![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।
পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু একটা প্রাণী মরে না।
প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের বিষের প্রতিষেধক anti venom
কোনএকটি সাপ, ধরেন কিং কোবরা’র anti venom তৈরি করতে হলে যা করা লাগে তা হল, ওই সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়। একগাঁদি পরিমাণ ঢুকালেও সমস্যা নেই। ঘোড়ার কিছু হবে না। কিছু হবে না বলতে, ঘোড়া মরবে না।
ঘোড়া তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom তৈরি হয়ে গেছে।
এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়। সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স থেকে অ্যান্টি ভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে পাঠানো হয়।
মানুষ’কে সাপে কামড়া’লে ডাইরেক্ট ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়।
খোদ ইন্ডিয়াতে গাদা গাদা অ্যান্টি ভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল। ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড় খেয়ে মানুষের আর বাঁচা লাগত না। এক ছোবলে ডাইরেক্ট উপরে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩০
ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল লাগলো কিন্তু দুইবার কেন ??
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: আসলেই দুইবার হয়ে গিয়েছিলো, ধন্যবাদ ব্যাপারটা ধরিয়ে দেয়ার জন্যে।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৯
হোসেন মনসুর বলেছেন: খুবই ভাল একটা তথ্য। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দারুণ একটা তথ্য জানলাম।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯
জুপিটার মুহাইমিন বলেছেন: সাপ বাবাজি তোর পায়ে ধরি আমারে একটা কামড় দিয়া দ্যাখ কে মরে!
আই না তুই?
একটা মজার তথ্য জানতে পারলাম। ধন্যবাদ ইমরান ভাই
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল তথ্য, জেনে ভাল লাগল।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: শুধু সাপের বিষ না , বিষাক্ত পোকামাকড় কিংবা মাকড়শার ভেনম ও একইভাবে অ্যান্টিভেনমে রুপান্তরিত করা হয় , আর শুধু ঘোড়া না , অনেক ক্ষেত্রে ভেরা , খরগোশ অথবা ছাগলও ব্যাবহৃত হয় ।
ভালো থাকবেন
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং তথ্য। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। এবং মূল লেখাটি যেখান থেকে প্রকাশিত হয়েছে এবং যিনি প্রথম লিখেছেন বা সাজিয়েছেন, দয়া করে আপনার পোষ্টে তা উল্লেখ্য করে দিন।
৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা, পৃথিবীর প্রাণীকুল কতভাবেই না মানুষের উপকার করে যাচ্ছে নিরবে নি:শব্দে!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২০
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: নাইস পোস্ট!!
মজার ইনফো জানানোর জন্যে থয়াংস!!