নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পি আর পদ্ধতির নির্বাচনে বিএনপি ও এনসিপির রাজী হওয়া উচিৎ

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮

দেশীয় রাজনীতিতে বর্তমানে হট টপিক হচ্ছে পি আর পদ্ধতিতে নির্বাচন। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর হচ্ছে নির্বাচনী ব্যবস্থার এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে আসন বণ্টন হয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রাপ্ত ভোটের আনুপাতিক হারে। যদি কোনো দল মোট প্রদত্ত ভোটের ১০ শতাংশ পায়, তাহলে সেই দল আনুপাতিক হারে সংসদের ১০ শতাংশ বা ৩০টি আসন পাবে।বর্তমানে বিশ্বের ১৭০টি গণতান্ত্রিক দেশের মধ্যে ৯১টি দেশ, অর্থাৎ প্রায় ৫৪ শতাংশ রাষ্ট্র, তাদের আইনসভা নির্বাচনে কোনো না কোনো ধরনের পিআর পদ্ধতি অনুশীলন করে। মূলত উন্নত বিশ্বে পিআর পদ্ধতির জনপ্রিয়তা বেশি।

পি আর পদ্ধতির নির্বাচনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ,আমাদের দেশে এক দলীয় শাষন ব্যবস্থার অবসান ঘটবে। ফলে অবসান ঘটবে দলীয় লেজুরভিত্তিক রাজনীতির। প্রসাষন, সসস্ত্র বাহিনী , বিচার বিভাগ, আইন শৃংখলা বাহিনী ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মুক্ত হবে নোংরা লেজুরভিত্তিক তোষামোদির রাজনীতি থেকে । বর্তমানে জামাত সহ ইসলামপন্থী দলগুলো পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের জন্য লড়াই করছে । বিএনপি এই পদ্ধতির পুরোপুরি বিরুদ্ধে । তাদের পিআর পদ্ধতি না চাওয়ার পেছনে কারন রয়েছে । তারা পুর্বের ফ্যসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ চায় না। ক্ষমতায় যাবার আগেই তারা প্রসাষন , আইন শৃংখলা বাহিনী ও বিচার বিভাগে পুর্ন দলীয়করন নিশ্চিত করেছে। ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপির আরেক ফ্যসিস্ট হিসাবে আবির্ভুত হবার সকল আলামত এখন স্পষ্ট। তবে ডাকসু ও জাকসু ইলেকশনের ফলাফল তাদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের মেধাবী শিক্ষার্থীরা যেভাবে ছাত্র শিবিরকে বিপুল ভোট দিয়ে বিজয়ী করেছে , তাতে এর প্রভাব যে জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে তা স্পষ্ট। আওয়ামিলীগের দুঃসাশনে অতিষ্ঠ জনগন বিএনপিকে যে রুপে দেখতে চেয়েছিল দুঃখজনকভাবে সে রুপে তাদের পাওয়া যাচ্ছে না। শহীদ জিয়ার বিএনপিতো দূরে থাক, খালেদা জিয়ার বিএনপিকেও কোথাও দেখা যাচ্ছে না। দেশে না এসে অনলাইনে বসে কোন রাজনৈ্তিক দলের চেয়ারম্যানের ভার্চুয়াল স্ক্রীনে ভাষন দেয়ার নজির এই পৃ্থীবিতে আর নাই। এই কারনে বর্তমান বিএনপিতে এখন বলতে গেলে কোন চেইন অভ কমান্ডই নাই। নেতা নেত্রীরা যে যার ইচ্ছামত চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছে , পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে আঁতাত করছে, বিতর্কিত বক্তব্য দিয়ে দলকে আরো বিপাকে ফেলছে। নির্বাচনে কারচুপি করতে না পারলে বিএনপির ক্ষমতায় আসা দূরে থাক ইলেকশনে কয়েকটা সীটও পাবে কিনা সন্দেহ। তবে রক্তস্নাত গনঅভ্যূ্ত্থানের পর রিগড ইলেকশন আয়োজন করাটা এক প্রকার অসম্ভবই বলা যায়। তাই তারেক রহমানের ঘটে কয়েক ছটাক বুদ্ধি থাকলেও পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে রাজী হয়ে যাওয়া উচিত। জামাত শিবির রাজাকাররের দল, মৌলবাদি দল ইত্যাদি ট্যগিং বর্তমান ভোটের রাজনীতিতে উল্টো ফলাফলই বয়ে আনবে যেমনটা ডাকসু ও জাকসু ইলেকশনে দেখা গেছে।

গনঅভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেয়া তরুনদের সমন্বয়ে গঠিত দল এনসিপিও পি আর পদ্ধতির নির্বাচনে রাজী নয় । তারা কেন রাজী নয় , তা একেবারেই বোধগম্য নয়। যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গনঅভ্যূত্থানের সুচনা ও পরবর্তীতে সফল নেতৃত্বের মাধ্যমে স্বৈরাচার বিতারন সেই শিক্ষাঙ্গনেই ডাকসু ইলেকশনে যেভাবে বাগছাসের ভরাডুবি ঘটেছে , তাতে জাতীয় নির্বাচনে এনসিপি কি আশা করে ? তাদের নিজের শিক্ষাঙ্গনের গনঅভ্যূত্থানের সঙ্গীরাই তাদের যেখানে ভোট দেয়নি , সেখানে সারা দেশের জনগন তাদের ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে এরকম আশা করাটা নেহাৎই আহাম্মকি ছাড়া আর কিছু নয়। বরং পিআর পদ্ধতিতে তাদের কিছু সীট পাবার আশা রয়েছে। দেশের সচেতন জনগন হিসাবে আমরা নাহিদ, হাসনাত, সারজিস , সারোয়ার তুষার ,তাসনিম জারাদের সংসদে দেখতে চাই। তারা যেভাবে রাস্ট্রীয় সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে বর্তমানে বক্তব্য দিচ্ছে , সংসদে বসে আরো জোড়ালোভাবে সেই বক্তব্যগুলো বিল হিসাবে উপস্থাপন করতে পারবে। আমরা এমন একটি কার্যকর জনবান্ধব সংসদই সামনে দেখতে চাই। ২০২৪ এর হাজারো তরুনের রক্তের সাথে সুবিচার একমাত্র পি আর পদ্ধতির নির্বাচনের মাধ্যমেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব।

তথ্যসুত্র ঃ গনমাধ্যম

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:


২৪ এর গন অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব নেওয়া দল এনসিপির; নুতন বন্দোবস্তের নতুন দিনের পোষ্টার।
"এসো নবীন দলে দলে
গনতন্ত্রের ইমামের পদতলে
চান্দা, মববাজি, দুর্নীতি
এনসিপির মুলনীতি"

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: চাদাঁ নিয়ে রাজনৈ্তিক দল চালিয়ে এনসিপিতো সর্বদা দেশের স্বার্থের পক্ষেই কথা বলছে। দেশের বৃহত্তম দল বিএনপিও যদি তাই করত , তাহলেতো জনগন বিএনপিকে মাথায় তুলে নাচতো।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উসতাদ পিনাকি কিনতু পিআর কে লাইকে করছেন না । জামাতি আর চরমোনাই বাদে কেউ করছে না সাপোরট । :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: পিনাকির কথামত সবাইকে চলতে হবে নাকি ? এনসিপি যে শর্তগুলো দিচ্ছে , তা বর্তমান সরকারের পক্ষে আর পুরন করা সম্ভব নয় যেহেতু নির্বাচনের সময় ঘোষনা করে হয়ে গেছে। তাই তাদের উচিত পিআর পদ্ধতিতে কিছু সীট পেলে সংসদে গিয়েই তাদের প্রস্তাবসমুহ নিয়ে আলোচনা করা।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: "তাই তারেক রহমানের ঘটে কয়েক ছটাকয়বুদ্ধি থাকলেও পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে রাজি হওয়া উচিত"--: পকেটমার তারেকের মাথায় বুদ্ধি থাকার জোক টা অসাম হয়েছে।
একসময় এই দল বলতো পাগল এবং শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ না; পরে এরাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য কান্নাকাটি করেছে।
সময় আসবে যখন পি আর পদ্ধতির জন্য এই দলটাকে কান্নাকাটি করতে হবে।
তবে আপাতত এইসব বাদ দিয়ে বিএনপি উচিত বেশি করে ভিটামিন কমপ্লেন খেয়ে ট্রাক ঠেলার মহড়া দেওয়ার। নির্বাচনের পর দেখা যাবে পাঁচ বছর ধরে আবার ট্রাক সামলাতে এরা ব্যস্ত থাকবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিএনপি প্রসাষনে পুর্ন কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করায় নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে খুবই কফিডেন্ট। কিন্তু উন্মুক্ত সোস্যালমিডিয়ার যুগে প্রসাষনের সহায়তায় নির্বাচনে কারচুপি করাটা অসম্ভব। আওয়ামিলীগের তিন তিনটা বিতর্কিত নির্বাচন দেখার পরেও বিএনপির হুশ হচ্ছে না।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জামাতের কাফের শাখার আমির জনাব পিনাকীর বক্তব্য থেকে বুঝেছি পিআর জামাত ছাড়া অন্য কারো জন্যি মংগল জনক নয়।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: জামাতের অবস্থান এখন যে অবস্থায় , তারা কলাগাছ দাড় করালেও জিতবে বলে মনে হচ্ছে। ডাকসু নির্বাচনে সাদিক কাইউম জিতবে বলে ধারনা করা হলেও পুরো প্যানে্লের সবাই জিতবে সেটা শিবিরও আশা করে নাই। জাকসুতেতো আরো না। এরপরেও যদি বলেন যে , পি আর কেবল জামাতের জন্য মঙ্গলজনক তাহলে আর কিছু বলার নাই। পি আর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বরং জামাত একক দল হিসাবে ক্ষমতায় যেতে পারবে না।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: পিআর সিস্টেমে নির্বাচন হলে শুধু মাত্র জামাত উপকার পাবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আগে পি আর সিস্টেম বোঝার চেষ্টা করুন

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: পি আর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপি জীবনেও ক্ষমতায় আসতে পারবেনা। কোন নির্বাচনেই বিএনপি এককভাবে ৪০% এর বেশি ভোট পায়নি, কিন্তু প্রত্যেক নির্বাচনেই অনেকগুলো আসন বাগিয়ে নিয়েছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: পি আর পদ্ধতিতে কোন একক দলের ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা নাই। এটা অনেকটাই জাতীয় সরকারের রুপ ধারন করবে যেটা বাংলাদেশের জন্য খুবই জরুরী। বছরের পর বছর একটা দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন জিতে ক্ষমতায় যায় বলেই ফ্যসিস্ট হবার সুযোগ পায়।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২

বিজন রয় বলেছেন: সহজ হিসাব, পি আর। কি মজা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: মৌলবাদের উত্থান ঠেকানোর জন্যই পি আর পদ্ধতির নির্বাচন প্রয়োজন । আমাদের দেশে বিজেপি মার্কা দলের উত্থান একেবারেই কাম্য নয়।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: কেন বিএনপির পক্ষে PR (Proportional Representation) পদ্ধতি মানা উচিত নয়। কারণঃ

(১) বিএনপি জনভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে সক্ষমঃ
বিএনপি একটি দেশব্যাপী জনপ্রিয় দল। সরাসরি আসনভিত্তিক নির্বাচনে (FPTP) বিএনপির পক্ষে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের সুযোগ বেশি। কিন্তু PR পদ্ধতিতে ভোটের ভাগ ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গিয়ে বিএনপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা অনেকটাই কমে যাবে।

(২) ছোট ছোট দলগুলোর অযাচিত প্রভাব বাড়বেঃ
PR পদ্ধতিতে তুলনামূলকভাবে দুর্বল দলও কিছু আসন পেয়ে যায়। এতে বড় দলগুলোকে সরকার গঠনের জন্য ছোট দলের সাথে আপস করতে হয়। এতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং স্থিতিশীল সরকার গঠন কঠিন হয়। বিএনপির মতো বড় দলের জন্য এটি অযাচিত বাধা।

(৩) দলীয় শৃঙ্খলা ও দায়বদ্ধতা কমে যায়ঃ
PR পদ্ধতিতে সাংসদরা সরাসরি জনগণের আসনভিত্তিক ম্যান্ডেট পান না, বরং তালিকা থেকে আসেন। এতে দলীয় নেতাদের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়ে, কিন্তু সরাসরি জনগণের সাথে সম্পর্ক দুর্বল হয়। বিএনপি সবসময় জনগণের ভোট ও আন্দোলনের রাজনীতির ওপর নির্ভর করেছে—তাই এই পদ্ধতি তাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির সাথে যায় না।

(৪) রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জটিলতা বাড়বেঃ
বাংলাদেশের মতো বিভাজিত রাজনৈতিক সংস্কৃতির দেশে PR পদ্ধতি কার্যকর হলে সংসদে খণ্ড খণ্ড দল সৃষ্টি হবে। সরকার গঠন জটিল হবে, স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। বিএনপির দীর্ঘদিনের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক সরকার—PR পদ্ধতি সে লক্ষ্যকে দুর্বল করবে।

তাই বলা যায়, বিএনপির জন্য সবচেয়ে যৌক্তিক ও লাভজনক পথ হলো আসনভিত্তিক সরাসরি ভোটের ব্যবস্থা (FPTP) বজায় রাখা। PR পদ্ধতি ছোট দলগুলোর জন্য উপকারী হলেও বিএনপির মতো একটি জনগণভিত্তিক বড় দলের জন্য ক্ষতিকর।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: বর্তমান সময়ের বিএনপি ৯০র গনআন্দোলন পরবর্তী আপোসহীন নেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি নয়। এই বিএনপির জনসমর্থন এখন তলানীতে। পি আর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সব দলের সমন্বয়ে একটা শক্তিশালী সরকার গঠিত হবে। সংসদ একটা কার্যকর সংসদে পরিনত হবে। অন্তবর্তী সরকারের যেসব সীমাবদ্ধতা আছে , নির্বাচিত সরকার সেই সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। আমাদের কোনভাবেই ভুলে যাবার সুযোগ নাই যে , কয়েক হাজার তরুন রক্ত দিয়ে স্বৈরাচার তাড়িয়েছে , এই দেশের প্রচলিত সব অনিয়ম, বৈষম্য ভেঙ্গে চুরে বৈষম্যহীন এক রাস্ট্র গড়ার লক্ষে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.