![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।
আমাদের জীবনে বেঁচে থাকার জন্য কত কিছুই না খাদ্য তালিকায় রাখি। সঠিকভাবে জেনে নিয়ে কেউ কি কখনো খাদ্য তালিকা তৈরি করি? ইা তা কখনোই করি না। খাদ্যাভাসে বাড়বে পুরুষের শক্তি। প্রযুক্তির বিকাশে মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়ে এলেও কমে যাচ্ছে মানুষের শক্তি ক্ষমতা। ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক পণ্য। যা থেকে বিচ্ছুরিত নানা রকম র্যাডিয়েশন, কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার ফলে কমে যাচ্ছে পুরুষের শক্তি এবং শুক্রাণু উৎপাদন ক্ষমতা। কমে যাচ্ছে শুক্রানুর মানও।
তাই একটি সন্তানের আশায় অনেক দম্পতিকেই বছরের পর বছর ডাক্তারের কাছে দৌড়াতে দেখা যায়। অথচ দৈনিক খাবার তালিকায় কিছু খাবারের সংযোজনই পারে পুরুষদের শুক্রাণুর পরিমাণ এবং গুণগত শক্তির মান বাড়াতে। ইতালির তুরিন শহরের এক হাসপাতালে জরিপ চালিয়ে প্রমাণিত হয়েছে দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদামে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার উন্নতি সাধন করবে বহুলাংশে। শুধু কাঠবাদামই নয়, যে কোন ধরনের বাদামই শুক্রাণুর গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে বলে ওই জরিপে উঠে এসেছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের দুটি দলে ভাগ করা হয়। এরপর একদলের দৈনিক খাদ্য তালিকায় সাতটি বাদাম যুক্ত করা হয় এবং অপর দলকে বেশি করে সামুদ্রিক মাছ এবং শস্য জাতীয় খাদ্য দেয়া হয়। দ্বিতীয় দলের খাদ্য তালিকা থেকে প্রক্রিয়াকরণ মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বাদ দেয়া হয়। তবে প্রথম দলের স্বাভাবিক খাদ্য তালিকা বলবৎ থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরে দেখা যায়, উভয় দলেরই প্রজনন ক্ষমতা বেড়েছে এবং শারীরিক প্রদাহ কমেছে।
এ ছাড়াও টমেটোর রয়েছে এ ব্যাপারে কার্যকরী ভূমিকা। গাড় লাল রঙের টমেটো পুরুষের দেহে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়ায়। টমেটো খেলে পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ে বলে সম্প্রতি ব্রিটেনের ইনফার্টিলিটি নেটওয়ার্কের করা এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়। গবেষণাটি ব্রিটেনের প্রতি ছয়জনের একজন নিঃসন্তান দম্পতির মনে নতুন করে আশা জাগিয়েছে। আশা করা হচ্ছে এতে করে তাদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়বে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪২
ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
কালো গুপ্তচর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। অশেষ ধন্যবাদ।