১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বানানগুলো ঠিক করুন.....

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার প্রথম অভিজ্ঞতার সাথে আমি মোটামুটিভাবে পরিচিত। নিই ইয়র্ক থাকার সুবাদে এ ধরনের বাস্তবতা আমি প্রায়সই শুনে থাকি। তবে সবাই হয়তো এক রকম নয়। আমার স্ত্রীর সাথেও আমার বয়সের পার্থক্য অনেকটা এমনই। আল্লাহর অশেষ রহমতে গত বছরই আমাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। প্রথমে সামনা-সামনি দেখার পর এক বছর ধরে ফোনালাপ, তারপর দু'পরিবারের মতেই আমাদের বিয়ে হয়েছে। সম্প্রতি পরিবার-পরিজনের দোয়া আর উপর ওয়ালার করুনায় এক পুত্র সন্তানের বাবা হয়েছি। সন্তান আর ক'টা মাস বড় হলে, খুব শীঘ্রই স্ত্রী আর সন্তানের জন্য আবেদন করবো। এখানে এসে পড়াশোনা করেছি, সবার দোয়ায় বেশ ভালো আছি। যারা মিথ্যে বলে বিয়ে করছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে, তারা যেন এটা না করেন। লিখার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অনেক দিন পরে একটি অরাজনৈতিক পোস্টে মন্তব্য করছি।

আপনি ঠিকই বলেছেন। বিয়ের বাজারে প্রবাসী ছেলেদের কদর সবচেয়ে বেশী। আমি নিজে যখন বিয়ে করি তখন আমিও বিদেশ থাকা ছেলে ব্যতিরেকে কোন আগ্রহ দেখাতাম না। সেটা প্রায় পচিশ বছর আগের কথা। আমার অভিভাবকবৃন্দ শেষতক আমার উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে পড়েন। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমার ছিল অনমনীয় মনোভাব। বলতাম যত সোনার ছেলেই হোক না কেন, দেশে থাকা ছেলে বিয়ে করছি না। যাই হোক, শেষতক প্রবাসী একজনের সাথে বিয়ে হল আমার। এদিকে আমার বান্ধবীর তখনও বিয়ে হয় নি, খোজাখুজি চলছে। তারও ডিমান্ড প্রবাসী ছেলে। তার অবস্থা দেখে আমার সদ্য বিয়ে হওয়া স্বামী মন্তব্য করেছিলেন, "এতো মনে হয় আমেরিকা থাকা ঝাড়ুদাড়ও বিয়ে করতে রাজী হবে।" এমনই অবস্থা।

এর পেছনের কারন যে শুধু আর্থিক তা নয়। আমি যার প্রস্তাব বিনয়ের সাথে প্রত্যাখ্যান করেছিলাম তিনি ছিলেন অসম্ভব বিত্তশালী এবং ভাল মানুষ। সাথে সাথে ইয়ং এবং সুদর্শন। কিন্তু তা আমাকে টানে নি কারন তিনি দেশে থাকেন, দেশেই তিনি প্রতিষ্ঠিত। অন্যদিকে যাকে বিয়ে করি সে ছিল প্রবাসী ছাত্র (অবশ্যই ট্যালেন্টেড), নুন আনে পান্তা ফুরায় এমন অবস্থা। বিরক্তিকর দারিদ্র সহ্য করতে হয়েছে আমাকে অনেক দিন। মেপে মেপে চাল চড়িয়েছি হাড়ীতে। এবং সেরকমটি আমি বিয়ের আগেই আচ করতে পেরেছিলাম। তাহলে কেন এরকম সিদ্ধান্ত নেই? আমি আসলে নিজের স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে রাজী ছিলাম না। দেশে বিয়ে হওয়া মানেই শ্বশুরবাড়ীর কারাগারে প্রবেশ করা। দেশে থাকা মেয়েরা বিয়ে হবার পরে এসে শ্বশুরবাড়ীতে এসে যেরকম বন্দী জীবন কাটাত তার অভিজ্ঞতা ছিল দুঃস্বপ্নের মত। ওদের মুখ থেকে সেসব কথা শোনার পরে আমার আর দেশে থাকা ছেলের প্রতি কোন আকর্ষন ছিল না।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আরেকটি কথা বলে রাখছি। না, আমি বিয়ের আগে কোন প্রেম ট্রেম করিনি। বিশাল লম্বা বোরখাধারী এক ক্ষেত টাইপের মেয়ে। প্রেমিকা হিসেবে ছিলেম অত্যন্ত বেমানান। তবে বৌ হিসেবে মনে হয় উৎরে গিয়েছি।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩১

কালীদাস বলেছেন: কথা সত্যি। প্রবাসী বিবাহ-উপযুক্ত ছেলেদের ডিমান্ড ব্যাপক দেশের ম্যারেজ-মার্কেটে! তবে সম্ভবত সব প্রবাসী না, মিডলইস্টের বা এশিয়ার ক্ষেত্রে (জাপান আর দ.কোরিয়া ব্যতীত) ডিমান্ড কম

লেখাটায় অনেক বানান ভুল, এডিট করুন প্লিজ।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব বড় কঠিন।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বর্তমানে এসবই ঘটছে।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ডিগ্রী বাবু
সবতো পরের উপরে দিয়ে গেলো!
আপনার অবস্থা কি? লিভ টুগেদার
নাকি ম্যারিড ব্যাচেলার?