১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এর কোন ভিডিও লিংক যুক্ত করে দেখতে পারেন কিনা দেখূনতো!

এরাতো সত্যকে মিথ্যা করে, মিথ্যাকে রঙিন করতে্ উস্তাদ!!!
এদের সত্য! গিয়ে জবর দখল করে বিলবোর্ডে ঠেকে!!!!

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

গরম কফি বলেছেন:
এবিষয়ে অনেক গুলো পোস্ট আজ দেখলাম ! বেচারীর সামনে মনে হচ্ছে চাগুদের সৌজন্যে কঠিন সময় আসবে ।

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪০

স্বপ্নচারিণী কবিতা বলেছেন: Link den.

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভিডিওটা দেখেছি। মিতা হক নামের এই মহিলাকে আমার মোটেও সুস্থমস্তিষ্কের মনে হয় নাই। বাকপটুও নন, তাই কিছু এক্টা বলতে গিয়ে আবেগের ঠেলায় অতিরিক্ত বলে ফেলেছেন। ব্যাপার না, জাষ্ট ইগনোর করেন এইসব রাবিশ ও বোগাসদের।

বাই দ্যা অয়ে, "মিতা হক" নামটা বাঙালী ত না কী? যেহেতু এই "মিতা হক" নামটার মুসলমানী হয়েই গেছে, এখন কি কোনভাবে "রিভার্স মুসলমানী" করিয়ে বাঙালী করা যায় না ?

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি কথাটা শেষ করেন নি কেন? সম্পূর্ণ প্যারাটা এরকমঃ

তিনি আরো বলেন, আমাদের আইডেন্টিটি ক্রাইসিসটা এতো বাজে, আজকাল বাংলাদেশে রাস্তায় বেরিয়ে, কোন ডাক্তারখানায় বা হাসপাতালে গিয়ে, যেখানে একটু লোকজনের সমাগম বেশি, যেখানে ওয়েটিং রুম আছে, লোকজন অপেক্ষা করছে, সেখানে দেখি যে, একমাত্র আমিই বাঙালি। আমি শাড়ি পড়ে গেছি আর আমার মাথায় ঘোমটা নেই। আজকাল তারা এইটুকু মুখ (শুধুমাত্র চোখ খোলা থাকে) বের করে রাখছে। এতে তারা আর যাইহোক বাঙালি নয়।

বিস্তারিত এখানে দেখুন

এই মুহূর্ত থেকে আমি এই মহিলার সঙ্গীত বয়কট করলাম।

রবীন্দ্র সঙ্গীত গাইলেই বাঙালি হওয়া যায় না।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: এবার এই ভিডিও ক্লিপে লিখা- তাছলিমা নাছরিনের ভূমিকায় এখন কন্ঠ শিল্পী মিতা হক-
পানি কীভাবে গড়ায়??? বাহঃ।

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৭

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: খেয়া ঘাট তোমার পোষ্টে গিয়া ১২ নম্বর কমেন্ট পড় এবং সৎ সাহস থাকলে যে কমেন্ট করেছে তার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ কর।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আমার পোস্টের মূল কথাই ছিলো - আমরা কোনো বিষয়কে মাত্রাতিরিক্ত অতিরন্জিত করি। আমি নিজে কিছু বুঝার চেষ্টা করি, হয়তোবা আমারও বোঝার ভুল হতে পারে। কিন্তু এক্সক্লিসভলি উনার বক্তব্যকে যেভাবে বায়াসড হয়ে কালারড করা হচ্ছে সেটার তীব্র বিরোধীতা করছি।
ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩২

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
তিনি আরো বলেন, আমাদের আইডেন্টিটি ক্রাইসিসটা এতো বাজে, আজকাল বাংলাদেশে রাস্তায় বেরিয়ে, কোন ডাক্তারখানায় বা হাসপাতালে গিয়ে, যেখানে একটু লোকজনের সমাগম বেশি, যেখানে ওয়েটিং রুম আছে, লোকজন অপেক্ষা করছে, সেখানে দেখি যে, একমাত্র আমিই বাঙালি। আমি শাড়ি পড়ে গেছি।

হেজাবধারি সেইসব মেয়েদের বলেছেন

আজকাল তারা এইটুকু মুখ (শুধুমাত্র চোখ খোলা থাকে) বের করে রাখছে। এতে তারা আর যাইহোক বাঙালি নয়।

১০০% সঠিক কথা।

১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আমি শুনলাম উনি ঘোমটার কথাই বলেছেন। এইটা একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেল না? পুরাতন স্থির চিত্রে যত নারীর ছবি দেখা যায় তারা হিন্দু হলেও ঘোমটা দেওয়া। ঘোমটা না দেওয়াতে বাঙালিত্ব বেশি ফুটে বলে তো মনেহয় না। বরন্চ উনি বলতে পারতেন যে ইসলামি পোষাকের নামে স্কিন টাইট বুর্খা পরাটাই বাঙালিত্বের পরিচায়ক নয়।

উনার বক্তব্যকে অতিরন্জিত করল বাশের কেল্লা নামের চিহ্নিত ফ্যনাটিক পেইজটি।

১১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ফাহাম আব্দুস সালাম লিখেছেন, "মিতা হক আইডেন্টিটি ক্রাইসিসটা আপনার, সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশীর না- যেটা আপনি অন্যের ওপর চাপিয়ে দিয়ে আপনার অল্প বুদ্ধি ও মেধার প্রায়শ্চিত্ত করেন। রাস্তা ঘাটে আপনার মতো শাড়ি না পরা মেয়েদেরই শুধু আপনার চোখে পড়ে কারণ এর বেশি কিছু দেখার জন্য যে সফিস্টিকেশান, প্রস্তুতি ও পড়াশোনা প্রয়োজন সেটা আপনার নেই। এই ঘাটতিকে আপনি পুষিয়ে নিতে চান শুদ্ধ বাংলায় কথা বলে, বড় টিপ দিয়ে, ভান করে। আমি খুব ভালো করেই বুঝতে পারি যে বিষয় নিয়ে আপনার অগাধ আস্থা, সেই বাঙালিত্ব নিয়েও আপনার তেমন কোনো পড়াশোনা নেই, জানাশোনা নেই।

এ প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক একেএম ওয়াদিদুজ্জামান লিখেছেন, " আমিও উনার সাথে একমত যে, "হিজাব, ঘোমটা ও দাড়ি-টুপিঅলারা আর যাই হোক বাঙ্গালী না"। ঘোমটা মাথায় গায়েঁর বধু, খালেদা জিয়া বা শেখ হাসিনা কখনোই 'বাঙ্গালী' নন। মিতা হকের এই বক্তব্যের পর মাথায় ঘোমটা দিয়ে বা হিজাব পড়ে কিম্বা দাঁড়ি রেখে মাথায় টুপি দিয়ে নিজেদের যারা 'বাঙ্গালী' দাবী করেন বা 'বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ' এর তত্ত্বকথা শোনান, তাদের পরিচয় সংকটের অবসান ঘটবে। হয় তারা এখন থেকে আর নিজেদের 'বাঙ্গালী' দাবী করবে না, নয়তো নিজেদের ঘোমটা-হিজাব ও দাঁড়ি-টুপি বর্জন করবে।

সূত্রঃ www.banglamail24.com

নাহ, সত্যিকার অর্থেই দেখি লেখাপড়া করাটা দরকার। বাঙালী আর বাঙালিত্ব নিয়ে আগে এতো চিন্তা করিনি। এখন দেখি করতেই হচ্ছে। এই বিষয়ে লেখাপড়া না করে, আমার নিজের কোনো স্বাধীন মতামত নেই। তবে মিতা হকের সাথে কোনো মতেই এক হতে পারছিনা। কেন পারছিনা, এর উত্তর মিতা হক নিজেই দিয়েছেন। তিনি যদি লোক সমাগমের মধ্যে কেবল একাই বাঙালী হয়ে থাকেন, তবে অন্যরা কী? আমি তার কথায় একই সাথে বিভ্রান্ত!

তিনি সবচেয়ে বড় যে জায়গায় আঘাত করেছেন সেটা আমাদের জাতি সত্ত্বায়। আর এই জাতি সত্ত্বা নিয়ে তিনি যে কথাটা বললেন, এই দেশে শুধুমাত্র আদিবাসীরাই আদিবাসী কিন্তু বাংলাদেশি। বাকি সবাই কিন্তু আমরা বাঙালি।

পাসপোর্টে যখন লেখা থাকে জাতীয়তাঃ কি লিখেন? বাংলাদেশী না বাঙালি?

একটা মোবাইলের সিম কিনতে বা ব্যাংক একাউন্ট করতে যান, এই একই প্রশ্নের উত্তরে কী লিখেন? বাঙালি না বাংলাদেশী?

আমার তো মনে হয়, তিনি আসলে আমাদের জাতি সত্ত্বা নিয়ে কিছু বলার মতো তার কাছে কিছু নেই। তিনি আসলে তার নিজের জাতি সত্ত্বার পরিচয়টা ঠিক মতো পাচ্ছেন না।

পুরো ভিডিও টা দেখতে পারলে ভালো হতো। কেউ কি পুরো ভিডিওটার কোনো লিঙ্ক দিবেন?

১২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৭

ছািব্বর বলেছেন: যারা বলেছেন মিতা হকের বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে তারা কি বক্তব্য ঠিকমত শুনেছেন ????

১৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৬

বঙ্গদর্পণ বলেছেন: আমাদের দেশের মন্ত্রি-নেতা-সুশিলরা কত আকথা-কুকথা বলতেছে তাতে কারো কিছু যাই আসে না, আর মিতা হকের মত একজন ২য় সারির গায়িকা কি বলল তাতে মুসলমানদের মুসলমানিত্ব চলে গেল - এমন একটা ভাব! আসল কথা হল ঈদের ছুটিতে ছাগুদের লাফালাফি করার একটা খোরাক হল। ভালোই তো, ভালো না!