![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ-ভারত এর মধ্যে সম্পর্ক খুবই সৌহার্দ্যপূর্ণ । একে অপরের সাথে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানে পরস্পর সন্মিলিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে এ দুটি দেশ। শুধু কূটনৈতিক ভাবেই নয় বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে সমন্বয় করে দুই দেশের উন্নয়নমূলক কার্যকলাপ পরিচালিত হচ্ছে। যা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত মঙ্গলজনক। মহাজোট সরকারের কারণেই এখন দু’দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় এটা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশের কিছু দল ও ব্যক্তির কথায় কথায় ভারত বিরোধিতা করা ফ্যাশন হয়ে গেছে। ভোট এলেই আইএসআই-এর প্রেসক্রিপশনে ভারত বিরোধিতার প্রসঙ্গ তোলা হয়। প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ভারতের কাছে আমরা ঋণি। এ জন্য ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। আমি মনে করি ভারত, বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রকৃত সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ, সৌহার্দ্যপূর্ণ, মর্যাদাপূর্ণ। জনগণের মধ্যে যোগাযোগের গভীরতা বৃদ্ধি দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়ে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কে এক নতুন প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। ভারত গণতান্ত্রিক ও বন্ধুভাবাপন্ন বাংলাদেশকে তার আঞ্চলিক স্বার্থের সহচর বলে মনে করে। কিন্তু তার মানে এই নয়, বাংলাদেশ ভারতের কথায় চলে। বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের কথায়, বাংলাদেশের জনগণের কথায়। সরকার দেশ এবং জনগনের উন্নয়নের পরিপন্থী কোন কাজ করেনি ভবিষ্যতেও করবেননা। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের জন্ম এদেশের মাটিতেই। সুতরাং দেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ আওয়ামী লীগ সরকার করতে পারে না। সুতরাং খালেদা জিয়ার মিথ্যাচারে কোন লাভ হবে না। এ ধরনের মিথ্যাচারের মাধ্যমে তিনি নিজেকে এবং তাঁর দলকে জনবিচ্ছিন্ন করেছেন।
©somewhere in net ltd.