![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সহিংস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠার কারণে পর্যটকের ভিড়ে মুখর হয়ে উঠেছে পর্যটন শহর কক্সবাজার। এতে চাঙ্গাভাব ফিরে এসেছে পর্যটনশিল্পে। ব্যবসায়ীদের মাঝে ফিরেছে স্বস্তি। কক্সবাজার শহরের ছোট-বড় অর্ধসহস্রাধিক হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউসের প্রায় ৪০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে। খুলে দেওয়া হয়েছে বন্ধ হয়ে যাওয়া রেস্তোরাঁগুলোও। নির্বাচনের আগে সব কক্ষই খালি ছিল। নির্বাচনের পর পর্যটক আসতে শুরু করায় এসব কক্ষের ৪০ ভাগের বেশি বর্তমানে বুকিং আছে। অগ্রিম বুকিংও আছে। গত পাঁচ-ছয় মাস পুরো হোটেল এক প্রকার বন্ধ ছিল। নির্বাচনের পর পর্যটকদের আবাসন সুবিধার জন্য আবারও খুলে দেওয়া হয়েছে। এখন ৩০ থেকে ৪৫ ভাগ কক্ষ বুকিং আছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পর্যটক আসছে। তের হাজারেরও বেশি পর্যটক কক্সবাজারে অবস্থান করছে। অনেকে হোটেল-মোটেলগুলোয় অগ্রিম বুকিং দিচ্ছেন। বিপুলসংখ্যক পর্যটক প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনস, টেকনাফ, ইনানী, হিমছড়ি, দরিয়ানগর, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ভিড় করছেন। তবে একথা স্বীকার করতে হবে যে, দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করতে পর্যটন শিল্পের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
©somewhere in net ltd.