![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সানডে মানডে এক কইরা দিম। জয় বাংলা। পাকি দালাল আর রাজাকারদের পিটায়ে মারার আইন চাই।
কেউ রোজা রাখে শখ করে, কেউ রোজা রাখে বাধ্য হয়ে। আমার মনে হয় আমরা ইচ্ছা করেই সমাজে গরিব মানুষ সৃষ্টি করে রেখেছি নিজেদের বড়লোক প্রমান করার জন্য। কেউ এসে ভিক্ষা চাইলে অবচেতন মনে আমরা নিজেদের সম্পদ নিয়ে গর্ব বোধ করি। হাজি সমাজের অনেকেই ঈদ প্রমোদ ভ্রমনে বিদেশ যান। ইফতার পার্টির নামে ৪০০ টাকা কেজির জিলাপি খান, আর ভিক্ষা দেন ভাঙ্গা পিয়াজু। এইসব মানুষরা আবার আমাকে উপদেশ দেন রোজা রাখার। গরিবের ক্ষুধা বোঝার জন্য মনই যথেষ্ট, ৩০ দিন উপাস থাকার দরকার নাই। রোজা রেখে যদি গরিবের কষ্ট বোঝা যেত তবে এতদিনে মুসলিম বিশ্ব গরিব বলে কিছু থাকত না। সময় হয়েছে ধর্মীয় মুখস্হ বিদ্যার বদলে
নিজের বিবেটাকে কাজে লাগানোর। উদাহরন: 'মিথ্যা বলা পাপ", 'চুরি করা অন্যায়'--- ইত্যাদি যদি ধর্ম-পুস্তক পাঠ করে শিখতে হয় তবে বুঝতে হবে আপনি মানসিক প্রতিবন্ধি। তাই আমার বিবেক বলে অসহায় কে সাহায্য কর, বিবেক জাগ্রত কর, এর জন্য নিজের আত্মা কে কষ্ট দিয়ে ৮ ঘন্টা না খেয়ে থাকার কোন দরকার নাই। আর তাছাড়া ৮ ঘন্টা না খেয়ে থেকে শরীর দুর্বল করার অস্বাস্হ্যকর । ধন্যবাদ।
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: হুমম এটা আমার নিজের মতামত, আপনাকে আমি অনুরোধ করিনি কমেন্ট করার জন্য, আপনি আমার দেশ আর বাশের কেল্লায় যান।
আপনি বলেছেন আল্লার হুকুম, এই হুকুম কেন? আর আপনিই বা কিভাবে জানলেন? বোঝাই যাচ্ছে আপনার আই কিউ খুবই লো। অনেকটা জম্বী টাইপের।
নববর্ষ গরীবের কষ্ট বোঝার অনুষ্ঠান নয়, ২য় বারের মতো প্রমানিত আপনি একটা বলদ।
খালি পায়ে শহীদ মিনরে গিয়ে শহীদদের সম্মান জানানো হয়, তোমার মতো বিখাউস এইটা বুঝবে না।
শেষ প্রশ্নের জবাব এক হিন্দুর কাছে পাবেন।
যাইহোক তোর মতো বেকুবকে রাস্তায় কানে ধরে উঠাবসা করাতে ইচ্ছা করছে,
২| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
অন্তু নীল বলেছেন: সহমত...।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ বস , লাল সালাম।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০৩
সুখাভিলাষ বলেছেন: রাস্তায় তো দেখা হবে কিনা জানিনা, বলেন তো বস এইখানে কান ধরতে রাজি আছি। তই খালি খিস্তি খেউর করে গেলেন বললেন না তো কোথায় পাইলেন রোযা গরীবের দু:খ বোঝার জন্য রাখা হয়।
কমেন্ট পাইয়া চেইতা গেলেন কেন ? পাবলি ব্লগে লিখলে পক্ষে বিপক্ষে কমেন্ট পরবে। সহ্য করতে না পারলে নিজের পারসনাল ব্লগ বানিয়ে আপনার সহমতদের এড্রেস টা দিয়েন
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: এত লো আই কিউ নিয়ে ব্লগ পড়ো কেমনে? যাও ঘরে গিয়া শাক চাবাও
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
ইমরান আশফাক বলেছেন: বিবেককে জাগ্রত করতে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহন আবশ্যক, কি বলেন নরম বিশু?
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ভুল, ধর্মীয় শিক্ষা মানুষ কে আরেকজন প্রাচীন মানুষের লেখা বই অথবা বানী মেনে চলতে শেখায়, মানুষের বিবেক এর চেয়ে অনেক বেশী শক্তিশালী। লক্ষ করে দেখবেন ধার্মিক দেশ গুলাতেই যত অরাজগতা। কারন এদের নিজে থেকে চিন্তা করার ক্ষমতা নাই।
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:০০
robi82 বলেছেন: আপনি মহাজ্ঞানী। তবে জানবেন কারু জ্ঞান থাকে মস্তিষ্কে, কারু হাটুতে, আর কারু পশ্চাদ্দেশে।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আপনারটা পশ্চাৎদেশে
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
প্র_পা বলেছেন: অস্থির লেখা। কেম্নে পারেন বস।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৫১
আমি শঙ্খচিল বলেছেন: গরীব মানুষের হক আদায় না হলে রোজা এর আসল কাজ টাই বাকি থেকে যায় । যা বলেছেন তা খারাপ বলেননি । এটা বাস্তব ।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:১৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ ডিউড।
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:০৩
আনস্মার্ট বলেছেন: ঐ মামু, তরে তো জ্বাল মরিমের ভিতরে ভরে খায়া ফ্যালাতে ইচ্ছা করতাছে ( এই পোস্টের জন্য না , তোমার প্রফাইল পিকচারের জন্য)
খিচিরু অনেক রান্না করেন। তাতে সমস্যা নাই। কথা হল কি! আমি যাই মানেন না মানেন তাতে কিছু আসে যায় না। আর এক জন / দুইজন/ দশজনকে দিয়ে ইসলাম বিচার করলে হবে না। ইসলামে কি বলছে সেটা দেখেন! আপনি যদি সেটা না মানেন আপনি শাস্তি পাবেন। হজুড়া না মানলে অথবা ভুল ব্যাখা দিলে তাড়া শাস্তি পাবে । তাই বলে, একজন হাগু খাইছে বলে আপনি সব মানুষকে খারাপ বলেন কেমনে? হাগু জিনিশটা খারাপ সবাই জানে।
মামু, বেশি বুঝলে কিন্তুু সানডে মানডে করে দিমুু ( এটাও কিন্তুু হুমকি না, এটা আপনার নামের জন্য)
৯| ২৫ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:১৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আমি কাউকে খারাপ তো বলি নাই। এটা আমার একান্ত নিজের মতামত। বিশুরে হুমকি দেও, আমি তোমার কইলজাটা একবার দেখবার চাই, ধন্যবাদ।
১০| ২৫ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এত কিছু ধরলে কি চলে ভাইয়া। আপনি চলবেন আপনার মতো। আপনার ঘরে আপনিই তো রাজা!
২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:০৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: সেটাই ব্রো।
১১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
দিশেহারা আমি বলেছেন: কমেন্ট পড়তে পড়তে মুল লেখাটাই ভুলে গেছি
কিন্তু এই কমেন্ট রিপ্লাইয়ের জন্য সুপার লাইক।
ধর্মীয় শিক্ষা মানুষ কে আরেকজন প্রাচীন মানুষের লেখা বই অথবা বানী মেনে চলতে শেখায়, মানুষের বিবেক এর চেয়ে অনেক বেশী শক্তিশালী। লক্ষ করে দেখবেন ধার্মিক দেশ গুলাতেই যত অরাজগতা। কারন এদের নিজে থেকে চিন্তা করার ক্ষমতা নাই।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:০০
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
১২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১৫
ব্রিক্সশাওন বলেছেন: তোমার মতো মূর্খর রোজা না রাখলে কি অাল্লাহর কিছু আসবে যাবে??
আর তোমারে কে কইলো রোযা রাখলে শরীর খারাপ হবে??
রোযা একটি কার্যকরী ডিটোক্সিফিকেশন
থেরাপি। যার
ফলে শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত
পদার্থগুলি ভেংগে পরে শরীর
থেকে বেরিয়ে আসে। যাদের
শরীরের ওজন বেশি এবং যাদের কম, উভয়ের জন্যই রোজার
উপযোগীতা রয়েছে।
এটা সহজেই অনুমেয়
যে রোজা শরীরের ওজন কমায়।
রোজা সময়টুকুতে শরীরে জমে থাকা চর্বীগুলো
ব্যবহ্রত হয়,পুড়ে নি:ষেশিত হয়
এবং এইভাবে শরীরের ওজন
কমে যায়।
যাদের শরীরের ওজন কম
রোজা রাখার ফলে তাদের
হজমের প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিক
হয়ে আসে। রোজা রাখার
ফলে তারা যে খাদ্য খায়
তা হজম করতে ও তার থেকে পুষ্টিকে গ্রহন করার জন্য
শরীর তৈরি হয়ে উঠে।
রোজা অনেক ধরনের চর্ম রোগের
সমস্যা থেকে আমাদের
মুক্তি দেয়।
এটি হয়ে থাকে শরীর থেকে বিষাক্ত
দ্রব্যগুলো বেরিয়ে যাওয়ার
ফলে এবং রক্ত পরিশুদ্ধ হওয়ার
ফলে। রোজা সিগারেট
এবং মদের মত অনেক ধরনের
আসক্তি থেকেওআমাদের মুক্তি দিতে পারে।
পুরোপুরি অভুক্ত থাকার প্রধান
সমস্যার দুটি হল
হাইপোকালেমিয়া এবং কার্ডিয়াক
এরিথমিয়া।
প্রথমটিতে রক্তে পটাসিয়ামের
লেভেল অনেকটা নীচে নেমে যায় আর
দ্বিতীয়টিতে হার্টবিট
অস্বাভাবিক হয়ে পরে। কিন্তু
রোজা টোটাল ফাস্টিং নয়,
রোজাদাররা নিয়ম করে ইফতার
এবং সেহেরীর সময় খাদ্য গ্রহন করে থাকেন।
রক্তে সুগারের
যে ঘাটতি দেখা দেয় তাও পুরন
হয়ে যায়। অতএব এটাতে কোন
মতভেদ নেই
যে রোজা মানবদেহের স্বাস্থের আরো উন্নতি ঘটায়।
ইউনিভার্সিটি অফ
ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলীর এক
গবেষনায়
দেখা গেছে যে রোজা (ফাস্টিং)
রাখার ফলে তা স্বাস্থ্যের জন্য
বিভিন্ন উপকার বয়ে আনে। যেমন ক্যান্সারের
ঝুকি কমে যাওয়া,
বুড়িয়ে যাওয়ার
প্রক্রিয়াটিকে মন্হর
করে দেওয়া এবং জীবনচক্রটিকে সর্বোচ্চ
পর্যায়ে বাড়িয়ে দেওয়া।
একজন রোগীর জীর্ণ এবং ক্লিষ্ট
পাকস্থলী হতে খাদ্যদ্রব্য
সরিয়ে ফেললে রুগ্ন
মানুষটি উপবাস থাকে না,
সত্যিকারভাবে উপবাস
থাকে তাঁর রোগটি। রোযা দ্বারা আলসার জাতীয়
রোগ, যকৃতের ফোঁড়া, মূত্রাশয়ের
নানা উপসর্গ, ফুসফুসের কোন কোন
সমস্যা, খুশখুশে কাশি, লিভার
সিরোসিস, নিউমোনিয়া,
সর্দি ও ইনফ্লোয়েঞ্জা ইত্যাদি হিতে অরোগ্য
লাভ করা যায়। সিয়ামের
কারনে মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্র
সর্বাধিক উজ্জিবীত হয়।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:১৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ব্লা ব্লা ব্লা.. ফুটপাতের হকারের মতো কথা বন্ধ করো তোমার প্যাচাল। বোটম লাইন ইজ, সুস্হ থাকতে হলে খাবার খেতে হবে। তোমার যখন ক্ষুধা পাবে তখন বুঝতে হবে দেহে খাবার দরকার। তুমি না খেলে তখন শরীর হবে দুর্বল, শরীর কাজ করার ক্ষমতা হারাবে। মস্তিষ্ক(যদি তোমার থেকে থাকে) হারাবে কাজ করার ক্ষমতা।
ডিটোক্সিফিকেশন মানে না খেয়ে থাকা না। আগে জেনে আসো কি নিয়ে কথা বলতে আসছো।
১৩| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:২৪
কাবিল বলেছেন: অনেকেই উল্টা পাল্টা কথা বলে নিজেকে বিতর্কিত করার মধ্যে এক ধরনের গর্ববোধ করে।
ভালই হচ্ছে বস।
১৪| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্ট পইড়া ভীরমি খাইলাম।
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৩
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: এইটা কি কইলেন । বিশু ভাই আপনার এই পোস্টটি কিন্তু জব্বর হইছে । লেখার সাথে সহমত ।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:১৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:১০
আমি মিন্টু বলেছেন: ওই বিশু ভাই আপনি এত ভালো লেখা লেখলেন কেমনে । অসাধারন একটি লেখা আট নাম্বার প্লাস দিলাম
আপনার কাছে আমরা এরকম আরো ভালো লেখা চাই ।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:১৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: মিন্টু ভাই ভালো থাকবেন।
১৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: গরিবের ক্ষুধা বোঝার জন্য মনই যথেষ্ট
আপনারে তো আল্লাহ পাক বিরাট বড় মন দিয়া পাঠাইছেন, তাই আপনার রোজা না রাখলেও চলে, কিন্তু সবাইরেতো আল্লাহ পাক বিরাট বড় মন দেন নাই ! তাদের কি হবে ?
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: তোমার যদি মন না থাকে তাইলে তুমি একটা ইতর প্রজাতির প্রানী
১৮| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: স্যালুট বস| এই কথাগুলোই আমি বলতে চাই, সাহস পাইনা, যদি আবার চাপাতির ঘা খাই| চরম সত্য কথা বলেছেন
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০৫
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: রাখাল ভাই, সাবধানে থাকেন।
১৯| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩০
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তোমার যদি মন না থাকে তাইলে তুমি একটা ইতর প্রজাতির প্রানী
মন না থাকলে কেউ ইতর হয় নারে পাগলা ! পরিমানমত ঘিলুর অভাবে হয়। আল্লাহ পাক তোমারে বিরাট বড় মন দিলেও ঐ জায়গাটায় একটু কিপটামি কইরালছেন আরকি
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আল্লাহ পাক কিপটামি করে না, মাঝে মাঝে তোমার মতো ইতর প্রানী বানায় প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার জন্য।
২০| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
আজাদ মোল্লা বলেছেন: লেখক সাহেব ।
রোজা রাখা না রাখা আপনার কাজ ।
কিন্তু মন্তব্য এর মাঝে আপনি কিছু ভাষা নিয়ে ছেন ।
কথা গুলি খুব খারাপ ।
এগুলি রাস্তার মানুষের কথা ।
লিখতে চান লিখবেন ।
ভাষা টা মাথায় রাখবেন ।
আপনার লেখা সবাই এক রকম নিবেনা ।
এটা শুনতে হবেই ।
যদি লেখালিখি করেন ।
আর আমার কথা হলো ।
আপনার মতো একজন নয় হাজার আছে
তাহাতে কিছুই আসে যায় না ।
আল্লাহ দেখবেন আপনাদের কে ।
আমি রোজা রাখি আমার তো কোন খতি হলোনা ।
আশা করি আপনারও হবেনা ।
আমি আপনাকে রোজার দাওয়াত দিলাম ।
আল্লাহ আপনার রাখার মতো সক্তি দিবেন ।
আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুক ।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ধন্যবাদ, আশা করি আল্লাহর দোয়ায় ভালই থাকব।
২১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫০
আজাদ মোল্লা বলেছেন: তাহা আমার মনে হয়না ।
আল্লাহ আপনাকে ভালো করবে
কিন্তু করবেনা ।
২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আপনার মনে হওয়াতে কিছু আসে যায় না। আমার ভালো থাকা আমার কাছে। আপনি নিজে ভালো থাকার চেষ্টা করেন।
২২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: @আজাদ মোল্লা
আপনে আর যাই পারেন না পারেন গরু ছাগলকে মানুষের ভাষায় কথা বলাতে পারবেন না। যতই চেষ্টা করেন এরা এদের নিজেদের ভাষাতেই ডাক পারবে । আর [link|এটা তো পুরাই তাঁড়ছেড়া। সবার সাথেই গাল পারতাছে।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১২
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: আইসে আবাল কোনখানকার
২৩| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:০৪
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ভাই আমি ভুলে গেছি ।
আপনাকে আপনি বানিয়ে ছেন ।
আল্লাহ বা ভগবান বা আর অনেক ।
আপনার লাগবেনা
কারণ আপনারা দুই কিল্লাশ পড়ে ছেন ।
নিজেকে মহা জন ভাবেন ।
রাগ হতছে না রাগ করবেন ।
আমি অনেক ভয় পাই ।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১৪
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: যান ভাই আপনার লগে বাহাস করার ইছ্ছা আমার নাই।রোজা মাসে ইহুদির বানানো ইন্টারনেট ইউজ কম করেন।
২৪| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:০৮
ব্রিক্সশাওন বলেছেন: ইসলাম নিয়া যতই অপব্যাখ্যা দাও ইসলামের কোন ক্ষতি হবে না কারণ তোমার আগে বড় বড় নাস্তিক ফেরাউনের মতো তারাও ইসলামের চুল পরিমান ক্ষতি করতে পারে নাই ববং মুসলমানের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/12806
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১০
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: নয়া দিগন্ত নিয়া আইসে রাজাকার হারামজাদা, যা সাইদীর মেশিন নিয়ে খেলা কর।
২৫| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪১
একটু ভেবেদেখার দরকার !! বলেছেন: কোন ধর্ম কে বা তার অনুশাষন কে ভুল প্রমান করতে হলে আগে সেই ধর্মকে নিয়ে আপনাকে পড়তে হবে, যেমন ইসলাম সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে কোরআন,সুন্নাহ,হাদিস পড়তে হবে, এবং তা থেকে আপনাকে রেফারেন্সে দিতে হবে। কিন্তু আপনি অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন । ব্যক্তি ধর্ম কে অনুসরন করে ,ধর্ম ব্যক্তিকে না ।তাই ব্যক্তি দিয়ে ধর্ম বিশ্লেষন চরম ভুল। আশ করি এখন থেকে আপনি ধর্মের গোড়া থেকে রেফারেন্সে দিয়ে আপনার যুক্তি গুলো মজবুত করবেন। আপনার শুভ কামনাই.।।।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:০১
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: ব্যক্তি ধর্ম সৃষ্টি করে, ধর্ম ব্যক্তি সৃষ্টি করে না।
২৬| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪২
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: সব পাত্রে সব তরল ঢালতে নাই, আপনি যে বিদ্যা অর্জন করে, এই অবস্থায় আসছেন, সবাই তা পারে না। দয়া করে মুক্তমনায় লিখুন। যে লেখা যেখানে থাকা উচিত সেখানেই থাকা ভাল। পৃথিবীতে হাজার হাজার ধর্ম সুষ্টি হয়েছে, অধিকাংশই মাইরগুতা খেয়ে হারিয়ে গেছে, অন্য ধর্মে মিশে গেছে বা বিলীন হয়ে গেছে। খোদা বারবার ভুল করে নতুন নতুন ধর্ম পাঠায়, একেক এলাকার জন্য আলাদা অালাদা রকম ধর্ম? প্রত্যেকে তার নিজেরটাকে সেরা মনে করে...এখানে এসব লিখলাম না..https://bn.wikipedia.org/wiki/বিভিন্ন_ধর্ম
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৮
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: চুপ বেয়াদপ
২৭| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: বিশু আপনার রোজা না রাখা না রাখা এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার...আর আপনার কাজের জন্য আপনি দায়ী কিংবা জয়ী হবেন... আমার মতে- রোজা আমার ধর্য্য শক্তিকে বৃদ্ধি করে। আর আমি আমার জীবনের অনেক কঠিন সময় ও নিজেকে নষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে পারি। আপনি ঠিক বলছেন..আমাদের তথাকথিত সমাজে যে খাওয়ার জন্য, ইনকাম এর জন্য রোজা রাখা হয়..সেটাতে আমি ও বিশ্বাস করি না...রোজা মানে আল্লাহকে খুশি করা, আল্লাহর কাছে মাফ চাওয়া...কোরআন যে এ পবিত্র মাসে নাজিল হয়েছে, সেটা উপলব্দি করে নিজের জীবন সেটার বাস্তবায়ন ঘটানো।.... আল্লাহ আপনাকে আমাকে সবাইকে আল্লাহ কে জানার, বোঝার তওফিক দেন এটাই একজন মুসলিম হিসাবে আমার বক্তব্য। ধন্যবাদ..
২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৮
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: রোজা মানে আল্লাহকে খুশি করা---- আল্লাহ তাকে খুশি করার জন্য আমাদের সৃষ্টি করেছেন কি?
২৮| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৭
একটু ভেবেদেখার দরকার !! বলেছেন: কোন ধর্ম পড়ে আপনার এমন মনে হয়েছে? দয়া করে একটু বলবেন। যেন আমিও বুঝতে পারি
২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০৮
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: চারিদিকে ধর্মভীরু ভন্ডদের দেখে তা মনে হয়েছে।
২৯| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১৭
আমি সোহান !! বলেছেন: পাগলকে পাগল বলিও না কারণ পাগলের সংখ্যা বেশি
৩০| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
মীর মোহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন: তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নির্বাপিত করতে চায়। কিন্তু
আল্লাহ অবশ্যই তাঁর নূরের পূর্ণতা বিধান করবেন, যদিও কাফেররা তা
অপ্রীতিকর মনে করে। (9:32)।
তিনিই প্রেরণ করেছেন আপন রসূলকে হেদায়েত ও সত্য দ্বীন সহকারে, যেন এ
দ্বীনকে অপরাপর দ্বীনের উপর জয়যুক্ত করেন, যদিও মুশরিকরা তা অপ্রীতিকর মনে করে।(9:33).
২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: কাফেরদের ইন্টারনেট ইউজ করেন, আপনি নিজেই তো একটা কাফের । এখনও গুহা মানব হয়ে আছেন? এখনও আরব্য রজনী বিশ্বাস করেন?
৩১| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী। মনে হয় কাঠাল পাতা চাবাইয়া পড়াশুনা করছেন।
২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: যা ভাগ মাদ্রাসার আবাল কোনখানকার
৩২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
***মহারাজ*** বলেছেন: বিশু আর যাই কর এটা কিন্তু মুসলিম দেশ এটা ভুলে গেলে হবে না
তাই নবী সঃ কে নিয়ে কোন কুতুক্তি কেও কিন্ত মেনে নেবে না ।
সূতারং ভালো হয়া যায়ার চেষ্টা কর ।
মনে রেখ পৃথিবীতে এখন নবী সঃ এর সৈনিক এরা বেঁচে আছে ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: উপরে এক নবীর সৈনিকের মুখের ভাষা দেখ , তুই যা ভাগ।
৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:২৫
দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন:
৩৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৪৭
দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
সুখাভিলাষ বলেছেন: আপনি রোজা রাখেন, না রাখেন আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত বিষয়। কিন্তু ভুল ব্যাখ্যা করছেন কেন ? না বুঝে , নাকি ইচ্ছা করে ? অনেকেই আবার উল্টা পাল্টা কথা বলে নিজেকে বিতর্কিত করার মধ্যে এক ধরনের গর্ববোধ করে। আপনার তা হলো কিনা বুঝলামনা ?
আপনাকে কে বলেছে যে রোজা গরীবের দু:খ বোঝার জন্য রাখা হয়। রোজা একটি ধর্মীয় বিধান। যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করেন তারা রোজা রাখেন, কারন এটি আল্লাহর হুকুম। আর যারা আল্লাহতে বিশ্বাস রাখেননা, তারা রোযা রাখবেন না, এটিই স্বাভাবিক। উল্টা পাল্টা ব্যাখা করবেন না।
আর আপনি রোযার ব্যাপারে এমন যৌক্তিক আচরন দেখাচ্ছেন তো কখনও তো বলেননি
১. অনশন করা অস্বাস্থ্যকর
২. নববর্ষে পান্তা খেয়ে গরীবের দু:খ বোঝা যায়না, তাই আমি নববর্ষে পান্তা খাইনা
৩. প্রভাতফেরিতে খালি পায়ে গিয়ে পায়ের ত্বকের ক্ষতি করার দরকার কি ? জুতা পায়ে গেলে কি ভাষা সৈনিকরা মাইন্ড করবেন ?
৪. নিজের হাতে বানানো দূর্গাকে পুজা করা আবার নদীতে ফেলে দেয়া হাস্যকর.....
ব্লা ব্লা ব্লা.................