![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সানডে মানডে এক কইরা দিম। জয় বাংলা। পাকি দালাল আর রাজাকারদের পিটায়ে মারার আইন চাই।
ফ্রান্সে দ্রুতগামী একটি ট্রেনের ভেতরে তিনজন যাত্রী যে বন্দুকধারীকে ধরে তাকে পরাস্ত করেছে, সে একটি চরম ইসলামপন্থী গ্রুপের সদস্য বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
তার পরিচয় নিশ্চিত করা না হলেও ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ওই ব্যক্তি মরক্কোর ২৬ বছর বয়সী একজন জঙ্গী। ট্রেনটি আমস্টার্ডাম থেকে প্যারিসে যাচ্ছিলো আর ওই ব্যক্তি বেলজিয়াম থেকে উঠেছিলেন।
সশস্ত্র ওই ব্যক্তি যখন ট্রেনের করিডোর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন তখন ওই অ্যামেরিকান যাত্রীরা তাকে ধরে ফেলেন। তাদের দু'জন আহত হয়েছেন।
ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রে কর্তৃপক্ষ বলছে, এর ফলে বড়ো ধরনের মর্মান্তিক কোনো ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
আমস্টারডাম থেকে প্যারিসগামী ট্রেনে যেভাবে এই ঘটনা ঘটেছে, তাকে বেশ নাটকীয়ই বলতে হবে।
ভারী অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত বন্দুকধারী যুবককে যেভাবে তিন যাত্রী মিলে পরাস্ত করেছেন, তা নিয়ে এখন ফ্রান্স জুড়ে রীতিমত শোরগোল চলছে। তিন যাত্রীর দুজন ছিলেন ছুটিতে থাকা দু্ই মার্কিন মেরিন সেনা।
বন্দুকধারী যুবক গুলি শুরু করার পর ট্রেনজুড়ে যখন আতংক, তখন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েন তার ওপর।
এদের একজন অ্যান্থনি স্যাডলার বলছেন, গুলির শব্দ শুনে তিনি জেগে উঠে দেখেন, লোকজন মাথা নিচু করে নিজেদের রক্ষার চেষ্টা করছে। তিনি বুঝতে পারছিলেন না, কেন সবাই সবাই কেন এমন করছে।
এরপর ঘুরে দেখেন একে ফরটি সেভেন হাতে হামলাকারী যুবক ঢুকছে। ততক্ষণে তার সঙ্গী অপর দুই মার্কিন নাগরিকও উঠে পড়েছেন। এরপর তারা তিন জন মিলে লোকটির দিকে ছুটে যান, এবং তাকে ধরাশায়ী করার চেষ্টা করেন। এই ধস্তাধস্তির সময় বন্দুকধারী একটি বক্স কাটার দিয়ে তার সহযাত্রী স্পেন্সারের শরীরের কয়েকটি জায়গায় কেটে দেয়।
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বারনার কাজনুভ এই তিন যাত্রীর প্রশংসা করে বলেছেন, তারা বীরোচিত কাজ করেছেন এবং ফ্রান্সকে এক মর্মান্তিক ট্র্যাজেডি থেকে রক্ষা করেছেন।
আটক বন্দুকধারী যে কোন একটি ইসলামী জঙ্গী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত, সে ব্যাপারে অনেকটা নিশ্চিত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। কিন্তু তার পরিচয় সম্পর্কে তারা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেননি।
ধারণা করা হচ্ছে, এই ব্যক্তির গতিবিধির ওপর সতর্ক নজর রাখছিল স্পেনের কর্তৃপক্ষও। ফরাসী কর্তৃপক্ষের ধারণা, বেলজিয়াম থেকে গত জানুয়ারীতে যে সন্ত্রাসী চক্রকে ধরা হয়, এই বন্দুকধারীর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ ছিল।
ভারী অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত বন্দুকধারী যুবককে যেভাবে তিন যাত্রী মিলে পরাস্ত করেছেন, তা নিয়ে এখন ফ্রান্স জুড়ে রীতিমত শোরগোল চলছে। তিন যাত্রীর দুজন ছিলেন ছুটিতে থাকা দু্ই মার্কিন মেরিন সেনা।
বন্দুকধারী যুবক গুলি শুরু করার পর ট্রেনজুড়ে যখন আতংক, তখন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েন তার ওপর।
এদের একজন অ্যান্থনি স্যাডলার বলছেন, গুলির শব্দ শুনে তিনি জেগে উঠে দেখেন, লোকজন মাথা নিচু করে নিজেদের রক্ষার চেষ্টা করছে। তিনি বুঝতে পারছিলেন না, কেন সবাই সবাই কেন এমন করছে।
এরপর ঘুরে দেখেন একে ফরটি সেভেন হাতে হামলাকারী যুবক ঢুকছে। ততক্ষণে তার সঙ্গী অপর দুই মার্কিন নাগরিকও উঠে পড়েছেন। এরপর তারা তিন জন মিলে লোকটির দিকে ছুটে যান, এবং তাকে ধরাশায়ী করার চেষ্টা করেন। এই ধস্তাধস্তির সময় বন্দুকধারী একটি বক্স কাটার দিয়ে তার সহযাত্রী স্পেন্সারের শরীরের কয়েকটি জায়গায় কেটে দেয়।
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বারনার কাজনুভ এই তিন যাত্রীর প্রশংসা করে বলেছেন, তারা বীরোচিত কাজ করেছেন এবং ফ্রান্সকে এক মর্মান্তিক ট্র্যাজেডি থেকে রক্ষা করেছেন।
আটক বন্দুকধারী যে কোন একটি ইসলামী জঙ্গী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত, সে ব্যাপারে অনেকটা নিশ্চিত নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। কিন্তু তার পরিচয় সম্পর্কে তারা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেননি।
ধারণা করা হচ্ছে, এই ব্যক্তির গতিবিধির ওপর সতর্ক নজর রাখছিল স্পেনের কর্তৃপক্ষও। ফরাসী কর্তৃপক্ষের ধারণা, বেলজিয়াম থেকে গত জানুয়ারীতে যে সন্ত্রাসী চক্রকে ধরা হয়, এই বন্দুকধারীর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ ছিল।
সূত্র:http://www.bbc.com/bengali/news/2015/08/150822_mh_france_train_attack?SThisFB
©somewhere in net ltd.