![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগটা এনালগ দিনাজপুরের সম্পূর্ণ বিপরীত। দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, উন্নয়ন, দৈনিন্দন সমস্যা ইত্যাদি নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হবে। থাকবে সফলতার পাশাপাশি ব্যর্থতারও গল্প। বিশেষ করে অবহেলিত দিনাজপুরের পিছিয়ে পড়া মানুষগুলির পাশাপাশি এগিয়ে যাওয়ারও গল্প শোনানো হবে। সত্যিকার অর্থে এটাই হবে ডিজিটাল দিনাজপুরের প্রথম সোপান। যদি কারও কোন তথ্য দেওয়ার থাকে তাহলে ই-মেইলে digitaldinajpur@gmail-এ যোগাযোগ করতে পারেন।
বন্দুকের ইতিহাস
ডিজিটাল দিনাজপুর : বন্দুক এমন এক অস্ত্র যার ব্যারেল নামক নল থেকে বুলেট বা গুলি ছোঁড়া হয়। যদিও চীন প্রায় এক হাজার বছর আগে কামানের বারুদ আবিষ্কার করে; কিন্তু প্রথম বন্দুক নির্মিত হয় চতুর্দশ শতাব্দীতে ইউরোপে। প্রথম বন্দুকগুলো ছিল ভারী কামান। যার একটি ব্যারেল ছিল একদিক খোলা এবং অপরদিক বন্ধ। এগুলো একটি কাঠের কাঠামোর ওপর স্থাপন করা হতো। কামান চালক কিছু বারুদ ব্যারেলের খোলা দিকে স্থাপন করত। যার নাম ছিল মাজল বা কামানের মুখ। তারপর সে এই বারুদ কামানের বন্ধ দিকে ঠেলে দেয়, যার নাম ব্রিচ। এরপর সে বারুদের সঙ্গে একটি কামানের গোলা ঢুকিয়ে দেয়। ব্রিচের মধ্যে একটি গর্তের ভিতর জ্বলন্ত পলিতা দিয়ে আগুনের শিখা জ্বালিয়ে কামান হামলা করা হতো। ষোড়শ শতাব্দীতে পিস্তল এবং অন্যান্য ধরনের বন্দুকের প্রচলন শুরু হয়। কিন্তু সবগুলোতেই নলের মাজল দিয়ে গুলি ভরতে হতো। ঊনবিংশ শতাব্দীতে অন্য ধরনের বন্দুক আবিষ্কৃত হয়। এই বন্দুকের গুলি সামনের দিক দিয়ে না ঢুকিয়ে পিছন দিয়ে ঢুকান হয় এবং ধাতুর গোলার পরিবর্তে কার্তুজ ব্যবহার করা হয়। বন্দুকের পিছন দিকে এই কার্তুজ ভর্তি করা হয়। এই কার্তুজের পিছন দিকে এই কার্টিজ ভর্তি করা হয়। এই কার্টিজের ভিতর একটি বুলেট এবং কিছু বারুদ থাকত। ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হলো রাইফেল। এতে ব্যারেলের ভিতর মোচাকার খাঁজ থাকে। এর ফলে বুলেটটি ঘূর্ণায়মান অবস্থায় বেরিয়ে আসে এবং অনেক দূর পর্যন্ত সরলভাবে ছুটে যেতে পারে। ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে মার্কিন আবিষ্কারক স্যাথুয়েল কল্ট একটি পিস্তল আবিষ্কার করেন, যা ঘূর্ণায়মান বুলেট ছুড়তে পারে। তিনি এর নাম দেন রিভলবার। এর একটি চেম্বার বা ঘরে পাঁচ বা ছয়টি কার্তুজ থাকে। কল্ট যে ধরনের রিভলবার আবিষ্কার করেন তা আধুনিক রিভলবারের মতোই। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রাইফেল বেশি ব্যবহৃত হলেও শেষের দিকে মেশিনগান আবিষ্কৃত হয়। এগুলো স্বয়ংক্রিয় হালকা বন্দুক এবং যতক্ষণ পর্যন্ত ট্রিগার চেপে রাখা হয় ততক্ষণ পর্যন্ত বুলেট ছুঁড়তে থাকে। তারপর ফিল্ড গান নামক ভারী বন্দুক আবিষ্কৃত হয়। আধুনিক ফিল্ড গানের ওজন প্রায় ৪ টন। এই গুলিতে ব্যবহৃত সেলগুলোর ওজন প্রায় ৪০ কিলোগ্রাম এবং এর আক্রমণ স্থলের দূরত্ব প্রায় ১০ মাইল। এর ব্যারেলগুলো সর্বাপেক্ষা উচ্চ গুণসম্পন্ন স্টিল দিয়ে নির্মিত এবং এটি খুবই ব্যয়বহুল।
সূত্র : শামীম রহমান রিজভী,বাংলাদেশ প্রতিদিন।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১২
ডিজিটাল দিনাজপুর বলেছেন: কি আর করমু মামু..............আর কেউ না দেউক তুমি তো দিছ। কিন্তু কি দিছ হেইডা তুমিও জাননা...........হা...হা...হা...হা
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৭
জাহাঙ্গীর কবীর বলেছেন: লেখাটা খুবই দারুণ হয়েছে।আমি প্রায়ই অন্ত্রের ওয়ালপেপার নেটে খুজি আর অস্ত্র,মিলিটারি এবং বিভিন্ন রাজত্ব সর্ম্পকিত বিষয় পড়তে ভালো লাগে।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৪৯
জাহাঙ্গীর কবীর বলেছেন: অস্ত্র সম্পর্কিত আরো অনেক পোষ্ট করার অনুরোধ করলাম।যদি বর্ম বা armour এর ইতিহাঁস ও প্রকারভেদ সম্পর্কিত কোন পোষ্ট দিতেন খুবই ভালো হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: এমুন মারাত্বক এককান পোষ্টাইলেন, আর কুনু কেউ.............................ই এক্খান মাইনাস ও দিলনা হায় হায় :> :>