না বিশ্বাস (২৬: রোগশয্যায়) আমার খেলা যখন ছিল তোমার সনে (আমার খেলা যখন ছিল তোমার সনে: গীতাঞ্জলি) আমার খোকা করে গো যদি মনে (চাতুরী: শিশু)

আমার খোকার কত যে দোষ (বিচার: শিশু) আমার খোলা জানালাতে (৩৬: উৎসর্গ) আমার গোধূলিলগন এল বুঝি কাছে (গোধূলিলগ্ন: খেয়া)

আমার ঘরেতে আর নাই সে যে নাই (৫: স্মরণ) আমার ঘরের আশেপাশে যে-সব আমার বোবা-বন্ধু (ভূমিকা: বনবাণী) আমার ঘরের সম্মুখেই (বোবার বাণী: পরিশেষ)

আমার চিত্ত তোমায় নিত্য হবে (আমার চিত্ত তোমায় নিত্য হবে: গীতাঞ্জলি) আমার ছুটি আসছে কাছে সকল ছুটির শেষ (ছুটি: সেঁজুতি) আমার ছুটি চার দিকে ধু ধু করছে (দুই: পত্রপুট)

আমার তরে পথের 'পরে কোথায় তুমি থাক (আহ্বান: পরিশেষ) আমার দিনের শেষ ছায়াটুকু (১০: রোগশয্যায়) আমার নয়ন তব নয়নের নিবিড় ছায়ায় (সন্ধান: মহুয়া)

আমার নয়ন-ভুলানো এলে (আমার নয়ন-ভুলানো এলে: গীতাঞ্জলি) আমার নাই-বা হল পারে যাওয়া (ঘাটে: খেয়া) আমার নামটা দিয়ে ঢেকে রাখি (আমার নামটা দিয়ে ঢেকে রাখি: গীতাঞ্জলি)

আমার নামের আখরে জড়ায়ে (২৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আমার নৌকো বাঁধা ছিল পদ্মানদীর পারে (পদ্মায়: ছড়ার ছবি) আমার প্রাণের গানের পাখির দল (৮৪: লেখন)

আমার প্রাণের 'পরে চলে গেল কে (কে?: ছবি ও গান) আমার প্রাণের মাঝে যেমন করে (১১০: গীতিমাল্য) আমার প্রিয়ার সচল ছায়াছবি (ছায়াছবি: সানাই)

আমার প্রেম রবি-কিরণ-হেন (৯: লেখন) আমার পাচকবর গদাধর মিশ্র (আমার পাচকবর গদাধর মিশ্র: খাপছাড়া) আমার ফুলবাগানের ফুলগুলিকে (চব্বিশ: শেষ সপ্তক)

আমার বুড়ো বয়সখানা ছিল বসে একা (৫৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আমার ব্যথা যখন আনে আমায় (৬৪: গীতিমাল্য) আমার বয়সে (ফাঁক: পুনশ্চ)

আমার বাণী আমার প্রাণে লাগে (৭৯: গীতিমাল্য) আমার বাণীর পতঙ্গ গুহাচর (১৯: লেখন) আমার বোঝা এতই করি ভারী (আমার বোঝা এতই করি ভারী: গীতালি)

আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় (৬৩: গীতিমাল্য) আমার মুখের কথা তোমার (৪৪: গীতিমাল্য) আমার মনে একটুও নেই বৈকুন্ঠের আশা (অমর্ত: সেঁজুতি)

আমার মনের জানলাটি আজ হঠাৎ গেল খুলে (৩৪: বলাকা) আমার মূর্তি পূর্ণ করি (৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আমার মা না হয়ে তুমি (অন্য মা: শিশু ভোলানাথ)

আমার মাঝারে যে আছে কে গো সে (১০: উৎসর্গ) আমার মাঝে তোমার লীলা হবে (আমার মাঝে তোমার লীলা হবে: গীতাঞ্জলি) আমার মাথা নত করে (আমার মাথা নত করে: গীতাঞ্জলি)

আমার মিলন লাগি তুমি (আমার মিলন লাগি তুমি: গীতাঞ্জলি) আমার যে আসে কাছে, যে যায় চলে দূরে (৪৫: গীতিমাল্য) আমার যে সব দিতে হবে, সে তো আমি জানি (১০১: গীতিমাল্য)

আমার যেতে ইচ্ছে করে (মাঝি: শিশু) আমার যৌবন-স্বপ্নে যেন (যৌবন-স্বপ্ন: কড়ি ও কোমল) আমার রাজার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না সে তো (রাজার বাড়ি: শিশু)

আমার লিখন ফুটে পথধারে (The same voice murmurs) (২: লেখন) আমার শেষবেলাকার ঘরখানি (চুয়াল্লিশ: শেষ সপ্তক) আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ (৭৫: নৈবেদ্য)

আমার সকল কাঁটা ধন্য ক'রে (৪৯: গীতিমাল্য) আমার সকল রসের ধারা (আমার সকল রসের ধারা: গীতালি) আমার সুরের সাধন রইল পড়ে (আমার সুরের সাধন রইল পড়ে: গীতালি)

আমার হৃদয় প্রাণ (লজ্জা: সোনার তরী) আমার হৃদয়ভূমি-মাঝখানে (অচল স্মৃতি: সোনার তরী) আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে (৯২: গীতিমাল্য)

আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ (আমি: শ্যামলী) আমারে ডেকো না আজি, এ নহে সময় (বিজনে: কড়ি ও কোমল) আমারে তুমি অশেষ করেছ (২৩: গীতিমাল্য)

আমারে দিই তোমার হাতে (৭৭: গীতিমাল্য) আমারে ফিরায়ে লহ অয়ি বসুন্ধরে (বসুন্ধরা: সোনার তরী) আমারে বলে যে ওরা রোম্যাণ্টিক (রোম্যাণ্টিক: নবজাতক)

আমারে যদি জাগালে আজি নাথ (আমারে যদি জাগালে আজি নাথ: গীতাঞ্জলি) আমারে যে ডাক দেবে এ জীবনে তারে বারংবার (আহ্বান: পূরবী) আমারে সৃজন করি যে মহাসম্মান (৫৪: নৈবেদ্য)

আমারে সাহস দাও, দাও শক্তি, হে চিরসুন্দর (মুক্তি: পরিশেষ) আমি অতি পুরাতন (২৯: স্ফুলিঙ্গ) আমি অধম অবিশ্বাসী (আমি অধম অবিশ্বাসী: গীতালি)

আমি অন্তঃপুরের মেয়ে (সাধারণ মেয়ে: পুনশ্চ) আমি আজ কানাই মাস্টার (মাস্টারবাবু: শিশু) আমি আমায় করব বড়ো (১৫: গীতিমাল্য)

আমি এ কেবল মিছে বলি (আত্মসমর্পণ: মানসী) আমি এ পথের ধারে (মূল্য: বীথিকা) আমি একাকিনী যবে চলি রাজপথে (গৃহশত্রু: চিত্রা)

আমি এখন সময় করেছি (প্রতীক্ষা: খেয়া) আমি কেবলি স্বপন করেছি বপন (কাল্পনিক: কল্পনা) আমি কেমন করিয়া জানাব আমার (মিলন: খেয়া)

আমি চঞ্চল হে (৮: উৎসর্গ) আমি চলে গেলে ফেলে রেখে যাব পিছু (অবর্জিত: নবজাতক) আমি চাহিতে এসেছি শুধু একখানি মালা (প্রার্থী: কল্পনা)

আমি চেয়ে আছি তোমাদের সবাপানে (আমি চেয়ে আছি তোমাদের সবাপানে: গীতাঞ্জলি) আমি ছেড়েই দিতে রাজি আছি (জন্মান্তর: ক্ষণিকা) আমি জানি (পুরানো বই: পরিশেষ)

আমি জানি মোর ফুলগুলি ফুটে হরষে (৬৫: লেখন) আমি তখন ছিলেম শিলঙ পাহাড়ে (দেবদারু: বনবাণী) আমি তো চাহি নি কিছু (পিয়াসী: কল্পনা)

আমি তোমার শ্যালী ক্ষুদ্রতমা (৩২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আমি থাকি একা (যুগল: বিচিত্রিতা) আমি ধরা দিয়েছি গো আকাশের পাখি (হৃদয়-আকাশ: কড়ি ও কোমল)

আমি নিশি নিশি কত রচিব শয়ন (বিরহ: কড়ি ও কোমল) আমি পথ, দূরে দূরে দেশে দেশে ফিরে ফিরে শেষে (পথ: পূরবী) আমি পথিক, পথ আমারি সাথি (আমি পথিক, পথ আমারি সাথি: গীতালি)

আমি প্রজাপতি ফিরি রঙিন পাখায় (গুণজ্ঞ: কণিকা) আমি পরানের সাথে খেলিব আজিকে (ঝুলন: সোনার তরী) আমি বদল করেছি আমার বাসা (পনেরো: শেষ সপ্তক)

আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই (আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই: গীতাঞ্জলি) আমি বিকাব না কিছুতে আর (প্রার্থনা: খেয়া) আমি বিন্দুমাত্র আলো, মনে হয় তবু (ধ্রুবসত্য: কণিকা)

আমি বেসেছিলেম ভালো (৩০: স্ফুলিঙ্গ) আমি ভালোবাসি আমার (দুই তীরে: ক্ষণিকা) আমি ভালোবাসি, দেব, এই বাঙালার (৭৩: নৈবেদ্য)

আমি ভিক্ষা করে ফিরতেছিলেম (কৃপণ: খেয়া) আমি যখন পাঠশালাতে যাই (বিচিত্র সাধ: শিশু) আমি যদি জন্ম নিতেম (সেকাল: ক্ষণিকা)

আমি যদি দুষ্টুমি ক'রে (লুকোচুরি: শিশু) আমি যারে ভালোবাসি সে ছিল এই গাঁয়ে (৩৪: উৎসর্গ) আমি যে আর সইতে পারি নে (আমি যে আর সইতে পারি নে: গীতালি)

আমি যে তোমায় জানি, সে তো কেউ জানে না (অন্তরতম: ক্ষণিকা) আমি যে বেশ সুখে আছি (কবি: ক্ষণিকা) আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে (১৯: বলাকা)

আমি যেদিন সভায় গেলেম প্রাতে (মালা: পলাতকা) আমি যেন গোধূলিগগন (দ্বৈত: মহুয়া) আমি রাত্রি, তুমি ফুল। যতক্ষণ ছিলে কুঁড়ি (শেষ উপহার: মানসী)

আমি শুধু বলেছিলেম (জ্যোতিষ-শাস্ত্র: শিশু) আমি শরৎশেষের মেঘের মতো (লীলা: খেয়া) আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি (আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি: গীতালি)

আমি হব না তাপস, হব না, হব না (প্রতিজ্ঞা: ক্ষণিকা) আমি হাল ছাড়লে তবে (৬: গীতিমাল্য) আমি হেথায় থাকি শুধু (আমি হেথায় থাকি শুধু: গীতাঞ্জলি)

আয় চলে আয়, রে ধূমকেতু (১৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) আয় দুঃখ, আয় তুই (দুঃখ-আবাহন: সন্ধ্যাসংগীত) আয় রে বসন্ত, হেথা (৩১: স্ফুলিঙ্গ)

আয় রে বাছা কোলে বসে চা' মোর মুখ-পানে (স্নেহ উপহার: প্রভাতসংগীত) আয় লো প্রমদা! নিঠুর ললনে (প্রলাপ ৩: কবিতা) আয়না দেখেই চমকে বলে (আয়না দেখেই চমকে বলে: খাপছাড়া)

আর আমায় আমি নিজের শিরে (আর আমায় আমি নিজের শিরে: গীতাঞ্জলি) আর কত দূরে নিয়ে যাবে মোরে (নিরুদ্দেশ যাত্রা: সোনার তরী) আর নাই রে বেলা (আর নাই রে বেলা: গীতাঞ্জলি)

আরঙজেব ভারত যবে (মানী: কথা) আর্দ্র তীব্র পূর্ববায়ু বহিতেছে বেগে (আকাঙক্ষা: মানসী) আরবার কোলে এল শরতের (মাটিতে-আলোতে: বীথিকা)

আরবার ফিরে এল উৎসবের দিন (৪: জন্মদিনে) আরম্ভিছে শীতকাল, পরিছে নীহারজাল (দুদিন: সন্ধ্যাসংগীত) আরেক দিনের কথা পড়ি গেল মনে (সঙ্গী: চৈতালি)

আরো আঘাত সইবে আমার (আরো আঘাত সইবে আমার: গীতাঞ্জলি) আরো একবার যদি পারি (৫: শেষ লেখা) আরো কিছুখন নাহয় বসিয়ো পাশে (গুপ্তধন: মহুয়া)

আরো চাই যে, আরো চাই গো (৭৮: গীতিমাল্য) আরোগ্যশালার রাজকবি (৫৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) আরোগ্যের পথে (২৩: রোগশয্যায়)

আলো আসে দিনে দিনে (৩২: স্ফুলিঙ্গ) আলো এল-যে দ্বারে তব (১৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) আলো তার পদচিহ্ন (৩৩: স্ফুলিঙ্গ)

আলো নাই, দিন শেষ হল (৪২: উৎসর্গ) আলো যবে ভালোবেসে মালা দেয় আঁধারের গলে (৪০: লেখন) আলো যে (আলো যে: গীতালি)

আলো যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো (আলো যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো: গীতালি) আলোকে আসিয়া এরা লীলা করে যায় (৩৭: উৎসর্গ) আলোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই (৩২: আরোগ্য)

আলোকের আভা তার অলকের চুলে (অসম্ভব ছবি: সানাই) আলোকের স্মৃতি ছায়া বুকে করে রাখে (৪১: লেখন) আলোকের সাথে মেলে আঁধারের ভাষা (১০২: লেখন)

আলোয় আলোকময় ক'রে হে (আলোয় আলোকময় ক'রে হে: গীতাঞ্জলি) আলোর আশীর্বাদ জাগিল (১৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজি (পূজার সাজ: শিশু)

আশ্বিনের রাত্রিশেষে ঝরে-পড়া শিউলি-ফুলের (যাত্রা: পূরবী) আশ্রমসখা হে শাল, বনস্পতি (বসন্ত উৎসব: পরিশেষ) আশ্রমের হে বালিকা (আশ্রমবালিকা: পরিশেষ)

আশার আলোকে (৩৪: স্ফুলিঙ্গ) আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল (আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল: গীতাঞ্জলি) আসন দিলে অনাহূতে (২০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

আসনতলের মাটির 'পরে লুটিয়ে রব (আসনতলের মাটির 'পরে লুটিয়ে রব: গীতাঞ্জলি) আসা-যাওয়ার পথ চলেছে (৩৫: স্ফুলিঙ্গ) আসিবে সে, আছি সেই আশাতে (অদেখা: পূরবী)

আসে অবগুণ্ঠিতা প্রভাতের অরুণ দুকূলে (মেঘমালা: বীথিকা)







ইচ্ছে করে মা, যদি তুই (দুয়োরানী: শিশু ভোলানাথ) ইটকাঠে গড়া নীরস খাঁচার থেকে (উৎসর্গ: শ্যামলী) ইতিহাসবিশারদ গণেশ ধুরন্ধর (ইতিহাসবিশারদ গণেশ ধুরন্ধর: খাপছাড়া)

ইদিলপুরেতে বাস নরহরি শর্মা (ইদিলপুরেতে বাস নরহরি শর্মা: খাপছাড়া) ইয়ারিং ছিল তার দু কানেই (ইয়ারিং ছিল তার দু কানেই: খাপছাড়া) ইরান, তোমার যত বুলবুল (পারস্যে জন্মদিনে: পরিশেষ)

ইরাবতীর মোহানামুখে কেন আপনভোলা (মোহানা: পরিশেষ) ইস্‌টিমারের ক্যাবিনটাতে কবে নিলেম ঠাঁই (যাত্রা: আকাশপ্রদীপ) ইস্কুল-এড়ায়নে (ইস্কুল-এড়ায়নে: খাপছাড়া)

ইহাদের করো আশীর্বাদ (আশীর্বাদ: শিশু)







ঈশ্বরের হাস্যমুখ দেখিবারে পাই (৩৬: স্ফুলিঙ্গ) ঈশানের পুঞ্জমেঘ অন্ধবেগে ধেয়ে চলে আসে (বর্ষশেষ: কল্পনা)







উচ্চপ্রাচীরে রুদ্ধ তোমার (মানী: পরিশেষ) উজ্জ্বল শ্যামল বর্ণ, গলায় পলার হারখানি (শ্যামা: আকাশপ্রদীপ) উজ্জ্বলে ভয় তার (উজ্জ্বলে ভয় তার: খাপছাড়া)

উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে (উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে: গীতাঞ্জলি) উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে (মাঝারির সতর্কতা: কণিকা) উত্তরে দুয়াররুদ্ধ হিমানীর কারাদুর্গতলে (পরিণয়মঙ্গল: পরিশেষ)

উতল সাগরের অধীর ক্রন্দন (১৫৬: লেখন) উদ্‌ভ্রান্ত সেই আদিম যুগে (ষোলো: পত্রপুট) উদয়পথের তরুণ পথিক তুমি (৩৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

উদয়াস্ত দুই তটে অবিচ্ছিন্ন আসন তোমার (অন্ধকার: পূরবী) উদাস হাওয়ার পথে পথে (যাবার আগে: সানাই) উপর আকাশে সাজানো তড়িৎ-আলো (প্রায়শ্চিত্ত: নবজাতক)

উপরে যাবার সিঁড়ি (উন্নতি: পুনশ্চ) উপরে স্রোতের ভরে ভাসে চরাচর (সিন্ধুগর্ভ: কড়ি ও কোমল) উষা একা একা আঁধারের দ্বারে ঝংকারে বীণাখানি (৯৫: লেখন)

উৎসবের রাত্রিশেষে (২১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)







ঊর্মি, তুমি চঞ্চলা (৩৭: স্ফুলিঙ্গ) ঊষার কলকাকলিতে (৬০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)







ঋষি কবি বলেছেন (চল্লিশ: শেষ সপ্তক)







এ অসীম গগনের তীরে (২২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) এ আমার শরীরের শিরায় শিরায় (২৬: নৈবেদ্য) এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক (৩৩: আরোগ্য)

এ কথা জানিতে তুমি, ভারত-ঈশ্বর শা-জাহান (৭: বলাকা) এ কথা মানিব আমি, এক হতে দুই (৮৮: নৈবেদ্য) এ কথা স্মরণে রাখা কেন গো কঠিন (৭৮: নৈবেদ্য)

এ কথা সে কথা মনে আসে (২৬: আরোগ্য) এ কি তবে সবই সত্য (প্রণয়প্রশ্ন: কল্পনা) এ কী অকৃতজ্ঞতার বৈরাগ্যপ্রলাপ ক্ষণে ক্ষণে (৭: প্রান্তিক)

এ কী কৌতুক নিত্যনূতন (অন্তর্যামী: চিত্রা) এ ঘরে ফুরালো খেলা (শেষ কথা: নবজাতক) এ চিকন তব লাবণ্য যবে দেখি (ক্ষণিক: সানাই)

এ জন্মের সাথে লগ্ন স্বপ্নের জটিল সূত্র যবে (৩: প্রান্তিক) এ জীবনসূর্য যবে অস্তে গেল চলি (আশা: কল্পনা) এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীর্বাদ (২৯: আরোগ্য)

এ তো বড়ো রঙ্গ, জাদু, এ তো বড়ো রঙ্গ (রঙ্গ: প্রহাসিনী) এ তো সহজ কথা (আমগাছ: আকাশপ্রদীপ) এ দ্যুলোক মধুময়, মধুময় পৃথিবীর ধূলি (১: আরোগ্য)

এ দুর্ভাগ্য দেশ হতে হে মঙ্গলময় (৪৮: নৈবেদ্য) এ দিন আজি কোন্‌ ঘরে গো (এ দিন আজি কোন্‌ ঘরে গো: গীতালি) এ ধূসর জীবনের গোধূলি (নতুন রঙ: সানাই)

এ নদীর কলধ্বনি যেথায় বাজে না (৭৪: নৈবেদ্য) এ প্রাণ, রাতের রেলগাড়ি (রাতের গাড়ি: নবজাতক) এ মুখের পানে চাহিয়া রয়েছ (উচ্ছৃঙ্খল: মানসী)

এ মণিহার আমায় নাহি সাজে (৩৪: গীতিমাল্য) এ মৃত্যু ছেদিতে হবে, এই ভয়জালে (৬১: নৈবেদ্য) এ মোহ ক'দিন থাকে, এ মায়া মিলায় (মোহ: কড়ি ও কোমল)

এ যেন রে অভিশপ্ত প্রেতের পিপাসা (অক্ষমতা: কড়ি ও কোমল) এ লতার কোনো-একটা বিদেশী নাম নিশ্চয় আছে (মধুমঞ্জরি: বনবাণী) এ লেখা মোর শূন্যদ্বীপের সৈকততীর (ছুটির লেখা: বীথিকা)

এ শুধু অলস মায়া, এ শুধু মেঘের খেলা (গান-রচনা: কড়ি ও কোমল) এ সংসারে আছে বহু অপরাধ (বিরোধ: বীথিকা) এ সংসারে একদিন নববধূবেশে (১৫: স্মরণ)

এ হতভাগারে ভালো কে বাসিতে চায় (এ হতভাগারে ভালো কে বাসিতে চায়: কবিতা) এ হরি সুন্দর এ হরি সুন্দর (শিখ ভজন: রূপান্তর) এই অজানা সাগরজলে বিকেলবেলার আলো (তে হি নো দিবসাঃ: পরিশেষ)

এই আবরণ ক্ষয় হবে গো (এই আবরণ ক্ষয় হবে গো: গীতালি) এই আমি একমনে সঁপিলাম তাঁরে (আশীর্বাদ: গীতালি) এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কূলে (৭৪: গীতিমাল্য)

এই কথা সদা শুনি (শেষ প্রতিষ্ঠা: পলাতকা) এই কথাটা ধরে রাখিস (এই কথাটা ধরে রাখিস: গীতালি) এই করেছ ভালো, নিঠুর (এই করেছ ভালো, নিঠুর: গীতাঞ্জলি)

এই কাব্যগ্রন্থ (উৎসর্গ: নৈবেদ্য) এই গ্রন্থাবলীতে আমার কাব্যরচনার (সূচনা: সন্ধ্যাসংগীত) এই ঘরে আগে পাছে (জানা-অজানা: আকাশপ্রদীপ)

এই ছড়াগুলি ছেলেদের জন্যে লেখা (ভূমিকা: ছড়ার ছবি) এই ছবি রাজপুতানার (রাজপুতানা: নবজাতক) এই জগতের শক্ত মনিব সয় না একটু ত্রুটি (খেলা: ছড়ার ছবি)

এই জ্যোৎস্নারাতে জাগে আমার প্রাণ (এই জ্যোৎস্নারাতে জাগে আমার প্রাণ: গীতাঞ্জলি) এই তীর্থ-দেবতার ধরণীর মন্দির-প্রাঙ্গণে (এই তীর্থ-দেবতার ধরণীর মন্দির-প্রাঙ্গণে: গীতালি) এই তো আমরা দোঁহে বসে আছি কাছে কাছে (ভুজ-পাশ-বদ্ধ অ্যান্টনি: অনুবাদ কবিতা)

এই তো তোমার আলোক-ধেনু (১০৩: গীতিমাল্য) এই তো তোমার প্রেম (এই তো তোমার প্রেম: গীতাঞ্জলি) এই দুয়ারটি খোলা (১২: গীতিমাল্য)

এই দেহখানা বহন করে আসছে দীর্ঘকাল (দশ: পত্রপুট) এই দেহটির ভেলা নিয়ে দিয়েছি সাঁতার গো (৩০: বলাকা) এই নিমেষে গণনাহীন (এই নিমেষে গণনাহীন: গীতালি)

এই পশ্চিমের কোণে রক্তরাগরেখা (৬৬: নৈবেদ্য) এই বিদেশের রাস্তা দিয়ে ধুলোয় আকাশ ঢেকে (চিরন্তন: পরিশেষ) এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে (এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে: গীতাঞ্জলি)

এই মহাবিশ্বতলে (৫: রোগশয্যায়) এই মোর জীবনের মহাদেশে (রূপ-বিরূপ: নবজাতক) এই মোর সাধ যেন এ জীবনমাঝে (এই মোর সাধ যেন এ জীবনমাঝে: গীতাঞ্জলি)

এই যে এরা আঙিনাতে (১৩: গীতিমাল্য) এই যে কালো মাটির বাসা (এই যে কালো মাটির বাসা: গীতালি) এই যে সবার সামান্য পথ, পায়ে হাঁটার গলি (আমি: শেষ সপ্তক)

এই যেন ভক্তের মন (৩৮: স্ফুলিঙ্গ) এই লভিনু সঙ্গ তব (১০২: গীতিমাল্য) এই শরৎ-আলোর কমল-বনে (এই শরৎ-আলোর কমল-বনে: গীতালি)

এই শহরে এই তো প্রথম আসা (বাসাবাড়ি: ছড়ার ছবি) এই সে পরম মূল্য (৩৯: স্ফুলিঙ্গ) এইক্ষণে (৪০: বলাকা)

এই-যে জগৎ হেরি আমি (অনুগ্রহ: সন্ধ্যাসংগীত) এই-যে রাঙা চেলি দিয়ে তোমায় সাজানো (সাজ: বিচিত্রিতা) এক আছে মণিদিদি (খেলনার মুক্তি: পুনশ্চ)

এক দিকে কামিনীর ডালে (কীটের সংসার: পুনশ্চ) এক দিন গরজিয়া কহিল মহিষ (নূতন চাল: কণিকা) এক যদি আর হয় কী ঘটিবে তবে (অপরিবর্তনীয়: কণিকা)

এক যে আছে বুড়ি (৪০: স্ফুলিঙ্গ) এক যে ছিল চাঁদের কোণায় (বুড়ী: শিশু ভোলানাথ) এক যে ছিল রাজা (রাজা ও রানী: শিশু ভোলানাথ)

এক রজনীর বরষনে শুধু (প্রভাতে: খেয়া) এক হাতে ওর কৃপাণ আছে (এক হাতে ওর কৃপাণ আছে: গীতালি) একই লতাবিতান বেয়ে চামেলি আর মধুমঞ্জরী (অস্থানে: পুনশ্চ)

এককালে এই অজয়নদী ছিল যখন জেগে (অজয় নদী: ছড়ার ছবি) একটুখানি জায়গা ছিল (চিত্রকূট: চিত্রবিচিত্র) একটুখানি সোনার বিন্দু, একটুখানি মুখ (আদরিণী: ছবি ও গান)

একটা খোঁড়া ঘোড়ার 'পরে (একটা খোঁড়া ঘোড়ার 'পরে: খাপছাড়া) একটি একটি করে তোমার (একটি একটি করে তোমার: গীতাঞ্জলি) একটি চুম্বন দাও প্রমদা আমার (বিদায়-চুম্বন: অনুবাদ কবিতা)

একটি দিন পড়িছে মনে মোর (ছায়াছবি: বীথিকা) একটি নমস্কারে, প্রভু (একটি নমস্কারে, প্রভু: গীতাঞ্জলি) একটি পুষ্পকলি এনেছিনু দিব বলি (৫৩: লেখন)

একটি মেয়ে আছে জানি (পরিচয়: শিশু) একটি মেয়ে একেলা (একাকিনী: ছবি ও গান) একদা এ ভারতের কোন্‌ বনতলে (৬০: নৈবেদ্য)

একদা এলোচুলে কোন্‌ ভুলে ভুলিয়া (ক্ষণিক মিলন: মানসী) একদা তুমি অঙ্গ ধরি ফিরিতে নব ভুবনে (মদনভস্মের পূর্বে: কল্পনা) একদা তুলসীদাস জাহ্নবীর তীরে (স্বামীলাভ: কথা)

একদা পরমমূল্য জন্মক্ষণ দিয়েছে তোমায় (১৩: প্রান্তিক) একদা প্রাতে কুঞ্জতলে (নারীর দান: চিত্রা) একদা পুলকে প্রভাত-আলোকে (কণ্টকের কথা: সোনার তরী)

একদা বসন্তে মোর বনশাখে যবে (ঋতু-অবসান: বীথিকা) একদা বিজনে যুগল তরুর মূলে (বাপী: মহুয়া) একদিন অতিথির প্রায় (৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

একদিন আষাঢ়ে নামল (চার: পত্রপুট) একদিন এই দেখা হয়ে যাবে শেষ (দুর্লভ জন্ম: চৈতালি) একদিন কোন্‌ তুচ্ছ আলাপের ছিন্ন অবকাশে (স্মৃতি-পাথেয়: শেষ সপ্তক)

একদিন তুচ্ছ আলাপের ফাঁক দিয়ে (দুই: শেষ সপ্তক) একদিন তরীখানা থেমেছিল এই ঘাটে লেগে (পরিচয়: সেঁজুতি) একদিন দেখিলাম উলঙ্গ সে ছেলে (পরিচয়: চৈতালি)

একদিন ফুল দিয়েছিলে, হায় (৬১: লেখন) একদিন মুখে এল নূতন এ নাম (নামকরণ: আকাশপ্রদীপ) একদিন শান্ত হলে আষাঢ়ের ধারা (বাতাবির চারা: শেষ সপ্তক)

একদিন শিখগুরু গোবিন্দ নির্জনে (শেষ শিক্ষা: কথা) একলা আমি বাহির হলেম (একলা আমি বাহির হলেম: গীতাঞ্জলি) একলা ঘরে বসে আছি, কেউ নেই কাছে (বাদল: ছবি ও গান)

একলা বসে, হেরো, তোমার ছবি (ছবি: বীথিকা) একলা হোথায় বসে আছে, কেই বা জানে ওকে (খাটুলি: ছড়ার ছবি) একা আমি ফিরব না আর (একা আমি ফিরব না আর: গীতাঞ্জলি)

একা এক শূন্যমাত্র, নাই অবলম্ব (১৭১: লেখন) একা তুমি নিঃসঙ্গ প্রভাতে (দ্বারে: বিচিত্রিতা) একা বসে আছি হেথায় (৩: রোগশয্যায়)

একা ব'সে সংসারের প্রান্ত-জানালায় (৮: আরোগ্য) একাকিনী বসে থাকে আপনারে সাজায়ে যতনে (একাকিনী: বিচিত্রিতা) একাত্তরটি প্রদীপ-শিখা (দিনান্ত: বীথিকা)

একাদশী রজনী (শরতের শুকতারা: কড়ি ও কোমল) একাধারে তুমিই আকাশ, তুমি নীড় (৮১: নৈবেদ্য) এখনো অঙ্কুর যাহা (৪১: স্ফুলিঙ্গ)

এখনো ঘোর ভাঙে না তোর যে (১৮: গীতিমাল্য) এখনো তো বড়ো হই নি আমি (ছোটোবড়ো: শিশু) এখনো ভাঙে নি ভাঙে নি মেলা (কৃতার্থ: ক্ষণিকা)

এখানে তো বাঁধা পথের (এখানে তো বাঁধা পথের: গীতালি) এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে (৬৬: গীতিমাল্য) এত বড়ো এ ধরণী মহাসিন্ধু-ঘেরা (মঙ্গল-গীত: কড়ি ও কোমল)

এতটুকু আঁধার যদি (এতটুকু আঁধার যদি: গীতালি) এতদিন পরে প্রভাতে এসেছ (দুর্দিন: ক্ষণিকা) এতদিনে বুঝিলাম, এ হৃদয় মরু না (কবি: বীথিকা)

এদের পানে তাকাই আমি (এদের পানে তাকাই আমি: গীতালি) এ-পারে চলে বর, বধূ সে পরপারে (বরবধূ: বিচিত্রিতা) এবার আমায় ডাকলে দূরে (এবার আমায় ডাকলে দূরে: গীতালি)

এবার চলিনু তবে (বিদায়: কল্পনা) এবার তোরা আমার যাবার বেলাতে (২১: গীতিমাল্য) এবার নীরব করে দাও (এবার নীরব করে দাও: গীতাঞ্জলি)

এবার ভাসিয়ে দিতে হবে আমার (১৬: গীতিমাল্য) এবার যে ওই এল সর্বনেশে গো (২: বলাকা) এবারে ফাল্গুনের দিনে সিন্ধুতীরের কুঞ্জবীথিকায় (২৬: বলাকা)

এবারের মতো করো শেষ (সমাপন: পূরবী) এমন ক'দিন কাটে আর (হলাহল: সন্ধ্যাসংগীত) এমন দিনে তারে বলা যায় (বর্ষার দিনে: মানসী)

এমন মানুষ আছে (৪২: স্ফুলিঙ্গ) এমনি করে ঘুরিব দূরে বাহিরে (২৫: গীতিমাল্য) এরে ভিখারি সাজায়ে কী রঙ্গ তুমি করিলে (১০৬: গীতিমাল্য)

এল আহ্বান, ওরে তুই ত্বরা কর্‌ (আসন্ন রাতি: বীথিকা) এল বেলা পাতা ঝরাবারে (শেষ বেলা: নবজাতক) এল সন্ধ্যা তিমির বিস্তারি (একাকী: বীথিকা)

এল সে জর্মনির থেকে (ঘরছাড়া: পুনশ্চ) এসেছি অনাহূত (অকাল ঘুম: শ্যামলী) এসেছি সুদূর কাল থেকে (আগন্তুক: পরিশেষ)

এসেছিনু দ্বারে ঘনবর্ষণ রাতে (কৃপণা: সানাই) এসেছিনু নিয়ে শুধু আশা (৪৩: স্ফুলিঙ্গ) এসেছিল বহু আগে যারা মোর দ্বারে (অনাগতা: বিচিত্রিতা)

এসেছিলে কাঁচা জীবনের (মিলভাঙা: শ্যামলী) এসেছিলে জীবনের আনন্দ-দূতিকা (৪২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) এসেছিলে তবু আস নাই, তাই (দ্বিধা: সানাই)

এসেছে প্রথম যুগে (২৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) এসো আজি সখা বিজন পুলিনে (এসো আজি সখা: কবিতা) এসো এসো এই বুকে নিবাসে তোমার (জীবন উৎসর্গ: অনুবাদ কবিতা)

এসো এসো ভ্রাতৃগণ! সরল অন্তরে (হোক্‌ ভারতের জয়!: কবিতা) এসো মোর কাছে (৪৪: স্ফুলিঙ্গ) এসো সখি, এসো মোর কাছে (কেন গান শুনাই: সন্ধ্যাসংগীত)

এসো হে এসো, সজল ঘন (এসো হে এসো, সজল ঘন: গীতাঞ্জলি) এসো, ছেড়ে এসো, সখী, কুসুমশয়ন (মরীচিকা: কড়ি ও কোমল) এসো, বসন্ত, এসো আজ তুমি (২০: স্মরণ)







ঐ আসে ঐ অতি ভৈরব হরষে (বর্ষামঙ্গল: কল্পনা) ঐ মহামানব আসে (৬: শেষ লেখা) ঐ যে রাতের তারা (জ্যোতিষী: শিশু ভোলানাথ)

ঐ যেখানে শিরীষ গাছে (পলাতকা: পলাতকা)







ও আমার অভিমানী মেয়ে (অভিমানিনী: ছবি ও গান) ও আমার বেঁটেছাতাওয়ালি (বেঁটেছাতাওয়ালি: প্রহাসিনী) ও আমার মন যখন জাগলি না রে (ও আমার মন যখন জাগলি না রে: গীতালি)

ও কথা বোলো না সখি (ও কথা বোলো না সখি: কবিতা) ও কী সুরে গান গাস, হৃদয় আমার (হৃদয়ের গীতিধ্বনি: সন্ধ্যাসংগীত) ও নিঠুর, আরো কি বাণ (ও নিঠুর, আরো কি বাণ: গীতালি)

ও যে চেরিফুল তব বনবিহারিণী (১৫২: লেখন) ওই জানালার কাছে বসে আছে (সুখস্বপ্ন: ছবি ও গান) ওই অমল হাতে রজনী প্রাতে (ওই অমল হাতে রজনী প্রাতে: গীতালি)

ওই আকাশ-'পরে আঁধার মেলে কী খেলা আজ খেলতে এলে (দুর্দিন: পূরবী) ওই আদরের নামে ডেকো সখা মোরে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৯: অনূদিত কবিতা) ওই ছাপাখানাটার ভূত (তুমি: প্রহাসিনী)

ওই তনুখানি তব আমি ভালোবাসি (তনু: কড়ি ও কোমল) ওই তোমার ওই বাঁশিখানি (বাঁশি: খেয়া) ওই দেখা যায় তোমার বাড়ি (তোমার বাড়ি: প্রহাসিনী)

ওই দেখো মা, আকাশ ছেয়ে (ছুটির দিনে: শিশু) ওই দেহ-পানে চেয়ে পড়ে মোর মনে (স্মৃতি: কড়ি ও কোমল) ওই নামে একদিন ধন্য হল দেশে দেশান্তরে (বুদ্ধদেবের প্রতি: পরিশেষ)

ওই যে তরী দিল খুলে (ওই যে তরী দিল খুলে: গীতাঞ্জলি) ওই যে সৌন্দর্য লাগি পাগল ভুবন (নিষ্ফল প্রয়াস: মানসী) ওই যেতেছেন কবি কাননের পথ দিয়া (কবি: অনূদিত কবিতা)

ওই শুন বনে বনে কুঁড়ি বলে তপনেরে ডাকি (১২৯: লেখন) ওই শুনি শূন্যপথে রথচক্রধ্বনি (শারদা: কবিতা) ওই শোনো গো, অতিথ বুঝি আজ (অতিথি: ক্ষণিকা)

ওই শোনো ভাই বিশু (ধর্মপ্রচার: মানসী) ওই-যে তোমার মানস-প্রজাপতি (মরীচিকা: বিচিত্রিতা) ওই-যে সন্ধ্যা খুলিয়া ফেলিল তার (ওই-যে সন্ধ্যা খুলিয়া ফেলিল তার: গীতালি)

ওকালতি ব্যবসায়ে ক্রমশই তার (ওকালতি ব্যবসায়ে: গল্পসল্প) ওগো অনন্ত কালো (১৮: লেখন) ওগো আমার এই জীবনের (ওগো আমার এই জীবনের : গীতাঞ্জলি)

ওগো আমার প্রাণের কর্ণধার (কর্ণধার: সানাই) ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর (ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর: গীতালি) ওগো আমার ভোরের চড়ুই পাখি (৬: রোগশয্যায়)

ওগো আমার হৃদয়বাসী (ওগো আমার হৃদয়বাসী: গীতালি) ওগো এত প্রেম-আশা প্রাণের তিয়াষা (বিলাপ: কড়ি ও কোমল) ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ (ভিখারি: কল্পনা)

ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে (গান: কড়ি ও কোমল) ওগো তুমি, অমনি সন্ধ্যার মতো হও (সন্ধ্যায়: মানসী) ওগো তরুণী (চোদ্দো: পত্রপুট)

ওগো তারা,জাগাইয়ো ভোরে (৪৫: স্ফুলিঙ্গ) ওগো পথিক দিনের শেষে (১১: গীতিমাল্য) ওগো পুরবাসী, আমি পরবাসী (উন্নতিলক্ষণ: কল্পনা)

ওগো প্রিয়তম, আমি তোমারে যে ভালোবেসেছি (মার্জনা: কল্পনা) ওগো পসারিনী, দেখি আয় (পসারিনী: কল্পনা) ওগো বর, ওগো বঁধু (বালিকা বধূ: খেয়া)

ওগো বসন্ত, হে ভুবনজয়ী (বসন্ত: মহুয়া) ওগো বাঁশিওআলা (বাঁশিওআলা: শ্যামলী) ওগো বৈতরণী (বৈতরণী: পূরবী)

ওগো মৃত্যু, তুমি যদি হতে শূন্যময় (মৃত্যু: কণিকা) ওগো মা (শুভক্ষণ: খেয়া) ওগো মা (ত্যাগ: খেয়া)

ওগো মোর না-পাওয়া গো, ভোরের অরুণ-আভাসনে (না-পাওয়া: পূরবী) ওগো মোর নাহি যে বাণী (বাণীহারা: সানাই) ওগো মৌন, না যদি কও (ওগো মৌন, না যদি কও: গীতাঞ্জলি)

ওগো যৌবনতরী (যৌবনবিদায়: ক্ষণিকা) ওগো শ্যামলী (শ্যামলী: শ্যামলী) ওগো শেফালি-বনের মনের কামনা (৩: গীতিমাল্য)

ওগো সুখী প্রাণ, তোমাদের এই (আগন্তুক: মানসী) ওগো সুন্দর চোর (চৌরপঞ্চাশিকা: কল্পনা) ওগো স্মৃতি কাপালিকা (২৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

ওগো হংসের পাঁতি (১৪৫: লেখন) ওগো, নিশীথে কখন এসেছিলে তুমি (মুক্তিপাশ: খেয়া) ওগো, এমন সোনার মায়াখানি (বর্ষাপ্রভাত: খেয়া)

ওগো, কে তুমি বসিয়া উদাসমুরতি (ভৈরবী গান: মানসী) ওগো, তোরা বল্‌ তো এরে (অবারিত: খেয়া) ওগো, ভালো করে বলে যাও (ভালো করে বলে যাও: মানসী)

ওগো, শোনো কে বাজায় (বাঁশি: কড়ি ও কোমল) ওড়ার আনন্দে পাখি (৪৬: স্ফুলিঙ্গ) ওদের কথায় ধাঁদা লাগে (৭৩: গীতিমাল্য)

ওদের সাথে মেলাও, যারা (৮৭: গীতিমাল্য) ওপার হতে এপার পানে খেয়া-নৌকা বেয়ে (চিরদিনের দাগা: পলাতকা) ওরা অন্ত্যজ, ওরা মন্ত্রবর্জিত (পনেরো: পত্রপুট)

ওরা এসে আমাকে বলে (উনচল্লিশ: শেষ সপ্তক) ওরা কি কিছু বোঝে (রূপকার: বীথিকা) ওরা চলেছে দিঘির ধারে (ঘাটের পথে: খেয়া)

ওরা তো সব পথের মানুষ, তুমি পথের ধারের (চলাচল: সেঁজুতি) ওরা যায়, এরা করে বাস (জীবন মরণ: অনুবাদ কবিতা) ওরে আমার কর্মহারা (৩৫: উৎসর্গ)

ওরে আশা, কেন তোর হেন দীনবেশ (আশার নৈরাশ্য: সন্ধ্যাসংগীত) ওরে কবি, সন্ধ্যা হয়ে এল (কবির বয়স: ক্ষণিকা) ওরে চিরভিক্ষু, তোর আজন্মকালের ভিক্ষাঝুলি (২: প্রান্তিক)

ওরে তুই জগৎ-ফুলের কীট (আহ্বানসংগীত: প্রভাতসংগীত) ওরে তোদের ত্বর সহে না আর (২১: বলাকা) ওরে তোরা কি জানিস কেউ (নদী: নদী)

ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা (১: বলাকা) ওরে পদ্মা, ওরে মোর রাক্ষসী প্রেয়সী (সংযোজন - ৯: উৎসর্গ) ওরে পাখি (৩: শেষ লেখা)

ওরে ভীরু তোমার হাতে (ওরে ভীরু তোমার হাতে: গীতালি) ওরে মৃত্যু, জানি তুই আমার বক্ষের মাঝে (প্রতীক্ষা: সোনার তরী) ওরে মাঝি, ওরে আমার (ওরে মাঝি, ওরে আমার: গীতাঞ্জলি)

ওরে মাতাল, দুয়ার ভেঙে দিয়ে (মাতাল: ক্ষণিকা) ওরে মোর শিশু ভোলানাথ (শিশু ভোলানাথ: শিশু ভোলানাথ) ওরে মৌনমূক, কেন আছিস নীরবে (৭১: নৈবেদ্য)

ওরে যন্ত্রের পাখি (উড়ো জাহাজ: চিত্রবিচিত্র) ওরে যাত্রী, যেতে হবে বহুদূরদেশে (যাত্রী: চৈতালি) ওহে অন্তরতম (জীবনদেবতা: চিত্রা)







কই গো প্রকৃতি রানী, দেখি দেখি মুখখানি (শরতে প্রকৃতি: প্রভাতসংগীত) কখন ঘুমিয়েছিনু (১৭: রোগশয্যায়) কখন বসন্ত গেল, এবার হল না গান (বসন্ত-অবসান: কড়ি ও কোমল)

কখনো কখনো কোনো অবসরে (মৌলানা জিয়াউদ্দীন: নবজাতক) কখনো সাজায় ধূপ (হ্যারাম: প্রহাসিনী) কুজ্‌ঝটিজাল যেই (মংপু পাহাড়ে: নবজাতক)

কঠিন পাথর কাটি (৪৭: স্ফুলিঙ্গ) কঠিন শিলা প্রতাপ তাঁর বহে (২৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) কুড়াল কহিল, ভিক্ষা মাগি ওগো শাল (রাষ্ট্রনীতি: কণিকা)

‘কড়ি ও কোমল’ রচনার পূর্বে কাব্যের ভাষা আমার কাছে ধরা দেয়নি। (সূচনা: প্রভাতসংগীত) কণ্ঠে ভরি নাম নিল (২৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) কত অজানারে জানাইলে তুমি (কত অজানারে জানাইলে তুমি: গীতাঞ্জলি)

কত দিবা কত বিভাবরী (সংযোজন - ৩: উৎসর্গ) কত ধৈর্য ধরি (প্রণতি: মহুয়া) কত বড়ো আমি, কহে নকল হীরাটি (সন্দেহের কারণ: কণিকা)

কত বার মনে করি পূর্ণিমানিশীথে (শ্রান্তি: মানসী) কত লক্ষ বরষের তপস্যার ফলে (১৪: বলাকা) কতদিন যে তুমি আমায় (৫৪: গীতিমাল্য)

কত-না তুষারপুঞ্জ আছে সুপ্ত হয়ে (৪৩: নৈবেদ্য) কৃতাঞ্জলি কর কহে, আমার বিনয় (গ্রহণে ও দানে: কণিকা) কথা কও, কথা কও (সূচনা: কথা)

কথা চাই কথা চাই হাঁকে (৪৮: স্ফুলিঙ্গ) কথা ছিল এক-তরীতে (কথা ছিল এক-তরীতে : গীতাঞ্জলি) কথার উপরে কথা চলেছ সাজিয়ে দিনরাতি (আঠারো: পত্রপুট)

কদমাগঞ্জ উজাড় করে (২: ছড়া) কন্‌কনে ঠাণ্ডায় আমাদের যাত্রা (তীর্থযাত্রী: পুনশ্চ) কন্‌কনে শীত তাই (কন্‌কনে শীত তাই: খাপছাড়া)

কুন্দকলি ক্ষুদ্র বলি নাই দুঃখ, নাই তার লাজ (৭২: লেখন) কনে দেখা হয়ে গেছে (কনে দেখা হয়ে গেছে: খাপছাড়া) কনের পণের আশে (কনের পণের আশে: খাপছাড়া)

কবি হয়ে দোল-উৎসবে (জবাবদিহি: নবজাতক) কবিবর, কবে কোন্‌ বিস্মৃত বরষে (মেঘদূত: মানসী) কবি-ভ্রাতা শ্রীদেবেন্দ্রনাথ সেন (উপহার: সোনার তরী)

কবির রচনা তব মন্দিরে (প্রত্যর্পণ: বীথিকা) কবে আমি বাহির হলেম (কবে আমি বাহির হলেম : গীতাঞ্জলি) কুবেরগুপ্তাং দিশমুষ্ণরশ্মৌ গন্তুং প্রবৃত্তে সময়ং বিলঙ্ঘ্য (কালিদাস-ভবভূতি: রূপান্তর)

কমল ফুটে অগম জলে (৪৯: স্ফুলিঙ্গ) কুমার, তোমার প্রতীক্ষা করে নারী (কুমার: বিচিত্রিতা) কুয়াশা যদি বা ফেলে পরাভবে ঘিরি (৫৯: লেখন)

কুয়াশা, নিকটে থাকি, তাই হেলা মোরে (কুয়াশার আক্ষেপ: কণিকা) কুয়াশার জাল (মাতা: বীথিকা) কর্ম আপন দিনের মজুরি রাখিতে চাহে না বাকি (১০১: লেখন)

কর্ম যখন দেবতা হয়ে জুড়ে বসে পূজার বেদী (ছিন্ন পত্র: পলাতকা) করিয়াছি বাণীর সাধনা (১২: জন্মদিনে) করেছিনু যত সুরের সাধন (মায়া: সেঁজুতি)

কূল থেকে মোর গানের তরী (কূল থেকে মোর গানের তরী: গীতালি) কলকত্তামে চলা গয়ো রে সুরেনবাবু১ মেরা (নাসিক হইতে খুড়ার পত্র: প্রহাসিনী) কলছন্দে পূর্ণ তার প্রাণ (নাম্নী - কাকলী: মহুয়া)

কূল-ছাড়া যে মানুষ সাগরিক (৬১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) কল্যাণপ্রতিমা শান্তা সেবা-সুধা-ভরা (৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) কলরবমুখরিত খ্যাতির প্রাঙ্গণে যে আসন (১১: প্রান্তিক)

কল্লোলমুখর দিন (৫০: স্ফুলিঙ্গ) কলাবিদ্যা কুঞ্জে-কুঞ্জে পুঞ্জ পুঞ্জ ফল (৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি (কৃষ্ণকলি: ক্ষণিকা)

কৃষ্ণপক্ষ প্রতিপদ। প্রথম সন্ধ্যায় (মরণস্বপ্ন: মানসী) কৃষ্ণপক্ষে আধখানা চাঁদ (জাগরণ: খেয়া) কুষ্মাণ্ডের মনে মনে বড়ো অভিমান (যথার্থ আপন: কণিকা)

কুসুমের গিয়েছে সৌরভ (বাকি: কড়ি ও কোমল) কুসুমের শোভা (৫৯: স্ফুলিঙ্গ) কহিল কঞ্চির বেড়া, ওগো পিতামহ (নম্রতা: কণিকা)

কহিল কাঁসার ঘটি খন্‌ খন্‌ স্বর (শক্তির সীমা: কণিকা) কহিল গভীর রাত্রে সংসারে বিরাগী (বৈরাগ্য: চৈতালি) কহিল তারা, জ্বালিব আলোখানি (৫১: স্ফুলিঙ্গ)

কহিল ভিক্ষার ঝুলি টাকার থলিরে (গরজের আত্মীয়তা: কণিকা) কহিল ভিক্ষার ঝুলি, হে টাকার তোড়া (সাম্যনীতি: কণিকা) কহিল মনের খেদে মাঠ সমতল (উচ্চের প্রয়োজন: কণিকা)

কহিলা হবু, শুন গো গোবুরায় (জুতা-আবিষ্কার: কল্পনা) কহিলাম, ওগো রানী (ইটালিয়া: পূরবী) কহিলেন বসুন্ধরা, দিনের আলোকে (সত্যের আবিষ্কার: কণিকা)

কাঁকনজোড়া এনে দিলেম যবে (দান: পূরবী) কাকা বলেন, সময় হলে (মর্ত্যবাসী: শিশু ভোলানাথ) কাঁচড়াপাড়াতে এক (কাঁচড়াপাড়াতে এক: খাপছাড়া)

কাঁচা ধানের ক্ষেতে যেমন (কাঁচা ধানের ক্ষেতে যেমন: গীতালি) কাছে এল পূজার ছুটি (ছুটির আয়োজন: পুনশ্চ) কাছে থাকার আড়ালখানা (১২৮: লেখন)

কাছে থাকি যবে (৫২: স্ফুলিঙ্গ) কাছে যাই, ধরি হাত, বুকে লই টানি (হৃদয়ের ধন: মানসী) কাছের থেকে দেয় না ধরা, দূরের থেকে ডাকে (তৃতীয়া: পূরবী)

কাছের রাতি দেখিতে পাই (৫৩: স্ফুলিঙ্গ) কাজ সে তো মানুষের, এই কথা ঠিক (১৮১: লেখন) কাঁটাতে আমার অপরাধ আছে (১৪৯: লেখন)

কাঁটার সংখ্যা (৫৪: স্ফুলিঙ্গ) কাঠবিড়ালির ছানাদুটি (কাঠবিড়ালি: বীথিকা) কাঁঠালের ভূতি-পচা, আমানি, মাছের যত আঁশ (অনসূয়া: সানাই)

কাণ্ডারী গো,যদি এবার (কাণ্ডারী গো,যদি এবার: গীতালি) কাঁধে মই, বলে কই ভূঁইচাপা গাছ (কাঁধে মই, বলে কই ভূঁইচাপা গাছ: খাপছাড়া) কানন কুসুম-উপহার দেয় চাঁদে (১৬৫: লেখন)

কানা-কড়ি পিঠ তুলি কহে টাকাটিকে (সমালোচক: কণিকা) কানাডার প্রতি (আহ্বান: নবজাতক) কাব্যের কথা বাঁধা পড়ে যথা (৮: নৈবেদ্য)

কামনায় কামনায় দেশে দেশে যুগে যুগান্তরে (প্রার্থনা: পরিশেষ) কার পানে মা, চেয়ে আছ (মা-লক্ষ্মী: শিশু) কার লাগি এই গয়না গড়াও (স্যাকরা: বিচিত্রিতা)

কার হাতে এই মালা তোমার পাঠালে (৬৫: গীতিমাল্য) কারে দূর নাহি কর। যত করি দান (৩৪: নৈবেদ্য) কারে দিব দোষ বন্ধু, কারে দিব দোষ (অভিমান: চৈতালি)

কাল আমি তরী খুলি লোকালয়মাঝে (শান্তিমন্ত্র: চৈতালি) কাল চলে আসিয়াছি, কোনো কথা বলি নি তোমারে (ধ্যান: বীথিকা) কাল প্রাতে মোর জন্মদিনে (৬: জন্মদিনে)

কাল বলে, আমি সৃষ্টি করি এই ভব (উপলক্ষ: কণিকা) কাল যবে সন্ধ্যাকালে বন্ধুসভাতলে (সংযোজন - ৬: উৎসর্গ) কাল রাত্রে (কালরাত্রে: শ্যামলী)

কাল রাতে দেখিনু স্বপন (স্বপ্ন: চৈতালি) কাল সন্ধ্যাকালে ধীরে সন্ধ্যার বাতাস (তারা ও আঁখি: অনূদিত কবিতা) কালকে রাতে মেঘের গরজনে (নষ্ট স্বপ্ন: ক্ষণিকা)

কালুর খাবার শখ (কালুর খাবার শখ: খাপছাড়া) কালি মধুযামিনীতে জ্যোৎস্নানিশীথে (রাত্রে ও প্রভাতে: চিত্রা) কালি হাস্যে পরিহাসে গানে আলো (৩৫: নৈবেদ্য)

কালের প্রবল আবর্তে প্রতিহত (১১: জন্মদিনে) কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও (বিদায়: মহুয়া) কালো অন্ধকারের তলায় (চোদ্দো: শেষ সপ্তক)

কালো অশ্ব অন্তরে যে সারারাত্রি ফেলেছে নিশ্বাস (কালো ঘোড়া: বিচিত্রিতা) ‘কালো তুমি’-- শুনি জাম কহে কানে কানে (জ্ঞানের দৃষ্টি ও প্রেমের সম্ভোগ: কণিকা) কালো মেঘ আকাশের তারাদের ঢেকে (৫৫: স্ফুলিঙ্গ)

কাশীর গল্প শুনেছিলুম যোগীনদাদার কাছে (কাশী: ছড়ার ছবি) কাশের বনে শূন্য নদীর তীরে (অনাবশ্যক: খেয়া) কাহারে জড়াতে চাহে দুটি বাহুলতা (বাহু: কড়ি ও কোমল)

কাহারে পরাব রাখি যৌবনের রাখিপূর্ণিমায় (রাখিপূর্ণিমা: মহুয়া) কিনু গোয়ালার গলি (বাঁশি: পুনশ্চ) কিশোরগাঁয়ের পুবের পাড়ায় বাড়ি (পিস্‌নি: ছড়ার ছবি)

কিসের অশান্তি এই মহাপারাবারে (সমুদ্র: কড়ি ও কোমল) কিসের হরষ কোলাহল (পুনর্মিলন: প্রভাতসংগীত) কী আশা নিয়ে এসেছ হেথা উৎসবের দল (নিঃস্ব: বীথিকা)

কী কথা বলিব বলে (সংযোজন - ২: উৎসর্গ) কী জন্যে রয়েছ, সিন্ধু তৃণশষ্যহীন (অনাবশ্যকের আবশ্যকতা: কণিকা) কী পাই, কী জমা করি (৫৬: স্ফুলিঙ্গ)

কী বেদনা মোর জানো সে কি তুমি, জানো (বাদলরাত্রি: বীথিকা) কী যে কোথা হেথা-হোথা যায় ছড়াছড়ি (৫৭: স্ফুলিঙ্গ) কী রসসুধা-বরষাদানে মাতিল সুধাকর (চাতক: প্রহাসিনী)

কী স্বপ্নে কাটালে তুমি দীর্ঘ দিবানিশি (অহল্যার প্রতি: মানসী) কী সুর তুমি জাগালে উষা (২৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) কী হবে বলো গো সখি (কী হবে বলো গো সখি: কবিতা)

কীটেরে দয়া করিয়ো, ফুল (৩৫: লেখন) কীর্তি যত গড়ে তুলি (৫৮: স্ফুলিঙ্গ) কে আমার ভাষাহীন অন্তরে (আদিতম: বীথিকা)

কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া (ভুলে: মানসী) কে এসে যায় ফিরে ফিরে (সে আমার জননী রে: কল্পনা) কে গো অন্তরতর সে (২২: গীতিমাল্য)

কে গো তুমি গরবিনী, সাবধানে থাকো দূরে দূরে (গরবিনী: বীথিকা) কে গো তুমি বিদেশী (১০: গীতিমাল্য) কে জানে এ কি ভালো (আশঙ্কা: মানসী)

কে জানে কার মুখের ছবি (২৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) কে তুমি দিয়েছ স্নেহ মানবহৃদয়ে (শূন্য গৃহে: মানসী) কে তুমি ফিরিছ পরি প্রভুদের সাজ (পরবেশ: চৈতালি)

কে তোমারে দিল প্রাণ (৯: বলাকা) কে নিবি গো কিনে আমায়, কে নিবি গো কিনে (৩১: গীতিমাল্য) কে নিল খোকার ঘুম হরিয়া (ঘুমচোরা: শিশু)

কে বলে সব ফেলে যাবি (কে বলে সব ফেলে যাবি: গীতাঞ্জলি) কে রে তুই, ওরে স্বার্থ, তুই কতটুকু (স্বার্থ: চৈতালি) কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যারবি (কর্তব্যগ্রহণ: কণিকা)

কেউ চেনা নয় (বারো: শেষ সপ্তক) কেউ যে কারে চিনি নাকো (অচেনা: ক্ষণিকা) কেঁচো কয়, নীচ মাটি, কালো তার রূপ (স্বদেশদ্বেষী: কণিকা)

কেন আসিতেছ মুগ্ধ মোর পানে ধেয়ে (মরীচিকা: চিত্রা) কেন এ কম্পিত প্রেম, অয়ি ভীরু, এনেছ সংসারে (ভীরু: বিচিত্রিতা) কেন গো এমন স্বরে বাজে তব বাঁশি (কেন: কড়ি ও কোমল)

কেন চুপ করে আছি, কেন কথা নাই (মৌন: বীথিকা) কেন চেয়ে আছ, গো মা, মুখপানে (বঙ্গভূমির প্রতি: কড়ি ও কোমল) কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না (৯১: গীতিমাল্য)

কেন তবে কেড়ে নিলে লাজ-আবরণ (ব্যক্ত প্রেম: মানসী) কেন তোমরা আমায় ডাক, আমার (৯৪: গীতিমাল্য) কেন নিবে গেল বাতি (দুরাকাঙক্ষা: চিত্রা)

কেন বাজাও কাঁকন কনকন (লীলা: কল্পনা) কেন মনে হয় (গানের স্মৃতি: সানাই) কেন মার' সিঁধ-কাটা ধূর্তে (কেন মার' সিঁধ-কাটা ধূর্তে: খাপছাড়া)

কেবল তব মুখের পানে (২: উৎসর্গ) কেবল থাকিস স'রে স'রে (৪৬: গীতিমাল্য) কেমন করে এমন বাধা ক্ষয় হবে (কেমন করে এমন বাধা ক্ষয় হবে: গীতালি)

কেমন করে তড়িৎ-আলোয় (কেমন করে তড়িৎ-আলোয়: গীতালি) কেমন সুন্দর আহা ঘুমায়ে রয়েছে (সংগীত: অনুবাদ কবিতা) কেমনে কী হল পারি নে বলিতে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১০: অনূদিত কবিতা)

কেরোসিন-শিখা বলে মাটির প্রদীপে (কুটুম্বিতা-বিচার: কণিকা) কো তুঁহু বোলবি মোয় (২০: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) কোটি কোটি ছোটো ছোটো মরণেরে লয়ে (অনন্ত মরণ: প্রভাতসংগীত)

কোথা আছ অন্যমনা ছেলে (২৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) কোথা আছ! ডাকি আমি। শোনো, শোনো, আছে প্রয়োজন (আহ্বান: মহুয়া) কোথা গেল সেই মহান শান্ত (নগরসংগীত: চিত্রা)

কোথা ছায়ার কোণে দাঁড়িয়ে তুমি কিসের প্রতীক্ষায় (প্রচ্ছন্ন: খেয়া) কোথা তুমি গেলে যে মোটরে (পলাতকা: প্রহাসিনী) কোথা রাত্রি, কোথা দিন, কোথা ফুটে চন্দ্র সূর্য তারা (চিরদিন: কড়ি ও কোমল)

কোথা রে তরুর ছায়া, বনের শ্যামল স্নেহ (বনের ছায়া: কড়ি ও কোমল) কোথা হতে আসিয়াছি নাহি পড়ে মনে (৩৬: নৈবেদ্য) কোথা হতে দুই চক্ষে ভরে নিয়ে এলে জল (সান্ত্বনা: চিত্রা)

কোথা হতে পেলে তুমি অতি পুরাতন (বনস্পতি: বীথিকা) কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা (রূপকথায়: সানাই) কোথায় আকাশ (৬০: স্ফুলিঙ্গ)

কোথায় আলো (কোথায় আলো: গীতাঞ্জলি) কোথায় যেতে ইচ্ছে করে (সংশয়ী: শিশু ভোলানাথ) কোন্‌ আলোতে প্রাণের প্রদীপ (কোন্‌ আলোতে প্রাণের প্রদীপ: গীতাঞ্জলি)

কোন্‌ ক্ষণে (২৩: বলাকা) কোন্‌ খ'সে-পড়া তারা (৬১: স্ফুলিঙ্গ) কোন্‌ ছায়াখানি (ছায়াসঙ্গিনী: বিচিত্রিতা)

কোন্‌ দূর শতাব্দের কোন্‌-এক অখ্যাত দিবসে (শিবাজি-উৎসব: পূরবী) কোন্‌ বরতা পাঠালে মোর পরানে (কোন্‌ বরতা পাঠালে মোর পরানে: গীতালি) কোন্‌ বাণিজ্যে নিবাস তোমার (বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মীঃ: ক্ষণিকা)

কোন্‌ বাণী মোর জাগল, যাহা (জীবনবাণী: বীথিকা) কোন্‌ ভাঙনের পথে এলে (ভাঙন: সানাই) কোন্‌ সে সুদূর মৈত্রী আপন প্রচ্ছন্ন অভিজ্ঞানে (সিয়াম: পরিশেষ)

কোন্‌ হাটে তুই বিকোতে চাস (যথাস্থান: ক্ষণিকা) কোন্‌-সে কালের কন্ঠ হতে এসেছে এই স্বর (নতুনকাল: সেঁজুতি) কোমল দুখানি বাহু শরমে লতায়ে (হৃদয়-আসন: কড়ি ও কোমল)

কোরো না কোরো না লজ্জা হে ভারতবাসী (৯৩: নৈবেদ্য) কোরো না ছলনা, কোরো না ছলনা (কোরো না ছলনা, কোরো না ছলনা: অনুবাদ কবিতা) কোলাহল তো বারণ হল (৮: গীতিমাল্য)

কোলে ছিল সুরে-বাঁধা বীণা (ব্যাঘাত: চিত্রা) কোশলনৃপতির তুলনা নাই (মস্তকবিক্রয়: কথা)







খুকি তোমার কিচ্ছু বোঝে না মা (বিজ্ঞ: শিশু) খড়দয়ে যেতে যদি সোজা এস খুল্‌না (খড়দয়ে যেতে যদি সোজা এস খুল্‌না: খাপছাড়া) খুদিরাম ক'সে টান (খুদিরাম ক'সে টান: খাপছাড়া)

খুব তার বোলচাল, সাজ ফিট্‌ফাট্‌ (খুব তার বোলচাল, সাজ ফিট্‌ফাট্‌: খাপছাড়া) খবর এল, সময় আমার গেছে (সময়হারা: আকাশপ্রদীপ) খবর পেলেম কল্য (খবর পেলেম কল্য: খাপছাড়া)

খুলে আজ বলি, ওগো নব্য (অটোগ্রাফ: প্রহাসিনী) খুলে দাও দ্বার (২৭: রোগশয্যায়) খুশি হ তুই আপন মনে (খুশি হ তুই আপন মনে: গীতালি)

খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে (দুই পাখি: সোনার তরী) খাতাভরা পাতা তুমি ভোজে দিলে পেতে (৫৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) খাল বলে, মোর লাগি মাথা-কোটাকুটি (নদীর প্রতি খাল: কণিকা)

খেঁদুবাবুর এঁধো পুকুর, মাছ উঠেছে ভেসে (৬: ছড়া) খেয়া নৌকা পারাপার করে নদীস্রোতে (খেয়া: চৈতালি) খেয়েছ যে সাল্‌গম না করিয়া কাল-গম (সালগম-সংবাদ: প্রহাসিনী)

খেলাধুলো সব রহিল পড়িয়া (পাখির পালক: শিশু) খেলার খেয়াল বশে কাগজের তরী (১৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) খেলার খেয়ালবশে কাগজের তরী (১৩১: লেখন)

খোকা থাকে জগৎ-মায়ের (ভিতরে ও বাহিরে: শিশু) খোকা মাকে শুধায় ডেকে (জন্মকথা: শিশু) খোকার চোখে যে ঘুম আসে (খোকা: শিশু)

খোকার মনের ঠিক মাঝখানটিতে (খোকার রাজ্য: শিশু) খোঁপা আর এলোচুলে বিবাদ হামাশা (আত্মশত্রুতা: কণিকা) খোলো খোলো, হে আকাশ, স্তব্ধ তব নীল যবনিকা (ক্ষণিকা: পূরবী)







গগন ঢাকা ঘন মেঘে (নদীপথে: সোনার তরী) গগনে গগনে নব নব দেশে রবি (৫০: লেখন) গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা (সোনার তরী: সোনার তরী)

গণিতে রেলেটিভিটি প্রমাণের ভাবনায় (গণিতে রেলেটিভিটি প্রমাণের ভাবনায়: খাপছাড়া) গুণীর লাগিয়া বাঁশি চাহে পথপানে (৭০: লেখন) গত দিবসের ব্যর্থ প্রাণের (৬৭: স্ফুলিঙ্গ)

গত বৎসরকার বসন্তের ফুল লইয়া (উৎসর্গ: ছবি ও গান) গতকাল পাঁচটায় (পাঙ্‌চুয়াল: চিত্রবিচিত্র) গতি আমার এসে (গতি আমার এসে: গীতালি)

গন্ধ চলে যায়, হায়, বন্ধ নাহি থাকে (তন্নষ্টং যন্ন দীয়তে: কণিকা) গন্ধর্ব সৌরসেন সুরলোকের সংগীতসভায় (শাপমোচন: পুনশ্চ) গুপ্তিপাড়ায় জন্ম তাহার (গুপ্তিপাড়ায় জন্ম তাহার: খাপছাড়া)

গব্বুরাজার পাতে (গব্বুরাজার পাতে: খাপছাড়া) গভীর গভীরতম হৃদয়প্রদেশে (গভীর গভীরতম হৃদয়প্রদেশে: অনুবাদ কবিতা) গভীর সুরে গভীর কথা (ভীরুতা: ক্ষণিকা)

গয়লা ছিল শিউনন্দন, বিখ্যাত তার নাম (সুধিয়া: ছড়ার ছবি) গুরু রামানন্দ স্তব্ধ দাঁড়িয়ে (স্নানসমাপন: পুনশ্চ) গুরুচরণনকী আশা (হিন্দী: মধ্যযুগ: রূপান্তর)

গর্ব করে নিই নে ও নাম (গর্ব করে নিই নে ও নাম: গীতাঞ্জলি) গুরুভার মন লয়ে কত বা বেড়াবি ব'য়ে (কেন গান গাই: সন্ধ্যাসংগীত) গলদাচিংড়ি তিংড়িমিংড়ি (৭: ছড়া)

গহন কুসুমকুঞ্জ-মাঝে (৮: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) গহন রজনী-মাঝে (৭: রোগশয্যায়) গাছ দেয় ফল (৬৮: স্ফুলিঙ্গ)

গাছগুলি মুছে-ফেলা (৬৯: স্ফুলিঙ্গ) গাছের কথা মনে রাখি (৭০: স্ফুলিঙ্গ) গাছের পাতায় লেখন লেখে (৭১: স্ফুলিঙ্গ)

গাড়িতে মদের পিপে (গাড়িতে মদের পিপে: খাপছাড়া) গান গাওয়ালে আমায় তুমি (গান গাওয়ালে আমায় তুমি: গীতাঞ্জলি) গান গাহি বলে কেন অহংকার করা (কবির অহংকার: কড়ি ও কোমল)

গান গেয়ে কে জানায় আপন বেদনা (১০৫: গীতিমাল্য) গান দিয়ে যে তোমায় খুঁজি (গান দিয়ে যে তোমায় খুঁজি: গীতাঞ্জলি) গানখানি মোর দিনু উপহার (৭২: স্ফুলিঙ্গ)

গানগুলি বেদনার খেলা যে আমার (বেদনার লীলা: পূরবী) গানগুলি মোর বিষে ঢালা (গানগুলি মোর বিষে ঢালা: অনুবাদ কবিতা) গানের কাঙাল এ বীণার তার বেসুরে মরিছে কেঁদে (৩৮: লেখন)

গানের সাজি এনেছি আজি (গানের সাজি: পূরবী) গাব তোমার সুরে (৫০: গীতিমাল্য) গাবার মতো হয় নি কোনো গান (গাবার মতো হয় নি কোনো গান: গীতাঞ্জলি)

গায়ে আমার পুলক লাগে (গায়ে আমার পুলক লাগে: গীতাঞ্জলি) গাঁয়ের পথে চলেছিলেম (পথে: ক্ষণিকা) গিন্নির কানে শোনা ঘটে অতি সহজেই (গিন্নির কানে শোনা ঘটে অতি সহজেই: খাপছাড়া)

গিয়াছে যে দিন, সে দিন হৃদয় (গিয়াছে যে দিন, সে দিন হৃদয়: অনুবাদ কবিতা) গিরি যে তুষার নিজে রাখে, তার (১২৭: লেখন) গিরিনদী বালির মধ্যে (একটি মাত্র: ক্ষণিকা)

গিরিবক্ষ হতে আজি (৭৩: স্ফুলিঙ্গ) গিরির উরসে নবীন নিঝর (প্রলাপ ১: কবিতা) গিরির দুরাশা উড়িবারে (১৫৪: লেখন)

গীতাঞ্জলির গানগুলি ইংরেজি গদ্যে অনুবাদ করেছিলেম (ভূমিকা: পুনশ্চ) গোড়াতেই ঢাক (৩০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) গোঁড়ামি যখন সত্যেরে চাহে (৩১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

গোঁড়ামি সত্যেরে চায় (৭৪: স্ফুলিঙ্গ) গোধূলি নিঃশব্দে আসি আপন অঞ্চলে ঢাকে যথা (২৪: স্মরণ) গোধূলি-অন্ধকারে (শূন্যঘর: পরিশেষ)

গোধূলিতে নামল আঁধার (আকাশপ্রদীপ: আকাশপ্রদীপ) গোঁয়ার কেবল গায়ের জোরেই বাঁকাইয়া দেয় চাবি (৮২: লেখন) গোলাপ বলে, ওগো বাতাস, প্রলাপ তোমার বুঝতে কে বা পারে (বাতাস: পূরবী)

গোলাপ হাসিয়া বলে, আগে বৃষ্টি যাক চলে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৫: অনূদিত কবিতা) গৌরবর্ণ নধর দেহ, নাম শ্রীযুক্ত রাখাল (মাকাল: ছড়ার ছবি)







ঘটিজল বলে, ওগো মহাপারাবার (অস্ফুট ও পরিস্ফুট: কণিকা) ঘড়িতে দম দাও নি তুমি মূলে (৭৫: স্ফুলিঙ্গ) ঘন অন্ধকার রাত (স্বপ্ন: শ্যামলী)

ঘন অশ্রুবাষ্পে ভরা মেঘের দুর্যোগে খড়্‌গ হানি (সাবিত্রী: পূরবী) ঘন কাঠিন্য রচিয়া শিলাস্তূপে (৭৬: স্ফুলিঙ্গ) ঘন্টা বাজে দূরে (৪: আরোগ্য)

ঘুম কেন নেই তোরি চোখে (ঘুম কেন নেই তোরি চোখে: গীতালি) ঘুমা দুঃখ হৃদয়ের ধন (শান্তিগীত: সন্ধ্যাসংগীত) ঘুমিয়ে পড়েছে শিশুগুলি (ঘুম: ছবি ও গান)

ঘুমের আঁধার কোটরের তলে স্বপ্নপাখির বাসা, (৪: লেখন) ঘুমের দেশে ভাঙিল ঘুম (সুপ্তোত্থিতা: সোনার তরী) ঘরে যবে ছিলে মোরে ডেকেছিলে ঘরে (৬: স্মরণ)

ঘরের থেকে এনেছিলেম (ঘরের থেকে এনেছিলেম: গীতালি) ঘরের মায়া ঘরের বাইরে করুক রূপরচনা (৩২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ঘাটে বসে আছি আনমনা (২১: নৈবেদ্য)

ঘাসি কামারের বাড়ি সাঁড়া (ঘাসি কামারের বাড়ি সাঁড়া: খাপছাড়া) ঘাসে আছে ভিটামিন (ঘাসে আছে ভিটামিন: খাপছাড়া) ঘোষালের বক্তৃতা (ঘোষালের বক্তৃতা: খাপছাড়া)







চক্ষু কর্ণ বুদ্ধি মন সব রুদ্ধ করি (মুক্তি: সোনার তরী) চক্ষে তোমার কিছু বা করুণা ভাসে (ঈষৎ দয়া: বীথিকা) চকোরী ফুকারি কাঁদে, ওগো পূর্ণ চাঁদ (অসম্পূর্ণ সংবাদ: কণিকা)

চতুর্দশী এল নেমে (নাম্নী - প্রতিমা: মহুয়া) চতুর্দিকে বহ্নিবাষ্প শূন্যাকাশে ধায় বহুদূরে (প্রশ্ন: নবজাতক) চন্দনধূপের গন্ধ ঠাকুরদালান হতে আসে (মিলনযাত্রা: বীথিকা)

চন্দ্র কহে, বিশ্ব আলো দিয়েছি ছড়ায়ে (নিজের ও সাধারণের: কণিকা) চন্দ্রমা আকাশতলে পরম একাকী (একাকী: মহুয়া) চপল ভ্রমর, হে কালো কাজল আঁখি (প্রভাতী: পূরবী)

চপলারে আমি অনেক ভাবিয়া (চপলারে আমি অনেক ভাবিয়া: অনুবাদ কবিতা) চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে (১০৪: গীতিমাল্য) চরণে আপনার (৩৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

চলতি ভাষায় যারে ব'লে থাকে আমাশা (অপাক-বিপাক: প্রহাসিনী) চলার গতি শেষের প্রতি (৩৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) চলার পথের যত বাধা (৭৭: স্ফুলিঙ্গ)

চলিতে চলিতে খেলার পুতুল খেলার বেগের সাথে (৩১: লেখন) চলিতে চলিতে চরণে উছলে (৭৮: স্ফুলিঙ্গ) চলিয়াছি রণক্ষেত্রে সংগ্রামের পথে (আশিস-গ্রহণ: চৈতালি)

চলে গেছে মোর বীণাপাণি (গীতহীন: চৈতালি) চলে গেল, আর কিছু নাই কহিবার (পরিত্যক্ত: সন্ধ্যাসংগীত) চলে যাবে সত্তারূপ (৭৯: স্ফুলিঙ্গ)

চলেছিল সারাপ্রহর (সন্ধ্যা: সেঁজুতি) চলেছিলে পাড়ার পথে (ক্ষণেক দেখা: ক্ষণিকা) চলেছে উজান ঠেলি তরণী তোমার (নববধূ: মহুয়া)

চলেছে তরণী মোর শান্ত বায়ুভরে (নদীযাত্রা: চৈতালি) চাই গো আমি তোমারে চাই (চাই গো আমি তোমারে চাই: গীতাঞ্জলি) চাও যদি সত্যরূপে (৮০: স্ফুলিঙ্গ)

চাঁদ কহে "শোন্‌ শুকতারা (১৫৭: লেখন) চাঁদিনী রাত্রি, তুমি তো যাত্রী (৮১: স্ফুলিঙ্গ) চাঁদেরে করিতে বন্দী (৮২: স্ফুলিঙ্গ)

চান ভগবান প্রেম দিয়ে তাঁর (২৩: লেখন) চামেলিবিতানের নীচের ছায়ায় আমি বসতুম (চামেলিবিতান: বনবাণী) চার প্রহর রাতের বৃষ্টিভেজা ভারী হাওয়ায় (বিদায়-বরণ: শ্যামলী)

চারি দিকে কেহ নাই, একা ভাঙা বাড়ি (পোড়ো বাড়ি: ছবি ও গান) চারি দিকে খেলিতেছে মেঘ (গান আরম্ভ: সন্ধ্যাসংগীত) চারি দিকে বিবাদ বিদ্বেষ (৩৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

চাষের সময়ে (৮৩: স্ফুলিঙ্গ) চাহনি তাহার, সব কোলাহল হ'লে সারা (নাম্নী - পিয়ালী: মহুয়া) চাহিছ বারে বারে (৮৪: স্ফুলিঙ্গ)

চাহিছে কীট মৌমাছির (৮৫: স্ফুলিঙ্গ) চাহিয়া প্রভাতরবির নয়নে (৫৫: লেখন) চিঠি কই! দিন গেল বইগুলো ছুঁড়ে ফেলো (পত্রের প্রত্যাশা: মানসী)

চিঠি তব পড়িলাম, বলিবার নাই মোর (আধুনিকা: প্রহাসিনী) চিঠি লিখব কথা ছিল (চিঠি: কড়ি ও কোমল) চিত্ত আমার হারাল আজ (চিত্ত আমার হারাল আজ: গীতাঞ্জলি)

চিত্ত মম বেদনা-দোলে (৩৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির (৭২: নৈবেদ্য) চিত্তকোণে ছন্দে তব (মায়া: মহুয়া)

চিন্তাহরণ দালালের বাড়ি (চিন্তাহরণ দালালের বাড়ি: খাপছাড়া) চির-অধীরার বিরহ-আবেগ (অধীরা: সানাই) চিরকাল একি লীলা গো (৩৮: উৎসর্গ)

চিরকাল রবে মোর প্রেমের কাঙাল (দায়মোচন: মহুয়া) চিরজনমের বেদনা (চিরজনমের বেদনা: গীতাঞ্জলি) চিরদিন আছি আমি অকেজোর দলে; (২১: আরোগ্য)

চিরপ্রশ্নের বেদীসম্মুখে চিরনির্বাক রহে (পত্রোত্তর: সেঁজুতি) চেনাশোনার সাঁঝবেলাতে (শেষ হিসাব: নবজাতক) চেয়ে আছে আকাশের পানে (সুখের স্মৃতি: ছবি ও গান)

চেয়ে দেখি হোথা তব জানালায় (১৫০: লেখন) চৈত্রের মধ্যাহ্নবেলা কাটিতে না চাহে (পুঁটু: চৈতালি) চৈত্রের রাতে যে মাধবীমঞ্জরী (ক্ষণিক: বীথিকা)

চৈত্রের সেতারে বাজে (৮৬: স্ফুলিঙ্গ) চোখ ঘুমে ভোরে আসে (সাত: পত্রপুট) চোখ হতে চোখে (৮৭: স্ফুলিঙ্গ)

চোখে দেখিস, প্রাণে কানা (চোখে দেখিস, প্রাণে কানা: গীতালি)







ছুটি হলে রোজ ভাসাই জলে (কাগজের নৌকা: শিশু) ছন্দে লেখা একটি চিঠি চেয়েছিলে মোর কাছে (শিলঙের চিঠি: পূরবী) ছবি আঁকার মানুষ ওগো পথিক চিরকেলে (ছবি-আঁকিয়ে: ছড়ার ছবি)

ছবি ও গান নিয়ে আমার বলবার কথাটা বলে নিই (সূচনা: ছবি ও গান) ছবির আসরে এল (৩৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ছবির জগতে যেথা কোনো ভাষা নেই (৩৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

ছাই বলে, শিখা মোর ভাই আপনার (পর ও আত্মীয়: কণিকা) ছাড়িস নে ধরে থাক এঁটে (ছাড়িস নে ধরে থাক এঁটে: গীতাঞ্জলি) ছাতা বলে, ধিক্‌ ধিক্‌ মাথা মহাশয় (যথাকর্তব্য: কণিকা)

ছিনু আমি বিষাদে মগনা (দূত: মহুয়া) ছিন্ন করে লও হে মোরে (ছিন্ন করে লও হে মোরে: গীতাঞ্জলি) ছিল চিত্রকল্পনায়, এতকাল ছিল গানে গানে (পরিণয়: পরিশেষ)

ছিলাম নিদ্রাগত (ছোটো প্রাণ: পরিশেষ) ছিলাম নিশিদিন আশাহীন প্রবাসী (বিরহানন্দ: মানসী) ছিলাম যবে মায়ের কোলে (বিচিত্রা: পরিশেষ)

ছেঁড়া মেঘের আলো পড়ে (৫: ছড়া) ছেঁড়াখোঁড়া মোর পুরোনো খাতায় (ছবি-আঁকিয়ে: চিত্রবিচিত্র) ছেড়ে গেলে হে চ (অনবসর: ক্ষণিকা)

ছেলেটার বয়স হবে বছর দশেক (ছেলেটা: পুনশ্চ) ছেলেতে মেয়েতে করে খেলা (খেলা: ছবি ও গান) ছেলেদের খেলার প্রাঙ্গণ (শেষ দান: পুনশ্চ)

ছেলেবেলা হতে বালা (উপহার-গীতি: কবিতা) ছেলেবেলাকার আহা, ঘুমঘোরে দেখেছিনু (ছেলেবেলাকার আহা, ঘুমঘোরে দেখেছিনু: কবিতা) ছোট্ট আমার মেয়ে (হারিয়ে-যাওয়া: পলাতকা)

ছোটো কথা, ছোটো গীত, আজি মনে আসে (ধরাতল: চৈতালি) ছোটো কাঠের সিঙ্গি আমার ছিল ছেলেবেলায় (কাঠের সিঙ্গি: ছড়ার ছবি) ছোটো ছেলে হওয়ার সাহস (শিশুর জীবন: শিশু ভোলানাথ)







জগৎ জুড়ে উদার সুরে (জগৎ জুড়ে উদার সুরে: গীতাঞ্জলি) জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ (জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ: গীতাঞ্জলি) জগতের বাতাস করুণা (পাষাণী: সন্ধ্যাসংগীত)

জগতের মাঝখানে যুগে যুগে হইতেছে জমা (১১: রোগশয্যায়) জগতের মাঝে কত বিচিত্র তুমি হে (চিত্রা: চিত্রা) জগতেরে জড়াইয়া শত পাকে যামিনীনাগিনী (রাত্রি: কড়ি ও কোমল)

জগৎ-পারাবারের তীরে (ভূমিকা: শিশু) জগৎ-স্রোতে ভেসে চলো, যে যেথা আছ ভাই (স্রোত: প্রভাতসংগীত) জটিল সংসার (২৫: জন্মদিনে)

জড়ায়ে আছে বাধা (জড়ায়ে আছে বাধা: গীতাঞ্জলি) জুড়ালো রে দিনের দাহ, ফুরালো সব কাজ (দিঘি: খেয়া) জড়িয়ে গেছে সরু মোটা (জড়িয়ে গেছে সরু মোটা: গীতাঞ্জলি)

জনতার মাঝে (নাম্নী - দিয়ালী: মহুয়া) জননী জননী ব'লে ডাকি তোরে ত্রাসে (ভয়ের দুরাশা: চৈতালি) জননী, কন্যারে আজ বিদায়ের ক্ষণে (কন্যাবিদায়: বিচিত্রিতা)

জননী, তোমার করুণ চরণখানি (জননী, তোমার করুণ চরণখানি: গীতাঞ্জলি) জন্ম মৃত্যু দোঁহে মিলে জীবনের খেলা (জীবন: কণিকা) জন্ম মোদের রাতের আঁধার (৮৩: লেখন)

জন্ম মোর বহি যবে (নব পরিচয়: বীথিকা) জন্ম হয়েছিল তোর সকলের কোলে (মৃত্যুর আহ্বান: পূরবী) জন্মকালেই ওর লিখে দিল কুষ্ঠি (জন্মকালেই ওর লিখে দিল কুষ্ঠি: খাপছাড়া)

জন্মদিন আসে বারে বারে (৮৮: স্ফুলিঙ্গ) জন্মদিন এল তব আজি (৬২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) জনমনোমুগ্ধকর উচ্চ অভিলাষ (অভিলাষ: কবিতা)

জন্মবাসরের ঘটে (৩: জন্মদিনে) জনমিয়া এ সংসারে কিছুই শিখি নি আর (গান-সমাপন: সন্ধ্যাসংগীত) জন্মেছি তোমার মাঝে ক্ষণিকের তরে (অজ্ঞাত বিশ্ব: চৈতালি)

জন্মেছি নিশীথে আমি, তারার আলোকে (নিশীথজগৎ: ছবি ও গান) জন্মেছিনু সূক্ষ্ণ তারে বাঁধা মন নিয়া, (ধ্বনি: আকাশপ্রদীপ) জন্মের দিনে দিয়েছিল আজি (৩৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

জমল সতেরো টাকা (জমল সতেরো টাকা: খাপছাড়া) জয় করেছিনু মন তাহা বুঝে নাই (মুক্তি: বীথিকা) জয় হোক মহারানী (আবেদন: চিত্রা)

জর্মন প্রোফেসার (জর্মন প্রোফেসার: খাপছাড়া) জলস্পর্শ করব না আর (নকল গড়: কথা) জলহারা মেঘখানি বরষার শেষে (দানরিক্ত: কণিকা)

জলে বাসা বেঁধেছিলেম, ডাঙায় বড়ো কিচিমিচি (পত্র: কড়ি ও কোমল) জাগায়ো না, ওরে জাগায়ো না (ব্যথিতা: সানাই) জাগার থেকে ঘুমোই, আবার (ঘুমের তত্ত্ব: শিশু ভোলানাথ)

জাগি রহে চাঁদ আকাশে যখন (জাগি রহে চাঁদ: অনুবাদ কবিতা) জাগো নির্মল নেত্রে (জাগো নির্মল নেত্রে: গীতালি) জাগো রে জাগো রে চিত্ত জাগো রে (২৫: স্মরণ)

জাগো হে প্রাচীন প্রাচী (প্রাচী: পরিশেষ) জান তুমি, রাত্তিরে (জান তুমি, রাত্তিরে: খাপছাড়া) জান না তো নির্ঝরিণী, আসিয়াছ কোথা হতে (সুখী প্রাণ: অনুবাদ কবিতা)

জানার বাঁশি হাতে নিয়ে (৮৯: স্ফুলিঙ্গ) জানি আমার পায়ের শব্দ রাত্রে দিনে শুনতে তুমি পাও (৩৩: বলাকা) জানি আমি মোর কাব্য ভালোবেসেছেন মোর বিধি (সৃষ্টিকর্তা: পূরবী)

জানি আমি সুখে দুঃখে হাসি ও ক্রন্দনে (গতি: সোনার তরী) জানি আমি, ছোটো আমার ঠাঁই (স্বল্প: সানাই) জানি গো দিন যাবে (৪০: গীতিমাল্য)

জানি জানি কোন্‌ আদি কাল হতে (জানি জানি কোন্‌ আদি কাল হতে: গীতাঞ্জলি) জানি জানি, তুমি এসেছ এ পথে (বাদলসন্ধ্যা: বীথিকা) জানি দিন অবসান হবে (অবসান: সানাই)

জানি নাই গো সাধন তোমার (৭২: গীতিমাল্য) জানি সখা অভাগীরে ভালো তুমি বাস না (জানি সখা অভাগীরে ভালো তুমি বাস না: কবিতা) জানি হে, যবে প্রভাত হবে, তোমার কৃপা-তরণী (পরিণাম: কল্পনা)

জাপান, তোমার সিন্ধু অধীর (৯০: স্ফুলিঙ্গ) জাপানের কোনো কাগজে পড়েছি, জাপানি সৈনিক (বুদ্ধভক্তি: নবজাতক) জামাই মহিম এল (জামাই মহিম এল: খাপছাড়া)

জাল কহে, পঙ্ক আমি উঠাব না আর (ভালো মন্দ: কণিকা) জিরাফের বাবা বলে (জিরাফের বাবা বলে: খাপছাড়া) জীবন আছিল লঘু প্রথম বয়সে (জীবনমধ্যাহ্ন: মানসী)

জীবন আমার চলছে যেমন (৭৫: গীতিমাল্য) জীবন আমার যে অমৃত (জীবন আমার যে অমৃত: গীতালি) জীবন পবিত্র জানি (৭: শেষ লেখা)

জীবন যখন ছিল ফুলের মতো (৩৭: গীতিমাল্য) জীবন যখন শুকায়ে যায় (জীবন যখন শুকায়ে যায়: গীতাঞ্জলি) জীবন সঞ্চয় করে (৪১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

জীবন-খাতার অনেক পাতাই (১৩৪: লেখন) জীবনদেবতা তব (৯১: স্ফুলিঙ্গ) জীবনবহনভাগ্য নিত্য আশীর্বাদে (২৩: জন্মদিনে)

জীবনমরণের বাজায়ে খঞ্জনি (জীবনমরণ: পরিশেষ) জীবন-মরণের স্রোতের ধারা (মিলন: পূরবী) জীবনযাত্রা আগে চলে যায় ছুটে (৪০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

জীবনযাত্রার পথে (৯২: স্ফুলিঙ্গ) জীবনরহস্য যায় (৯৩: স্ফুলিঙ্গ) জীবন-স্রোতে ঢেউয়ের 'পরে (৫৩: গীতিমাল্য)

জীবনে আমার যত আনন্দ (৭: নৈবেদ্য) জীবনে জীবন প্রথম মিলন (নববঙ্গদম্পতির প্রেমালাপ: মানসী) জীবনে তব প্রভাত এল (৯৪: স্ফুলিঙ্গ)

জীবনে নানা সুখদুঃখের (এক: পত্রপুট) জীবনে যত পূজা (জীবনে যত পূজা: গীতাঞ্জলি) জীবনে যা চিরদিন (জীবনে যা চিরদিন: গীতাঞ্জলি)

জীবনের অনেক, ধন পাই নি (তেঁতুলের ফুল: শ্যামলী) জীবনের আশি বর্ষে প্রবেশিনু যবে (৫: জন্মদিনে) জীবনের তপস্যায় এই লক্ষ্য মনে দিয়ো রেখে (২৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

জীবনের দুঃখে শোকে তাপে (২৫: রোগশয্যায়) জীবনের দীপে তব (৯৫: স্ফুলিঙ্গ) জীবনের বিশেষ পর্বে কোনো বিশেষ প্রকৃতির কাব্য (সূচনা: সোনার তরী)

জীবনের সিংহদ্বারে পশিনু যে ক্ষণে (৮৯: নৈবেদ্য) জীর্ণ জয়-তোরণ-ধূলি-'পর (৪৪: লেখন) জোনাকি সে ধূলি খুঁজে সারা (৫১: লেখন)







ঝড় বাদলে আবার কখন (ম্যাক্‌বেথ্‌: অনুবাদ কবিতা) ঝড়ে যায় উড়ে যায় গো (১৯: গীতিমাল্য) ঝর্‌না, তোমার স্ফটিকজলের (নির্ঝরিণী: মহুয়া)

ঝরনা উথলে ধরার হৃদয় হতে (৯৭: স্ফুলিঙ্গ) ঝরে-পড়া ফুল আপনার মনে বলে (১৪১: লেখন) ঝাঁকড়া চুলের মেয়ের কথা কাউকে বলি নি (ঝাঁকড়াচুল: বিচিত্রিতা)

ঝিকিমিকি বেলা (দোলা: ছবি ও গান) ঝিনেদার জ্ঞাদনার (ঝিনেদার জ্ঞাদনার: খাপছাড়া) ঝিনেদার জমিদার কালাচাঁদ রায়রা (৩: ছড়া)







টুনটুনি কহিলেন, রে ময়ূর, তোকে (ভার: কণিকা) টাকা সিকি আধুলিতে (টাকা সিকি আধুলিতে: খাপছাড়া) টিকি মুণ্ডে চড়ি উঠি কহে ডগা নাড়ি (কৃতীর প্রমাদ: কণিকা)

টেরিটি বাজারে তার (টেরিটি বাজারে তার: খাপছাড়া)







ঠাকুর, তব পায়ে নমোনমঃ (যুগল: ক্ষণিকা) ঠাকুরমা দ্রুততালে ছড়া যেত প'ড়ে (বধূ: আকাশপ্রদীপ)







ডুগডুগিটা বাজিয়ে দিয়ে (ভূমিকা: খাপছাড়া) ডুবারি যে সে কেবল (৯৯: স্ফুলিঙ্গ) ডমরুতে নটরাজ বাজালেন তান্ডবে যে তাল (বিপ্লব: সানাই)

ডাক্তারে যা বলে বলুক নাকো (মুক্তি: পলাতকা) ডাকাতের সাড়া পেয়ে (ডাকাতের সাড়া পেয়ে: খাপছাড়া) ডাকো ডাকো ডাকো আমারে (ডাকো ডাকো ডাকো আমারে: গীতাঞ্জলি)

ডালিতে দেখেছি তব (৯৮: স্ফুলিঙ্গ)







ঢাকো ঢাকো মুখ টানিয়া বসন (সুরদাসের প্রার্থনা: মানসী) ঢাল্‌! ঢাল্‌ চাঁদ! আরো আরো ঢাল্‌! (প্রলাপ  ২: কবিতা) ঢেউ উঠেছে জলে (ঝোড়ো রাত: চিত্রবিচিত্র)







তুই কি ভাবিস, দিনরাত্তির (খেলা-ভোলা: শিশু ভোলানাথ) তখন আকাশতলে ঢেউ তুলেছে (নিরুদ্যম: খেয়া) তখন আমার অল্প বয়স (হাসির পাথেয়: বনবাণী)

তখন আমার আয়ুর তরণী (পঁয়তাল্লিশ: শেষ সপ্তক) তখন আমার বয়স ছিল সাত (ছেচল্লিশ: শেষ সপ্তক) তখন একটা রাত-- উঠেছে সে তড়বড়ি (ঘরছাড়া: সেঁজুতি)

তখন করি নি, নাথ, কোনো আয়োজন (৩৩: নৈবেদ্য) তখন ছিল যে গভীর রাত্রিবেলা (সার্থক নৈরাশ্য: খেয়া) তখন তরুণ রবি প্রভাতকালে (অনাদৃত: সোনার তরী)

তখন তারা দৃপ্ত বেগের বিজয়-রথে (বিজয়ী: পূরবী) তখন নিশীথরাত্রি; গেলে ঘর হতে (৪: স্মরণ) তখন বয়স ছিল কাঁচা (উনিশ: শেষ সপ্তক)

তখন বয়স সাত (সাথী: পরিশেষ) তখন বর্ষণহীন অপরাহ্নমেঘে (পরিচয়: মহুয়া) তখন রাত্রি আঁধার হল (আগমন: খেয়া)

তৃণাদপি সুনীচেন তরোরিব সহিষ্ণুনা (মশকমঙ্গলগীতিকা: প্রহাসিনী) তপ্ত হাওয়া দিয়েছে আজ (বৈশাখে: খেয়া) তপন-উদয়ে হবে মহিমার ক্ষয় (নতিস্বীকার: কণিকা)

তপনের পানে চেয়ে (১০০: স্ফুলিঙ্গ) তব অন্তর্ধানপটে হেরি তব রূপ চিরন্তন (অন্তর্ধান: মহুয়া) তব কন্ঠে বাসা যদি পায় মোর গান (৬৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তব কাছে এই মোর শেষ নিবেদন (৯৯: নৈবেদ্য) তবু কি ছিল না তব সুখদুঃখ যত (কাব্য: চৈতালি) তব গানের সুরে হৃদয় মম রাখো হে রাখো ধরে (তব গানের সুরে: গীতালি)

তব চরণের আশা, ওগো মহারাজ (৬২: নৈবেদ্য) তব চিত্তগগনের (১০১: স্ফুলিঙ্গ) তব জন্মদিবসের দানের উৎসবে (১২: শেষ লেখা)

তব জীবনের গ্রন্থখানিতে (১৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তব দক্ষিণ হাতের পরশ (উদ্‌বৃত্ত: সানাই) তব নব প্রভাতের রক্তরাগখানি (৬৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তব পূজা না আনিলে দণ্ড দিবে তারে (৪১: নৈবেদ্য) তব প্রেমে ধন্য তুমি করেছ আমারে (৮২: নৈবেদ্য) তবু মনে রেখো, যদি দূরে যাই চলি (তবু: মানসী)

তব রবিকর আসে কর বাড়াইয়া (২৯: গীতিমাল্য) তব সিংহাসনের আসন হতে (তব সিংহাসনের আসন হতে: গীতাঞ্জলি) তবে আমি যাই গো তবে যাই (বিদায়: শিশু)

তবে পরানে ভালোবাসা কেন গো দিলে (গুপ্ত প্রেম: মানসী) তম্বুরা কাঁধে নিয়ে (তম্বুরা কাঁধে নিয়ে: খাপছাড়া) তুমি অচিন মানুষ ছিলে গোপন আপন গহন-তলে (অচিন মানুষ: বীথিকা)

তুমি আছ বসি তোমার ঘরের দ্বারে (পথিক: বীথিকা) তুমি আছ হিমাচল ভারতের অনন্তসঞ্চিত (২৭: উৎসর্গ) তুমি আড়াল পেলে কেমনে (তুমি আড়াল পেলে কেমনে: গীতালি)

তুমি আমার আঙিনাতে ফুটিয়ে রাখ ফুল (১০০: গীতিমাল্য) তুমি আমার আপন (তুমি আমার আপন: গীতাঞ্জলি) তুমি এ পার-ও পার কর কে গো (খেয়া: খেয়া)

তুমি এ মনের সৃষ্টি, তাই মনোমাঝে (নারী: চৈতালি) তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে (২০: গীতিমাল্য) তুমি একটি ফুলের মতো মণি (তুমি একটি ফুলের মতো মণি: অনুবাদ কবিতা)

তুমি এবার আমায় লহো হে নাথ (তুমি এবার আমায় লহো হে নাথ: গীতাঞ্জলি) তুমি কাছে নাই ব'লে হেরো সখা, তাই (প্রার্থনা: কড়ি ও কোমল) তুমি কি কেবল ছবি শুধু পটে লিখা (৬: বলাকা)

তুমি কেন আসিলে হেথায় (আবার: সন্ধ্যাসংগীত) তুমি কেমন করে গান কর যে গুণী (তুমি কেমন করে গান কর যে গুণী: গীতাঞ্জলি) তুমি কোন্‌ কাননের ফুল (তুমি: কড়ি ও কোমল)

তুমি গল্প জমাতে পার (বিয়াল্লিশ: শেষ সপ্তক) তুমি গো পঞ্চদশী (পূর্ণা: সানাই) তুমি জান ওগো অন্তর্যামী (৫৯: গীতিমাল্য)

তুমি তবে এসো নাথ, বোসো শুভক্ষণে (২৮: নৈবেদ্য) তুমি দেবে, তুমি মোরে দেবে (১২: বলাকা) তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে (তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে: গীতাঞ্জলি)

তুমি নীচে পাঁকে পড়ি ছড়াইছ পাঁক (নিরাপদ নীচতা: কণিকা) তুমি পড়িতেছ হেসে (গান: চৈতালি) তুমি প্রভাতের শুকতারা (আটাশ: শেষ সপ্তক)

তুমি বনের পুব পবনের সাথী (বন্দিনী: মহুয়া) তুমি বল তিনু প্রশ্রয় পায় আমার কাছে (অপরাধী: পুনশ্চ) তুমি বসন্তের পাখি বনের ছায়ারে (১০৪: স্ফুলিঙ্গ)

তুমি বাঁধছ নূতন বাসা (১০৫: স্ফুলিঙ্গ) তুমি মোর জীবনের মাঝে (১৩: স্মরণ) তুমি মোরে অর্পিয়াছ যত অধিকার (৫৫: নৈবেদ্য)

তুমি মোরে করেছ সম্রাট (প্রেমের অভিষেক: চিত্রা) তুমি মোরে পার না বুঝিতে (দুর্বোধ: সোনার তরী) তুমি যখন গান গাহিতে বল (তুমি যখন গান গাহিতে বল: গীতাঞ্জলি)

তুমি যখন চলে গেলে (বিরহ: ক্ষণিকা) তুমি যত ভার দিয়েছ সে ভার (ভার: খেয়া) তুমি যদি আমায় ভালো না বাস (তথাপি: ক্ষণিকা)

তুমি যবে গান কর অলৌকিক গীতমূর্তি তব (গীতচ্ছবি: বীথিকা) তুমি যে এসেছ মোর ভবনে (৮৩: গীতিমাল্য) তুমি যে কাজ করছ (তুমি যে কাজ করছ: গীতাঞ্জলি)

তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভ'রে (৮০: গীতিমাল্য) তুমি যে তুমিই, ওগো (১০৬: স্ফুলিঙ্গ) তুমি যে তারে দেখ নি চেয়ে (অন্তর্হিতা: পরিশেষ)

তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে (৮৯: গীতিমাল্য) তুমি সন্ধ্যার মেঘ শান্ত সুদূর (মানসপ্রতিমা: কল্পনা) তুমি সর্বাশ্রয়, এ কি শুধু শূন্যকথা (৫৩: নৈবেদ্য)

তরঙ্গের বাণী সিন্ধু (১০২: স্ফুলিঙ্গ) তরুণ প্রাণের যুগল মিলনে (৪৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) তরণী বেয়ে শেষে (৪৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

তরুবিলাসী আমাদের এক তরুণ বন্ধু (কুটিরবাসী: বনবাণী) তরুলতা (নাম্নী - করুণী: মহুয়া) তুলনায় সমালোচনাতে (রেলেটিভিটি: প্রহাসিনী)

তল্লাস করেছিনু, হেথাকার বৃক্ষের (মধুসন্ধায়ী - ২: প্রহাসিনী) তুলেছিলেম কুসুম তোমার (স্থায়ী-অস্থায়ী: ক্ষণিকা) তলোয়ার থাকে (৪৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

তৃষিত গর্দভ গেল সরোবরতীরে (অল্প জানা ও বেশি জানা: কণিকা) তাই তোমার আনন্দ আমার 'পর (তাই তোমার আনন্দ আমার 'পর: গীতাঞ্জলি) তাকিয়ে দেখি পিছে (ভীরু: পরিশেষ)

তার অন্ত নাই গো যে আনন্দে গড়া আমার অঙ্গ (৯৯: গীতিমাল্য) তারা তোমার নামে বাটের মাঝে (তারা তোমার নামে বাটের মাঝে: গীতাঞ্জলি) তারা দিনের বেলা এসেছিল (তারা দিনের বেলা এসেছিল: গীতাঞ্জলি)

তারা সেই ধীরে ধীরে আসিত (আবছায়া: ছবি ও গান) তারাকদম্বকুসুমান্যবকীর্য দিক্ষু (পরিশিষ্ট ২: রূপান্তর) তারাগুলি সারারাতি (১০৩: স্ফুলিঙ্গ)

তারার দীপ জ্বালেন যিনি (২৬: লেখন) তাঁরি হস্ত হতে নিয়ো তব দুঃখভার (৬৯: নৈবেদ্য) তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে (তালগাছ: শিশু ভোলানাথ)

তাঁহারা দেখিয়াছেন-- বিশ্ব চরাচর (৫৮: নৈবেদ্য) তিন বছরের বিরহিণী জানলাখানি ধরে (বিরহিণী: পূরবী) তিনকড়ি। তোল্‌পাড়িয়ে উঠল পাড়া (তিনকড়ি। তোল্‌পাড়িয়ে উঠল পাড়া: খাপছাড়া)

তিনটে কাঁচা আম পড়ে ছিল গাছতলায় (কাঁচা আম: আকাশপ্রদীপ) তীর্থের যাত্রিণী ও যে, জীবনের পথে (তীর্থযাত্রিণী: সেঁজুতি) তীরের পানে চেয়ে থাকি পালের নৌকা ছাড়ি (পালের নৌকা: সেঁজুতি)

তোমরা দুজনে একমনা (৪৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমরা দুটি পাখি (গানের বাসা: পুনশ্চ) তোমরা নিশি যাপন করো (বিদায়: ক্ষণিকা)

তোমরা যুগল প্রেমে রচিতেছ যে আশ্রমখানি (৩৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমরা রচিলে যারে (জন্মদিন: নবজাতক) তোমরা হাসিয়া বহিয়া চলিয়া যাও (তোমরা ও আমরা: সোনার তরী)

তোমাকে পাঠালুম আমার লেখা (পত্র: পুনশ্চ) তোমাতে আমাতে আছে তো প্রভেদ (প্রভেদ: বিচিত্রিতা) তোমাদের (৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তোমাদের এই মিলন-বসন্তে (১০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমাদের জানি, তবু তোমরা যে দূরের মানুষ (২৯: জন্মদিনে) তোমাদের দুজনের মাঝে আছে কল্পনার বাধা (বিচ্ছেদ: বীথিকা)

তোমাদের বিয়ে হল ফাগুনের চৌঠা (পরিণয়মঙ্গল: প্রহাসিনী) তোমাদের যে মিলন হবে (৪৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) তোমায় আমায় মিল হয়েছে কোন্‌ যুগে এইখানে (শ্রীবিজয়লক্ষ্মী: পরিশেষ)

তোমায় আমায় মিলন হবে ব'লে (৫২: গীতিমাল্য) তোমায় আমার প্রভু করে রাখি (তোমায় আমার প্রভু করে রাখি: গীতাঞ্জলি) তোমায় আমি দেখি নাকো, শুধু তোমার স্বপ্ন দেখি (স্বপ্ন: পূরবী)

তোমায় খোঁজা শেষ হবে না মোর (তোমায় খোঁজা শেষ হবে না মোর: গীতাঞ্জলি) তোমায় চিনি বলে আমি করেছি গরব (৬: উৎসর্গ) তোমায় ছেড়ে দূরে চলার (তোমায় ছেড়ে দূরে চলার: গীতালি)

তোমায় যখন সাজিয়ে দিলেম দেহ (অদেয়: সানাই) তোমায় সৃষ্টি করব আমি (তোমায় সৃষ্টি করব আমি: গীতালি) তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে (তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে: গীতালি)

তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে (১৪: নৈবেদ্য) তোমার আনন্দ ওই এল দ্বারে (৯৮: গীতিমাল্য) তোমার আনন্দগানে আমি দিব সুর (আত্মসমর্পণ: সোনার তরী)

তোমার আমার মাঝে ঘন হল কাঁটার বেড়া এ (৪৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) তোমার আমার মাঝে হাজার বৎসর (বিদায়: বিচিত্রিতা) তোমার ইঙ্গিতখানি দেখি নি যখন (৪০: নৈবেদ্য)

তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে (তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে: গীতালি) তোমার কটি-তটের ধটি (খেলা: শিশু) তোমার কাছে আমিই দুষ্টু (দুষ্টু: শিশু ভোলানাথ)

তোমার কাছে এ বর মাগি (তোমার কাছে এ বর মাগি: গীতালি) তোমার কাছে চাই নি কিছু (কুয়ার ধারে: খেয়া) তোমার কাছে চাই নে আমি (তোমার কাছে চাই নে আমি: গীতালি)

তোমার কাছে শান্তি চাব না (৬৯: গীতিমাল্য) তোমার গ্রন্থ-দানের গ্রন্থি (৬৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমার ঘরের সিঁড়ি বেয়ে (কালান্তর: প্রহাসিনী)

তোমার ছুটি নীল আকাশে (ঠাকুরদাদার ছুটি: পলাতকা) তোমার জন্মদিনে আমার (জন্মদিনে: বীথিকা) তোমার জীবনধারা (২৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তোমার তরে সবাই মোরে (ক্ষতিপূরণ: ক্ষণিকা) তোমার দুটি হাতের সেবা (৪৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমার দয়া যদি (তোমার দয়া যদি: গীতাঞ্জলি)

তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি (তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি: গীতালি) তোমার ন্যায়ের দন্ড প্রত্যেকের করে (৭০: নৈবেদ্য) তোমার নামের সাথে (৪৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি (৮১: গীতিমাল্য) তোমার পতাকা যারে দাও, তারে (২০: নৈবেদ্য) তোমার প্রণাম এ যে তারি আভরণ (প্রণাম: পরিশেষ)

তোমার প্রত্যাশা লয়ে আছি প্রিয়তমে (প্রতীক্ষা: মহুয়া) তোমার প্রেম যে বইতে পারি (তোমার প্রেম যে বইতে পারি: গীতাঞ্জলি) তোমার বনে ফুটেছে শ্বেত করবী (১৫: লেখন)

তোমার বীণায় কত তার আছে (১৮: উৎসর্গ) তোমার বীণায় সব তার বাজে (নীরব তন্ত্রী: চিত্রা) তোমার বীণার সাথে আমি (বিচ্ছেদ: খেয়া)

তোমার ভুবন মর্মে আমার লাগে (তোমার ভুবন মর্মে আমার লাগে: গীতালি) তোমার ভুবন-মাঝে ফিরি মুগ্ধসম (৩১: নৈবেদ্য) তোমার মঙ্গলকার্য (১০৭: স্ফুলিঙ্গ)

তোমার মাঝে আমারে পথ (৯৭: গীতিমাল্য) তোমার মাঠের মাঝে, তব নদীতীরে (বঙ্গলক্ষ্মী: কল্পনা) তোমার মোহন রূপে (তোমার মোহন রূপে: গীতালি)

তোমার যে ছায়া তুমি দিলে আরশিরে (আরশি: বিচিত্রিতা) তোমার লেখনী যেন ন্যায়দণ্ড ধরে (২৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) তোমার শঙ্খ ধুলায় প'ড়ে (৪: বলাকা)

তোমার সকল কথা বল নাই, পার নি বলিতে (১০: স্মরণ) তোমার সঙ্গে আমার মিলন (১০৮: স্ফুলিঙ্গ) তোমার স্বপ্নের দ্বারে আমি আছি বসে (প্রতীক্ষা: পরিশেষ)

তোমার সম্মুখে এসে, দুর্ভাগিনী, দাঁড়াই যখন (দুর্ভাগিনী: বীথিকা) তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি (১৫: শেষ লেখা) তোমার সাথে নিত্য বিরোধ (তোমার সাথে নিত্য বিরোধ: গীতাঞ্জলি)

তোমার সোনার থালায় সাজাব (তোমার সোনার থালায় সাজাব: গীতাঞ্জলি) তোমারি নাম বলব নানা ছলে (৩২: গীতিমাল্য) তোমারি রাগিনী জীবনকুঞ্জে (৪: নৈবেদ্য)

তোমারে আপন কোণে স্তব্ধ করি যবে (মুক্তরূপ: মহুয়া) তোমারে আমি কখনো চিনি নাকো (অচেনা: বিচিত্রিতা) তোমারে করিবে বন্দী নিত্যকাল মৃত্তিকা-শৃঙ্খলে (২১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

তোমারে কি বারবার করেছিনু অপমান (৪২: বলাকা) তোমারে ছাড়িয়া যেতে হবে (বাসরঘর: মহুয়া) তোমারে জননী ধরা (আশীর্বাদী: পরিশেষ)

তোমারে ডাকিনু যবে কুঞ্জবনে (উদাসীন: বীথিকা) তোমারে দিই নি সুখ, মুক্তির নৈবেদ্য গেনু রাখি (নৈবেদ্য: মহুয়া) তোমারে দিব না দোষ (মিলন: পরিশেষ)

তোমারে দেখি না যবে মনে হয় আর্ত কল্পনায় (৩৯: রোগশয্যায়) তোমারে পাছে সহজে বুঝি (৪: উৎসর্গ) তোমারে বলেছে যারা পুত্র হতে প্রিয় (৭৯: নৈবেদ্য)

তোমারে শতধা করি ক্ষুদ্র করি দিয়া (৫০: নৈবেদ্য) তোমারে সম্পূর্ণ জানি হেন মিথ্যা কখনো কহি নি (দীনা: মহুয়া) তোমারে হেরিয়া চোখে (১০৯: স্ফুলিঙ্গ)

তোমারে, প্রিয়ে, হৃদয় দিয়ে (১৬০: লেখন) তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি (অনন্ত প্রেম: মানসী) তোরা কেউ পারবি নে গো (ফুল ফোটানো: খেয়া)

তোরা শুনিস নি কি (তোরা শুনিস নি কি: গীতাঞ্জলি) তোরে আমি রচিয়াছি রেখায় রেখায় (আলেখ্য: পরিশেষ) ‘তোরে সবে নিন্দা করে গুণহীন ফুল’ (বিফল নিন্দা: কণিকা)







থাক্‌ থাক্‌ চুপ কর্‌ তোরা (শান্তি: কড়ি ও কোমল) থাক্‌ থাক্‌, কাজ নাই, বলিয়ো না কোনো কথা (মৌন ভাষা: মানসী) থাকব না ভাই, থাকব না কেউ (শেষ: ক্ষণিকা)

থাকে সে কাহালগাঁয় (থাকে সে কাহালগাঁয়: খাপছাড়া)







দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো (দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো: গীতালি) দুঃখ এড়াবার আশা (১১৭: স্ফুলিঙ্গ) দুঃখ যদি না পাবে তো (দুঃখ যদি না পাবে তো: গীতালি)

দুঃখ যে তোর নয় রে চিরন্তন (দুঃখ যে তোর নয় রে চিরন্তন: গীতালি) দুঃখ যেন জাল পেতেছে চারদিকে (দুঃখ যেন জাল পেতেছে: শেষ সপ্তক) দুঃখ, তব যন্ত্রণায় যে দুর্দিনে চিত্ত উঠে ভরি (দুঃখসম্পদ: পূরবী)

দুঃখশিখার প্রদীপ জ্বেলে (১১৮: স্ফুলিঙ্গ) দুঃখী তুমি একা (দুঃখী: বীথিকা) দুঃখের আগুন কোন্‌ জ্যোতির্ময় পথরেখা টানে (৯৩: লেখন)

দুঃখের আঁধার রাত্রি বারে বারে (১৪: শেষ লেখা) দুঃখের দিনে লেখনীকে বলি (বিশ্বশোক: পুনশ্চ) দুঃখের বরষায় (দুঃখের বরষায়: গীতালি)

দুঃস্বপন কোথা হতে এসে (দুঃস্বপন কোথা হতে এসে: গীতাঞ্জলি) দুঃসহ দুঃখের বেড়াজালে (২৯: রোগশয্যায়) দুই তীরে তার বিরহ ঘটায়ে (২৫: লেখন)

দুই প্রাণ মিলাইয়া (৫০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) দুই পারে দুই কূলের আকুল প্রাণ (১১৬: স্ফুলিঙ্গ) দুইটি হৃদয়ে একটি আসন (বিবাহমঙ্গল: কল্পনা)

দক্ষিণায়নের সূর্যোদয় আড়াল ক'রে (ময়ূরের দৃষ্টি: আকাশপ্রদীপ) দক্ষিণে বেঁধেছি নীড়, চুকেছে লোকের ভিড় (পত্র: মানসী) দু-কানে ফুটিয়ে দিয়ে (দু-কানে ফুটিয়ে দিয়ে: খাপছাড়া)

দুখানি চরণ পড়ে ধরণীর গায় (চরণ: কড়ি ও কোমল) দখিন হতে আনিলে,বায়ু (১৪৪: লেখন) দুখের দশা শ্রাবণরাতি (১১৯: স্ফুলিঙ্গ)

দুখের বেশে এসেছ বলে (দুঃখমূর্তি: খেয়া) দুজন সখীরে (দুই সখী: বীথিকা) দুটি বোন তারা হেসে যায় কেন (দুই বোন: ক্ষণিকা)

দুন্দুভি বেজে ওঠে (উৎসব: চিত্রবিচিত্র) দয়া করে ইচ্ছা করে (দয়া করে ইচ্ছা করে : গীতাঞ্জলি) দয়া দিয়ে হবে গো মোর (দয়া দিয়ে হবে গো মোর: গীতাঞ্জলি)

দয়া বলে, কে গো তুমি মুখে নাই কথা (পরিচয়: কণিকা) দয়াময়ি, বাণি, বীণাপাণি, (অবসাদ: কবিতা) দুয়ার-বাহিরে যেমনি চাহি রে (লীলাসঙ্গিনী: পূরবী)

দুয়ারে তোমার ভিড় ক'রে যারা আছে (২০: উৎসর্গ) দুয়ারে প্রস্তুত গাড়ি; বেলা দ্বিপ্রহর (যেতে নাহি দিব: সোনার তরী) দূর অতীতের পানে পশ্চাতে ফিরিয়া চাহিলাম (নাট্যশেষ: বীথিকা)

দূর এসেছিল কাছে (১৭: লেখন) দূর প্রবাসে সন্ধ্যাবেলায় বাসায় ফিরে এনু (চিঠি: পূরবী) দূর মন্দিরে সিন্ধুকিনারে (পথবর্তী: মহুয়া)

দূর স্বর্গে বাজে যেন নীরব ভৈরবী (শেষ চুম্বন: চৈতালি) দূর সাগরের পারের পবন (১২০: স্ফুলিঙ্গ) দূর হতে কয় কবি (মধুসন্ধায়ী - ৪: প্রহাসিনী)

দূর হতে কী শুনিস মৃত্যুর গর্জন, ওরে দীন (৩৭: বলাকা) দূর হতে ভেবেছিনু মনে (মৃত্যুঞ্জয়: পরিশেষ) দুর হতে যারে পেয়েছি পাশে (১৫৫: লেখন)

দুর্গম দূর শৈলশিরের (প্রবাহিনী: পূরবী) দুর্গম পথের প্রান্তে পান্থশালা-'পরে (৫২: নৈবেদ্য) দুর্গম সংসার-পথে আজ হতে, হে যুগল যাত্রী (৩১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে (৮৫: নৈবেদ্য) দর্পণ লইয়া তারে কী প্রশ্ন শুধাও একমনে (দর্পণ: মহুয়া) দুর্ভিক্ষ শ্রাবস্তীপুরে যবে (নগরলক্ষ্মী: কথা)

দুর্যোগ আসি টানে যবে ফাঁসি (দুর্দিনে: পরিশেষ) দরিদ্রা বলিয়া তোরে বেশি ভালোবাসি (দরিদ্রা: সোনার তরী) দূরে অশথতলায় (বাউল: শিশু ভোলানাথ)

দূরে গিয়েছিলে চলি; বসন্তের আনন্দভাণ্ডার (প্রত্যাগত: মহুয়া) দূরে বহুদূরে (স্বপ্ন: কল্পনা) দূরের মানুষ কাছের হলেই (৫১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

দৃষ্টিজালে জড়ায় ওকে হাজারখানা চোখ (জন্মদিন: সেঁজুতি) দাও খুলে দাও, সখী, ওই বাহুপাশ (বন্দী: কড়ি ও কোমল) দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর (সভ্যতার প্রতি: চৈতালি)

দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও (দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও: গীতাঞ্জলি) দাও-না ছুটি (ছুটি: পুনশ্চ) দাঁড়ায়ে গিরি, শির মেঘে তুলে (২০: লেখন)

দাঁড়িয়ে আছ আড়ালে (হারানো মন: শ্যামলী) দাঁড়িয়ে আছ আধেক-খোলা (অনাহত: খেয়া) দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার (৭০: গীতিমাল্য)

দাড়ীশ্বরকে মানত ক'রে (দাড়ীশ্বরকে মানত ক'রে: খাপছাড়া) দাদুরে যে মনে করে লিখেছ এ চিঠি (৪৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) দামু বোস আর চামু বোসে (পত্র: কড়ি ও কোমল)

দামামা ওই বাজে (১৬: জন্মদিনে) দামিনীর আঁখি কিবা (দামিনীর আঁখি কিবা: অনুবাদ কবিতা) দাঁয়েদের গিন্নিটি (দাঁয়েদের গিন্নিটি: খাপছাড়া)

দিকে দিকে দেখা যায় বিদর্ভ, বিরাট (প্রাচীন ভারত: চৈতালি) দিগ্‌বলয়ে (১১২: স্ফুলিঙ্গ) দিগন্তে ওই বৃষ্টিহারা (১১০: স্ফুলিঙ্গ)

দিগন্তে পথিক মেঘ (১১১: স্ফুলিঙ্গ) দিদিমণি-- অফুরান সান্ত্বনার খনি (১৯: আরোগ্য) দিদিমণি আঁট করে দিলে মোর দিন (দিদিমণি: প্রহাসিনী)

দিন চলে না যে (দিন চলে না যে: খাপছাড়া) দিন দেয় তার সোনার বীণা (১১৬: লেখন) দিন পরে যায় দিন, স্তব্ধ বসে থাকি; (১৬: আরোগ্য)

দিন রাত্রি নাহি মানি, আয় তোরা আয় রে (দিন রাত্রি নাহি মানি: অনুবাদ কবিতা) দিন সে প্রাচীন অতি প্রবীণ বিষয়ী (সন্ধ্যা: নবজাতক) দিন হয়ে গেল গত (৪৩: লেখন)

দিনশেষ হয়ে এল, আঁধারিল ধরণী (দিনশেষে: চিত্রা) দিনান্তে ধরণী যথা (৪৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) দিনান্তের মুখ চুম্বি রাত্রি ধীরে কয় (চিরনবীনতা: কণিকা)

দিনান্তের ললাট লেপি' (১৪৭: লেখন) দিনে দিনে মোর কর্ম আপন দিনের মজুরি পায় (১০০: লেখন) দিনের আলো নামে যখন (১১৩: স্ফুলিঙ্গ)

দিনের আলো নিবে এল (বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর: শিশু) দিনের আলোক যবে রাত্রির অতলে (১৩২: লেখন) দিনের কর্মে মোর প্রেম যেন (১১৯: লেখন)

দিনের প্রহরগুলি হয়ে গেল পার (১১৪: স্ফুলিঙ্গ) দিনের প্রান্তে এসেছি (ছয়: শেষ সপ্তক) দিনের রৌদ্রে আবৃত বেদনা বচনহারা (৩৭: লেখন)

দিনের শেষে ঘুমের দেশে ঘোমটা-পরা ওই ছায়া (শেষ খেয়া: খেয়া) দিবস যদি সাঙ্গ হল (দিবস যদি সাঙ্গ হল: গীতাঞ্জলি) দিবসরজনী তন্দ্রাবিহীন (১১৫: স্ফুলিঙ্গ)

দিবসে চক্ষুর দম্ভ দৃষ্টিশক্তি লয়ে (শক্তির শক্তি: কণিকা) দিবসে যাহারে করিয়াছিলাম হেলা (১৪০: লেখন) দিবসের অপরাধ সন্ধ্যা যদি ক্ষমা করে তবে (৭৪: লেখন)

দিবসের দীপে শুধু থাকে তেল (১২৬: লেখন) দিয়েছ প্রশ্রয় মোরে, করুণানিলয় (সংযোজন - ৪: উৎসর্গ) দিলে তুমি সোনা-মোড়া ফাউণ্টেন পেন (পত্রলেখা: পুনশ্চ)

দীর্ঘ দুঃখরাত্রি যদি (১৩: রোগশয্যায়) দীর্ঘকাল অনাবৃষ্টি, অতি দীর্ঘকাল (৮৬: নৈবেদ্য) দেখ্‌ রে চেয়ে নামল বুঝি ঝড় (ঝড়: ছড়ার ছবি)

দেখছ না কি, নীল মেঘে আজ (সাত সমুদ্র পারে: শিশু ভোলানাথ) দেখিছ না অয়ি ভারত-সাগর (দিল্লি দরবার: কবিতা) দেখিনু যে এক আশার স্বপন (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১২: অনূদিত কবিতা)

দেখিলাম-- অবসন্ন চেতনার গোধূলিবেলায় (৯: প্রান্তিক) দেখিলাম খানকয়েক পুরাতন চিঠি (১৪: স্মরণ) দেখো চেয়ে গিরির শিরে (৩৩: উৎসর্গ)

দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে (দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে: গীতাঞ্জলি) দেবতা মানবলোকে ধরা দিতে চায় (দেবতা: বীথিকা) দেবতা যে চায় পরিতে গলায় (১৩৫: লেখন)

দেবতামন্দিরমাঝে ভকত প্রবীণ (দেবতার বিদায়: চৈতালি) দেবতার সৃষ্টি বিশ্ব মরণে নূতন হয়ে উঠে (৮৯: লেখন) দেবদারু, তুমি মহাবাণী (দেবদারু: বীথিকা)

দেবমন্দির-আঙিনাতলে শিশুরা করেছে মেলা (১৪: লেখন) দেবী, অনেক ভক্ত এসেছে তোমার চরণতলে (সাধনা: চিত্রা) দেয়ালের ঘেরে যারা (নামকরণ: প্রহাসিনী)

দেশশূন্য, কালশূন্য, জ্যোতিঃশূন্য, মহাশূন্য-'পরি (সৃষ্টি স্থিতি প্রলয়: প্রভাতসংগীত) দেহটা যেমনি ক'রে ঘোরাও যেখানে (কাকঃ কাকঃ পিকঃ পিকঃ: কণিকা) দেহে আর মনে প্রাণে হয়ে একাকার (২৭: নৈবেদ্য)

দেহে মনে সুপ্তি যবে করে ভর (জাগরণ: বীথিকা) দেহের মধ্যে বন্দী প্রাণের ব্যাকুল চঞ্চলতা (প্রশ্ন: শেষ সপ্তক) দৈবে তুমি (গানের জাল: সানাই)

দোতলায় ধুপ্‌ধাপ্‌ (দোতলায় ধুপ্‌ধাপ্‌: খাপছাড়া) দোতলার জানলা থেকে চোখে পড়ে (পুকুর-ধারে: পুনশ্চ) দোয়াতখানা উলটি ফেলি (১২১: স্ফুলিঙ্গ)

দোলে রে প্রলয় দোলে অকূল সমুদ্র-কোলে (সিন্ধুতরঙ্গ: মানসী) দোষী করিব না তোমারে (আত্মছলনা: সানাই) দোসর আমার, দোসর ওগো, কোথা থেকে (দোসর: পূরবী)







ধনীর প্রাসাদ বিকট ক্ষুধিত রাহু (১৫৩: লেখন) ধনে জনে আছি জড়ায়ে হায় (ধনে জনে আছি জড়ায়ে হায়: গীতাঞ্জলি) ধূপ আপনারে মিলাইতে চাহে গন্ধে (১৭: উৎসর্গ)

ধূমকেতু মাঝে মাঝে হাসির ঝাঁটায় (ভূমিকা: প্রহাসিনী) ধরণীর আঁখিনীর (৫২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ধরণীর খেলা খুঁজে (১২২: স্ফুলিঙ্গ)

ধরণীর যজ্ঞ-অগ্নি বৃক্ষরূপে শিখা তার তুলে (৯৮: লেখন) ধর্মরাজ দিল যবে ধ্বংসের আদেশ (৩৮: রোগশয্যায়) ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে ধরে (ধর্মমোহ: পরিশেষ)

ধরাতলে চঞ্চলতা সব-আগে নেমেছিল জলে (জল: আকাশপ্রদীপ) ধরায় যেদিন প্রথম জাগিল (৭৮: লেখন) ধরার আঙিনা হতে ওই শোনো (৫৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

ধরার মাটির তলে  বন্দী হয়ে যে-আনন্দ আছে (১৩০: লেখন) ধুলা, করো কলঙ্কিত সবার শুভ্রতা (কলঙ্কব্যবসায়ী: কণিকা) ধুলায় মারিলে লাথি ঢোকে চোখে মুখে (১৭৬: লেখন)

ধূসর গোধূলিলগ্নে সহসা দেখিনু একদিন (৩৭: রোগশয্যায়) ধাইল প্রচণ্ড ঝড়, বাধাইল রণ (বলের অপেক্ষা বলী: কণিকা) ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা (ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা: গীতাঞ্জলি)

ধীরু কহে শূন্যেতে মজো রে (ধীরু কহে শূন্যেতে মজো রে: খাপছাড়া) ধীরে ধীরে প্রভাত হল, আঁধার মিলায়ে গেল (বিরহ: ছবি ও গান) ধীরে ধীরে বিস্তারিছে ঘেরি চারিধার (শৈশবসন্ধ্যা: সোনার তরী)

ধীরে সন্ধ্যা আসে, একে একে গ্রন্থি যত যায় স্খলি (৩০: আরোগ্য)







নক্ষত্র খসিল দেখি দীপ মরে হেসে (অযোগ্যের উপহাস: কণিকা) নগাধিরাজের দূর নেবু-নিকুঞ্জের (২২: আরোগ্য) নটরাজ নৃত্য করে নব নব সুন্দরের নাটে (১১৫: লেখন)

নূতন কল্পে (একুশ: শেষ সপ্তক) নূতন জন্মদিনে (১২৭: স্ফুলিঙ্গ) নূতন প্রেম সে ঘুরে ঘুরে মরে শূন্য আকাশমাঝে (৯১: লেখন)

নূতন যুগের প্রত্যুষে কোন্‌ (১২৮: স্ফুলিঙ্গ) নূতন সংসারখানি সৃষ্টি করো আপন শক্তিতে (৫৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) নূতন সে পলে পলে (১২৯: স্ফুলিঙ্গ)

নদী বহে যায় নূতন নূতন বাঁকে (৫৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) নদী ভরা কূলে কূলে, খেতে ভরা ধান (ভরা ভাদরে: সোনার তরী) নদীতীরে বৃন্দাবনে সনাতন একমনে (স্পর্শমণি: কথা)

নদীতীরে মাটি কাটে সাজাইতে পাঁজা (দিদি: চৈতালি) নদীপারের এই আষাঢ়ের (নদীপারের এই আষাঢ়ের: গীতাঞ্জলি) নদীর একটা কোণে শুষ্ক মরা ডাল (১৪: রোগশয্যায়)

নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস (মোহ: কণিকা) নদীর প্রবাহের এক ধারে (সূচনা: চৈতালি) নদীর পালিত এই জীবন আমার (২৮: জন্মদিনে)

নন্দগোপাল বুক ফুলিয়ে এসে (নূতন কাল: পরিশেষ) নন্দনের কুঞ্জতলে রঞ্জনার ধারা (আশীর্বাদ: বিচিত্রিতা) ননীলাল বাবু যাবে লঙ্কা (ননীলাল বাবু যাবে লঙ্কা: খাপছাড়া)

নৃপতি বিম্বিসার (পূজারিনী: কথা) নব বরষার দিন (আষাঢ়: শেষ সপ্তক) নব বৎসরে করিলাম পণ (সংযোজন - ১৩: উৎসর্গ)

নব সংসার সৃষ্টির ভার (৬৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) নবজাগরণ-লগনে গগনে বাজে কল্যাণশঙ্খ (গৃহলক্ষ্মী: পরিশেষ) নবজীবনের ক্ষেত্রে দুজনে মিলিয়া একমান (উৎসর্গ: পত্রপুট)

নববর্ষ এল আজি (১২৩: স্ফুলিঙ্গ) নবমিলন-পুর্ণিমায় (৩৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) নবীন আগন্তুক (নবজাতক: নবজাতক)

নবীন প্রভাত কনক-কিরণে (গ্রামে: ছবি ও গান) নয় এ মধুর খেলা (৪১: গীতিমাল্য) নয়ন-অতিথিরে (৫৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

নয়নে নিঠুর চাহনি (৫৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) নর কহে, বীর মোরা যাহা ইচ্ছা করি (সৌন্দর্যের সংযম: কণিকা) নরজনমের পুরা দাম দিব যেই (৮১: লেখন)

নহ মাতা, নহ কন্যা, নহ বধূ, সুন্দরী রূপসী (উর্বশী: চিত্রা) নহে নহে এ মনে মরণ (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১৩: অনূদিত কবিতা) না গণি মনের ক্ষতি ধনের ক্ষতিতে (৭৭: নৈবেদ্য)

না গো, এই যে ধুলা আমার না এ (না গো, এই যে ধুলা আমার না এ: গীতালি) না চেয়ে না পেলে তার যত দায় (১২৪: স্ফুলিঙ্গ) না জানি কারে দেখিয়াছি (১১: উৎসর্গ)

না বুঝেও আমি বুঝেছি তোমারে (৯: নৈবেদ্য) না বাঁচাবে আমায় যদি (না বাঁচাবে আমায় যদি: গীতালি) না রে, তোদের ফিরতে দেব না রে (না রে, তোদের ফিরতে দেব না রে: গীতালি)

না রে, না রে, হবে না তোর স্বর্গসাধন (না রে, না রে, হবে না তোর স্বর্গসাধন: গীতালি) নাই কি রে তীর, নাই কি রে তোর তরী? (নাই কি রে তীর: গীতালি) নাই বা ডাক, রইব তোমার দ্বারে (নাই বা ডাক: গীতালি)

নাই হল চাক্ষুষ পরিচয় (২৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) নাক বলে, কান কভু ঘ্রাণ নাহি করে (পরের কর্ম-বিচার: কণিকা) নাকের ডগা ঘসিয়া হাসে (৫০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিশ্বাস (১৮: প্রান্তিক) নাটক লিখেছি একটি (নাটক: পুনশ্চ) নানা গান গেয়ে ফিরি নানা লোকালয় (সংযোজন - ৭: উৎসর্গ)

নানা দুঃখে চিত্তের বিক্ষেপে (১৮: জন্মদিনে) নানা রঙের ফুলের মতো ঊষা মিলায় যবে (২৮: লেখন) নাম তার কমলা (ক্যামেলিয়া: পুনশ্চ)

নাম তার চিনুলাল (নাম তার চিনুলাল: খাপছাড়া) নাম তার ডাক্তার ময়জন (নাম তার ডাক্তার ময়জন: খাপছাড়া) নাম তার ভেলুরাম (নাম তার ভেলুরাম: খাপছাড়া)

নাম তার সন্তোষ (নাম তার সন্তোষ: খাপছাড়া) নাম রেখেছি কোমল গান্ধার (কোমল গান্ধার: পুনশ্চ) নাম রেখেছি বাবলারানী (হাসিরাশি: শিশু)

নামজাদা দানুবাবু (নামজাদা দানুবাবু: খাপছাড়া) নামটা যেদিন ঘুচাবে (নামটা যেদিন ঘুচাবে: গীতাঞ্জলি) নামহারা এই নদীর পারে (৯: গীতিমাল্য)

নামাও নামাও আমায় তোমার (নামাও নামাও আমায় তোমার: গীতাঞ্জলি) নায়িকা সঁ দূতি উক্তি (পরিশিষ্ট ১: রূপান্তর) নারদ কহিল আসি, হে ধরণী দেবী (শক্তের ক্ষমা: কণিকা)

নারী তুমি ধন্যা (২৩: আরোগ্য) নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার (সবলা: মহুয়া) নারীকে আর পুরুষকে যেই মিলিয়ে দিলেন বিধি (মিলের কাব্য: প্রহাসিনী)

নারীকে দিবেন বিধি পুরুষের অন্তরে মিলায়ে (তর্ক: আকাশপ্রদীপ) নারীর দুখের দশা অপমানে জড়া (সংযোজন - অবিচার: জন্মদিনে) নারীর প্রাণের প্রেম মধুর কোমল (স্তন: কড়ি ও কোমল)

নাহি চাহিতেই ঘোড়া দেয় যেই (গৌড়ী রীতি: প্রহাসিনী) নিঃস্বতাসংকোচে দিন (৫৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) নিজের হাতে উপার্জনে (নিজের হাতে উপার্জনে: খাপছাড়া)

নিঝর মিশেছে তটিনীর সাথে (প্রেমতত্ত্ব: অনুবাদ কবিতা) নিত্য তোমায় চিত্ত ভরিয়া (ধ্যান: মানসী) নিত্য তোমার পায়ের কাছে (৩১: বলাকা)

নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে ফুলবনে (৪৩: গীতিমাল্য) নিদ্রা-ব্যাপার কেন (নিদ্রা-ব্যাপার কেন: খাপছাড়া) নিদাথের শেষ গোলাপ কুসুম (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৮: অনূদিত কবিতা)

নিধু বলে আড়চোখে (নিধু বলে আড়চোখে: খাপছাড়া) নিন্দা দুঃখে অপমানে (নিন্দা দুঃখে অপমানে: গীতাঞ্জলি) নিবিড়তিমির নিশা, অসীম কান্তার (প্রেম: চৈতালি)

নিবেদনম্‌ অধ্যাপকিনিসু (কাপুরুষ: প্রহাসিনী) নিভৃত এ চিত্তমাঝে নিমেষে নিমেষে বাজে (উপহার: মানসী) নিভৃত প্রাণের দেবতা (নিভৃত প্রাণের দেবতা: গীতাঞ্জলি)

নিভৃত প্রাণের নিবিড় ছায়ায় নীরব নীড়ের -'পরে (৩৯: লেখন) নিম্নে সরোবর স্তব্ধ হিমাদ্রির উপত্যকাতলে (আশীর্বাদ: পরিশেষ) নিমীলনয়ন ভোর-বেলাকার (১২৫: স্ফুলিঙ্গ)

নিমেষকালের অতিথি যাহারা পথে আনাগোনা করে (১৬৩: লেখন) নিমেষকালের খেয়ালের লীলাভরে (৮৫: লেখন) নিমেষে টুটিয়া গেল সে মহাপ্রতাপ (মেঘদূত: চৈতালি)

নির্জন রোগীর ঘর (৩: আরোগ্য) নির্জন শয়ন-মাঝে কালি রাত্রিবেলা (৩২: নৈবেদ্য) নির্ঝরিণী অকারণ অবারণ সুখে (দানমহিমা: বীথিকা)

নিরুদ্যম অবকাশ শূন্য শুধু (১২৬: স্ফুলিঙ্গ) নির্মল তরুণ উষা, শীতল সমীর (প্রভাত: চৈতালি) নির্মল প্রত্যুষে আজি যত ছিল পাখি (বর্ষশেষ: চৈতালি)

নিশ্বাস রুধে দু চক্ষু মুদে (চাঞ্চল্য: খেয়া) নিশার স্বপন ছুটল রে (নিশার স্বপন ছুটল রে: গীতাঞ্জলি) নিশি অবসানপ্রায়, ওই পুরাতন (নববর্ষে: চিত্রা)

নিশিদিন কাঁদি সখী মিলনের তরে (পূর্ণ মিলন: কড়ি ও কোমল) নিশীথশয়নে ভেবে রাখি মনে (৩: নৈবেদ্য) নিশীথে রয়েছি জেগে; দেখি অনিমেখে (মানবহৃদয়ের বাসনা: কড়ি ও কোমল)

নিশীথেরে লজ্জা দিল অন্ধকারে রবির বন্দন (বক্‌সাদুর্গস্থ রাজবন্দীদের প্রতি: পরিশেষ) নিষ্কাম পরহিতে কে (নিষ্কাম পরহিতে কে: খাপছাড়া) নিষ্ফল হয়েছি আমি সংসারের কাজে (স্বপ্নরুদ্ধ: কড়ি ও কোমল)

নীড়ে বসে গেয়েছিলেম (নীড় ও আকাশ: খেয়া) নীরব বাঁশরিখানি বেজেছে আবার (গীতোচ্ছ্বাস: কড়ি ও কোমল) নীরব যিনি তাঁহার বাণী নামিলে মোর বাণীতে (১৪৮: লেখন)

নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে (আষাঢ়: ক্ষণিকা) নীল বায়লেট নয়ন দুটি করিতেছে ঢলঢল (নীল বায়লেট নয়ন দুটি করিতেছে ঢলঢল: অনুবাদ কবিতা) নীলুবাবু বলে (নীলুবাবু বলে: খাপছাড়া)

নেই বা হলেম যেমন তোমার (মুর্খু: শিশু ভোলানাথ) নৌকো বেঁধে কোথায় গেল, যা ভাই মাঝি ডাকতে (জলযাত্রা: ছড়ার ছবি)







পউষ প্রখর শীতে জর্জর, ঝিল্লিমুখর রাতি (সিন্ধুপারে: চিত্রা) পউষের পাতা-ঝরা তপোবনে (১৩: বলাকা) পক্ষে বহিয়া অসীম কালের বার্তা (বাণী: বীথিকা)

পুজোর ছুটি আসে যখন (দূর: শিশু ভোলানাথ) পঞ্চনদীর তীরে (বন্দী বীর: কথা) পঞ্চশরে দগ্ধ করে করেছ একি সন্ন্যাসী (মদনভস্মের পর: কল্পনা)

পঞ্চাশোর্ধ্বে বনে যাবে (শাস্ত্র: ক্ষণিকা) পড়িতেছিলাম গ্রন্থ বসিয়া একেলা (পূর্ণিমা: চিত্রা) পড়েছি আজ রেখার মায়ায় (ষোলো: শেষ সপ্তক)

পণ্ডিত কুমিরকে (পণ্ডিত কুমিরকে: খাপছাড়া) পুণ্য নগরে রঘুনাথ রাও (বিচারক: কথা) পুণ্যধারার অভিষেক বারি (৬২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

পুণ্যলোভীর নাই হল ভিড় (ভাঙা-মন্দির: পূরবী) পূণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে (বঙ্গমাতা: চৈতালি) পত্র দিল পাঠান কেসর খাঁ'রে (হোরিখেলা: কথা)

পতিত ক্ষেতের ধূসরিত ভূমে (৫৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) পতিত ভারতে তুমি কোন্‌ জাগরণে (৬৩: নৈবেদ্য) পথ চেয়ে তো কাটল নিশি (জাগরণ: খেয়া)

পথ চেয়ে যে কেটে গেল (পথ চেয়ে যে কেটে গেল: গীতালি) পথ দিয়ে কে যায় গো চলে (পথ দিয়ে কে যায় গো চলে: গীতালি) পথ বাকি আর নাই তো আমার, চলে এলাম একা (অপরিচিতা: পূরবী)

পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি (পথের বাঁধন: মহুয়া) পথিক আমি (চৌত্রিশ: শেষ সপ্তক) পথিক ওগো পথিক, যাবে তুমি (পথিক: খেয়া)

পথিক দেখেছি আমি পুরাণে-কীর্তিত কত দেশ (১৬: প্রান্তিক) পৃথিবী জুড়িয়া বেজেছে বিষাণ (আহ্বানগীত: কড়ি ও কোমল) পথে পথে অরণ্যে পর্বতে (৬০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

পথে পথেই বাসা বাঁধি (পথে পথেই বাসা বাঁধি: গীতালি) পথে যতদিন ছিনু ততদিন অনেকের সনে দেখা (সমাপ্তি: ক্ষণিকা) পথে যবে চলি মোর ছায়া পড়ে লুটায়ে (৫৬: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

পথে যেতে যেতে হল (৬১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) পথে হল দেরি, ঝরে গেল চেরি (৪৭: লেখন) পথের ধারে অশথতলে (খেলা: কড়ি ও কোমল)

পথের নেশা আমায় লেগেছিল (পথের শেষ: খেয়া) পথের পথিক করেছ আমায় (৪১: উৎসর্গ) পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয় (৭৭: লেখন)

পথের শেষে নিবিয়া আসে আলো (রাতের দান: বীথিকা) পথের সাথি, নমি বারম্বার (পথের সাথি, নমি বারম্বার: গীতালি) পদ্মা কোথায় চলেছে দূর আকাশের তলায় (কোপাই: পুনশ্চ)

পদ্মাসনার সাধনাতে দুয়ার থাকে বন্ধ (ধ্যানভঙ্গ: প্রহাসিনী) পদ্মের পাতা পেতে আছে অঞ্জলি (১৩০: স্ফুলিঙ্গ) পবন দিগন্তের দুয়ার নাড়ে (বরযাত্রা: মহুয়া)

পরজন্ম সত্য হলে (কর্মফল: ক্ষণিকা) পূর্ণ করি নারী তার জীবনের থালি (বাধা: বীথিকা) পূর্ণ করি মহাকাল পূর্ণ করি অনন্ত গগন (মহাস্বপ্ন: প্রভাতসংগীত)

পূর্ণ হয়েছে বিচ্ছেদ, যবে ভাবিনু মনে (অসম্ভব: সানাই) পূর্ণতা আসুক আজি তোমাদের তরুণ জীবনে (৫: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) পূর্ণতার সাধনায় বনস্পতি চাহে ঊর্ধ্বপানে (বনস্পতি: পূরবী)

পর্বতমালা আকাশের পানে চাহিয়া না কহে কথা (৬০: লেখন) পর্বতের অন্য প্রান্তে ঝর্ঝরিয়া ঝরে রাত্রিদিন (বিদ্রোহী: বীথিকা) পূর্বযুগে, ভাগীরথী, তোমার চরণে দিল আনি (ভাগীরথী: সেঁজুতি)

পরবাসী চলে এসো ঘরে (প্রবাসী: পরিশেষ) পূর্বের দিগন্তমূলে (১৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) পরম আত্মীয় বলে যারে মনে মানি (ক্ষণমিলন: চৈতালি)

পরম সুন্দর (২: আরোগ্য) পরমস্নেহাস্পদ (উৎসর্গ: নদী) পুরুষের পক্ষে সব তন্ত্রমন্ত্র মিছে (নারীর কর্তব্য: প্রহাসিনী)

পুরাণে বলেছে (বরণ: মহুয়া) পুরাতন বৎসরের জীর্ণক্লান্ত রাত্রি (৪৫: বলাকা) পরান কহিছে ধীরে-- হে মৃত্যু মধুর (মৃত্যুমাধুরী: চৈতালি)

পুরানো কালের কলম লইয়া হাতে (১৩৬: স্ফুলিঙ্গ) পুরানো মাঝে যা-কিছু ছিল (১২৩: লেখন) পরিচিত সীমানার (১৩১: স্ফুলিঙ্গ)

পরিপূর্ণ বরষায় আছি তব ভরসায় (শ্রাবণের পত্র: মানসী) পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাগুনদিনের (১১: আরোগ্য) পশ্চাতের নিত্যসহচর, অকৃতার্থ হে অতীত (৫: প্রান্তিক)

পশ্চিম দিকের প্রান্তে ম্লায়মান রবি (১২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) পশ্চিমে ডুবেছে ইন্দু, সম্মুখে উদার সিন্ধু (যোগী: ছবি ও গান) পশ্চিমে বাগান বন চষা-খেত (খোয়াই: পুনশ্চ)

পশ্চিমে রবির দিন (১৩২: স্ফুলিঙ্গ) পশ্চিমে শহর (স্মৃতি: পুনশ্চ) পশ্চিমের দিক্‌সীমায় দিনশেষের আলো (আবেদন: বীথিকা)

পশুর কঙ্কাল ওই মাঠের পথের এক পাশে (কঙ্কাল: পূরবী) পুষ্প ছিল বৃক্ষশাখে, হে নারী, তোমার অপেক্ষায় (পুষ্প: বিচিত্রিতা) পুষ্প দিয়ে মার যারে (পুষ্প দিয়ে মার যারে: গীতালি)

পুষ্পের মুকুল (১৩৭: স্ফুলিঙ্গ) পসারিনী, ওগো পসারিনী (পসারিনী: বিচিত্রিতা) পাকুড়তলির মাঠে (ঢাকিরা ঢাক বাজায় খালে বিলে: আকাশপ্রদীপ)

পাকা চুল মোর চেয়ে এত মান্য পায় (প্রবীণ ও নবীন: কণিকা) পাখি বলে ‘আমি চলিলাম’ (শীত: শিশু) পাখি যবে গাহে গান (১৩৩: স্ফুলিঙ্গ)

পাখি, তোর সুর ভুলিস নে (সংযোজন - ২: রোগশয্যায়) পাখিওয়ালা বলে (পাখিওয়ালা বলে: খাপছাড়া) পাখিরে দিয়েছ গান, গায় সেই গান (২৮: বলাকা)

পাগল বসন্তদিন কতবার অতিথির বেশে (১৯: স্মরণ) পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি (৭: উৎসর্গ) পাঁচদিন ভাত নেই, দুধ একরত্তি (পাঁচদিন ভাত নেই, দুধ একরত্তি: খাপছাড়া)

পাঁচিলের এধারে (পঁচিশ: শেষ সপ্তক) পাছে দেখি তুমি আস নি, তাই (অনুমান: খেয়া) পাঠশালে হাই তোলে (পাঠশালে হাই তোলে: খাপছাড়া)

পাঠাইলে আজি মৃত্যুর দূত (১৮: নৈবেদ্য) পাঠানেরা যবে বাঁধিয়া আনিল (প্রার্থনাতীত দান: কথা) পাঠালে এ যে আমসত্ত্ব (৪৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

পাড়াতে এসেছে এক (পাড়াতে এসেছে এক: খাপছাড়া) পাড়ায় আছে ক্লাব (একত্রিশ: শেষ সপ্তক) পাড়ায় কোথাও যদি কোনো মৌচাকে (মধুসন্ধায়ী - ১: প্রহাসিনী)

পাতায় পাতায় দুলিছে শিশির (পাতায় পাতায় দুলিছে শিশির: অনুবাদ কবিতা) পাতালে বলিরাজার যত বলীরামরা (পাতালে বলিরাজার যত বলীরামরা: খাপছাড়া) পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে (পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে: গীতালি)

পাবনায় বাড়ি হবে (পাবনায় বাড়ি হবে: খাপছাড়া) পায়ে চলার বেগে (১৩৪: স্ফুলিঙ্গ) পার কি বলিতে কেহ (পার কি বলিতে কেহ: কবিতা)

পারবি না কি যোগ দিতে (পারবি না কি যোগ দিতে: গীতাঞ্জলি) পারের ঘাটা পাঠালো তরী ছায়ার পাল তুলে (অবসান: পূরবী) পারের তরীর পালের হাওয়ার পিছে (১১৩: লেখন)

পাশ দিয়ে গেল চলি চকিতের প্রায় (অঞ্চলের বাতাস: কড়ি ও কোমল) পাষাণ-হৃদয়ে কেন সঁপিনু হৃদয় (পাষাণ-হৃদয়ে কেন সঁপিনু হৃদয়: কবিতা) পাষাণে পাষাণে তব শিখরে শিখরে (১৩৫: স্ফুলিঙ্গ)

পাষাণে-বাঁধা কঠোর পথ (ছন্দোমাধুরী: বীথিকা) পাহাড়ের নীলে আর দিগন্তের নীলে (১৪: জন্মদিনে) পিতা নোহসি (বেদ: সংহিতা ও উপনিষৎ: রূপান্তর)

পিয়র্সন কয়েক জোড়া সবুজরঙের বিদেশী পাখি আশ্রমে ছেড়ে দিয়েছিলেন (পরদেশী: বনবাণী) পিলসুজের উপর পিতলের প্রদীপ (বত্রিশ: শেষ সপ্তক) পেঁচা রাষ্ট্র করি দেয় পেলে কোনো ছুতা (শত্রুতাগৌরব: কণিকা)

পেঁচোটাকে মাসি তার (পেঁচোটাকে মাসি তার: খাপছাড়া) পেন্‌সিল টেনেছিনু হপ্তায় সাতদিন (পেন্‌সিল টেনেছিনু হপ্তায় সাতদিন: খাপছাড়া) পেয়েছি ছুটি বিদায় দেহ ভাই (২৬: গীতিমাল্য)

পেয়েছি যে-সব ধন (১৩৮: স্ফুলিঙ্গ) পোড়ো বাড়ি শূন্য দালান (২৪: জন্মদিনে) পৌরপথের বিরহী তরুর কানে (১৫১: লেখন)







ফুরাইলে দিবসের পালা (৯৯: লেখন) ফুরিয়ে গেল পৌষের দিন (তিন: শেষ সপ্তক) ফুল কহে ফুকারিয়া, ফল, ওরে ফল (ফুল ও ফল: কণিকা)

ফুল কোথা থাকে গোপনে (১৪৬: স্ফুলিঙ্গ) ফুল ছিঁড়ে লয় (১৪৭: স্ফুলিঙ্গ) ফুল তো আমার ফুরিয়ে গেছে (ফুল তো আমার ফুরিয়ে গেছে: গীতালি)

ফুল দেখিবার যোগ্য চক্ষু যার রহে (১৭৫: লেখন) ফল ধরেছে বটের ডালে ডালে (চড়িভাতি: ছড়ার ছবি) ফুলগুলি যেন কথা (৭৩: লেখন)

ফুলদানি হতে একে একে (২৬: জন্মদিনে) ফুলিদের বাড়ি থেকে এসেই দেখি (বঞ্চিত: শ্যামলী) ফুলে ফুলে যবে ফাগুন আত্মহারা (৪২: লেখন)

ফুলের অক্ষরে প্রেম (১৪৮: স্ফুলিঙ্গ) ফুলের কলিকা প্রভাতরবির (১৪৯: স্ফুলিঙ্গ) ফুলের মতন আপনি ফুটাও গান (ফুলের মতন আপনি ফুটাও গান: গীতাঞ্জলি)

ফুলের লাগি তাকায়ে ছিলি শীতে (১৬২: লেখন) ফসল কাটা হলে সারা মাঠ হয়ে যায় ফাঁক; (১৮: আরোগ্য) ফসল গিয়েছে পেকে (সংযোজন - ফসল গিয়েছে পেকে: জন্মদিনে)

ফাগুন এল দ্বারে (১৪৪: স্ফুলিঙ্গ) ফাগুন কাননে অবতীর্ণ (১৪৫: স্ফুলিঙ্গ) ফাগুন, শিশুর মতো, ধূলিতে রঙিন ছবি আঁকে (১৩: লেখন)

ফাল্গুনে বিকশিত (ফাল্গুন: চিত্রবিচিত্র) ফাল্গুনের পূর্ণিমার আমন্ত্রণ পল্লবে পল্লবে (নুটু: বীথিকা) ফাল্গুনের রঙিন আবেশ (এগারো: পত্রপুট)

ফাল্গুনের সূর্য যবে (সার্থকতা: সানাই) ফিরাবে তুমি মুখ (অপরাজিত: মহুয়া) ফিরে ফিরে আঁখিনীরে (৬৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

ফেলে যবে যাও একা থুয়ে (৯৪: লেখন) ফেলো গো বসন ফেলো,ঘুচাও অঞ্চল (বিবসনা: কড়ি ও কোমল)







বইছে নদী বালির মধ্যে, শূন্য বিজন মাঠ (রিক্ত: ছড়ার ছবি) বইল বাতাস (১৫০: স্ফুলিঙ্গ) বউ কথা কও বউ কথা কও (১৫১: স্ফুলিঙ্গ)

বউ নিয়ে লেগে গেল বকাবকি (বউ নিয়ে লেগে গেল বকাবকি: খাপছাড়া) বক্তৃতাটা লেগেছে বেশ (দেশের উন্নতি: মানসী) বৃক্ষ সে তো আধুনিক, পুষ্প সেই অতি পুরাতন (৯০: লেখন)

বঙ্গের দিগন্ত ছেয়ে বাণীর বাদল (আশীর্বাদ: পরিশেষ) বচন নাহি তো মুখে (৭০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বজ্র কহে, দূরে আমি থাকি যতক্ষণ (প্রত্যক্ষ প্রমাণ: কণিকা)

বজ্র যথা বর্ষণেরে আনে অগ্রসরি (১৭: স্মরণ) বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি (বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি: গীতাঞ্জলি) বজাও রে মোহন বাঁশি (১০: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

বুঝি রে (মাতাল: ছবি ও গান) বুঝিলাম, এ মিলন ঝড়ের মিলন (ব্যর্থ মিলন: বীথিকা) বুঝেছি আমার নিশার স্বপন (ভুল-ভাঙা: মানসী)

বুঝেছি গো বুঝেছি সজনি (অসহ্য ভালবাসা: সন্ধ্যাসংগীত) বুঝেছি বুঝেছি, সখা, কেন হাহাকার (ক্ষুদ্র আমি: কড়ি ও কোমল) বটে আমি উদ্ধত (বটে আমি উদ্ধত: খাপছাড়া)

বটের জটায় বাঁধা ছায়াতলে (আতঙ্ক: পরিশেষ) বড়ো কাজ নিজে বহে (১৫২: স্ফুলিঙ্গ) বড়োই সহজ (১৫৩: স্ফুলিঙ্গ)

বড়োই সহজ (৭১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বড়োর দলে নাইবা হলে গণ্য (৭২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বণ্নগন্ধগুণোপেতং এতং কুসুমসন্ততিং (পালি-প্রাকৃত কবিতা: রূপান্তর)

বৃথা এ ক্রন্দন (নিষ্ফল কামনা: মানসী) বৃথা এ বিড়ম্বনা (মায়া: মানসী) বৃথা চেষ্টা রাখি দাও (অসময়: চৈতালি)

বুদ্ধির আকাশ যবে সত্যে সমুজ্জ্বল (১৭৮: স্ফুলিঙ্গ) বুদ্বুদ  সে তো বদ্ধ আপন ঘেরে (৬৬: লেখন) বৃন্ত হতে ছিন্ন করি শুভ্র কমলগুলি (বৃন্ত হতে ছিন্ন করি শুভ্র কমলগুলি: গীতালি)

বন্দী হয়ে আছ তুমি সুমধুর স্নেহে (সোনার বাঁধন: সোনার তরী) বন্দী, তোরে কে বেঁধেছে (বন্দী: খেয়া) বন্ধ হয়ে এল স্রোতের ধারা (সমাপ্তি: খেয়া)

বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে (হতভাগ্যের গান: কল্পনা) বন্ধু, তুমি বন্ধুতার অজস্র অমৃতে (অতুলপ্রসাদ সেন: পরিশেষ) বন্ধু, তোমরা ফিরে যাও ঘরে ( গুরু গোবিন্দ: কথা)

বন্ধন? বন্ধন বটে, সকলি বন্ধন (বন্ধন: সোনার তরী) বনস্পতি, তুমি যে ভীষণ (ভীষণ: বীথিকা) বনের পথে পথে বাজিছে বায়ে (৭৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বয়স আমার বুঝি হয়তো তখন হবে বারো (১৯: জন্মদিনে) বয়স আমার হবে তিরিশ (রাজমিস্ত্রী: শিশু ভোলানাথ) বয়স ছিল আট (আসল: পলাতকা)

বয়স ছিল কাঁচা (পরিচয়: সানাই) বয়স তখন ছিল কাঁচা; হালকা দেহখানা (বালক: ছড়ার ছবি) বয়স বিংশতি হবে, শীর্ণ তনু তার (স্নেহদৃশ্য: চৈতালি)

বর এসেছে বীরের ছাঁদে (বর এসেছে বীরের ছাঁদে: খাপছাড়া) বর্ষ পরে বর্ষ গেছে চ'লে (১৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) বর্ষণগৌরব তার (১৫৬: স্ফুলিঙ্গ)

বর্ষণশান্ত (৭৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বর্ষা এলায়েছে তার মেঘময় বেণী (একাল ও সেকাল: মানসী) বর্ষা নেমেছে প্রান্তরে অনিমন্ত্রণে (পাঁচ: শেষ সপ্তক)

বর্ষার নবীন মেঘ এল ধরণীর পূর্বদ্বারে (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত: পূরবী) বরষার রাতে জলের আঘাতে (১৫৪: স্ফুলিঙ্গ) বরষে বরষে শিউলিতলায় (১৫৫: স্ফুলিঙ্গ)

বরের বাপের বাড়ি (বরের বাপের বাড়ি: খাপছাড়া) বল তো এই বারের মতো (৮৫: গীতিমাল্য) বলিয়াছিনু মামারে (বলিয়াছিনু মামারে: খাপছাড়া)

বলেছিনু ‘ভুলিব না’ যবে তব ছলছল আঁখি (কৃতজ্ঞ: পূরবী) বলো গো বালা, আমারি তুমি (বলো গো বালা, আমারি তুমি: অনুবাদ কবিতা) বলো, আমার সনে তোমার কী শত্রুতা (বলো, আমার সনে তোমার কী শত্রুতা: গীতালি)

বশীরহাটেতে বাড়ি (বশীরহাটেতে বাড়ি: খাপছাড়া) বৃষ্টি কোথায় নুকিয়ে বেড়ায় (দুই আমি: শিশু ভোলানাথ) বস্তুতে রয় রূপের বাঁধন (১৬৩: স্ফুলিঙ্গ)

বসন্ত আওল রে (১: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) বসন্ত এসেছে বনে, ফুল ওঠে ফুটি, (স্পষ্টভাষী: কণিকা) বসন্ত পাঠায় দূত (১৫৯: স্ফুলিঙ্গ)

বসন্ত বালক মুখ-ভরা হাসিটি (শীতের বিদায়: শিশু) বসন্ত যে লেখা লেখে (১৬০: স্ফুলিঙ্গ) বসন্ত সে কুঁড়ি ফুলের দল (৬: লেখন)

বসন্ত সে যায় তো হেসে, যাবার কালে (বিদায়: সানাই) বসন্ত, আনো মলয়সমীর (১৫৭: স্ফুলিঙ্গ) বসন্ত, তুমি এসেছ হেথায় (৫৪: লেখন)

বসন্ত, দাও আনি (১৫৮: স্ফুলিঙ্গ) বসন্তপ্রভাতে এক মালতীর ফুল (ফুলের ইতিহাস: শিশু) বসন্তবায় সন্ন্যাসী হায় (শেষ মধু: মহুয়া)

বসন্তবায়ু,কুসুমকেশর (১৪২: লেখন) বসন্তে আজ ধরার চিত্ত (৫৫: গীতিমাল্য) বসন্তের আসরে ঝড় (১৬১: স্ফুলিঙ্গ)

বসন্তের জয়রবে (মাধবী: মহুয়া) বসন্তের ফুল তোরই (এপ্রিলের ফুল: প্রহাসিনী) বসন্তের হাওয়া যবে অরণ্য মাতায় (১৬২: স্ফুলিঙ্গ)

বসুমতি, কেন তুমি এতই কৃপণা (ভিক্ষা ও উপার্জন: কণিকা) বসিয়া প্রভাতকালে সেতারার দুর্গভালে (প্রতিনিধি: কথা) বসে বসে লিখলেম চিঠি (পত্র: কড়ি ও কোমল)

বসেছি অপরাহ্নে পারের খেয়াঘাটে (বারো: পত্রপুট) বসেছে আজ রথের তলায় (সুখদুঃখ: ক্ষণিকা) বহু কোটি যুগ পরে (বহু কোটি যুগ পরে: খাপছাড়া)

বহু জন্মদিনে গাঁথা আমার জীবনে (২: জন্মদিনে) বহু দিন ধ'রে বহু ক্রোশ দূরে (১৬৪: স্ফুলিঙ্গ) বহু লক্ষ বর্ষ ধরে জ্বলে তারা (প্রাণ: পরিশেষ)

বহুকাল আগে তুমি দিয়েছিলে একগুচ্ছ ধূপ (৩৩: রোগশয্যায়) বহুদিন কেন তব সহাস্য (১৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) বহুদিন পরে আজি মেঘ গেছে চলে (যোগিয়া: কড়ি ও কোমল)

বহুদিন হল কোন্‌ ফাল্গুনে (আবির্ভাব: ক্ষণিকা) বহ্নি যবে বাঁধা থাকে তরুর মর্মের মাঝখানে (১৬৪: লেখন) বহুরে যা এক করে, বিচিত্রেরে করে যা সরস (২১: স্মরণ)

বহি লয়ে অতীতের সকল বেদনা (শেষ: বীথিকা) বহিছে হাওয়া উতল বেগে (পাঠিকা: বীথিকা) বহিয়া হালকা বোঝা চলে যায় দিন তার (৭৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বহে মাঘমাসে শীতের বাতাস (সামান্য ক্ষতি: কথা) বাংলাদেশের মানুষ হয়ে (বাংলাদেশের মানুষ হয়ে: খাপছাড়া) বাউল বলে খাঁচার মধ্যে (৭৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বাক্য তোমার সব লোকে বলে (৭৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে (২৭: আরোগ্য) বাঁকাও ভুরু দ্বারে আগল দিয়া (মুক্তপথে: সানাই)

বাঁখারির বেড়া দেওয়া ভূমি; হেথা করি ঘোরাফেরা (মাটি: বীথিকা) বাগানে ওই দুটো গাছে (বিচ্ছেদ: শিশু) বাঙাল যখন আসে (৪৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

বাছা রে মোর বাছা (নির্লিপ্ত: শিশু) বাছা রে, তোর চক্ষে কেন জল (অপযশ: শিশু) বাজাও আমারে বাজাও (৩৯: গীতিমাল্য)

বাজিয়েছিলে বীণা তোমার (বাজিয়েছিলে বীণা তোমার: গীতালি) বাজিরাও পেশোয়ার অভিষেক হবে (মুক্তি: পুনশ্চ) বাজে নিশীথের নীরব ছন্দে (৭৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বাণী আমার পাগল হাওয়ার (৭৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) বাণী কহে, তোমারে যখন দেখি, কাজ (পরস্পর: কণিকা) বাণীর মুরতি গড়ি (৯: শেষ লেখা)

বাতায়নে বসি ওরে হেরি প্রতিদিন (অনন্ত পথে: চৈতালি) বাতাস শুধায়, বলো তো, কমল (১৬৫: স্ফুলিঙ্গ) বাতাসে অশথপাতা পড়িছে খসিয়া (কোনো জাপানি কবিতার ইংরাজি অনুবাদ হইতে: অনূদিত কবিতা)

বাতাসে তাহার প্রথম পাপড়ি (১৬৬: স্ফুলিঙ্গ) বাতাসে নিবিলে দীপ (১৬৭: স্ফুলিঙ্গ) বাদরবরখন নীরদগরজন (১৪: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

বাদল দিনের প্রথম কদমফুল (দেওয়া-নেওয়া: সানাই) বাদলবেলায় গৃহকোণে (নামকরণ: সানাই) বাদল-শেষের আবেশ আছে ছুঁয়ে (নীহারিকা: বিচিত্রিতা)

বাদশার মুখখানা (বাদশার মুখখানা: খাপছাড়া) বাদশাহের হুকুম (তেত্রিশ: শেষ সপ্তক) বাঁধা দিলে বাধবে লড়াই (বাঁধা দিলে বাধবে লড়াই: গীতালি)

বাবলাশাখারে বলে আম্রশাখা, ভাই (প্রকারভেদ: কণিকা) বাবা এসে শুধালেন (ছেঁড়া কাগজের ঝুড়ি: পুনশ্চ) বাবা নাকি বই লেখে সব নিজে (সমালোচক: শিশু)

বাবা যদি রামের মতো (বনবাস: শিশু) বায়ু চাহে মুক্তি দিতে (১৬৮: স্ফুলিঙ্গ) বার বার সখি, বারণ করনু (১৭: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

বারেক তোমার দুয়ারে দাঁড়ায়ে (মাতার আহ্বান: কল্পনা) বারেক ভালোবেসে যে জন মজে (বারেক ভালোবেসে যে জন মজে: অনুবাদ কবিতা) বালক বয়স ছিল যখন, ছাদের কোণের ঘরে (বালক: পরিশেষ)

বাল্যকাল থেকে পশ্চিম-ভারত (সূচনা: মানসী) বালিশ নেই, সে ঘুমোতে যায় (বালিশ নেই, সে ঘুমোতে যায়: খাপছাড়া) বাঁশবাগানের গলি দিয়ে মাঠে (প্রশ্ন: আকাশপ্রদীপ)

বাঁশরি আনে আকাশ-বাণী (রেশ: বীথিকা) বাঁশরি বাজাতে চাহি, বাঁশরি বাজিল কই (মথুরায়: কড়ি ও কোমল) বাঁশি বলে, মোর কিছু নাহিকো গৌরব (আদিরহস্য: কণিকা)

বাঁশি যখন থামবে ঘরে (দিনাবসান: পরিশেষ) বাসনারে খর্ব করি দাও হে প্রাণেশ (৯১: নৈবেদ্য) বাসাখানি গায়ে-লাগা আর্মানি গির্জার (৪: ছড়া)

বাহির হইতে দেখো না এমন করে (২১: উৎসর্গ) বাহির হতে বহিয়া আনি (১৬৯: স্ফুলিঙ্গ) বাহির-পথে বিবাগী হিয়া (অবশেষে: মহুয়া)

বাহিরে তুমি নিলে না মোরে, দিবস গেল বয়ে (দিনান্তে: মহুয়া) বাহিরে বস্তুর বোঝা (১৭০: স্ফুলিঙ্গ) বাহিরে যার বেশভূষার ছিল না প্রয়োজন (দ্বিধা: বিচিত্রিতা)

বাহিরে যাহারে খুঁজেছিনু দ্বারে দ্বারে (১৭১: স্ফুলিঙ্গ) বাহিরে সে দুরন্ত আবেগে (নাম্নী - সাগরী: মহুয়া) বাহিরের আশীর্বাদ (৮০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বিকশি কল্যাণবৃন্তে যুগলের হিয়া (২২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) বিকেলবেলার দিনান্তে মোর (১৭২: স্ফুলিঙ্গ) বিচলিত কেন মাধবীশাখা (১৭৩: স্ফুলিঙ্গ)

বিচার করিয়ো না (বিচার: পরিশেষ) বিজ্ঞানলক্ষ্মীর প্রিয় পশ্চিম মন্দিরে (জগদীশচন্দ্র বসু: কল্পনা) বিজ্ঞানাচার্য শ্রীযুক্ত জগদীশচন্দ্র বসু (সংযোজন - উৎসর্গ: উৎসর্গ)

বিজন রাতে যদি রে তোর (যাত্রাশেষে: বীথিকা) বিড়ালে মাছেতে হল সখ্য (বিড়ালে মাছেতে হল সখ্য: খাপছাড়া) বিদ্রূপবাণ উদ্যত করি (শান্ত: পরিশেষ)

বিদায় দেহো, ক্ষম আমায় ভাই (বিদায়: খেয়া) বিদায় নিয়ে চলে আসবার বেলা বললেম তাকে (অমৃত: শ্যামলী) বিদায়-বেলার রবির পানে (৮১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বিদায়রথের ধ্বনি (১৭৪: স্ফুলিঙ্গ) বিদেশমুখো মন যে আমার কোন্‌ বাউলের চেলা (প্রবাসে: ছড়ার ছবি) বিদেশে অচেনা ফুল পথিক কবিরে ডেকে কহে (১০৩: লেখন)

বিদেশে ওই সৌধশিখর-'পরে (প্রচ্ছন্না: মহুয়া) বিধাতা দিলেন মান (১৭৫: স্ফুলিঙ্গ) বিধাতা যেদিন মোর মন (চাবি: পূরবী)

বিধি যেদিন ক্ষান্ত দিলেন (হারাধন: খেয়া) বিনুর বয়স তেইশ তখন, রোগে ধরল তারে (ফাঁকি: পলাতকা) বিপদে মোরে রক্ষা করো (বিপদে মোরে রক্ষা করো: গীতাঞ্জলি)

বিপ্র কহে, রমণী মোর (রাজবিচার: কথা) বিপুল গভীর মধুর মন্দ্রে (বিশ্বনৃত্য: সোনার তরী) বিপুল প্রস্তরপিণ্ড ভূস্তরের কণ্ঠ রুদ্ধ করি (৮২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি (১০: জন্মদিনে) বিবশ দিন, বিরস কাজ (বিজয়ী: মহুয়া) বিবাহের পঞ্চম বরষে (৮: শেষ লেখা)

বিমল আলোকে আকাশ সাজিবে (১৭৬: স্ফুলিঙ্গ) বিরক্ত আমার মন কিংশুকের এত গর্ব দেখি (মহুয়া: মহুয়া) বিরল তোমার ভবনখানি (কল্যাণী: ক্ষণিকা)

বিরহপ্রদীপে জ্বলুক দিবসরাতি (৬৭: লেখন) বিরহবৎসর-পরে মিলনের বীণা (সংযোজন - ৮: উৎসর্গ) বিরহী গগন ধরণীর কাছে (৮৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বিরাট মানবচিত্তে অকথিত (২৫: আরোগ্য) বিরাট সৃষ্টির ক্ষেত্রে (৯: আরোগ্য) বিরাম কাজেরই অন্গ এক সাথে গাঁথা (বিরাম: কণিকা)

বিলম্বে উঠেছ তুমি কৃষ্ণপক্ষশশী (৩২: লেখন) বিলম্বে এসেছ, রুদ্ধ এবে দ্বার (দুঃসময়: চিত্রা) বিশুদাদা-- দীর্ঘবপু, দৃঢ়বাহু, দুঃসহ কর্তব্যে নাহি বাধা, (২০: আরোগ্য)

বিশ্ব যখন নিদ্রামগন (বিশ্ব যখন নিদ্রামগন: গীতাঞ্জলি) বিশ্বজগৎ যখন করে কাজ (প্রবীণ: নবজাতক) বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ (বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ: গীতালি)

বিশ্বধরণীর এই বিপুল কুলায় (২৭: জন্মদিনে) বিশ্ব-পানে বাহির হবে (আশীর্বাদ: পরিশেষ) বিশ্বলক্ষ্মী (সাঁইত্রিশ: শেষ সপ্তক)

বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো (বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো: গীতাঞ্জলি) বিশ্বামিত্র, বিচিত্র এ লীলা (বিশ্বামিত্র, বিচিত্র এ লীলা: অনুবাদ কবিতা) বিশ্বের আরোগ্যলক্ষ্মী জীবনের অন্তঃপুরে যাঁর (ভূমিকা: রোগশয্যায়)

বিশ্বের আলোকলুপ্ত তিমিরের অন্তরালে এল (১: প্রান্তিক) বিশ্বের বিপুল বস্তুরাশি (১৬: বলাকা) বিশ্বের হৃদয়-মাঝে (১৭৭: স্ফুলিঙ্গ)

বিস্তারিয়া ঊর্মিমালা (প্রকৃতির খেদ - প্রথম পাঠ: কবিতা) বিস্তারিয়া ঊর্মিমালা, সুকুমারী শৈলবালা (প্রকৃতির খেদ - দ্বিতীয় পাঠ: কবিতা) বিস্মৃত যুগে গুহাবাসীদের মন (৮৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

বীর কহে, হে সংসার, হায় রে পৃথিবী (সজ্ঞান আত্মবিসর্জন: কণিকা) বেঁচেছিল, হেসে হেসে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৭: অনূদিত কবিতা) বেছে লব সব-সেরা (১৭৯: স্ফুলিঙ্গ)

বেঠিক পথের পথিক আমার (বেঠিক পথের পথিক: পূরবী) বেঠিকানা তব (গরঠিকানি: প্রহাসিনী) বেড়ার মধ্যে একটি আমের গাছে (তালগাছ: ছড়ার ছবি)

বেণীর মোটরখানা (বেণীর মোটরখানা: খাপছাড়া) বেদনা দিবে যত (১৮০: স্ফুলিঙ্গ) বেদনায় সারা মন (বেদনায় সারা মন: খাপছাড়া)

বেদনার অশ্রু-ঊর্মিগুলি (১৮১: স্ফুলিঙ্গ) বেলকুঁড়ি-গাঁথা মালা (প্রত্যুত্তর: বীথিকা) বেলা আটটার কমে (বেলা আটটার কমে: খাপছাড়া)

বেলা দ্বিপ্রহর (মধ্যাহ্ন: চৈতালি) বেলা যে পড়ে এল, জলকে চল্‌ (বধূ: মানসী) বেলা হয়ে গেল, তোমার জানালা-'পরে (জানালায়: সানাই)

বেসুর বাজে রে (৫৮: গীতিমাল্য) বৈকালবেলা ফসল-ফুরানো (অসময়: সানাই) বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি, সে আমার নয় (৩০: নৈবেদ্য)

বৈশাখী ঝড় যতই আঘাত হানে (সুসময়: পরিশেষ) বৈশাখেতে তপ্ত বাতাস মাতে (আছি: পরিশেষ) বৈশাখের বেলফুল (৬৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

বোলতা কহিল, এ যে ক্ষুদ্র মউচাক (হাতে-কলমে: কণিকা) বোলো তারে, বোলো (অসমাপ্ত: মহুয়া)







ভক্ত কবীর সিদ্ধপুরুষ (অপমান-বর: কথা) ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে (১৬: নৈবেদ্য) ভক্ত যখন বলেন (সূচনা: চিত্রা)

ভক্তি আসে রিক্তহস্ত প্রসন্নবদন (ভক্তি ও অতিভক্তি: কণিকা) ভক্তি ভোরের পাখি (১১৭: লেখন) ভগবান, তুমি যুগে যুগে দূত, পাঠায়েছ বারে বারে (প্রশ্ন: পরিশেষ)

ভজন পূজন সাধন আরাধনা (ভজন পূজন সাধন আরাধনা: গীতাঞ্জলি) ভজনমন্দিরে তব (১৮২: স্ফুলিঙ্গ) ভুত হয়ে দেখা দিল (ভুত হয়ে দেখা দিল: খাপছাড়া)

ভৃত্যের না পাই দেখা প্রাতে (কর্ম: চৈতালি) ভুবন হবে নিত্য মধুর (৮৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ভয় নিত্য জেগে আছে (উৎসবের দিন: পূরবী)

ভয় নেই, আমি আজ (ভয় নেই, আমি আজ: খাপছাড়া) ভয় হতে তব অভয়মাঝারে (জন্মদিনের গান: কল্পনা) ভয়ে ভয়ে এসেছিল (৮৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

ভয়ে ভয়ে ভ্রমিতেছি মানবের মাঝে (সত্য - ১: কড়ি ও কোমল) ভুলুবাবু বসি পাশের ঘরেতে (বঙ্গবীর: মানসী) ভুলে গেছি কবে তুমি ছেলেবেলা একদিন (উপহার: সন্ধ্যাসংগীত)

ভস্ম-অপমানশয্যা ছাড়ো পুষ্পধনু (উজ্জীবন: মহুয়া) ভাই নিশি (খ্যাতি: পুনশ্চ) ভাগ্য তাহার ভুল করেছে-- প্রাণের তানপুরার (বেসুর: বিচিত্রিতা)

ভাগ্য যখন কৃপণ হয়ে আসে (যথাসময়: ক্ষণিকা) ভাগ্যে আমি পথ হারালেম (৫: গীতিমাল্য) ভাঙা অতিথশালা (দিনশেষ: খেয়া)

ভাঙা দেউলের দেবতা (ভগ্ন মন্দির: কল্পনা) ভাঙা হাটে কে ছুটেছিস (অকালে: ক্ষণিকা) ভাবনা নিয়ে মরিস কেন খেপে (৪৩: বলাকা)

ভাবি বসে বসে (পঞ্চমী: আকাশপ্রদীপ) ভাবিছ যে ভাবনা একা-একা (ভাবিনী: মহুয়া) ভাবে শিশু, বড়ো হলে শুধু যাবে কেনা (খেলেনা: কণিকা)

ভারতসমুদ্র তার বাষ্পোচ্ছ্বাস নিশ্বসে গগনে (২৯: উৎসর্গ) ভারতের কোন্‌ বৃদ্ধ ঋষির তরুণ মূর্তি তুমি (৩০: উৎসর্গ) ভারী কাজের বোঝাই তরী কালের পারাবারে (৫: লেখন)

ভালো করিবারে যার বিষম ব্যস্ততা (১৭৭: লেখন) ভালো করে যুঝিলি নে, হল তোরি পরাজয় (পরাজয়-সঙ্গীত: সন্ধ্যাসংগীত) ভালো তুমি বেসেছিলে এই শ্যাম ধরা (২৭: স্মরণ)

ভালো যে করিতে পারে ফেরে দ্বারে এসে (১৭৮: লেখন) ভালোবাস কি না বাস বুঝিতে পারি নে (সংশয়ের আবেগ: মানসী) ভালোবাসা এসেছিল (আসা-যাওয়া: সানাই)

ভালোবাসা এসেছিল একদিন তরুণ বয়সে (১৩: আরোগ্য) ভালোবাসা-ঘেরা ঘরে কোমল শয়নে তুমি (আমার সুখ: মানসী) ভালোবাসার বদলে দয়া (শেষ প্রহরে: শ্যামলী)

ভালোবাসার মূল্য আমায় দু হাত ভরে (আশঙ্কা: পূরবী) ভালোবাসে যারে তার চিতাভস্ম-পানে (ভালোবাসে যারে তার চিতাভস্ম-পানে: অনুবাদ কবিতা) ভালোবেসে মন বললে (নয়: শেষ সপ্তক)

ভালোবেসে সখী, নিভৃতে যতনে (যাচনা: কল্পনা) ভাসিয়ে দিয়ে মেঘের ভেলা (২১: লেখন) ভিক্ষুবেশে দ্বারে তার "দাও' বলি দাঁড়ালে দেবতা (৬৯: লেখন)

ভিজা কাঠ অশ্রুজলে ভাবে রাত্রিদিবা (প্রতাপের তাপ: কণিকা) ভিড় করেছে রঙমশালীর দলে (রঙিন: পরিশেষ) ভিমরুলে মৌমাছিতে হল রেষারেষি (হার-জিত: কণিকা)

ভীরু মোর দান ভরসা না পায় (১২: লেখন) ভেঙেছে দুয়ার, এসেছ জ্যোতির্ময় (ভেঙেছে দুয়ার, এসেছ জ্যোতির্ময়: গীতালি) ভেবেছি কাহারো সাথে (ভেবেছি কাহারো সাথে: কবিতা)

ভেবেছিনু গনি গনি লব সব তারা (১৫৯: লেখন) ভেবেছিনু মনে যা হবার তারি শেষে (ভেবেছিনু মনে যা হবার তারি শেষে: গীতাঞ্জলি) ভেবেছিলাম চেয়ে নেব (দান: খেয়া)

ভেলার মতো বুকে টানি (৩৮: গীতিমাল্য) ভেসে-যাওয়া ফুল (১৮৩: স্ফুলিঙ্গ) ভোতনমোহন স্বপ্ন দেখেন (ভোতনমোহন স্বপ্ন দেখেন: খাপছাড়া)

ভোর থেকে আজ বাদল ছুটেছে (মেঘমুক্ত: ক্ষণিকা) ভোরে উঠেই পড়ে মনে (পাখির ভোজ: আকাশপ্রদীপ) ভোরের আগের যে প্রহরে (নাম্নী - উষসী: মহুয়া)

ভোরের আলো-আঁধারে (এগারো: শেষ সপ্তক) ভোরের কলকাকলীতে (৮৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ভোরের পাখি ডাকে কোথায় (১: উৎসর্গ)

ভোরের পাখি নবীন আঁখিদুটি (মুক্তি: মহুয়া) ভোরের ফুল গিয়েছে যারা (১২০: লেখন) ভোরের বেলায় কখন এসে (৩৫: গীতিমাল্য)

ভোরের বেলায় যে জন পাঠালে রঙিন মেঘের পাঁতি (৪০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) ভোলানাথ লিখেছিল (ভোলানাথ লিখেছিল: খাপছাড়া) ভোলানাথের খেলার তরে (১৮৪: স্ফুলিঙ্গ)







মুক্ত করো, মুক্ত করো নিন্দা-প্রশংসার (৮৪: নৈবেদ্য) মুক্ত যে ভাবনা মোর (১৯৪: স্ফুলিঙ্গ) মুক্ত হও হে সুন্দরী (অপ্রকাশ: বীথিকা)

মুক্তবাতায়নপ্রান্তে জনশূন্য ঘরে (৫: আরোগ্য) মুক্তি এই-- সহজে ফিরিয়া আসা সহজের মাঝে (৬: প্রান্তিক) মুক্তি নানা মূর্তি ধরি দেখা দিতে আসে নানা জনে (মুক্তি: পূরবী)

মুকুলের বক্ষোমাঝে (১৯৩: স্ফুলিঙ্গ) মুখ ফিরায়ে রব তোমার পানে (মুখ ফিরায়ে রব তোমার পানে: গীতাঞ্জলি) মুচকে হাসে অতুল খুড়ো (মুচকে হাসে অতুল খুড়ো: খাপছাড়া)

মূঢ় পশু ভাষাহীন নির্বাক্‌হৃদয় (দুই বন্ধু: চৈতালি) মণিমালা হাতে নিয়ে (উপহার: মহুয়া) মত্ত সাগর দিল পাড়ি গহন রাত্রিকালে (৫: বলাকা)

মৃত্তিকা খোরাকি দিয়ে (১৯৭: স্ফুলিঙ্গ) মৃত্যু কহে, পুত্র নিব; চোর কহে ধন (অপরিহরণীয়: কণিকা) মৃত্যু দিয়ে যে প্রাণের (১৯৮: স্ফুলিঙ্গ)

মৃত্যুও অজ্ঞাত মোর। আজি তার তরে (৯০: নৈবেদ্য) মৃত্যুদূত এসেছিল হে প্রলয়ংকর, অকস্মাৎ (১০: প্রান্তিক) মৃত্যুর ধর্মই এক, প্রাণধর্ম নানা (১৭৩: লেখন)

মৃত্যুর নেপথ্য হতে আরবার এলে তুমি ফিরে (১১: স্মরণ) মৃত্যুর পাত্রে খৃস্ট যেদিন মূত্যুহীন প্রাণ উৎসর্গ করলেন (মানবপুত্র: পুনশ্চ) মৃতের যতই বাড়াই মিথ্যা মূল্য (১১২: লেখন)

মৃতেরে যতই করি স্ফীত (১৯৬: স্ফুলিঙ্গ) মুদিত আলোর কমল-কলিকাটিরে (মুদিত আলোর কমল-কলিকাটিরে: গীতালি) মধু মাঝির ওই যে নৌকোখানা (নৌকোযাত্রা: শিশু)

মধুমৎ পার্থিবং রজঃ (মধুসন্ধায়ী - ৩: প্রহাসিনী) মধ্যদিনে আধো ঘুমে আধো জাগরণে (২২: রোগশয্যায়) মধ্যাহ্নে নগর-মাঝে পথ হতে পথে (২২: নৈবেদ্য)

মধ্যাহ্নে বিজন বাতায়নে (নাম্নী - খেয়ালী: মহুয়া) মধুর সূর্যের আলো, আকাশ বিমল (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১: অনূদিত কবিতা) মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু (মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু: খাপছাড়া)

মন যে তাহার হঠাৎপ্লাবনী (বিমুখতা: সানাই) মন যে দরিদ্র, তার (অত্যুক্তি: সানাই) মন হতে প্রেম যেতেছে শুকায়ে (বৃদ্ধ কবি: অনুবাদ কবিতা)

মনকে হেথায় বসিয়ে রাখিস নে (মনকে হেথায় বসিয়ে রাখিস নে: গীতালি) মনকে, আমার কায়াকে (মনকে, আমার কায়াকে: গীতাঞ্জলি) মন্ত্রেসে যে পূত (৪০: উৎসর্গ)

মন্দ যাহা নিন্দা তার রাখ না বটে বাকি (১৬৭: লেখন) মনশ্চক্ষে হেরি যবে ভারত প্রাচীন (তপোবন: চৈতালি) মনে আছে কার দেওয়া সেই ফুল (বিস্মরণ: পূরবী)

মনে আছে সেই প্রথম বয়স (পরিত্যক্ত: মানসী) মনে করি এইখানে শেষ (মনে করি এইখানে শেষ: গীতাঞ্জলি) মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে (বীরপুরুষ: শিশু)

মনে করো, তুমি থাকবে ঘরে (দুঃখহারী: শিশু) মনে তো ছিল তোমারে বলি কিছু (নির্বাক্‌: পরিশেষ) মনে নেই, বুঝি হবে অগ্রহান মাস (মানসী: সানাই)

মনে পড়ে কবে ছিলাম একা বিজন চরে (হঠাৎ মিলন: সানাই) মনে পড়ে সেই আষাঢ়ে (খেলা: ক্ষণিকা) মনে পড়ে, ছেলেবেলায় যে বই পেতুম হাতে (যাত্রাপথ: আকাশপ্রদীপ)

মনে পড়ে, যেন এককালে লিখিতাম (নিমন্ত্রণ: বীথিকা) মনে পড়ে, শৈলতটে তোমাদের নিভৃত কুটির (১৫: জন্মদিনে) মনে ভাবিতেছি, যেন অসংখ্য ভাষার শব্দরাজি (২০: জন্মদিনে)

মনে মনে দেখলুম (আট: শেষ সপ্তক) মনে রেখো দৈনিক (৮৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন (শেষ চিঠি: পুনশ্চ)

মনে হয় কী একটি শেষ কথা আছে (শেষ কথা: কড়ি ও কোমল) মনে হয় সৃষ্টি বুঝি বাঁধা নাই নিয়মনিগড়ে (নিষ্ঠুর সৃষ্টি: মানসী) মনে হয় সেও যেন রয়েছে বসিয়া (মানসিক অভিসার: মানসী)

মনে হয় হেমন্তের দুর্ভাষার কুজ্ঝটিকা-পানে (৮: রোগশয্যায়) মনে হয়েছিল আজ সব-কটা দুর্গ্রহ (দশ: শেষ সপ্তক) মনে হল যেন পেরিয়ে এলেম (অভ্যাগত: বীথিকা)

মনেতে সাধ যে দিকে চাই (চেয়ে থাকা: প্রভাতসংগীত) মনের আকাশে তার (১৮৫: স্ফুলিঙ্গ) মনেরে আজ কহ যে (বোঝাপড়া: ক্ষণিকা)

মনোপুব্বঙ্গমা ধম্মা মনোসেট্‌ঠা মনোময়া (ধম্মপদ: রূপান্তর) ময়ূরাক্ষী নদীর ধারে (বাসা: পুনশ্চ) মরু কহে, অধমেরে এত দাও জল (দীনের দান: কণিকা)

মুরগি পাখির 'পরে (মুরগি পাখির 'পরে: খাপছাড়া) মরচে-পড়া গরাদে ঐ, ভাঙা জানলাখানি (কালো মেয়ে: পলাতকা) মরণ যেদিন দিনের শেষে (মরণ যেদিন দিনের শেষে : গীতাঞ্জলি)

মরণ রে (১৯: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) মরণমাতা, এই যে কচি প্রাণ (মরণমাতা: বীথিকা) মরণের ছবি মনে আনি (মৃত্যু: পুনশ্চ)

মূর্ত তোরা বসন্তকাল মানব-লোকে (৯৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মর্তজীবনের (১৮৬: স্ফুলিঙ্গ) মর্তবাসীদের তুমি যা দিয়েছ প্রভু (৪৪: নৈবেদ্য)

মরুতল কারে বলে? সত্য যেথা (৯০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মরুবিজয়ের কেতন উড়াও শূন্যে (বৃক্ষরোপণ উৎসব: বনবাণী) মর্মে যবে মত্ত আশা (দুরন্ত আশা: মানসী)

মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে (প্রাণ: কড়ি ও কোমল) মস্ত যে-সব কাণ্ড করি, শক্ত তেমন নয় (আশা: পূরবী) মুহূর্ত মিলায়ে যায় (১৯৫: স্ফুলিঙ্গ)

মহা-অতীতের সাথে আজ আমি করেছি মিতালি (অতীতের ছায়া: বীথিকা) মহাতরু বহে বহু বরষের ভার (৭৬: লেখন) মহাভারতের মধ্যে ঢুকেছেন কীট (কীটের বিচার: কণিকা)

মহারাজ ক্ষণেক দর্শন দিতে হবে (৩৭: নৈবেদ্য) মহারাজা ভয়ে থাকে (মহারাজা ভয়ে থাকে: খাপছাড়া) মহীয়সী মহিমার আগ্নেয় কুসুম (সূর্য ও ফুল: অনূদিত কবিতা)

মা কেঁদে কয় (নিষ্কৃতি: পলাতকা) মা কেহ কি আছ মোর, কাছে এসো তবে (জাগিবার চেষ্টা: কড়ি ও কোমল) মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্‌ (প্রশ্ন: শিশু)

মা, যদি তুই আকাশ হতিস (বাণী-বিনিময়: শিশু ভোলানাথ) মাকে আমার পড়ে না মনে (মনে পড়া: শিশু ভোলানাথ) মাগো আমার লক্ষ্মী (পত্র: কড়ি ও কোমল)

মাঘের বুকে সকৌতুকে কে আজি এল, তাহা (আগমনী: পূরবী) মাঘের সূর্য উত্তরায়ণে (বোধন: মহুয়া) মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (ছোটো ফুল: কড়ি ও কোমল)

মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (মাছিতত্ত্ব: প্রহাসিনী) মাঝরাতে ঘুম এল, লাউ কেটে দিতে (১১: ছড়া) মাঝিয়ে মঁনীচা জাণা হা নির্ধার (মরাঠী: তুকারাম: রূপান্তর)

মাঝে মাঝে আসি যে তোমারে (গানের মন্ত্র: সানাই) মাঝে মাঝে কতবার ভাবি কর্মহীন (২৪: নৈবেদ্য) মাঝে মাঝে কভু যবে অবসাদ আসি (৯৮: নৈবেদ্য)

মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল (মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল: খাপছাড়া) মাঝে মাঝে মনে হয়, শত কথা-ভারে (শেষ কথা: চৈতালি) মাটি আঁকড়িয়া থাকিবারে চাই (৯১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

মাটিতে দুর্ভাগার (১৮৭: স্ফুলিঙ্গ) মাটিতে মিশিল মাটি (১৮৮: স্ফুলিঙ্গ) মাটির ছেলে হয়ে জন্ম, শহর নিল মোরে (ভ্রমণী: ছড়ার ছবি)

মাটির প্রদীপ সারা দিবসের অবহেলা লয় মেনে (৩৬: লেখন) মাটির সুপ্তিবন্ধন হতে আনন্দ পায় ছাড়া (১০: লেখন) মাঠে আছে কাঁচা ধান (৯২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

মাঠের শেষে গ্রাম (বুধু: ছড়ার ছবি) মাতৃস্নেহবিগলিত স্তন্যক্ষীররস (৪৬: নৈবেদ্য) মাধব, না কহ আদরবাণী (১৫: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

মাধবী যায় যবে চলিয়া (৯৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মান অপমান উপেক্ষা করি দাঁড়াও (১৮৯: স্ফুলিঙ্গ) মানুষ কাঁদিয়া হাসে (কষ্টের জীবন: অনুবাদ কবিতা)

মানুষের ইতিহাসে ফেনোচ্ছল উদ্‌বেল উদ্যম (বধূ: পরিশেষ) মানুষেরে করিবারে স্তব (১৯০: স্ফুলিঙ্গ) মানসকৈলাসশৃঙ্গে নির্জন ভুবনে (মানসলোক: চৈতালি)

মানিক কহিল, পিঠ পেতে দিই দাঁড়াও (মানিক কহিল, পিঠ পেতে দিই দাঁড়াও: খাপছাড়া) মানের আসন, আরামশয়ন (মানের আসন, আরামশয়ন: গীতাঞ্জলি) মায়াজাল দিয়া কুয়াশা জড়ায় (১০৯: লেখন)

মায়ামৃগী, নাই বা তুমি (বিপাশা: পূরবী) মায়ায় রয়েছে বাঁধা প্রদোষ-আঁধার (নিদ্রিতার চিত্র: কড়ি ও কোমল) মারাঠা দস্যু আসিছে রে ওই (পণরক্ষা: কথা)

মালতী সারাবেলা ঝরিছে রহি রহি (৯৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মালা গাঁথিবার কালে ফুলের বোঁটায় (নিন্দুকের দুরাশা: কণিকা) মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল (মালা হতে খসে-পড়া: গীতালি)

মাস্টার বলে, তুমি দেবে ম্যাট্রিক (মাস্টার বলে, তুমি দেবে ম্যাট্রিক: খাপছাড়া) মাস্টারি-শাসনদুর্গে সিঁধকাটা ছেলে (স্কুল-পালানে: আকাশপ্রদীপ) মিছে ডাকো--মন বলে, আজ না (১৯১: স্ফুলিঙ্গ)

মিছে তর্ক-- থাক্‌ তবে থাক্‌ (নারীর উক্তি: মানসী) মিছে হাসি মিছে বাঁশি মিছে এ যৌবন (পবিত্র জীবন: কড়ি ও কোমল) মিথ্যা আমায় কেন শরম দিলে (ভর্ৎসনা: ক্ষণিকা)

মিথ্যা আমি কী সন্ধানে (৬২: গীতিমাল্য) মিথ্যে তুমি গাঁথলে মালা (উৎসৃষ্ট: ক্ষণিকা) মিলন সম্পূর্ণ আজি হল তোমা-সনে (৮: স্মরণ)

মিলননিশীথে ধরণী ভাবিছে (১২৪: লেখন) মিলন-প্রভাতে দূরের মানুষ (৯৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মিলন-যাত্রায় তব পরিপূর্ণ প্রেমের পাথেয় (৯৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

মিলন-সুলগনে (১৯২: স্ফুলিঙ্গ) মিলনের রথ চলে (৯৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মিলনের রথ চলে জীবনের (১৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে (২৮: আরোগ্য) মেঘ কেটে গেল (মরিয়া: সানাই) মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’ (মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’: গীতালি)

মেঘ সে বাষ্পগিরি (২২: লেখন) মেঘ্‌লা শ্রাবণের বাদ্‌লা রাতি (মেঘ্‌লা শ্রাবণের বাদ্‌লা রাতি: কবিতা) মেঘগুলি মোর (৯৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

মেঘের আড়ালে বেলা কখন যে যায় (উপকথা: কড়ি ও কোমল) মেঘের দল বিলাপ করে আঁধার হল দেখে (৬৮: লেখন) মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে (মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে: গীতাঞ্জলি)

মেঘের মধ্যে মা গো, যারা থাকে (মাতৃবৎসল: শিশু) মেছুয়াবাজার থেকে (মেছুয়াবাজার থেকে: খাপছাড়া) মেনেছি, হার মেনেছি (মেনেছি, হার মেনেছি: গীতাঞ্জলি)

মোছো তবে অশ্রুজল, চাও হাসিমুখে (আত্ম-অপমান: কড়ি ও কোমল) মোটা মোটা কালো মেঘ (দেখা: পুনশ্চ) মোদের হারের দলে বসিয়ে দিলে (হার: খেয়া)

মোর অঙ্গে অঙ্গে যেন আজি বসন্ত-উদয় (উৎসব: চিত্রা) মোর কাগজের খেলার নৌকা ভেসে চলে যায় সোজা (৮৬: লেখন) মোর কিছু ধন আছে সংসারে (৩: উৎসর্গ)

মোর গান এরা সব শৈবালের দল (১৫: বলাকা) মোর গানে গানে, প্রভু, আমি পাই পরশ তোমার (২৭: লেখন) মোর চেতনায় (৯: জন্মদিনে)

মোর প্রভাতের এই প্রথমখনের (৯৬: গীতিমাল্য) মোর মরণে তোমার হবে জয় (মোর মরণে তোমার হবে জয়: গীতালি) মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দরবেশে এসেছ (১১১: গীতিমাল্য)

মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে (মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে: গীতালি) মোরে করো সভাকবি ধ্যানমৌন তোমার সভায় (রাত্রি: কল্পনা) মোরে হিন্দুস্থান (হিন্দুস্থান: নবজাতক)

মোহন কন্ঠ সুরের ধারায় যখন বাজে (২৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) মৌমাছি সে মধু খোঁজে মাধবীর ঝোপে (১০০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) মৌমাছির মতো আমি চাহি না ভাণ্ডার ভরিবারে (মধু: পূরবী)







যক্ষের বিরহ চলে অবিশ্রাম অলকার পথে (যক্ষ: সানাই) যখন আমায় বাঁধ আগে পিছে (যখন আমায় বাঁধ আগে পিছে: গীতাঞ্জলি) যখন আমায় হাতে ধরে (২২: বলাকা)

যখন এ দেহ হতে রোগে ও জরায় (১৭: আরোগ্য) যখন কুসুমবনে ফির একাকিনী (কল্পনার সাথি: কড়ি ও কোমল) যখন গগনতলে (১৯৯: স্ফুলিঙ্গ)

যখন ছিলেম পথেরই মাঝখানে (২০০: স্ফুলিঙ্গ) যখন জলের কল (যখন জলের কল: খাপছাড়া) যখন তুমি বাঁধছিলে তার (যখন তুমি বাঁধছিলে তার: গীতালি)

যখন তোমায় আঘাত করি (যখন তোমায় আঘাত করি: গীতালি) যখন দিনের শেষে (পিছু-ডাকা: ছড়ার ছবি) যখন দেখা হল (ত্রিশ: শেষ সপ্তক)

যখন পথিক এলেম কুসুমবনে (৪৮: লেখন) যখন বীণায় মোর আনমনা সুরে (৩৪: রোগশয্যায়) যখন যেমন মনে করি (ইচ্ছামতী: শিশু ভোলানাথ)

যখন রব না আমি মর্তকায়ায় (স্মরণ: সেঁজুতি) যখন শুনালে, কবি, দেবদম্পতিরে (কুমারসম্ভবগান: চৈতালি) যখনি যেমনি হোক (যখনি যেমনি হোক : খাপছাড়া)

যুগল প্রাণের মিলনের পরে (৬৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যুগল প্রেমের কল্যাণমালা (১১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যুগল যাত্রী করিছ যাত্রা (১০৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

যূগলমিলনমন্ত্রে নব স্বর্গলোক (৩৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যুগলে তোমারা করো এক-চিতে (৩৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যুগে যুগে জলে রৌদ্রে বায়ুতে (২০৫: স্ফুলিঙ্গ)

যত ঘণ্টা, যত মিনিট, সময় আছে যত (সময়হারা: শিশু ভোলানাথ) যত দিন কাছে ছিলে বলো কী উপায়ে (৭: স্মরণ) যত বড়ো হোক ইন্দ্রধনু সে (২০১: স্ফুলিঙ্গ)

যত ভালোবাসি, যত হেরি বড়ো ক'রে (ধ্যান: চৈতালি) যতক্ষণ থাকে মেঘ (১০১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) যতক্ষণ স্থির হয়ে থাকি (১৮: বলাকা)

যতকাল তুই শিশুর মতো (যতকাল তুই শিশুর মতো: গীতাঞ্জলি) যতবার আজ গাঁথনু মালা (অপটু: ক্ষণিকা) যতবার আলো জ্বালাতে চাই (যতবার আলো জ্বালাতে চাই: গীতাঞ্জলি)

যথাসাধ্য-ভালো বলে, ওগো আরো-ভালো (অসম্ভব ভালো: কণিকা) যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে (সতেরো: পত্রপুট) যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে (যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে: গীতালি)

যদি ইচ্ছা কর তবে কটাক্ষে হে নারী (৩২: উৎসর্গ) যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার (৫: নৈবেদ্য) যদি খোকা না হয়ে (সমব্যথী: শিশু)

যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা (৫৭: গীতিমাল্য) যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু (যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু: গীতাঞ্জলি) যদি প্রেম দিলে না প্রাণে (৪২: গীতিমাল্য)

যদি বারণ কর (সংকোচ: কল্পনা) যদি ভরিয়া লইবে কুম্ভ, এসো ওগো, এসো মোর (হৃদয়যমুনা: সোনার তরী) যদিও ক্লান্ত মোর দিনান্ত (১০২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

যদিও বসন্ত গেছে তবু বারে বারে (সমাপ্তি: চৈতালি) যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে (দুঃসময়: কল্পনা) যন্ত্রদানব, মানবে করিলে পাখি (পক্ষীমানব: নবজাতক)

যবনিকা-অন্তরালে মর্ত্য পৃথিবীতে (নিরাবৃত: পরিশেষ) যবে এসে নাড়া দিলে দ্বার (বীণাহারা: পূরবী) যবে কাজ করি প্রভু দেয় মোরে মান (৫২: লেখন)

যশের বোঝা তুলিয়া লয়ে কাঁধে (১০৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) যা দিয়েছ আমার এ প্রাণ ভরি (যা দিয়েছ আমার এ প্রাণ ভরি: গীতাঞ্জলি) যা দেবে তা দেবে তুমি আপন হাতে (যা দেবে তা দেবে তুমি আপন হাতে: গীতালি)

যা পায় সকলই জমা করে (২০২: স্ফুলিঙ্গ) যা রাখি আমার তরে (২০৩: স্ফুলিঙ্গ) যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে (যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে: গীতাঞ্জলি)

যাই যাই ডুবে যাই (পূর্ণিমায়: ছবি ও গান) যাও তবে প্রিয়তম সুদূর প্রবাসে (বিদায়: অনুবাদ কবিতা) যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায় (যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায়: অনুবাদ কবিতা)

যাওয়া-আসার একই যে পথ (২০৪: স্ফুলিঙ্গ) যাক এ জীবন (যাবার মুখে: সেঁজুতি) যাত্রা হয়ে আসে সারা, - আয়ুর পশ্চিমপথশেষে (বর্ষশেষ: পরিশেষ)

যাত্রী আমি ওরে (যাত্রী আমি ওরে: গীতাঞ্জলি) যাবার দিকের পথিকের 'পরে (বিদায়সম্বল: মহুয়া) যাবার দিনে এই কথাটি (যাবার দিনে এই কথাটি: গীতাঞ্জলি)

যাবার যা সে যাবেই,তারে (১২১: লেখন) যাবার সময় হল বিহঙ্গের। এখনি কুলায় (১৪: প্রান্তিক) যাবার সময় হলে জীবনের সব কথা সেরে (জয়ধ্বনি: নবজাতক)

যামিনী না যেতে জাগালে না কেন (লজ্জিতা: কল্পনা) যায় আসে সাঁওতাল মেয়ে (সাঁওতাল মেয়ে: বীথিকা) যার খুশি রুদ্ধচক্ষে করো বসি ধ্যান (তত্ত্বজ্ঞানহীন: চৈতালি)

যারা আমার সাঁঝসকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (শেষ গান: পলাতকা) যারা আমার সাঁঝ-সকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (পূরবী: পূরবী) যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক্ (১০: নৈবেদ্য)

যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল (সংযোজন - ১: রোগশয্যায়) যারে চাই তার কাছে আমি দিই ধরা (বাসনার ফাঁদ: কড়ি ও কোমল) যারে সে বেসেছে ভালো তারে সে কাঁদায় (নাম্নী - হেঁয়ালী: মহুয়া)

যাস নে কোথাও ধেয়ে (যাস নে কোথাও ধেয়ে: গীতালি) যাহা খুশি তাই করে (১০৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) যাহা-কিছু চেয়েছিনু একান্ত আগ্রহে (৩৬: রোগশয্যায়)

যাহা-কিছু ছিল সব দিনু শেষ করে (শেষ উপহার: চিত্রা) যাহা-কিছু বলি আজি সব বৃথা হয় (মৌন: চৈতালি) যে আঁধারে ভাইকে দেখিতে নাহি পায় (২০৬: স্ফুলিঙ্গ)

যে করে ধর্মের নামে (২০৭: স্ফুলিঙ্গ) যে ক্ষুধা চক্ষের মাঝে, যেই ক্ষুধা কানে (অপূর্ণ: পরিশেষ) যে কাল হরিয়া লয় ধন (যাত্রী: পরিশেষ)

যে গান আমি গাই (গানের খেয়া: সানাই) যে গান গাহিয়াছিনু কবেকার দক্ষিণ বাতাসে (পুরাতন: মহুয়া) যে চৈতন্যজ্যোতি (২৮: রোগশয্যায়)

যে ছবিতে ফোটে নাই (২০৮: স্ফুলিঙ্গ) যে ছিল আমার স্বপনচারিণী (গান: সানাই) যে ছিল মোর ছেলেমানুষ (পুপুদিদির জন্মদিনে: বীথিকা)

যে ঝুম্‌কোফুল ফোটে পথের ধারে (২০৯: স্ফুলিঙ্গ) যে তারা আমার তারা (২১০: স্ফুলিঙ্গ) যে তারা মহেন্দ্রক্ষণে প্রত্যুষবেলায় (শেষ অর্ঘ্য: পূরবী)

যে তোমারে দূরে রাখি নিত্য ঘৃণা করে (ভিক্ষায়াং নৈব নৈব চ: কল্পনা) যে তোরে বাসেরে ভালো, তারে ভালোবেসে বাছা (বিসর্জন: অনূদিত কবিতা) যে থাকে থাক্‌-না দ্বারে (যে থাকে থাক্‌-না দ্বারে: গীতালি)

যে দিল ঝাঁপ ভবসাগর-মাঝখানে (যে দিল ঝাঁপ ভবসাগর-মাঝখানে: গীতালি) যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে (দুই উপমা: চৈতালি) যে পলায়নের অসীম তরণী (পলায়নী: সেঁজুতি)

যে ফুল এখনো কুঁড়ি (২১১: স্ফুলিঙ্গ) যে বন্ধুরে আজও দেখি নাই (২১২: স্ফুলিঙ্গ) যে ব্যথা ভুলিয়া গেছি (২১৩: স্ফুলিঙ্গ)

যে ব্যথা ভুলেছে আপনার ইতিহাস (২১৪: স্ফুলিঙ্গ) যে বোবা দুঃখের ভার (সান্ত্বনা: পরিশেষ) যে ভক্তি তোমারে লয়ে ধৈর্য নাহি মানে (৪৫: নৈবেদ্য)

যে ভাবে রমণীরূপে আপন মাধুরী (২২: স্মরণ) যে মিলনে সংসারের সুখদুঃখ সহস্র ধারায় (৪৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যে মিষ্টান্ন সাজিয়ে দিলে হাঁড়ির মধ্যে (মিষ্টান্বিতা: প্রহাসিনী)

যে যায় তাহারে আর (২১৫: স্ফুলিঙ্গ) যে রত্ন সবার সেরা (২১৬: স্ফুলিঙ্গ) যে রাতে মোর দুয়ারগুলি (৬৭: গীতিমাল্য)

যে লেখা কেবলি রেখা তার বেশি নয় (৬৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) যে শক্তির নিত্যলীলা নানা বর্ণে আঁকা (নাম্নী - মুরতি: মহুয়া) যে সন্ধ্যায় প্রসন্ন লগনে (শুভযোগ: মহুয়া)

যে-কথা বলিতে চাই (৪১: বলাকা) যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার (অক্ষমা: সোনার তরী) যেখানে জ্বলিছে সূর্য (হিমালয়: কবিতা)

যে-চিরবধূর বাস তরুণীর প্রাণে (বধূ: বিচিত্রিতা) যেতে যেতে একলা পথে (যেতে যেতে একলা পথে: গীতালি) যেতে যেতে চায় না যেতে (যেতে যেতে চায় না যেতে: গীতালি)

যেতেই হবে (বাসাবদল: সানাই) যেথা দূর যৌবনের প্রান্তসীমা (শেষপর্ব: শেষ সপ্তক) যেথায় তুমি গুণী জ্ঞানী, যেথায় তুমি মানী (ছায়ালোক: মহুয়া)

যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে (যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে: গীতাঞ্জলি) যেথায় থাকে সবার অধম (যেথায় থাকে সবার অধম : গীতাঞ্জলি) যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে (৩৯: বলাকা)

যেদিন চৈতন্য মোর মুক্তি পেল লুপ্তিগুহা হতে (১৭: প্রান্তিক) যেদিন তুমি আপনি ছিলে একা (২৯: বলাকা) যেদিন ধরণী ছিল ব্যথাহীন বাণীহীন মরু (জগদীশচন্দ্র: বনবাণী)

যেদিন ফুটল কমল কিছুই জানি নাই (১৭: গীতিমাল্য) যেদিন সে প্রথম দেখিনু (পুরুষের উক্তি: মানসী) যে-ধরণী ভালোবাসিয়াছি (শ্যামলা: বিচিত্রিতা)

যেন তার আঁখি দুটি নবনীল ভাসে (বিলয়: চৈতালি) যেন তার চক্ষু-মাঝে (নাম্নী - জয়তী: মহুয়া) যেন শেষ গানে মোর (যেন শেষ গানে মোর : গীতাঞ্জলি)

যে-বসন্ত একদিন করেছিল কত কোলাহল (২৫: বলাকা) যেম্‌নি মা গো গুরু গুরু (বৈজ্ঞানিক: শিশু) যেমন আছ তেমনি এসো (চিরায়মানা: ক্ষণিকা)

যেমন ঝড়ের পরে (৩৫: রোগশয্যায়) যে-মাসেতে আপিসেতে (যে-মাসেতে আপিসেতে: খাপছাড়া) ‘যেয়ো না, যেয়ো না’ বলি কারে ডাকে ব্যর্থ এ ক্রন্দন (ধাবমান: পরিশেষ)

যোগীনদাদার জন্ম ছিল ডেরাস্মাইলখাঁয়ে (যোগীনদা: ছড়ার ছবি) যৌবন রে, তুই কি রবি সুখের খাঁচাতে (৪৪: বলাকা) যৌবন হচ্ছে জীবনে সেই ঋতুপরিবর্তনের সময় … (কবির মন্তব্য: কড়ি ও কোমল)

যৌবননদীর স্রোতে তীব্র বেগভরে (প্রৌঢ়: চিত্রা) যৌবনবেদনারসে উচ্ছল আমার দিনগুলি (তপোভঙ্গ: পূরবী) যৌবনের অনাহূত রবাহূত ভিড়-করা ভোজে (অবশেষে: সানাই)

যৌবনের প্রান্তসীমায় (চার: শেষ সপ্তক)







রক্তমাখা দন্তপংক্তি হিংস্র সংগ্রামের (২১: জন্মদিনে) রঙ্গমঞ্চে একে একে নিবে গেল যবে দীপশিখা (৮: প্রান্তিক) রঙিন খেলেনা দিলে ও রাঙা হাতে (কেন মধুর: শিশু)

রঙের খেয়ালে আপনা খোয়ালে (৪৫: লেখন) রচিয়াছিনু দেউল একখানি (দেউল: সোনার তরী) রজনী একাদশী (অস্তসখী: শিশু)

রজনী গোপনে বনে ডালপালা ভ'রে (অদৃশ্য কারণ: কণিকা) রজনী প্রভাত হল (২১৭: স্ফুলিঙ্গ) রথযাত্রা, লোকারণ্য, মহা ধুমধাম (ভক্তিভাজন: কণিকা)

রথীরে কহিল গৃহী উৎকণ্ঠায় ঊর্ধ্বস্বরে ডাকি (লক্ষ্যশূন্য: পরিশেষ) রুদ্র সমুদ্রের বক্ষ (১০৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) রুদ্র, তোমার দারুণ দীপ্তি (সুপ্রভাত: পূরবী)

রূপকথা-স্বপ্নলোকবাসী (রাজপুত্র: পরিশেষ) রূপনারানের কূলে (১১: শেষ লেখা) রূপসাগরে ডুব দিয়েছি (রূপসাগরে ডুব দিয়েছি: গীতাঞ্জলি)

রূপসী আমার, প্রেয়সী আমার (রূপসী আমার, প্রেয়সী আমার: অনুবাদ কবিতা) রূপহীন, বর্ণহীন, চিরস্তব্ধ, নাই শব্দ সুর (জয়ী: বীথিকা) রূপে ও অরূপে গাঁথা (২২০: স্ফুলিঙ্গ)

রবিদাস চামার ঝাঁট দেয় ধুলো (প্রেমের সোনা: পুনশ্চ) রবিপ্রদক্ষিণপথে জন্মদিবসের আবর্তন (জন্মদিন: পরিশেষ) রবির কিরণ হতে আড়াল করিয়া রেখে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১১: অনূদিত কবিতা)

রসগোল্লার লোভে (রসগোল্লার লোভে: খাপছাড়া) রাখি যাহা তার বোঝা (২১৮: স্ফুলিঙ্গ) রাগ কর নাই কর, শেষ কথা এসেছি বলিতে (শেষ কথা: সানাই)

রাজকোষ হতে চুরি! ধরে আন্‌ চোর (পরিশোধ: কথা) রাজধানী কলিকাতা; তেতালার ছাতে (বর্ষাযাপন: সোনার তরী) রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি (৬১: গীতিমাল্য)

রাজসভাতে ছিল জ্ঞানী (বঞ্চিত: আকাশপ্রদীপ) রাজা করে রণযাত্রা (যাত্রা: বিচিত্রিতা) রাজা বসেছেন ধ্যানে (রাজা বসেছেন ধ্যানে: খাপছাড়া)

রাজা ভাবে, নব নব আইনের ছলে (নূতন ও সনাতন: কণিকা) রাজার ছেলে ফিরেছি দেশে দেশে (নিদ্রিতা: সোনার তরী) রাজার ছেলে যেত পাঠশালায় (রাজার ছেলে ও রাজার মেয়ে: সোনার তরী)

রাজার মতো বেশে (রাজার মতো বেশে : গীতাঞ্জলি) রাত কত হল (শিশুতীর্থ: পুনশ্চ) রাত্তিরে কেন হল মর্জি (৮: ছড়া)

রাত্রি এসে যেথায় মেশে (১: গীতিমাল্য) রাত্রি যবে সাঙ্গ হল, দূরে চলিবারে (বিচ্ছেদ: মহুয়া) রাত্রি হল ভোর (পঁচিশে বৈশাখ: পূরবী)

রাত্রে কখন মনে হল যেন (আধোজাগা: সানাই) রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা (ধ্রুবাণি তস্য নশ্যন্তি: কণিকা) রাতের বাদল মাতে (২১৯: স্ফুলিঙ্গ)

রান্নার সব ঠিক (রান্নার সব ঠিক: খাপছাড়া) রানী, তোর ঠোঁট দুটি মিঠি (রানী, তোর ঠোঁট দুটি মিঠি: অনুবাদ কবিতা) রামানন্দ পেলেন গুরুর পদ (শুচি: পুনশ্চ)

রায়ঠাকুরানী অম্বিকা (রায়ঠাকুরানী অম্বিকা: খাপছাড়া) রায়বাহাদুর কিষনলালের স্যাকরা জগন্নাথ (মাধো: ছড়ার ছবি) রাস্তায় চলতে চলতে (তেরো: শেষ সপ্তক)

রাস্তার ওপারে (এপারে-ওপারে: নবজাতক) রাহুর মতন মৃত্যু (২: শেষ লেখা) রে অচেনা, মোর মুষ্টি ছাড়াবি কী ক'রে (অচেনা: মহুয়া)

রেখার রঙের তীর হতে তীরে (গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর: সেঁজুতি) রেণু কোথায় লুকিয়ে থাকে (১০৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) রেভারেণ্ড্‌ সি. এফ. এণ্ড্‌রুজ (উৎসর্গ: উৎসর্গ)

রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা (হঠাৎ দেখা: শ্যামলী) রোগদুঃখ রজনীর নীরন্ধ্র আঁধারে (২০: রোগশয্যায়) রোগীর শিয়রে রাত্রে একা ছিনু জাগি (সংযোজন - ৫: উৎসর্গ)

রোজই ডাকি তোমার নাম ধরে (সম্ভাষণ: শ্যামলী) রোদ্‌দুরেতে ঝাপসা দেখায় ওই-যে দূরের গ্রাম (চলতি ছবি: সেঁজুতি) রৌদ্রতাপ ঝাঁঝাঁ করে (৪: শেষ লেখা)

রৌদ্রী তপস্যার তাপে জ্বলন্ত বৈশাখে (১০৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)







লক্ষ্মী যখন আসবে তখন (লক্ষ্মী যখন আসবে তখন: গীতালি) লুকায়ে আছেন যিনি (২২১: স্ফুলিঙ্গ) লুকিয়ে আস আঁধার রাতে (৪৭: গীতিমাল্য)

লটারিতে পেল পীতু (লটারিতে পেল পীতু: খাপছাড়া) লুটিয়ে পড়ে জটিল জটা (পুরোনো বট: শিশু) লতার লাবণ্য যেন কচি কিশলয়ে ঘেরা (আচ্ছন্ন: ছবি ও গান)

লুপ্ত পথের পুষ্পিত তৃণগুলি (২২২: স্ফুলিঙ্গ) লাইব্রেরিঘর, টেবিল-ল্যাম্পো জ্বালা (মাল্যতত্ত্ব: প্রহাসিনী) লাঙল কাঁদিয়া বলে ছাড়ি দিয়ে গলা (অকর্মার বিভ্রাট: কণিকা)

লাজুক ছায়া বনের তলে (৫৭: লেখন) লাঠি গালি দেয়, ছড়ি, তুই সরু কাঠি (গালির ভঙ্গি: কণিকা) লিখতে যখন বল আমায় (প্রথম পাতায়: পরিশেষ)

লিখন দিয়ে স্মৃতিরে কি (১০৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) লিখব তোমার রঙিন পাতায় কোন্‌ বারতা (২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) লিখি কিছু সাধ্য কী (লিখি কিছু সাধ্য কী: প্রহাসিনী)

লিলি,তোমারে গেঁথেছি হারে,আপন বলে চিনি (১৬১: লেখন) লীলাময়ী নলিনী (নলিনী: অনুবাদ কবিতা) লেখন আমার ম্লান হয়ে আসে (৪১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

লেখনী জানে না কোন্‌ অঙ্গুলি লিখিছে (১৬৬: লেখন) লেখা আসে ভিড় ক'রে (১১০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) লেখা যদি চাও এখনি (৭০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

লেখার যত আবর্জনা, জেনে রেখো সকলে (৫২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) লেখে স্বর্গে মর্তে মিলে (২২৩: স্ফুলিঙ্গ) লেগেছে অমল ধবল পালে (লেগেছে অমল ধবল পালে: গীতাঞ্জলি)

লেজ নড়ে, ছায়া তারি নড়িছে মুকুরে (ঈর্ষার সন্দেহ: কণিকা)







শুক বলে, গিরিরাজের জগতে প্রাধান্য (শুকসারী: পরিশেষ) শক্ত হল রোগ (স্পাই: পরিশেষ) শুকতারা মনে করে (১১০: লেখন)

শক্তি মোর অতি অল্প, হে দীনবৎসল (৯৭: নৈবেদ্য) শক্তি যার নাই নিজে বড়ো হইবারে (অসাধ্য চেষ্টা: কণিকা) শক্তিদম্ভ স্বার্থলোভ মারীর মতন (৯২: নৈবেদ্য)

শক্তির সংঘাত-মাঝে বিশ্বে যিনি শান্ত যিনি স্থির (১১২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শকতিহীনের দাপনি (১১১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শুক্লা একাদশী (হার: বিচিত্রিতা)

শঙ্করলাল দিগ্‌বিজয়ী পণ্ডিত (রঙরেজিনী: পুনশ্চ) শঙ্কিত আলোক নিয়ে দিগন্তে উদিল শীর্ণ শশী (বিরহ: মহুয়া) শত বার ধিক্‌ আজি আমারে, সুন্দরী (প্রিয়া: চৈতালি)

শত শত প্রেমপাশে টানিয়া হৃদয় (প্রকৃতির প্রতি: মানসী) শত শত লোক চলে (অভ্যুদয়: বীথিকা) শতাব্দীর সূর্য আজি রক্তমেঘ-মাঝে (৬৪: নৈবেদ্য)

শুধু অকারণ পুলকে (উদ্‌বোধন: ক্ষণিকা) শুধু তোমার বাণী নয় গো (শুধু তোমার বাণী নয় গো: গীতালি) শুধু বিধাতার সৃষ্টি নহ তুমি নারী (মানসী: চৈতালি)

শুধু বৈকুণ্ঠের তরে বৈষ্ণবের গান (বৈষ্ণব কবিতা: সোনার তরী) শুধাই অয়ি গো ভারতী তোমায় (ভারতী: কবিতা) শুধায়ো না মোরে তুমি মুক্তি কোথা, মুক্তি কারে কই (পান্থ: পরিশেষ)

শুধায়োনা, কবে কোন্‌ গান (ভূমিকা: মহুয়া) শুন সখি, বাজত বাঁশি (৭: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) শুনব হাতির হাঁচি' (শুনব হাতির হাঁচি: খাপছাড়া)

শূন্য ছিল মন (২৩: উৎসর্গ) শূন্য ঝুলি নিয়ে হায় (২২৬: স্ফুলিঙ্গ) শূন্য পাতার অন্তরালে (২২৭: স্ফুলিঙ্গ)

শুনহ শুনহ বালিকা (২: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) শুনিয়াছি নিম্নে তব, হে বিশ্বপাথার (তত্ত্ব ও সৌন্দর্য: চৈতালি) শুনেছি আমারে ভালো লাগে না (রাহুর প্রেম: ছবি ও গান)

শুনেছিনু নাকি মোটরের তেল (নারীপ্রগতি: প্রহাসিনী) শুনেছিনু পুরাকালে মানবীর প্রেমে (অনাবৃষ্টি: চৈতালি) শুভখণ আসে সহসা আলোক জ্বেলে (পরিণয়: মহুয়া)

শয়নশিয়রে প্রদীপ নিবেছে সবে (ভ্রষ্ট লগ্ন: কল্পনা) শর কহে, আমি লঘু, গুরু তুমি গদা (গদ্য ও পদ্য: কণিকা) শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি (শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি: গীতালি)

শর ভাবে, ছুটে চলি, আমি তো স্বাধীন (স্বাধীনতা: কণিকা) শুরু হতেই ও আমার সঙ্গ ধরেছে (বাইশ: শেষ সপ্তক) শরতে আজ কোন্‌ অতিথি (শরতে আজ কোন্‌ অতিথি: গীতাঞ্জলি)

শরতে শিশিরবাতাস লেগে (২২৪: স্ফুলিঙ্গ) শরৎবেলার বিত্তবিহীন মেঘ (নিঃশেষ: সেঁজুতি) শান্ত করো, শান্ত করো এ ক্ষুব্ধ হৃদয় (জ্যোৎস্নারাত্রে: চিত্রা)

শান্তা, তুমি শান্তিনাশের ভয় দেখালে মোরে (৭১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) শান্তি নিজ-আবর্জনা দূর করিবারে (১১৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শান্তিনিকেতন উত্তরায়ণের একটি কোণের বাড়িতে আমার বাসা ছিল (নীলমণিলতা: বনবাণী)

শালবনের ওই আঁচল ব্যেপে (মাটির ডাক: পূরবী) শালিখটার কী হল তাই ভাবি (শালিখ: পুনশ্চ) শিকড় ভাবে, সেয়ানা আমি (২২৫: স্ফুলিঙ্গ)

শিখারে কহিল হাওয়া (২৪: লেখন) শিমূল রাঙা রঙে চোখেরে দিল ভ'রে (শিমূল রাঙা রঙে চোখেরে দিল ভ'রে: খাপছাড়া) শিলঙে এক গিরির খোপে পাথর আছে খসে (কণ্টিকারি: পরিশেষ)

শিল্পীর ছবিতে যাহা মূর্তিমতী (মর্মবাণী: শেষ সপ্তক) শিশু পুষ্প আঁখি মেলি হেরিল এ ধরা (মোহের আশঙ্কা: কণিকা) শিশুকালের থেকে (আকাশ: ছড়ার ছবি)

শিশির আপন বিন্দুর মাঝখানে (১১৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শিশির কাঁদিয়া শুধু বলে (শিশির: সন্ধ্যাসংগীত) শিশির রবিরে শুধু জানে (৯৬: লেখন)

শিশির সে চিরন্তন (১১৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শিশিরসিক্ত বনমর্মর (১৪৬: লেখন) শিশিরের মালা গাঁথা শরতের তৃণাগ্র-সূচিতে (১৩৯: লেখন)

শীতের দুয়ারে বসন্ত যবে (১১৬: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শীতের দিনে নামল বাদল (পৌষ-মেলা: চিত্রবিচিত্র) শীতের রোদ্দুর (ছত্রিশ: শেষ সপ্তক)

শীতের হাওয়া হঠাৎ ছুটে এল (শীত: পূরবী) শেফালি কহিল, আমি ঝরিলাম, তারা (এক পরিণাম: কণিকা) শেষ কহে, একদিন সব শেষ হবে (আরম্ভ ও শেষ: কণিকা)

শেষ নাহি যে (শেষ নাহি যে: গীতালি) শেষ বসন্তরাত্রে (২২৮: স্ফুলিঙ্গ) শেষ লেখাটার খাতা (নূতন শ্রোতা: পরিশেষ)

শেষের অবগাহন সাঙ্গ করো কবি, প্রদোষের (১২: প্রান্তিক) শেষের মধ্যে অশেষ আছে (শেষের মধ্যে অশেষ আছে: গীতাঞ্জলি) শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির (ক্ষুদ্রের দম্ভ: কণিকা)

শৈশবে ছাদের কোণে গোপনে ছুটিত মায়ারথ (১১৭: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) শোকের বরষা দিন এসেছে আঁধারি (সুসময়: কণিকা) শোনো শোনো ওগো বকুল-বনের পাখি (বকুল-বনের পাখি: পূরবী)







সংগ্রামমদিরাপানে আপনা-বিস্মৃত (সংযোজন - প্রচ্ছন্ন পশু: জন্মদিনে) সংগীতে যখন সত্য শোনে নিজবাণী (৬৪: লেখন) সংগীতের বাণীপথে (৭২: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

সংসার কহিল, মোর নাহি কপটতা (স্পষ্ট সত্য: কণিকা) সংসার মোহিনী নারী কহিল সে মোরে (ছলনা: কণিকা) সংসার যবে মন কেড়ে লয় (৬: নৈবেদ্য)

সংসার সাজায়ে তুমি আছিলে রমণী (১৮: স্মরণ) ‘সংসারে জিনেছি’ ব'লে দুরন্ত মরণ (বস্ত্রহরণ: কণিকা) সংসারে মন দিয়েছিনু (পূর্ণকাম: কল্পনা)

সংসারে মোরে রাখিয়াছ যেই ঘরে (১০০: নৈবেদ্য) সংসারে সবাই যবে সারাক্ষণ শত কর্মে রত (এবার ফিরাও মোরে: চিত্রা) সংসারেতে আর-যাহারা (সংসারেতে আর-যাহারা: গীতাঞ্জলি)

সংসারেতে দারুণ ব্যথা (২৩২: স্ফুলিঙ্গ) সংসারের নানা ক্ষেত্রে নানা কর্মে বিক্ষিপ্ত চেতনা (১৮: রোগশয্যায়) সকল আকাশ (আশার সীমা: চৈতালি)

সকল গর্ব দূর করি দিব (১৩: নৈবেদ্য) সকল চাঁপাই দেয় মোর প্রাণে আনি (৯২: লেখন) সকল দাবি ছাড়বি যখন (৬০: গীতিমাল্য)

সকল পক্ষী মৎস্যভক্ষী (১১৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সকল বেলা কাটিয়া গেল (অপেক্ষা: মানসী) সকলে আমার কাছে যত কিছু চায় (প্রত্যাশা: কড়ি ও কোমল)

সকলের শেষ ভাই (ভাইদ্বিতীয়া: প্রহাসিনী) সকাল বিকাল ইস্টেশনে আসি (ইস্টেশন: নবজাতক) সকাল বেলায় উঠেই দেখি চেয়ে (১২: রোগশয্যায়)

সকালবেলায় ঘাটে যেদিন (সমুদ্রে: খেয়া) সকাল-সাঁজে (৮৮: গীতিমাল্য) সকালে উঠেই দেখি (প্রজাপতি: নবজাতক)

সকালে জাগিয়া উঠি (২১: রোগশয্যায়) সকালের আলো এই বাদলবাতাসে (সান্ত্বনা: পরিশেষ) সুখশ্রমে আমি, সখী, শ্রান্ত অতিশয় (শ্রান্তি: কড়ি ও কোমল)

সখার কাছেতে প্রেম (২৩১: স্ফুলিঙ্গ) সখি লো, সখি লো, নিকরুণ মাধব (১৬: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) সখিরে- পীরিত বুঝবে কে (সংযোজন: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

সখী প্রতিদিন হায় এসে ফিরে যায় কে (সকরুণা: কল্পনা) সুখে আমায় রাখবে কেন (সুখে আমায় রাখবে কেন: গীতালি) সুখেতে আসক্তি যার (২৪২: স্ফুলিঙ্গ)

সুখের মাঝে তোমায় দেখেছি (সুখের মাঝে তোমায় দেখেছি: গীতালি) সজনি গো (১৩: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) সজনি সজনি রাধিকা লো (৫: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

সজীব খেলনা যদি (১৯: রোগশয্যায়) সত্য তার সীমা ভালোবাসে (১১৪: লেখন) সত্য মোর অবলিপ্ত সংসারের বিচিত্র প্রলেপে (৪: প্রান্তিক)

সত্যরত্ন তুমি দিলে (উৎসর্গ: কথা) সত্যেরে যে জানে, তারে (২৩৩: স্ফুলিঙ্গ) সতিমির রজনী, সচকিত সজনী (৯: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

সতীলোকে বসি আছে কত পতিব্রতা (সতী: চৈতালি) সূতো বা সূতপুত্রো বা (ভট্টনারায়ণ-বররুচি-প্রমুখ: রূপান্তর) সুদূর আকাশে ওড়ে চিল (প্রাণের ডাক: বীথিকা)

সুদূর প্রবাসে আজি কেন রে কী জানি (হাসি: কড়ি ও কোমল) সুদূরের পানে চাওয়া উৎকণ্ঠিত আমি (দূরের গান: সানাই) সুধাকান্ত (৫৪: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

সুধীর বাঙাল গেল কোথায় (৪৯: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) সুধীর যখন কর্ম করেন সু-- ধীর করক্ষেপে (৫১: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) সুধীরে নিশার আঁধার ভেদিয়া (আগমনী: কবিতা)

সুন্দর বটে তব অঙ্গদখানি (৩০: গীতিমাল্য) সুন্দর ভক্তির ফুল অলক্ষ্যে নিভৃত তব মনে (আশীর্বাদ: পরিশেষ) সুন্দর, তুমি এসেছিলে আজ প্রাতে (সুন্দর, তুমি এসেছিলে আজ প্রাতে: গীতাঞ্জলি)

সুন্দর, তুমি চক্ষু ভরিয়া (অশ্রু: মহুয়া) সুন্দরী ছায়ার পানে তরু চেয়ে থাকে (৮: লেখন) সুন্দরী তুমি শুকতারা (শুকতারা: মহুয়া)

সুন্দরের অশ্রুজল দেখা দেয় যেই (১২৩: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সুন্দরের কোন্‌ মন্ত্রে (২৪৩: স্ফুলিঙ্গ) সন্ধ্যা এল চুল এলিয়ে (পাঁচ: পত্রপুট)

সন্ধ্যা যায়, সন্ধ্যা ফিরে চায় (সন্ধ্যার বিদায়: কড়ি ও কোমল) সন্ধ্যা হয়ে আসে (ঘরের খেয়া: ছড়ার ছবি) সন্ধ্যা হয়ে এল, এবার (শেষ হিসাব: ক্ষণিকা)

সন্ধ্যা হল গো (১০৭: গীতিমাল্য) সন্ধ্যা হল, একলা আছি ব'লে (সন্ধ্যা হল, একলা আছি ব'লে: গীতালি) সন্ধ্যা-আলোর সোনার খেয়া পাড়ি যখন দিল গগন-পারে (আকন্দ: পূরবী)

সন্ধ্যাতারা যে ফুল দিল (সন্ধ্যাতারা যে ফুল দিল: গীতালি) সন্ধ্যাদীপ মনে দেয় আনি (২৩৪: স্ফুলিঙ্গ) সন্ধ্যাবেলা লাঠি কাঁখে বোঝা বহি শিরে (সামান্য লোক: চৈতালি)

সন্ধ্যাবেলায় এ কোন্‌ খেলায় করলে নিমন্ত্রণ (খেলা: পূরবী) সন্ধ্যায় একেলা বসি বিজন ভবনে (নিভৃত আশ্রম: মানসী) সন্ধ্যায় দিনের পাত্র রিক্ত হলে ফেলে দেয় তারে (১১৮: লেখন)

সন্ধ্যার প্রদীপ মোর রাত্রির তারারে (১৩৮: লেখন) সন্ধ্যারবি মেঘে দেয় (২৩৫: স্ফুলিঙ্গ) সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা (৩৬: বলাকা)

সন্ধে হল, গৃহ অন্ধকার (আকুল আহ্বান: শিশু) সন্ধেবেলায় বন্ধুঘরে (সন্ধেবেলায় বন্ধুঘরে: খাপছাড়া) সন্ন্যাসী উপগুপ্ত (অভিসার: কথা)

সুনিবিড় শ্যামলতা (১২২: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সফলতা লভি যবে (২৩৬: স্ফুলিঙ্গ) সব চেয়ে ভক্তি যার (২৩৮: স্ফুলিঙ্গ)

সব ঠাঁই মোর ঘর আছে (১৪: উৎসর্গ) সব লেখা লুপ্ত হয়, বারম্বার লিখিবার তরে (লেখা: পরিশেষ) সব-কিছু জড়ো ক'রে (২৩৭: স্ফুলিঙ্গ)

সব-পেয়েছি'র দেশে কারো (সব-পেয়েছি'র দেশ: খেয়া) সুবলদাদা আনল টেনে আদমদিঘির পাড়ে (১: ছড়া) সবা হতে রাখব তোমায় (সবা হতে রাখব তোমায়: গীতাঞ্জলি)

সবিতার জ্যোতির্মন্ত্র (১১৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সভা যখন ভাঙবে তখন (সভা যখন ভাঙবে তখন: গীতাঞ্জলি) সভাতলে ভুঁয়ে (সভাতলে ভুঁয়ে: খাপছাড়া)

সভায় তোমার থাকি সবার শাসনে (৫৬: গীতিমাল্য) সমুখে শান্তিপারাবার (১: শেষ লেখা) সমুদ্রের ধারের জমিতেই নারিকেলের সহজ আবাস (নারিকেল: বনবাণী)

সম্পাদকি তাগিদ নিত্য চলছে বাহিরে (অনাদৃতা লেখনী: প্রহাসিনী) সম্মুখে রয়েছে পড়ি যুগ-যুগান্তর (ভবিষ্যতের রঙ্গভূমি: কড়ি ও কোমল) সময় আসন্ন হলে (২৩৯: স্ফুলিঙ্গ)

সময় একটুও নেই (অপর পক্ষ: শ্যামলী) সময় চ'লেই যায় (সময় চ'লেই যায়: খাপছাড়া) সমস্ত-আকাশ-ভরা আলোর মহিমা (১৬৯: লেখন)

সযত্নে সাজিল রানী, বাঁধিল কবরী (বিম্ববতী: সোনার তরী) সুয়োরাণী কহে, রাজা দুয়োরাণীটার (চুরি-নিবারণ: কণিকা) সর্দিকে সোজাসুজি (সর্দিকে সোজাসুজি: খাপছাড়া)

সর্বদেহের ব্যাকুলতা কী বলতে চায় বাণী (৩৮: বলাকা) সূর্য কখন আলোর তিলক (১২৪: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সূর্য গেল অস্তপারে (পরামর্শ: ক্ষণিকা)

সূর্য চলেন ধীরে (তপস্যা: চিত্রবিচিত্র) সূর্য দুঃখ করি বলে নিন্দা শুনি স্বীয় (মহতের দুঃখ: কণিকা) সূর্য যখন উড়ালো কেতন (তুমি: পরিশেষ)

সূর্যপানে চেয়ে ভাবে মল্লিকামুকুল (১৩৬: লেখন) সূর্যমুখীর বর্ণে বসন (অর্ঘ্য: মহুয়া) সূর্যান্তদিগন্ত হতে বর্ণচ্ছটা উঠেছে উচ্ছ্বাসি (দুজন: বীথিকা)

সূর্যাস্তের পথ হতে বিকালের রৌদ্র এল নেমে (অপঘাত: সানাই) সূর্যাস্তের রঙে রাঙা ধরা যেন পরিণত ফল (১০৭: লেখন) সরল সরস স্নিগ্ধ তরুণ হৃদয় (ভক্তের প্রতি: চৈতালি)

সুরলোকে নৃত্যের উৎসবে (১: রোগশয্যায়) সরিয়ে দিয়ে আমার ঘুমের (সরিয়ে দিয়ে আমার ঘুমের: গীতালি) সরে যা, ছেড়ে দে পথ (অবাধ: পরিশেষ)

সুশ্রী নয় এমন লোকের অভাব নেই জগতে (সহযাত্রী: পুনশ্চ) সুশীলা আমার, জানালার 'পরে (সুশীলা আমার, জানালার 'পরে: অনুবাদ কবিতা) সৃষ্টি-প্রলয়ের তত্ত্ব (পত্র: প্রহাসিনী)

সৃষ্টির চলেছে খেলা (৩০: রোগশয্যায়) সৃষ্টির প্রাঙ্গণে দেখি বসন্তে অরণ্যে ফুলে ফুলে (মিলন: মহুয়া) সৃষ্টির রহস্য আমি তোমাতে করেছি অনুভব (সৃষ্টিরহস্য: মহুয়া)

সৃষ্টিলীলাপ্রাঙ্গণের প্রান্তে দাঁড়াইয়া (১৩: জন্মদিনে) সহজ কথায় লিখতে আমায় কহ যে (উৎসর্গ: খাপছাড়া) সহজ হবি সহজ হবি (সহজ হবি সহজ হবি: গীতালি)

সহসা তুমি করেছ ভুল গানে (ভুল: বীথিকা) সাগরজলে সিনান করি সজল এলোচুলে (সাগরিকা: মহুয়া) সাগরতীরে পাথরপিণ্ড ঢুঁ মারতে চায় কাকে (পাথরপিণ্ড: ছড়ার ছবি)

সাগরের কানে জোয়ার-বেলায় (১২২: লেখন) সাঙ্গ হয়েছে রণ (৪৩: উৎসর্গ) সাড়ে নটা বেজেছে ঘড়িতে (সাড়ে নটা: নবজাতক)

সাত বর্ণ মিলে যথা (১২০: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) ‘সাত-আটটে সাতাশ’, আমি (পুতুল ভাঙা: শিশু ভোলানাথ) সাতটি চাঁপা সাতটি গাছে (সাত ভাই চম্পা: শিশু)

সাতাশ, হলে না কেন এক-শো সাতাশ (এক-তরফা হিসাব: কণিকা) সাধু যবে স্বর্গে গেল, চিত্রগুপ্তে ডাকি (পুণ্যের হিসাব: চৈতালি) সায়াহ্নে রবির কর পড়িল গগন নীলিমায় (৭৩: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

সারা জীবন দিল আলো (সারা জীবন দিল আলো: গীতালি) সারা রাত তারা (২৪০: স্ফুলিঙ্গ) সারাদিন কাটাইয়া সিংহাসন-'পরে (বনে ও রাজ্যে: চৈতালি)

সারাদিন গিয়েছিনু বনে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ২: অনূদিত কবিতা) সারারাত ধ'রে (সানাই: সানাই) সিংহলে সেই দেখেছিলেম ক্যান্ডিদলের নাচ (ক্যান্ডীয় নাচ: নবজাতক)

সিংহাসনতলচ্ছায়ে দূরে দূরান্তরে (২২: জন্মদিনে) সিউড়িতে হরেরাম মৈত্তির (১০: ছড়া) সিদ্ধিপারে গেলেন যাত্রী (২৪১: স্ফুলিঙ্গ)

সীমার মাঝে, অসীম, তুমি (সীমার মাঝে, অসীম, তুমি: গীতাঞ্জলি) সীমাশূন্য মহাকাশে (১২১: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সে আসি কহিল, ‘প্রিয়ে, মুখ তুলি চাও’ (স্পর্ধা: কল্পনা)

সে উদার প্রত্যুষের প্রথম অরুণ (৬৮: নৈবেদ্য) সে ছিল আরেক দিন এই তরী-'পরে (স্মৃতি: চৈতালি) সে তো সে দিনের কথা, বাক্যহীন যবে (৪৬: উৎসর্গ)

সে পরম পরিপূর্ণ প্রভাতের লাগি (৬৭: নৈবেদ্য) সে বৎসর শান্তিনিকেতন-আম্রবীথিকায় বসন্ত-উৎসব হয়েছিল (আম্রবন: বনবাণী) সে যখন বিদায় নিয়ে গেল (বিদায়: ছবি ও গান)

সে যখন বেঁচে ছিল গো, তখন (২: স্মরণ) সে যে পাশে এসে বসেছিল (সে যে পাশে এসে বসেছিল: গীতাঞ্জলি) সে যেন খসিয়া-পড়া তারা (নাম্নী - ঝামরী: মহুয়া)

সে যেন গ্রামের নদী (নাম্নী - শামলী: মহুয়া) সে লড়াই ঈশ্বরের বিরুদ্ধে লড়াই (২৪৪: স্ফুলিঙ্গ) সেই আমাদের দেশের পদ্ম (২৪৫: স্ফুলিঙ্গ)

সেই চাঁপা, সেই বেলফুল (স্নেহস্মৃতি: চিত্রা) সেই তো আমি চাই (সেই তো আমি চাই: গীতালি) সেই তো প্রেমের গর্ব ভক্তির গৌরব (৪২: নৈবেদ্য)

সেই পুরাতন কালে ইতিহাস যবে (১৭: জন্মদিনে) সেই ভালো, তবে তুমি যাও (বিচ্ছেদের শান্তি: মানসী) সেই ভালো, প্রতি যুগ আনে না আপন অবসান (অতীত কাল: পূরবী)

সেকালের জয়গৌরব খসি (১২৫: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) সেটুকু তোর অনেক আছে (সীমা: খেয়া) সেতারের তারে (২৪৬: স্ফুলিঙ্গ)

সেথায় কপোত-বধূ লতার আড়ালে (সম্মিলন: অনূদিত কবিতা) সেদিন আমাদের ছিল খোলা সভা (বিশ: শেষ সপ্তক) সেদিন আমার জন্মদিন (১: জন্মদিনে)

সেদিন উষার নববীণাঝংকারে (মিলন: পরিশেষ) সেদিন কি তুমি এসেছিলে ওগো (৩৯: উৎসর্গ) সেদিন ছিলে তুমি আলো-আঁধারের মাঝখানটিতে (দ্বৈত: শ্যামলী)

সেদিন তুমি দূরের ছিলে মম (দূরবর্তিনী: সানাই) সেদিন তোমার মোহ লেগে (পোড়োবাড়ি: বীথিকা) সেদিন প্রভাতে সূর্য এইমতো উঠেছে অম্বরে (বোরোবুদুর: পরিশেষ)

সেদিন বরষা ঝরঝর ঝরে (পুরস্কার: সোনার তরী) সেদিনে আপদ আমার যাবে কেটে (৯৫: গীতিমাল্য) সোঁদালের ডালের ডগায় (আঘাত: পরিশেষ)

সোনায় রাঙায় মাখামাখি (২৪৭: স্ফুলিঙ্গ) সোনার মুকুট ভাসাইয়া দাও (১৩৭: লেখন) সোম মঙ্গল বুধ এরা সব (রবিবার: শিশু ভোলানাথ)







হংকঙেতে সারাবছর আপিস করেন মামা (ভজহরি: ছড়ার ছবি) হউক ধন্য তোমর যশ (নিন্দুকের প্রতি নিবেদন: মানসী) হঠাৎ আমার হল মনে (ভোলা: পলাতকা)

হতভাগা মেঘ পায় প্রভাতের সোনা (১৫৮: লেখন) হৃদয় আজি মোর কেমনে গেল খুলি (প্রভাত-উৎসব: প্রভাতসংগীত) হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে (নববর্ষা: ক্ষণিকা)

হৃদয় আমার প্রকাশ হল (হৃদয় আমার প্রকাশ হল: গীতালি) হৃদয় পাষাণভেদী নির্ঝরের প্রায় (হৃদয়ধর্ম: চৈতালি) হৃদয়, কেন গো মোরে ছলিছ সতত (হৃদয়ের ভাষা: কড়ি ও কোমল)

হৃদয়ক সাধ মিশাওল হৃদয়ে (৩: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) হৃদয়-পানে হৃদয় টানে (সোজাসুজি: ক্ষণিকা) হৃদয়ের অসংখ্য অদৃশ্য পত্রপুট (তেরো: পত্রপুট)

হৃদয়ের সাথে আজি (সংগ্রাম-সংগীত: সন্ধ্যাসংগীত) হনু বলে, তুলব আমি গন্ধমাদন (হনুচরিত: চিত্রবিচিত্র) হম যব না রব সজনী (১৮: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)

হম সখি দারিদ নারী (সংযোজন: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী) হয় কাজ আছে তব নয় কাজ নাই (১৮০: লেখন) হয় কি না হয় দেখা, ফিরি কি না ফিরি (বিরহীর পত্র: কড়ি ও কোমল)

হয়েছে কি তবে সিংহদুয়ার বন্ধ রে (অসময়: কল্পনা) হরপণ্ডিত বলে (হরপণ্ডিত বলে: খাপছাড়া) হা নলিনী গেছে আহা কী সুখের দিন (ললিত-নলিনী: অনুবাদ কবিতা)

হা বিধাতা -- ছেলেবেলা হতেই এমন (হা বিধাতা -- ছেলেবেলা হতেই এমন: কবিতা) হা রে নিরানন্দ দেশ, পরি জীর্ণ জরা (মায়াবাদ: সোনার তরী) হা রে বিধি কী দারুণ অদৃষ্ট আমার (হা রে বিধি কী দারুণ অদৃষ্ট আমার: কবিতা)

হাউই কহিল, মোর কী সাহস, ভাই (স্পর্ধা: কণিকা) হাওয়া লাগে গানের পালে (৭৬: গীতিমাল্য) হাজার হাজার বছর কেটেছে, কেহ তো কহে নি কথা (প্রকাশ: কল্পনা)

হাজারিবাগের ঝোপে হাজারটা হাই (হাজারিবাগের ঝোপে হাজারটা হাই: খাপছাড়া) হাটেতে চল পথের বাঁকে বাঁকে (গোয়ালিনী: বিচিত্রিতা) হাটের ভিড়ের দিকে চেয়ে দেখি (অগোচর: পরিশেষ)

হাত দিয়ে পেতে হবে (হাত দিয়ে পেতে হবে: খাপছাড়া) হাতে কোনো কাজ নেই (হাতে কোনো কাজ নেই: খাপছাড়া) হাতে তুলে দাও আকাশের চাঁদ (আকাশের চাঁদ: সোনার তরী)

হাবলুবাবুর মন পাব ব'লে (৩৮: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) হায় কোথা যাবে (কোথায়: কড়ি ও কোমল) হায় গগন নহিলে তোমারে ধরিবে কে বা (১২: উৎসর্গ)

হায় গো রানী, বিদায়বাণী (বিদায়রীতি: ক্ষণিকা) হায় ধরিত্রী, তোমার আঁধার পাতালদেশে (ভূমিকম্প: নবজাতক) হায় রে তোরে রাখব ধরে (চঞ্চল: পূরবী)

হায় রে ভিক্ষু, হায় রে (ভিক্ষু: পরিশেষ) হায় হায় (আমি-হারা: সন্ধ্যাসংগীত) হায় হায় হায় (সুসীম চা-চক্র: প্রহাসিনী)

হার-মানা হার পরাব তোমার গলে (২৪: গীতিমাল্য) হাল ছেড়ে আজ বসে আছি আমি (উদাসীন: ক্ষণিকা) হালকা আমার স্বভাব (একচল্লিশ: শেষ সপ্তক)

হাস্যদমনকারী গুরু (হাস্যদমনকারী গুরু: খাপছাড়া) হাসিতে ভরিয়ে গেছে হাসিমুখখানি (স্নেহময়ী: ছবি ও গান) হাসিমুখ নিয়ে যায় ঘরে ঘরে (নাম্নী - মালিনী: মহুয়া)

হাসিমুখে শুকতারা (২৫২: স্ফুলিঙ্গ) হাসির কুসুম আনিল সে ডালি ভরি (বদল: পূরবী) হাসির সময় বড়ো নেই (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৬: অনূদিত কবিতা)

হিংস্র রাত্রি আসে চুপে চুপে (৭: আরোগ্য) হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী (বুদ্ধজন্মোৎসব: পরিশেষ) হিতৈষীদের স্বার্থবিহীন অত্যাচারে (১২৮: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)

হিতৈষীর স্বার্থহীন অত্যাচার যত (৭৯: লেখন) হিমাদ্রি শিখরে শিলাসন'পরি (হিন্দুমেলায় উপহার: কবিতা) হিমাদ্রির ধ্যানে যাহা (২৫৩: স্ফুলিঙ্গ)

হিমের শিহর লেগেছে আজ মৃদু হাওয়ায় (পয়লা আশ্বিন: পুনশ্চ) হিরণমাসির প্রধান প্রয়োজন রান্নাঘরে (বালক: পুনশ্চ) হিসাব আমার মিলবে না তা জানি (হিসাব আমার মিলবে না তা জানি: গীতালি)

হে অচেনা,তব আঁখিতে আমার (১৪৩: লেখন) হে অন্তরের ধন (৮২: গীতিমাল্য) হে অনন্ত, যেথা তুমি ধারণা-অতীত (৮০: নৈবেদ্য)

হে অপরিচিতা, লিখিয়া আমার নাম (৩০: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ) হে অশেষ, তব হাতে শেষ (শেষ: পূরবী) হে আদিজননী সিন্ধু,বসুন্ধরা সন্তান তোমার (সমুদ্রের প্রতি: সোনার তরী)

হে আমার ফুল, ভোগী মূর্খের মালে (৩০: লেখন) হে উষা তরুণী (দান: বিচিত্রিতা) হে উষা, নিঃশব্দে এসো (২৫৪: স্ফুলিঙ্গ)

হে কবীন্দ্র কালিদাস, কল্পকুঞ্জবনে (ঋতুসংহার: চৈতালি) হে কৈশোরের প্রিয়া (কৈশোরিকা: বীথিকা) হে জনসমুদ্র, আমি ভাবিতেছি মনে (সংযোজন - ১১: উৎসর্গ)

হে জরতী (জরতী: পরিশেষ) হে জলদ, এত জল ধ'রে আছ বুকে (অচেতন মাহাত্ম্য: কণিকা) হে তটিনী, সে নগরে নাই কলস্বন (বিদায়: চৈতালি)

হে তরু, এ ধরাতলে (২৫৫: স্ফুলিঙ্গ) হে দুয়ার, তুমি আছ মুক্ত অনুক্ষণ (দুয়ার: পরিশেষ) হে দূর হইতে দূর, হে নিকটতম (৮৩: নৈবেদ্য)

হে ধরণী, কেন প্রতিদিন (লিপি: পূরবী) হে ধরণী, জীবের জননী (পাষাণী মা: কড়ি ও কোমল) হে নবীন অতিথি (নবীন অতিথি: শিশু)

হে নিরুপমা (অবিনয়: ক্ষণিকা) হে নির্বাক্‌ অচঞ্চল পাষাণসুন্দরী (প্রস্তরমূর্তি: চিত্রা) হে নিস্তব্ধ গিরিরাজ, অভ্রভেদী তোমার সংগীত (২৪: উৎসর্গ)

হে পথিক, কোন্‌খানে (সংযোজন - ১: উৎসর্গ) হে পথিক, তুমি একা (অগ্রদূত: পরিশেষ) হে পদ্মা আমার (পদ্মা: চৈতালি)

হে প্রবাসী (প্রবাসী: নবজাতক) হে প্রাচীন তমস্বিনী (৯: রোগশয্যায়) হে প্রিয়, আজি এ প্রাতে (১০: বলাকা)

হে প্রিয়, দুঃখের বেশে (২৫৭: স্ফুলিঙ্গ) হে প্রেম, যখন ক্ষমা কর তুমি সব অভিমান ত্যেজে (৮৮: লেখন) হে প্রেয়সী, হে শ্রেয়সী, হে বীণাবাদিনী (প্রেয়সী: চৈতালি)

হে পুষ্পচয়িনী (পুষ্পচয়িনী: বিচিত্রিতা) হে পাখি, চলেছ ছাড়ি (২৫৬: স্ফুলিঙ্গ) হে বন্ধু, জেনো মোর ভালোবাসা (৬২: লেখন)

হে বন্ধু, প্রসন্ন হও, দূর করো ক্রোধ (তৃণ: চৈতালি) হে বন্ধু, সবার চেয়ে চিনি তোমাকেই (জ্যোতির্বাষ্প: সানাই) হে বনস্পতি, যে বাণী ফুটিছে (২৫৮: স্ফুলিঙ্গ)

হে বিদেশী ফুল, যবে আমি পুছিলাম (বিদেশী ফুল: পূরবী) হে বিরাট নদী (৮: বলাকা) হে বিশ্বদেব, মোর কাছে তুমি (১৬: উৎসর্গ)

হে ভুবন (১৭: বলাকা) হে ভারত, আজি নবীন বর্ষে (সংযোজন - ১২: উৎসর্গ) হে ভারত, তব শিক্ষা দিয়েছে যে ধন (৯৫: নৈবেদ্য)

হে ভারত, নৃপতিরে শিখায়েছ তুমি (৯৪: নৈবেদ্য) হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ (বৈশাখ: কল্পনা) হে মহা ধীমান (৭: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)

হে মহাসাগর বিপদের লোভ দিয়া (৪৯: লেখন) হে মোর চিত্ত, পূণ্য তীর্থে (হে মোর চিত্ত, পূণ্য তীর্থে: গীতাঞ্জলি) হে মোর দুর্ভাগা দেশ (হে মোর দুর্ভাগা দেশ: গীতাঞ্জলি)

হে মোর দেবতা (হে মোর দেবতা: গীতাঞ্জলি) হে মোর সুন্দর (১১: বলাকা) হে যক্ষ তোমার প্রেম ছিল বদ্ধ কোরকের মতো (যক্ষ: শেষ সপ্তক)

হে যক্ষ, সেদিন প্রেম তোমাদের (আটত্রিশ: শেষ সপ্তক) হে রাজন্‌,তুমি আমারে (১৯: উৎসর্গ) হে রাজেন্দ্র তোমা-কাছে নত হতে গেলে (৫১: নৈবেদ্য)

হে রাজেন্দ্র,তব হাতে কাল অন্তহীন (৩৯: নৈবেদ্য) হে রাত্রিরূপিণী (রাত্রিরূপিণী: বীথিকা) হে লক্ষ্মী, তোমার আজি নাই অন্তঃপুর (৯: স্মরণ)

হে শ্যামলা, চিত্তের গহনে আছ চুপ (শ্যামলা: বীথিকা) হে সকল ঈশ্বরের পরম ঈশ্বর (৫৭: নৈবেদ্য) হে সুন্দর, খোলো তব নন্দনের দ্বার (২৫৯: স্ফুলিঙ্গ)

হে সুন্দরী, হে শিখা মহতী (দীপশিল্পী: পরিশেষ) হে সন্ন্যাসী, হে গম্ভীর, মহেশ্বর (সন্ন্যাসী: বীথিকা) হে সমুদ্র, চিরকাল কী তোমার ভাষা (প্রশ্নের অতীত: কণিকা)

হে সমুদ্র, স্তব্ধচিত্তে শুনেছিনু গর্জন তোমার (সমুদ্র: পূরবী) হে হরিণী (হরিণী: বীথিকা) হে হিমাদ্রি, দেবতাত্মা, শৈলে শৈলে আজিও তোমার (২৮: উৎসর্গ)

হেঁকে উঠল ঝড় (নয়: পত্রপুট) হেথা কেন দাঁড়ায়েছ, কবি (কবির প্রতি নিবেদন: মানসী) হেথা নাই ক্ষুদ্র কথা, তুচ্ছ কানাকানি (সিন্ধুতীরে: কড়ি ও কোমল)

হেথা যে গান গাইতে আসা (হেথা যে গান গাইতে আসা : গীতাঞ্জলি) হেথা হতে যাও, পুরাতন (পুরাতন: কড়ি ও কোমল) হেথাও তো পশে সূর্যকর (নূতন: কড়ি ও কোমল)

হেথায় আকাশ সাগর ধরণী (১২৯: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন) হেথায় তাহারে পাই কাছে (পল্লীগ্রামে: চৈতালি) হেথায় তিনি কোল পেতেছেন (হেথায় তিনি কোল পেতেছেন: গীতাঞ্জলি)

হেরি অহরহ তোমারি বিরহ (হেরি অহরহ তোমারি বিরহ: গীতাঞ্জলি) হেরিয়া শ্যামল ঘন নীল গগনে (নববিরহ: কল্পনা) হেরো ওই বাড়িতেছে বেলা (মধ্যাহ্নে: ছবি ও গান)

হেলাফেলা সারাবেলা (সারাবেলা: কড়ি ও কোমল) হেলাভরে ধুলার 'পরে (২৬০: স্ফুলিঙ্গ) হেসো না, হেসো না তুমি বুদ্ধি-অভিমানী (মিলনদৃশ্য: চৈতালি)

হোক খেলা, এ খেলায় যোগ দিতে হবে (খেলা: সোনার তরী)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.