![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে সেনাবাহিনী সব সময়েই জাতির উন্নতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরন্তর। আমাদের দেশেরতো আরোও বেশী। সেনাবাহিনী ছাড়া আমরা গত দশকগুলো কিভাবে চলতাম? দুর্দিনে বারবার হাল ধরে পথ দেখিয়ে গেছেন ওনারা। ঘুষখোর বুয়েট পাশ ইন্জিনিয়ারকে থাপরিয়ে সোজা করা অথবা ইউনির বেয়দপ সিনিয়র ছাত্রকে থাপরিয়ে লাইনে আনা আমাদের সুযোগ্য সেপাইরাই করেছেন। বিশ্বের অন্যান্য দেশে শান্তি রক্ষী বাহিনীতে কাজ করে সুনামের সাথে দেশে লাখ লাখ ডলার ফরেন রেমিটেন্সও পাঠাচ্ছেন। সবজায়গাতেই ওনারা দেশের জন্য জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করছেন, কি দেশের ভিতর কি দেশের বাইরে। তারপরও কিছু দুর্মোখ্য এই দেশদরদী নেতৃত্বের পেছনে লেগে আছে।দেশবিরোধীরা ওনাদের সবকাজেই খুঁত খোজার চেস্টা করে, বিদেশের মিশনে যাওয়ার জন্য নাকি ব্যস্ত থাকেন ওনারা, মিশন থেকে ফিরেই গাড়ি বাড়ি সুন্দরী নারী হাকিয়ে দেন বলে বদনাম করে, মিথ্যুকরা বলে বিদেশের মিশন বন্ধ হয়ে যাওয়ার হুমকিতেই নাকি মইন ভাই ১/১১ ঘটিয়েছেন। ওনারা দুই টাকায় খাটি গরুর দুধ খান কেন সেটা নিয়েও কত কুৎসিত প্রশ্ণ করে কেউ কেউ। জ্ঞান পাপীরাতো আরাক কাঠি সরেস তারা প্রশ্ন তোলেন আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতন ভাতা পাওয়া মানুষগুলো কেন বন্দুকটা বারবার আমাদের দিকেই তাক করে।
যাকগে দুর্মুখদের আরাকটি সন্দেহ জনক প্রচেস্টার উৎস্য হচ্ছে আজকের প্রথম আলোর একটি খবর
এই খানে বেয়াদপ প্রতিবেদক লিংক করে লিখেছেন বর্তমান সুযোগ্য সেনাপ্রধানের সুযোগ্য সন্তানের বিয়ে ১৭জুন তাই ওনার শাষনকাল ১০ দিন বাড়িয়ে ২৫ জুন করা হয়েছে।
বর্তমান সেনাপ্রধানের চাকরির মেয়াদ ছিল ১৫ জুন পর্যন্ত। ১০ দিন বাড়ানোর কারণে এখন ২৫ জুন তিনি অবসরে যাবেন।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, বর্তমান সেনাপ্রধানের ছেলে ক্যাপ্টেন রুহুল বাসেত আল শরিফের বিয়ে ১৭ জুন। এ কারণে বর্তমান সেনাপ্রধানের মেয়াদ আরও ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে। এভাবে সেনাপ্রধানের মেয়াদ ১০ দিন বাড়ানোর ঘটনা নজিরবিহীন। অবশ্য আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে জনস্বার্থে তাঁর চাকরির মেয়াদ ১০ দিন বাড়ানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
-- আমরা এই খবরের তীব্র নিন্ডা জানাই।
দুস্টু সাংবাদিক আরও লিখেছেন
২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর পুরস্কার হিসেবে জেনারেল মইনের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো নিয়ে নানামুখী জল্পনা-কল্পনা ছিল
-- আমরা এই ধরনের ন্যাক্কারজনক খবরেরও নিন্দা জানাই।
আইএসপিআর পরিস্কার বলে দিয়েছে জনস্বার্থে ওনার চাকরীর মেয়াদ ১০দিন বাড়ছে। কাজেই আমরাও মনে করি আমাদের মানে জনগনের স্বার্থেই মেয়াদ বাড়ছে ওনার। কোন স্বার্থ সেটা বুঝতে মেধা দরকার, সেটা সবার নাই, তাই এই ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে।
০৮ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
দখিনা সমীরণ বলেছেন:
হে হে বুয়েটে চান্স পাই নাই, তাই।
১/১১ এর পর নগর ভবনে এইরকম কিছু ঘটনার কথা শুনেছিলাম যেখানে একজন সেপাই ইন্জিনিয়ারদের জবাবদিহিতা নিচ্ছে......সেকথাগুলো মনে করে লেখা।
২| ০৮ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৪১
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: ইন্টারমিডিয়েট পাস করা কিছু ডান-বাম শেখা হারামজাদাদের কাছ থেকে জাতির জন্য কল্যানকর কি আশা করা যায়????
০৮ ই জুন, ২০১২ দুপুর ২:০২
দখিনা সমীরণ বলেছেন:
হাহ। মিয়াভাই যখন বেয়নটের খুচা খাইবেন তখন যদি কন যে ঐ বেয়নট আপনার দেয়া ট্যাক্সের টাকা থেকেই কেনা... কেউ শুনব?
কাজেই সামলে ব্রাদার।
৩| ০৮ ই জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫৭
মোমের মানুষ বলেছেন: এটাকে বলে হলুদ সাংবাদিকতা।এরা দেশের কখনো ভাল চায় না, ভাল চায় না বলেই দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে বারবার প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। এদের জবাব কলমে ন্য় দিতে হবে রাজপথে
০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১
দখিনা সমীরণ বলেছেন:
সত্যিই কইছেন জটিল থুক্কু হলুদ সাংবাদিকতা। রাজপথেই এদের জবাব দিতে হইবেন... ট্যাংক লইয়া।
৪| ০৮ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: ইন্টারমিডিয়েট পাস করা কিছু ডান-বাম শেখা হারামজাদাদের কাছ থেকে জাতির জন্য কল্যানকর কি আশা করা যায়????
আপনি ছাড়া সবাই ভালা, বুঝতে পারছেন? জানতে মুঞ্চায় আপনি কি বি এস সি পাস করেছেন আদৌ? যদি পাস না করে থাকেন তাইলে কি আপনি হারামজাদা? আর যদি পাস করে থাকেন তাইলে পাস করার আগে আপনি যে হারামজাদা ছিলেন( আপনার নিজের ভাষ্যমতে), এখন ও কি সেইরাম ই আছেন না মহা হারামজাদা হইছেন? আরও জানতে মুঞ্চায় আপনার দাদা কি বি এস সি পাস করছিল? আমার দাদা করে নাই, কিন্তু আমি ভাবি না শুধু ইন্টার পাস মানুষরা হারামজাদা।
০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
দখিনা সমীরণ বলেছেন:
কি কইলেন ভাই মাথাডা ঘুরতাছে...
আরে ইন্টার পাশ করার পর যে আরও ডিগ্রী লন আপনারা এইডা অনেক বেকুবই জানেনা....
অনেকে জ্ঞানপাপী আবার এইডা জাইনা কয় বাকি পড়ালেখা তো করেন আমগো ট্যাক্সের টাকায়...বোঝেন অখন......
ভাই খেইপেন না..পোলাপান মাফ কইরা দ্যান। আপনারা না চালাইলে দেশ চালাইব কেডা কন?
৫| ০৮ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৫:২৯
রুমি আলম বলেছেন: জানতে মুঞ্চায়, মিশনগুলো থেকে সেনারা যে টাকা কামাই করে সেগুলো দেশের কিভাবে কাজে লাগে? জনগনের টাকায় যারা ট্রেনিং নিয়ে মিশনে গিয়ে মোটা বেতন পান সেখান থেকে কতভাগ সরকারী রাজকোষে জমা হয়?
আমি অজ্ঞ, কম বুঝি তাই কত প্রশ্ন আর কত যে জানতে মুঞ্চায়। আহা! যদি দিতেন।
০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
দখিনা সমীরণ বলেছেন:
ভাল পয়েন্ট , মিশনের রেমিটেন্সের গুরত্ব অনেক , আচ্ছা এইটা বিবেচনা কইরাই কি তাইলে ১০দিন মেয়াদ বাড়াইল?
৬| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: ভাই রুমি আলম, বাইরে কর্মরত একজন শ্রমিকের পাঠানো টাকা যেভাবে কাজে লাগে ওনাদের টা ও ওইভাবেই দেশের কাজে লাগে। আপনার কি মনে হয় তারা সরাসরি ডলার দিয়ে কেনাকাটা করে? এই বুদ্ধি নিয়া ব্লগিং করেন? রেমিট্যান্সের নাম শুনছেন জীবনে?
একজন লোক পুরো এক বছর দেশের বাইরে থাকে, জীবনের ঝুঁকির কথা বাদ ই দিলাম, ইউএন তো আর বসাইয়া খাওয়ায় না, বিনিময়ে সাকুল্যে পায় ৩৫০০০ ডলার এর মত। নিজেরা রান্না করে খায় খরচ বাঁচানোর জন্য। সেই টাকা ইউএন দেয় সরকার কে। এই পুরো ডলার দেশের আয়, বৈদেশিক মুদ্রা হিসেবে। এই টাকা আপনার কাছে মোটা অংকের মনে হয়?
জনগনের টাকায় শুধু সেনাবাহিনী ট্রেনিং করে? আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, ১২ টাকা মাসিক বেতনে আমি পদার্থ বিজ্ঞান পড়েছি। তাই আমার লজ্জা হয় এই কথা বলতে যে শুধু সেনাবাহিনী জনগনের টাকায় ট্রেনিং করে। আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা একটু বলবেন? প্রাইভেট এ পড়েন/পড়েছেন? নাকি ইন্টার পাস করেন নি এখনো?
আহা, আমার প্রশ্নের জবাব যদি দিতেন?
৭| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: ক্লান্ত জীবন কে বলছি আমার দাদা দেশের সব্বোর্চ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল এল এম করেছেন, ইংরেজীতে মাস্টার্স করেছেন। আমিও হয়তবা করব। জনগনের টাকায় সুযোগ পেলে আমিও ওরকম বিএসসি কয়েকটা করতে পারতাম। আপনি গুলায়ে ফেলেছেন। আমি বলেছি ইন্টারমিডিয়েট পাস ডান-বাম শেখা হারামজাদা। ইন্টারমিডিয়েট পাস হারামজাদা বলি নাই। তাছাড়া ডিগ্রির সাথে হারামজাদামির সম্পর্ক নাই। ওদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বুঝাতে এইটা ব্যবহার করা হয়েছে। ইন্টারমিডিয়েট পযর্ন্ত ওরা পাবলিক সিস্টেমে পড়ালেখা করে। সুতরাং ওটাই ওদের শিক্ষাগত যোগ্যতা। আর আপনারও জানা আছে যে ইন্টারমিডিয়েট পযর্ন্ত একটা ছেলে কতটুকু ম্যাচিওর হয়। তারপর ওদের দুনিয়া থেকে আলাদা করে ট্রেনিং দেওয়ানো হয়। নৈতিকতা শেখানোর বালাই নেই। কাজেই সব এক একটা স্যাডিস্ট, মাথামোটা জানোয়ারই হয়। আমার কয়েকটা বন্ধুই আছে এরকম। আমার মনে হইতেছে আপনার পরিবারে কেউ ইন্টারমিডিয়েট পাস দেশের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক আছে। তাই খেপতেছেন।
৮| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত পথিক@অন্য যারা বিদেশে শ্রমিক হিসেবে যায়, তারা অনেক টাকা খরচ করেই যায়। এটা নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়। সরকারী হিসেবের খাতায় সেখান থেকেই টাকা জমা হওয়া শুরু হয়। তারপরেও যত টাকা কামাই করে সকল টাকা থেকেই সরকারের নিরধারিত হিসেব অনুযায়ী টাকা কেটে রাখা হয়। এটাও নিশ্চয়ই আপনি জানেন। অথচ এই শ্রমিকদের পিছনে রাস্ট্রের ন্যুনতম ব্যয় করতে হয়না।
মিশন থেকে সেনা সদস্যদের কামানো টাকা থেকে সরকার এক পয়সাও ভ্যাট, ট্যাক্স বা অন্যকোনো খাতে রাজকোষে জমা রাখেনা বলেই জানি। পাশের দেশ ভারতে মিশন থেকে কামানো টাকার সম্ভবত ৪০% রাজকোষে জমা নেওয়া হয়। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, ভারত শুধু মিশনেই সেনাসদস্য পাঠায় না, তারা বেশ কয়েকটি দেশের সকল নিরাপত্তার লিজ নিয়েও কাজ করছে। ভারত সরকার সেনাবাহিনীর পিছনে যে টাকা ব্যয় করে সেটার বিনিময়ে তাদেরকে পরিশ্রম করার সুযোগ দিয়ে টাকা কামিয়ে রাজকোষেও জমা করে। মোদ্দাকথা, তারা সেনাবাহিনীকে একটি সুশ্রিংখল ও বিনিয়োগের মাধ্যমে উতপাদনকারী প্রতিস্টান হিসেবে কাজে লাগাচ্ছে।
পারথক্যটা নিশ্চয়ই বুঝেছেন? আপনি কোথায় পড়েছেন সেটা এখানে অপ্রাসঙ্গিক। আমারতো মনে হয়, আপনি ইচ্ছেকরেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে হেয় করার জন্যই গায়েপড়ে আপনার একাডেমিক শিক্ষায়তনের কথা উল্লেখ করছেন।
সে যাইহোক, আপনার মতো সকলেই যদি বুঝতো, যে জনগনের টাকায় পড়ে বা ট্রেনিং নিয়ে বা বেতন নিয়ে জনগনের জন্য কিছু করা দরকার। তাহলে নিশ্চয়ই আমাদের আরো দ্রুত উন্নতি হতো এবং হবে। ইনশাল্লাহ।
এরপরেও যদি আপনি বেহুদা কথা বলে খোড়া যুক্তি দেখাতে চান, সেটা নিতান্তই সময় নস্ট। ভালো থাকবেন।
৯| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
রুমি আলম বলেছেন: দুখিত। ভুলক্রমে ক্লান্ত জীবনের স্থলে ক্লান্ত পথিক লিখে ফেলেছি। সেজন্য ক্ষমা প্রারথী।
১০| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @আমি ছাড়া ভালা কেডা , যদি ঢাবি কে দেশের সর্বচ্চ বিদ্যাপীঠ ধরেন, তাহলে আমিও সেই সর্বচ্চ স্থানে পদার্থ বিদ্যা শিখেছি। কার টাকায়? আমি বেতন সর্বচ্চ দিয়েছি ১২ টাকা। তাই আমার লজ্জা হয় এই কথা বলতে যে শুধু সেনাবাহিনী জনগনের টাকায় ট্রেনিং করে। আপনিও করবেন, আলহামদুল্লিলাহ। কিন্তু কার টাকায় করবেন? আমার মত জনগনের টাকাতেই। খেয়াল করবেন কথাটা।
আমার পরিবারে না, আমার দেশে আপনার ভাষায় তথাকথিত ইন্টারমিডিয়েট পাস দেশের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক আছে। সেনাবাহিনী মঙ্গল গ্রহ থেকে উড়ে আসেনি। তারা আমাদের ই ভাই, আমাদের ই বাবা, আমাদের ই বন্ধু। এইদেশে কি বাকি সবাই ১০০% ভালো?
খারাপ ডাক্তার নেই? যেকোন সরকারি হাস্পাতালে যান।
খারাপ শিক্ষক নাই? পরিমল কে ভুলে গেলেন?
খারাপ ইঞ্জিনিয়ার নেই?
খারাপ আইনজীবী নেই? আমি নিজে ভুক্তভোগী
তাহলে আপনি কি সবাইকে গনহারে হারামজাদা বলবেন?
তাই খেপি। প্লিয মাইন্ড কইরেন না।
পেশাদার সৈনিক কে যুদ্ধবিদ্যা শিখতে হবে। সে তো পদার্থবিদ্যা বা ইংরেজি বা ল পড়বে না। আমি জানি ঢাবি তে পদার্থবিদ্যা পড়ার সময় আমাকে কোন ভাবেই নৈতিকতা শেখান হয় নি। জানি না ইংরেজি বা ল তে এইরকম কিছু শেখান হয় কিনা। ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা যদি প্রচলিত ধারার বাইরে না হয় তাহলে যুদ্ধবিদ্যা কেন হবে?
কাউকে আঘাত দিয়ে থাকলে দুঃখিত, কিন্তু দেশে দেড়লাখ সৈনিক আছেন। তাদের সবাইকে আপনি গনহারে হারামজাদা বলতে পারেন কি না সেটা আপনার বিবেচনার উপরে ছেড়ে দিলাম। একটু চিন্তা করে দেখুন, তারা আমাদের দেশের ই নাগরিক। আর সেনাবাহিনী তো শুধু আমাদের দেশে আছে এমন নয়। প্রয়োজন আছে বলেই সেনাবাহিনী আছে।
১১| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ রুমি আলম,
মিশন থেকে সেনা সদস্যদের কামানো টাকা থেকে সরকার এক পয়সাও ভ্যাট, ট্যাক্স বা অন্যকোনো খাতে রাজকোষে জমা রাখেনা বলেই জানি।
ভুল জানেন ভাই। আমি নিশ্চিত জানি যে ট্যাক্স রাখা হয়। তাদের নিয়মিত বেতন থেকেও অন্য সকল সরকারি চাকুরের সমান হারে ট্যাক্স কাটা হয়।
আপনি একটা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কে হেয় করেছেন। আমি তা করি নি। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনগনের টাকায় পড়েছি, এই কথা বললে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে কিভাবে হেয় করা হয় একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
১২| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি আলম বলেছেন
সে যাইহোক, আপনার মতো সকলেই যদি বুঝতো, যে জনগনের টাকায় পড়ে বা ট্রেনিং নিয়ে বা বেতন নিয়ে জনগনের জন্য কিছু করা দরকার। তাহলে নিশ্চয়ই আমাদের আরো দ্রুত উন্নতি হতো এবং হবে। ইনশাল্লাহ।
এরপরেও যদি আপনি বেহুদা কথা বলে খোড়া যুক্তি দেখাতে চান, সেটা নিতান্তই সময় নস্ট। ভালো থাকবেন।
সহমত। আমার মত আপনি ই নাহয় বুঝে নেন যে শুধু সেনাবাহিনী না, সবাই ই জনগনের টাকায় ট্রেনিং নেয়/ পড়াশোনা করে। কাজেই সবার ই উচিত দেশের জন্য কাজ করা। আপনি ই বা বাদ পরবেন কেন?
১৩| ০৮ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি আলম বলেছেন
সে যাইহোক, আপনার মতো সকলেই যদি বুঝতো, যে জনগনের টাকায় পড়ে বা ট্রেনিং নিয়ে বা বেতন নিয়ে জনগনের জন্য কিছু করা দরকার। তাহলে নিশ্চয়ই আমাদের আরো দ্রুত উন্নতি হতো এবং হবে। ইনশাল্লাহ।
এরপরেও যদি আপনি বেহুদা কথা বলে খোড়া যুক্তি দেখাতে চান, সেটা নিতান্তই সময় নস্ট। ভালো থাকবেন।
সহমত। আমার মত আপনি ই নাহয় বুঝে নেন যে শুধু সেনাবাহিনী না, সবাই ই জনগনের টাকায় ট্রেনিং নেয়/ পড়াশোনা করে। কাজেই সবার ই উচিত দেশের জন্য কাজ করা। আপনি ই বা বাদ পরবেন কেন?
১৪| ০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:২৭
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: ক্লান্ত জীবন, যুক্তিসংগত কখা বলার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু আপনার বোঝায় কিছু ভূল আছে। দেড়লাখ ইন্টারমিডিয়েট পাস সৈনিক এইদেশে নাই। সৈনিকরা সবাই কম-বেশি এস এস সি পাশ। এবং সেনাবাহিনীতে এরাই সবচেয়ে ভদ্র। অভদ্র হইল ইন্টারমিডিয়েট পাশ করা কয়েকশত অফিসার। নৈতিকরা শেখার দরকার অবশ্যই আছে নইলে সবাই মইনের মতোই হবে। আমার এক দুলাভাই আর্মির ক্যাপ্টেন। কত বেতন পায়???? খুব বেশি হলে ২৫০০০-৩০০০০। সে বিশ লাখ টাকা দামের গাড়ি কোথেকে কেনে???? আমি নিজেও এস এসসি পর্যন্ত মিলিটারি সায়েন্স এন্ড কলেজিয়েট স্কুলে পড়েছি। কি যে শেখানো হয় আমিও কিছুটা জানি। হাইকোর্টের একজন বিচারপতি ব্যারিস্টারি পড়ে দেশের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক এবং আর্মির ইন্টারমিডিয়েট পাশ করা ক্যাপ্টেন ও দেশের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক। এরা আবার ১/১১ সময় বিচারপতি দেরও ঝেড়েছেন। রাগটা এমনি আসেনা।
১৫| ০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:৪২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেনঃ
নৈতিকতা শেখানোর বালাই নেই। কাজেই সব এক একটা স্যাডিস্ট, মাথামোটা জানোয়ারই হয়। আমার কয়েকটা বন্ধুই আছে এরকম।
আমার এক দুলাভাই আর্মির ক্যাপ্টেন।
তাই বলুন, আপনার দুলাভাই কে দেখে পুরো আর্মি কে বিচার করে ফেলেছেন?
ও ও, আপনার তো কিছু বন্ধু ও আছে মাথামোটা, স্যাডিস্ট। আমার জানতে ইচ্ছা করে আপনার বন্ধু, দুলাভাই যদি এমন হয় তবে আপনি লোকটা কেমন?
আপনার জন্য সহমর্মিতা রইল। অযথা আর এখানে কিছু বলার দেখি না।
১৬| ০৯ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:২৮
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: হা হা হা আমিও বুঝলাম আপনি ১/১১ এর সুবিধা ভোগী দালাল। তবে আপনার বস মইন, বারি, মাসুদ রা কেউ ভালো নেই।
আর্মিরা রা আমাদের সিভিলিয়ানদের গালি দেয় “ব্লাডি সিভিলিয়ান”
আর আমি ওদের গালি দেই “ব্লাডি সারভেন্ট”
কেন জানেন????
ওরা তো আমাদের টাকায় খেয়ে পরে বেচে থাকে।
আর স্যাডিস্ট বন্ধু বান্ধব থাকাই স্বাভাবিক। কারন আমিও মিলিটারি সায়েন্স স্কুল এন্ড কলেজে এস এস সি পর্যন্ত পড়েছি। আমার আরও কিছু নেভি, এয়ার এর স্যাডিস্ট বন্ধু বান্ধব আছে। আর দুলাভাই কে দেখেই সব বিচার করি নাই। এক খালু এয়ার ফোর্সের গ্রুপ ক্যাপ্টেন, দাদুর চাচাতো ভাই ছিলেন বিগ্রেডিয়ার এখন রিটায়ার্ড। আমি জানিনা আপনার আশে পাশে আর্মির আনাগোনা কেমন, তবে আমার আশে পাশে বেশ আছে। কাজেই আমার টুকটাক ভালোই জানা আছে।
আর আমার ব্লগ দেখুন। কাউকে কোন দিন ব্যাক্তিগত আক্রমন করি নাই। ভদ্রতা একটা বড় সম্পদ।
১৭| ০৯ ই জুন, ২০১২ রাত ১২:৪০
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন বলেছেন@ ভুল জানেন ভাই। আমি নিশ্চিত জানি যে ট্যাক্স রাখা হয়।
এক্ষেত্রে বলতে চাই, আপনি আরেকটু ভালো করে খোজ নিয়ে দেখুন। আমি মোটেও ভুল বলিনি।
তাদের নিয়মিত বেতন থেকেও অন্য সকল সরকারি চাকুরের সমান হারে ট্যাক্স কাটা হয়। তাতো অবশ্যই।
আপনি একটা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কে হেয় করেছেন। আমি তা করি নি। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনগনের টাকায় পড়েছি, এই কথা বললে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে কিভাবে হেয় করা হয় একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
আপনি মনে করে দেখুন প্রথমে আপনি যখন এই বিষয়ে কথা বলেন, তখন আপনার বলার ধরনই ছিল চরম উদ্ধত্তপুরন। যেকারনে স্বাভাবিকভাবেই ধারনা জন্মে, আপনার ইচ্ছাক্রিত বিদ্রুপাত্তক কথা হয়ত। এবং তখন আপনার মনোভাব ছিল যে, আপনি যা বলেছেন সেটাই সত্যি। এখন অবশ্য একটু চেঞ্জ যা ঢাবির ছাত্রের মতো কিছুটা।
আপনি আরো বলেছেন, সহমত। আমার মত আপনি ই নাহয় বুঝে নেন যে শুধু সেনাবাহিনী না, সবাই ই জনগনের টাকায় ট্রেনিং নেয়/ পড়াশোনা করে। কাজেই সবার ই উচিত দেশের জন্য কাজ করা। আপনি ই বা বাদ পরবেন কেন?
আমি নিশ্চয়ই এই বিষয়টাতে সচেতন আছি। তবে নিশ্চয়ই এখানে আমার কাজের ফিরিস্তি দেওয়ার কোনো অভিলাষ নেই।
তবে এইক্ষেত্রে একটু ভিন্নভাবে ও বিনীতভাবে বলতে চাই, স্বাধীন বাংলাদেশে সামরিক ও বেসামরিক সকল প্রতিস্টান সরকারী পয়সায় যেভাবে ও যতটূকু নিজেদের তৈরি করা এবং বিশ্বের সঙ্গে তালমিলিয়ে চলার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করার জন্য টাকা ব্যয় করেছে, সেই তুলনায় তারা জনগনকে আশানুরুপ কিছুই দিতে পারেনি। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতারা কিন্তু সরকারী টাকায় রাজনীতির প্রশিক্ষন নেয়না বা নিজেদের গড়ে না। বরং জনগন যখন ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসায় তখনই হয়ত কিছু সুবিধা পায়। উল্লেখ্য, আমি লুটপাট বা চুরি চামারিকে কোনোভাবেই রাজনীতি বা সেবাখাতের সঙ্গে মিলাতে চাইনা। তারপরও ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়, এদেশ রাজনৈতিক নেত্রিত্বের মধ্য দিয়েই স্বাধীন হয়েছে এবং এখনো পরযন্ত যেটুকু অরজন প্রায় সবটুকুই রাজনোইতিক দলগুলোরই অবদান। দয়াকরে, জিয়া বা এরশাদকে রাজনৈতিক নেতা হিসেবে গন্য করবেন না। তাদের তৈরি দল এখন একেকটি রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিস্টা পেলেও সত্যিকারভাবে একটি রাজনৈতিক দল গঠনের যেসব প্রতিপাদ্য বিষয় থাকে সেগুলোর কিছুই তাদের জন্মলগ্নে ছিলনা।
মজার ব্যাপার হলো, সামরিক বা বেসামরিক সকল আমলারাই দারুনভাবে সামরিক শাসন উপভোগ করেছে শুরু থেকেই, অবশ্য কিছু স্থলিত রাজনৈতিক নেতারাও অন্যায় সুবিধা নিয়েছে নিসন্দেহে।
আমার কিন্তু আরো কিছু বিষয় ছিল, রেফারেন্স হিসেবে বলেছিলাম। সেগুলোর ব্যাপারে একটু সোচ্চার হোন। দেখা যাক কী শিখতে পারি আপনার উত্তর থেকে।
আপনার সঙ্গে কথা বলে এখন ভালোই লাগছে। @@@ ধন্যবাদ
১৮| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:১১
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন বলেছেন@ ভুল জানেন ভাই। আমি নিশ্চিত জানি যে ট্যাক্স রাখা হয়।
এক্ষেত্রে বলতে চাই, আপনি আরেকটু ভালো করে খোজ নিয়ে দেখুন। আমি মোটেও ভুল বলিনি।
তাদের নিয়মিত বেতন থেকেও অন্য সকল সরকারি চাকুরের সমান হারে ট্যাক্স কাটা হয়। তাতো অবশ্যই
নিয়মিত বেতন থেকে কাটা হলে মিশনের বেতন থেকে কেন কাটা হবে না? আপনি হয়ত জানেন না, ইউএন এই টাকা কোন ব্যাক্তির হাতে সরাসরি দেয় না, দেয় সরকারের কাছে।
আপনার সাথে কথা বলে আমার ও ভাল লাগছে। আপনি যুক্তিবাদী। একটু খোলামনে ভাবুন, তারাও আমাদের ভেতরের ই মানুষ। একটা মানুষ যখন গড়ে ওঠে, মানে আঠারো বছর পর্যন্ত তারাও এই সমাজ থেকেই শিক্ষা নিয়েছে। এরপর সে যখন সেনাবাহিনিতে যায় তখন ই সে খারাপ হয়ে গেল?
একজন উকিল বা ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিস করে তার আসল আয়ের চেয়ে বহুগুন বেশি ইনকাম করে। সেখানে সে কয় টাকা ট্যাক্স দেয়? একজন সৈনিকের জন্য সেই সুযোগ নাই, তার আছে কেবল মিশন। সেই মিশনের টাকা সে পায় সরকারে মাধ্যমে, ট্যাক্স অলরেডি কেটে রাখার পর। তাই হয়ত আপনার ধারনা যে তারা মিশনের টাকার ওপরে ট্যাক্স দেয় না। একটু ভেবে দেখুন।
আর মনে করার কিছু নেই, আমার কমেন্ট উপরেই আছে। দেখুন আরেকবার। আমার মনে হয় না আমি উদ্ধত ছিলাম, তবু আপনি কষ্ট পেলে আমি ক্ষমা চাই।
আমার আসলেই মনে হয় আমি জনগনের টাকায় পরেছি। ভেবে দেখুন, আমি বেতন হিসেবে সর্বমোট ১২*১২*৪=৫৭৬ টাকা আমার ভার্সিটি লাইফে। এই টাকায় কিভাবে পদার্থ বিদ্যায় বি এস সি করানো সম্ভব? তাই আমি যেদিন মনে করব আমি এই জনগনের টাকার প্রতিদান দিতে পেরেছি সেদিন অন্যের সমালোচনা করব, তার আগে কি করা উচিৎ, আপনি ই বলুন?
১৯| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:১২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন বলেছেন@ ভুল জানেন ভাই। আমি নিশ্চিত জানি যে ট্যাক্স রাখা হয়।
এক্ষেত্রে বলতে চাই, আপনি আরেকটু ভালো করে খোজ নিয়ে দেখুন। আমি মোটেও ভুল বলিনি।
তাদের নিয়মিত বেতন থেকেও অন্য সকল সরকারি চাকুরের সমান হারে ট্যাক্স কাটা হয়। তাতো অবশ্যই
নিয়মিত বেতন থেকে কাটা হলে মিশনের বেতন থেকে কেন কাটা হবে না? আপনি হয়ত জানেন না, ইউএন এই টাকা কোন ব্যাক্তির হাতে সরাসরি দেয় না, দেয় সরকারের কাছে।
আপনার সাথে কথা বলে আমার ও ভাল লাগছে। আপনি যুক্তিবাদী। একটু খোলামনে ভাবুন, তারাও আমাদের ভেতরের ই মানুষ। একটা মানুষ যখন গড়ে ওঠে, মানে আঠারো বছর পর্যন্ত তারাও এই সমাজ থেকেই শিক্ষা নিয়েছে। এরপর সে যখন সেনাবাহিনিতে যায় তখন ই সে খারাপ হয়ে গেল?
একজন উকিল বা ডাক্তার প্রাইভেট প্র্যাকটিস করে তার আসল আয়ের চেয়ে বহুগুন বেশি ইনকাম করে। সেখানে সে কয় টাকা ট্যাক্স দেয়? একজন সৈনিকের জন্য সেই সুযোগ নাই, তার আছে কেবল মিশন। সেই মিশনের টাকা সে পায় সরকারে মাধ্যমে, ট্যাক্স অলরেডি কেটে রাখার পর। তাই হয়ত আপনার ধারনা যে তারা মিশনের টাকার ওপরে ট্যাক্স দেয় না। একটু ভেবে দেখুন।
আর মনে করার কিছু নেই, আমার কমেন্ট উপরেই আছে। দেখুন আরেকবার। আমার মনে হয় না আমি উদ্ধত ছিলাম, তবু আপনি কষ্ট পেলে আমি ক্ষমা চাই।
আমার আসলেই মনে হয় আমি জনগনের টাকায় পরেছি। ভেবে দেখুন, আমি বেতন হিসেবে সর্বমোট ১২*১২*৪=৫৭৬ টাকা আমার ভার্সিটি লাইফে। এই টাকায় কিভাবে পদার্থ বিদ্যায় বি এস সি করানো সম্ভব? তাই আমি যেদিন মনে করব আমি এই জনগনের টাকার প্রতিদান দিতে পেরেছি সেদিন অন্যের সমালোচনা করব, তার আগে কি করা উচিৎ, আপনি ই বলুন?
২০| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩৯
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ আমি ছাড়া ভালা কেডা
ভাই আপনাকে তো বলেছি যে আপনার জন্য আমার পূর্ণ সহমর্মিতা।
দেশের প্রতিটা শ্রেণীতে খারাপ মানুষ আছে। সেনাবাহিনী তে ও না থাকার কারন নেই। তবে আমার ধারনা খুব কম হারে আছে।
বাই দ্য ওয়ে, আপনার দুলাভাই, বন্ধু, খালু, দাদুর চাচাত ভাই এরা সবাই খারাপ? হাসতে হাসতে পইরা যাওয়ার দশা। ঠিক বিশ্বাস হয় না। আমার মনে হয় এরা কোন কারনে আপনাকে পাত্তা দেয় না। তাই সবাইকে গনহারে খারাপ বললেন। বাসায় ঢুকতে দেয় আপনাকে? আহারে, নেন ভাই, সহমর্মিতা লন, চুক চুক চুক।
আর যদি সবাই ই খারাপ হয়, মানে আপনার চারপাশের সবাই ই খারাপ, তাইলে আপনে কোন সাধু মহাপুরুষ?
আরেকজনের দিকে থুথু মারলে সেটা এইভাবেই নিজের গায়ে লাগে। আবারো সমবেদনা লন
সবশেষে, কুত্তায় কামড়াইলে মানুষ কিন্তু তারে কামড়ায় না। কুত্তাই কামড়ায়।
আপনেরে কেউ গালি দিসে, সেইটা নিন্দনীয়। আপনে তারে উল্টা গালি দিয়া তো আর মানুষের পর্যায়ে নাই।
সমবেদনা লইতে থাকেন।
আপনার সাথে আর কথা বলার রুচি নাই। জানি আপনাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি। আর দিতে চাই না। মাফ কইরে দিয়েন রে ভাই। গালি দিতে চাইলে দিতে পারেন, মাথা পেতে নেব। আপনাকে পাল্টা গালি দেব না কখনই।
আমি তো আর কুত্তা না।
২১| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: ক্লান্ত জীবন এজন্যই বলেছিলাম ভদ্রতাবোধ মূল্যবান সম্পদ। আপনার আর আমার লেখা পড়ে সবাই বুঝবে যে সেটা কার মধ্যে কেমন আছে।
২২| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৪৮
অনিক আহসান বলেছেন: বিএমএ ট্রেনিং শেষে জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধীনে সামরিক অফিসাররা ডিগ্রী পাস কোর্স এর সার্টিফিকেট পায়। এবং পরবর্তিতে সামরিক অফিসাররা অনেকেই দেশে বিদেশে দীর্ঘ মেয়াদি উচ্চতর ট্রেনিং নেন যেগুলি স্বীকৃত বিশ্ব বিদ্যালয়ের ডিগ্রীর সমতুল্য। কাজেই আজকের দিনে সামরিক বাহিনীকে এইচ এস সি পাশ বলাটা বোকামী না হয় অজ্ঞতা। ার দশটা পেশার মত সামরিক বাহিনীর জীবনাচরন কারো পছন্দ না হতেই পারে কিন্তু তাকে খাটো করে দেখানোর প্রবনতা ঠিক না।
২৩| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫১
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: আর আমার ব্লগ দেখুন। কাউকে কোন দিন ব্যাক্তিগত আক্রমন করি নাই। ভদ্রতা একটা বড় সম্পদ।
আমি ছাড়া ভালা কেডা আরও বলেছেন: ইন্টারমিডিয়েট পাস করা কিছু ডান-বাম শেখা হারামজাদাদের কাছ থেকে জাতির জন্য কল্যানকর কি আশা করা যায়????
ভাই আসলেই ঠিক বলছেন। ব্যাক্তিগত আক্রমন করেন নাই। হারামজাদা বললে আক্রমন করা হয় না এইটা তো নাদান পাবলিক বুঝে না, তাই না?
ভাই আমার রুচিতে আসলেই আর কুলাইতেসে না, বমি পাইতেছে। মাফ করে দেন ভাই। তালগাছ আপ্নারেই দিলাম। নেন ভাই, আপনে ছাড়া কেউ ভদ্র না। এইবার অফ যান। আপনার আর কোন কমেন্টের উত্তর দেয়া হবে না।
২৪| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৫
লুৎফুল কাদের বলেছেন:
২৫| ০৯ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: অনিক ভাই, আপনারে আসলেই এখনো চিনতে পারলাম না।
আমি কনফিউজড।
২৬| ০৯ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
অনিক আহসান বলেছেন: ক্লান্ত জীবন বলেছেন: অনিক ভাই, আপনারে আসলেই এখনো চিনতে পারলাম না।
আমি কনফিউজড।
---------------------------------------------------------------------------
গতানুগতিক ছক ভেঙ্গে গেছে। আগের মত সহজ ছক নাই ।
আওয়ামী লীগ = নাস্তিক= সেনাবাহিনী বিদ্বেষি=ভারত ঘেঁষা= নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ...আবার জাতীয়তাবাদি=গোঁড়া ইসলামপন্থী = পাকিস্তানী ক্রিকেট সাপোর্টার= চোখ বেধে পথ চলা ....এইসব ফর্মেশন ভেঙ্গে পড়ছে।
২৭| ০৯ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:১২
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: ফাইট লাইগা গেল যে...
২৮| ০৯ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ অনিক আহসান
বুঝলাম আপনি আওয়ামী লীগ = নাস্তিক= সেনাবাহিনী বিদ্বেষি=ভারত ঘেঁষা= নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাসী বা জাতীয়তাবাদি=গোঁড়া ইসলামপন্থী = পাকিস্তানী ক্রিকেট সাপোর্টার= চোখ বেধে পথ চলা - এইসবের ভেতরে নাই। আমিও কিন্তু নাই।
কেউ সেনাবাহিনীর কোন বিশেষ একজন কে খারাপ বললে আমার কিছু বলার নাই। কিন্তু সমগ্র আর্মি কে খারাপ বলা টা মুর্খামির পরিচয়।
২৯| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ মিশন থেকে কামানো টাকা নিশ্চয়ই সরকারের মাধ্যমেই সেনাদের হাতে যায়। এবং অতি অবশ্যই এক্ষেত্রে কোনো টাকা কেটে রাখা হয়না। মিশন শুরু হয়েছিল এরশাদের আমল থেকে। এরশাদই সেনাবাহিনীই শুধু যুদ্ধ করে বংলাদেশ স্বাধীন করেছে, তাই সেনাবাহিনীকে রাস্ট্রীয় ক্ষমতার ভাগ দিতে হবে এসব ফালতু কথা বলে সনাবাহিনীতে সস্তা সহানুভুতি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন অযৌক্তিক কাজ করেছে, যেগুলো কোনোভাবেই পাবলিক প্রশাসনের সঙ্গে সামঞ্জস্যমুলক নয়। ঠিক তখনই মিশন শুরু হয় এবং এরশাদ সেনাবাহিনীর জন্য বিশ্বের কোনো দেশের উদাহরন না থাকলেও তিনি এইক্ষেত্রে নতুন নিয়মের জন্ম দেন। যে নিয়মের প্রেক্ষিতেই আমার উল্লিখিত বিষয়টি সম্প্রিক্ত। আমি জ্ঞানতই বলছি। এখানে কোন যুক্তি বা অন্যকিছুর বিষয় না, যা ঘটছে, যা নিয়ম করা হয়েছে আমি শুধু সেটুকুই উল্লেখ করেছি।
হ্যা, ঠিকই বলেছেন।শুধু সেনারা নয় এদেশের ভালো, খারাপ, চোর ডাকাত, আমলা, কামলা, ছাত্র, শিক্ষক, রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধা সবাই আমাদেরই কারো না কারো নিকটজন। এখানে এই ধরনের খোড়া যুক্তি উপস্থাপনের মানে হলো, তাদের সকল কিছুর বৈধতা দেওয়ার অপচেস্টা বৈকি!
আপনার প্রতি অনুরোধ রইল, যেকোন অনিয়ম বা অন্যায়ের আলাদা আলাদাভাবে মুল্যায়ন করবেন। একটা অপরাধ/অন্যায়ের রেফারেন্স দিলেই আরেকটা অপরাধ/অন্যায় নীতিসিদ্ধ হয় না। কেননা, সকল অন্যায়ের বিভিন্ন ধারা/উপধারা রয়েছে যেমন, ঠিক তেমনি রয়েছে আলাদা আলাদা শাস্তির ব্যবস্থা। এবং অন্যায় ঘটার ক্ষেত্র ও প্রেক্ষাপটও সবসময়েই ভিন্ন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ বলেছেন, আমার আসলেই মনে হয় আমি জনগনের টাকায় পরেছি। ভেবে দেখুন, আমি বেতন হিসেবে সর্বমোট ১২*১২*৪=৫৭৬ টাকা আমার ভার্সিটি লাইফে। এই টাকায় কিভাবে পদার্থ বিদ্যায় বি এস সি করানো সম্ভব? তাই আমি যেদিন মনে করব আমি এই জনগনের টাকার প্রতিদান দিতে পেরেছি সেদিন অন্যের সমালোচনা করব, তার আগে কি করা উচিৎ, আপনি ই বলুন?
আরে ভাই, এটা যেহেতু আপনি নিজে থেকেই গভীরভাবে উপলব্ধি করেন, সেহেতু আপনার দায়িত্ব আপনি পালন করবেন। এটা এত বেশি বেশি বলার তো কিছু নেই।
বরং আপনি প্রশ্ন তুলতে পারেন যে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেতন আরো বাড়ানো/কমানোর প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা। থাকলে কি প্রক্রিয়ায় ইত্যাকার প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা উত্থাপন করতেই পারেন। কিন্তু বারবার 'কম টাকায় পড়েছেন" এহেন কথা বলার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে আমি বুঝিনা।
আমার দেশে সেই ছেলে কবে হবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
ভালোথাকবেন।
৩১| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪১
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ বলেছেন, আমার আসলেই মনে হয় আমি জনগনের টাকায় পরেছি। ভেবে দেখুন, আমি বেতন হিসেবে সর্বমোট ১২*১২*৪=৫৭৬ টাকা আমার ভার্সিটি লাইফে। এই টাকায় কিভাবে পদার্থ বিদ্যায় বি এস সি করানো সম্ভব? তাই আমি যেদিন মনে করব আমি এই জনগনের টাকার প্রতিদান দিতে পেরেছি সেদিন অন্যের সমালোচনা করব, তার আগে কি করা উচিৎ, আপনি ই বলুন?
আরে ভাই, এটা যেহেতু আপনি নিজে থেকেই গভীরভাবে উপলব্ধি করেন, সেহেতু আপনার দায়িত্ব আপনি পালন করবেন। এটা এত বেশি বেশি বলার তো কিছু নেই।
বরং আপনি প্রশ্ন তুলতে পারেন যে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেতন আরো বাড়ানো/কমানোর প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা। থাকলে কি প্রক্রিয়ায় ইত্যাকার প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা উত্থাপন করতেই পারেন। কিন্তু বারবার 'কম টাকায় পড়েছেন" এহেন কথা বলার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে আমি বুঝিনা। আপনি কাজের মাধ্যমে প্রমান করুন যে, আপনি কিছু করছেন। এং সেটাতো কাউকে জানিয়ে করার দরকার দেখিনা। নিজের কাছে নিজে পরিষ্কার থাকলেই হলো। নিশ্চয়ই বুঝবেন আশাকরি।
আমার দেশে সেই ছেলে কবে হবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
ভালোথাকবেন।
৩২| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন:
চরম ক্যাচাল চলিতেছে।
৩৩| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
রুমি আলম বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন:
চরম ক্যাচাল চলিতেছে।
জ্বী না জনাব। আমি ক্যাচালের মধ্যে নেই। যতক্ষন যুক্তি, আইন ও বিতরকের বিষয়বস্তুর মধ্যে অপরপক্ষ আছে, আমিও ঠিক ততক্ষনই আছি। অযৌক্তি, বেআইনী এবং ইতিহাসের প্রাসঙ্গিকতা বুঝতে অক্ষম যেকারো সঙ্গেই আমিও আলোচনা করতে অক্ষম।
ব্যাপারটা বুঝবেন, নিশ্চয়ই।
৩৪| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
আমি ছাড়া ভালা কেডা বলেছেন: রুমি আলম, আপনার সবগুলো মন্তব্য আমি পড়েছি। ভালই লেখেন আপনি। আসলে সমালোচনা, প্রশংসা, বির্তক সবই যে সুন্দর ভাষায় করা যায় আপনি তা করে দেখিয়েছেন। আপনাকে স্যালুট। আমিও যদি আপনার মতো হতে পারতাম
৩৫| ০৯ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
রুমি আলম বলেছেন: আমি যারপর নাই লজ্জিত এবং বিব্রত।
'আপনারে যে দেখিতে নাহি পারে, অপরের গুনে থাকে শুধু মুগ্ধ অপার আসরে'। আপনিতো সেই, যে নিজেকে না দেখে অপরকে দেখে অপরের মঙ্গল কামনা করে। আপুনি নিশ্চয়ই সেই মঙ্গলালোকের আনুকাব্যিক মুক্তবিহঙ্গ।
মানুষ 'আশরাফুল মাখলুকাত' বা স্রিস্টির সেরা জীব। নিশ্চয়ই মানুষই অন্যদের চেয়ে সকল বিষয়েই বেশি পারঙ্গম। আপনিই বা তার ব্যতিক্রম হবেন কেনো? নিশ্চয়ই না, প্রক্রিতি মা আপনাকেও সেভাবেই গড়েছে, আপনিও অনেক সুন্দর সবকিছুই করতে পারেন। যা আপনার দ্রিস্টিতে পড়েনি। আমার মতো অনেকেই আপনার পরম শুভাকাংখী।
ভালো থাকবেন।
৩৬| ১০ ই জুন, ২০১২ দুপুর ২:০২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি ভাই, আমিও বলি ভালই লেখেন আপনি। আসলে সমালোচনা, প্রশংসা, বির্তক সবই যে সুন্দর ভাষায় করা যায় আপনি তা করে দেখিয়েছেন। আপনাকে স্যালুট। সবাই যদি আপনার মত হতে পারত তবে আসলেই অনেক ভালো হত। আলোচনা করতে এসে "দালাল" বা "হারামজাদা" শব্দ যারা ব্যবহার করে এবং একই সাথে বড় মুখে বলে যে তারা নাকি ব্যাক্তিগত আক্রমন করে না, তারা অটো সামু থেকে দূর হয়ে যেত।
বারবার 'কম টাকায় পড়েছেন" এহেন কথা বলার যৌক্তিকতা এটাই যে আমরা সবাই ই জনগনের টাকায় পড়াশোনা করি বা ট্রেনিং নেই। কাজেই আরেকজন কে এই কথা বলে খোঁটা দেয়াটা যে উচিত নয় এটা আপনি নিশ্চয়ই বুঝবেন। এই খানেই অন্য দু একজনের কথা আলাদা, তারা কখনই বুঝবে না। কিন্তু আপনি যে হিপক্রেট নন এটা আপনার কথাতে স্পস্ট। আপনি আশা করি বুঝবেন, কনফুসিয়াস কেন বলেছেন যে তোমার প্রতিবেশীর ছাদে তুষার জমেছে সেই সমালোচনা করার আগে তোমার নিজের দরজায় যে কাদা আছে ওইটা খেয়াল কর।
যাহোক, আমার আপু বাংলাদেশ ব্যাঙ্কে কাজ করে। সে আমাকে কনফার্ম করেছে যে শুধু আর্মির মিশন নয়, ইউএন এর অন্য যেকোন বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা, হোক সামরিক বা বেসামরিক, একই হারে ট্যাক্স কেটে তারপর সেটা তাদের হাতে দেয়া হয়। তাও একবারে নয়, ভেঙ্গে ভেঙ্গে। প্লিয একটু চেক করে দেখুন।
আপনি বলেছেন, আপনার প্রতি অনুরোধ রইল, যেকোন অনিয়ম বা অন্যায়ের আলাদা আলাদাভাবে মুল্যায়ন করবেন। একটা অপরাধ/অন্যায়ের রেফারেন্স দিলেই আরেকটা অপরাধ/অন্যায় নীতিসিদ্ধ হয় না। ।
আপনি ভাই আমাকে পুরপুরি ভুল বুঝেছেন। আমি একটা অন্যায়ের রেফারেন্স দিয়ে আরেকটা অন্যায় নীতিসিদ্ধ করতে চাই নি, বলতে চেয়েছি খারাপ সবজায়গাতেই আছে, কম বা বেশি। আমার মনে হয় অল্প কয়েকজনের জন্য সবাইকে খারাপ না বলাটাই ভালো।
তাই আপনার প্রতি আমার অনুরধ, যেকোন অনিয়ম বা অন্যায়ের আলাদা আলাদাভাবে মুল্যায়ন করবেন, একজনের অন্যায় এর জন্য আরও একজন কে দোষী করাটা কি একটা গুরুতর অন্যায় নয়?
আপনার সাথে যুক্তিপূর্ণ এই তর্কটা দারুন উপভোগ করেছি। আশা করি আমরা দুইজন যে কোন ক্যাচাল করিনি এটা যেকোনো সুস্থমস্তিস্কের মানুষই বুঝবে। আপনার কি মনে হয় আমরা ক্যাচাল করছি?
৩৭| ১০ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০৫
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ আপনি সেনাদের মিশনের ব্যপারে যে রেফারেন্স দিয়েছেন, বোধকরি সেটার চেয়ে যৌক্তিক ও গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স হলো, নিয়ম, আইন ও সত্যতা। তাইনা? আমিতো নিয়মের কথাই বারবার উল্লেখ করে এসেছি এবং আমার কথার পক্ষে এখনো আগের মতোই অবস্থান ব্যক্ত করছি। আপনাকে আমি বলতে চাইনা যে, মা বা মামা অথবা নানা বাড়ির যেকারোর সঙ্গে নানার বাড়ির আলোচনা/কথার বলার অর্থ কি।
ভালো থাকবেন।
৩৮| ১০ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:১২
রুমি আলম বলেছেন: কনফুসিয়াস কেন বলেছেন যে তোমার প্রতিবেশীর ছাদে তুষার জমেছে সেই সমালোচনা করার আগে তোমার নিজের দরজায় যে কাদা আছে ওইটা খেয়াল কর।
একদম ঠিক কথা বলেছে কনফুসিয়াস। সবারই সেটা করা উচিত। আপনার এই বোধোদয়ের উপলব্ধি দেখেই বোঝা যায়, আপনি ঢাবি'র পদার্থ বিদ্যা বিভাগের ক্লাসরুম থেকে নৈতিকতা না শিখলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশই আপনাকে শিখিয়েছে। আমার বিশ্বাস। (আমার এইটুকু বলা এই জন্য যে, ইতিপূর্বে আপনি ঢাবি ও নৈতিকতা নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন, তাই)
ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৯| ১০ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:০৬
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমিভাই, শেষ একটা কথা বলি। আমাদের দেশে অনেক দুর্নীতি হয়, ঠিক বলেছি?
কিন্তু দেশের সব মানুষ কি খারাপ? কেউ কেউ তো ভালো। আমি তো মনে করি অধিকাংশ মানুষ ই সৎ।
তাহলে আপনি যদি কোন বিদেশির মুখে শোনেন যে বাংলাদেশ খারাপ, ওই দেশে সবাই দুই নম্বরি হারামজাদা আপনার কি ভালো লাগবে? আপনি কি প্রতিবাদ করবেন না? না এইরকম বলাটা বিবেচনাপ্রসুত?
কিছু মানুষের জন্য একটা প্রতিষ্ঠান কে খারাপ বলা তাহলে বিবেকবানের কাজ হয় কিভাবে?
একটু ভেবে দেখবেন।
আরেকটা কথা, নৈতিকতা পরিবার থেকেই শেখান হয়। যে সময় মানুষ ইম্মাচিওরড থাকে ওই সময়ে শেখান জিনিসটাই থেকে যায়। ম্যাচিওরড হয়ে সে নিজে শেখে।
আমার যদি বিন্দুমাত্র নৈতিকতা থাকে সেটা আমি পরিবার থেকেই পেয়েছি। প্লিয আমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নৈতিকতা শিখেছি জোর করে আমাকেই এটা বিশ্বাস করানর চেষ্টা করবেন না। আমি এখনো মানুষ কে দেখে কিছু শেখার চেষ্টা করি, হ্যাঁ, বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালিন এভাবে হয়ত আমি কিছু শিখেছি। এটুকুই।
৪০| ১০ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:১২
ক্লান্ত জীবন বলেছেন: রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ আপনি সেনাদের মিশনের ব্যপারে যে রেফারেন্স দিয়েছেন, বোধকরি সেটার চেয়ে যৌক্তিক ও গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স হলো, নিয়ম, আইন ও সত্যতা। তাইনা? আমিতো নিয়মের কথাই বারবার উল্লেখ করে এসেছি এবং আমার কথার পক্ষে এখনো আগের মতোই অবস্থান ব্যক্ত করছি। আপনাকে আমি বলতে চাইনা যে, মা বা মামা অথবা নানা বাড়ির যেকারোর সঙ্গে নানার বাড়ির আলোচনা/কথার বলার অর্থ কি।
ভালো থাকবেন।
আপনার এই কথাটার কিছুই আমি বুঝলাম না। তবে মিশনের আয়ের ব্যপারে আমি যা জানার জেনে গিয়েছি। আপনার বিশ্বাস নিয়ে আপনি থাকুন। আমি আগেই বলেছি আপনাকে আমার যুক্তিবাদী মনে হয়েছে। কাউকে দোষারোপ করার আগে তার সম্পর্কে জেনে নেয়াটাই উচিত বলে মনে করি।
আশা করি আবার দেখা হবে, অন্য কোন ব্লগে।
৪১| ১০ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৩০
রুমি আলম বলেছেন: ক্লান্ত জীবন@ আপনি যা জেনেছেন ভুল জেনেছেন। আমি যেটা বলেছি এটা সেনাবাহিনীর আইনের কথা বলেছি।
এটা আমার কোনো খোড়া যুক্তি বা শ্রুত কথায় বলছিনা। শুধু আইনের কথাই উল্লেখ করেছি।
পুলিশের ক্ষেত্রে আপনার আপা যেটা বলেছে সেটা ঠিক আছে।
আপনাকে বিশ্বাস করানো আমার দায়িত্ব নয়। এক্ষেত্রে একটু বলতে চাই, বলুনতো আপনার বা অ্যাপনার বোনের বা নানার বাড়ির কোনো বিষয়ে আপনি যেটা বলবেন সেটা সত্যি নাকি আমি যেটা বলবো সেটা সত্যি?? নিশ্চয়ই আপনার কথা সত্যি। তাইনা?
তদরুপভাবে যারা আইন নিয়ে কাজ করে তাঁরা নিশ্চয়ই আইন সম্পর্কে ভালো জানে, তাইনা?
ভালো থাকুন। নিশ্চয়ই দেখা হবে অন্যকোথাও ব্লগজগতে।
৪২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
ইসপাত কঠিন বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা ভাই, আপনি অনেক গালিগালাজ করলেন। সেনাবাহিনী খারাপ তা বোঝানোর জন্য আপনি মিলিটারি সায়েন্স এন্ড কলেজিয়েট স্কুলে পড়ার কথা বললেন যাতে পাঠকরা মনে করে আপনি খুব কাছ থেকে সেনাবাহিনীকে দেখেছেন। আপনার রিলেটিভদের সেনাবাহিনীতে থাকার কথা বললেন।
ভাই দয়া করে বলুন ঐ স্কুলটি কোন সেনানিবাসে আছে? কোন দেশের সেনাবাহিনীর কথা আপনি বলছেন? বাংলাদেশ হলে বলেন ঐ স্কুলটি কোন সেনানিবাসে আছে? আমার কাছে ভূয়া তথ্য দিয়েন না। আপনার সেনাবাহিনী সম্পর্কে রাগ থাকতেই পারে। আপনার রাগের সত্য কারন গুলো জানান। অবশ্য আপনার কথা এখন আর বিশ্বাস করা সম্ভব না। কারন স্কুলের ভূয়া নাম দিয়ে আপনি আপনার কথার গ্রহনযোগ্যতার মান কেমন হবে তা জানিয়ে দিয়েছেন।
৪৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০
রাহী আবদুল্লাহ বলেছেন: একদিন গনেশ উলটে গেলে জনগনই বিচার করবে-১০ চাকরীর মেয়াদ বৃদ্ধিতে "জন স্বার্থ" কি ছিল!
৪৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
রাহী আবদুল্লাহ বলেছেন: ৪৯টা মন্তব্যের মধ্যে রুমী আলম আর ক্লান্ত জীবন মিলেমিশে এই ঐতিহাসিক পোস্টে মাত্র ৪২ টা মন্তব্য করেছেন
৪৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২০
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ১০ দিন মে্যাদ বৃদ্ধির প্রকৃত কারন হলো জেনারেল মুবীনকে জানানো হয়েছিল তার মেয়াদ ১ বছর বাড়বে। এ জন্য তিনি বিদায়ী ফরমালিটিজগুলো সম্পন্ন করেন নাই। হঠাৎ করে নতুন সেনাপ্রধান নিয়োগের আদেশ জারী হয়। তখন জেনারেল মূবীন কে বিদায়ী ফরমালিটিজগুলো সারতে ১০ দিন মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। এটা ছিলো সরকারের ভুল, এটা কোন আহামরি অপরাধ ছিলো না। নিতান্তই একটা ছোট্ট ভুল। সরকার কখনোই বলেনা ভুল হয়েছিলো। তাই তো তারা জনস্বার্থের কথা তুলেছে। সেনাপ্রধান হিসেবে বিদায় নিতে দেশের সবগুলো সামরিক স্থাপনায় বিদায়ী পরিদর্শন করতে হয়। অন্যান্য বাহিনী প্রধানদের কাছ থেকে বিদায় নিতে হয়। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে হ্য়। হঠাৎ করেই তা করা যা্য না। এর সাথে জেনারেল মুবীনের ছেলের বিয়েরও কোন সম্পর্ক ছিলো না।
এই ছোট্ট ব্যাপার নিয়ে অহেতুক আজে-বাজে কথা বললে কি আমাদের বিশেষ কোন প্রাপ্তি ঘটবে?
৪৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
ইসপাত কঠিন বলেছেন: আমি ছাড়া ভালা কেডা ভাই কি আমার ৪২ নং কমেন্টের প্রশ্নের উত্তর দিবেন? দিবেন না। কারন ঐ নামে কোন স্কুল নেই। উনি উনার মিথ্যাকে শক্তভাবে উপস্থাপনের জন্য এই কাজ করেছেন। যাতে সাধারন মানুষভাবে যে উনি সেনাবাহিনীকে কাছে থেকে দেখে বলছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:২৭
অাগন্তুক বলেছেন: "ঘুষখোর বুয়েট পাশ ইন্জিনিয়ারকে থাপরিয়ে সোজা করা .... "
বুঝলাম না ভাই .... বুয়েট পাশ ইন্জিনিয়ারের উপর এত রাগ ক্যান ...