![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চূড়ান্ত বিজয় সেদিনই আসবে, যেদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ গঠিত হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মুখোশধারীদের চেহারা উন্মোচিত হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবিরমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার দাবিতে জনতা এখন সোচ্চার। স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির এত প্রভাব ছিল না। ক্ষমতার ছত্রছায়ায় তারা ফুলেফেঁপে উঠেছে। হয়ত একদিন তারা পরিপূর্ণ শক্তিতে সরকার গঠন করবে। তখনও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ রক্ত দিয়ে তা প্রতিহত করবে। কৃষক শ্রমিক সহ সর্ব স্তরের জনতা দেশ পরিবর্তনের লক্ষ্যে সব জায়গায় জেগে উঠেছে। তারা দেশকে সত্যিকারের গর্বিত দেশে পরিণত করতে চায় এবং তারা তা করতে পারবে। কোন বাধাই তাদের লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। বাংলাদেশ শুধু কতিপয় বুদ্ধিজীবী, কতিপয় রাজনীতিক ও কতিপয় মানুষের নয়। এদেশের গণতন্ত্রকামী, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পক্ষের সবাই এ বাংলাদেশকে তাদের হৃদয়ে ধারণ করেন। আমাদের আত্মসন্তুষ্টির সুযোগ নেই। মুখোশের আড়ালে থেকে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী চেতনা লালন করে তাদের মুখোশ খুলে গিয়েছে। নীতির বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের যত আঘাতই আসুক না কেন, তারা এগিয়ে যাবে সব বাধা ছিন্ন করে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিল বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার। মুক্তিযুদ্ধের সে লক্ষ্য যত দিন বাস্তবায়িত না হবে তত দিন বাংলাদেশ গড়ার এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
©somewhere in net ltd.