![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান সরকার ইসলামের উন্নয়ন করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় কর্মকান্ডকে যথাযোগ্য মর্যাদায় আসীন করেছেন। ইসলাম ধর্মের প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের জন্য মুসলিম সম্প্রদায়কে উৎসাহী করার কৃতিত্ব অবশ্যই এ সরকারের। বর্তমান সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ইসলামী শিক্ষা ও ধর্মীয় অনুকূলে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যা মিডিয়ায় তেমন একটা প্রচার পায়নি। নিম্নে এর কয়েকটি উল্লেখ করা হলোঃ
মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষা কার্যক্রমের ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকার সকলে কোরআন শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। এর মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত ইমাম এক হাজার টাকা করে মাসিক ভাতা পাচ্ছেন।
ইতিমধ্যে স্বতন্ত্র আরবী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব মন্ত্রী সভায় গৃহীত হয়েছে এবং তা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা সনদের সরকারী স্বীকৃতি দেয়ার লক্ষ্যে কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে কমিশনের রিপোর্ট গ্রহন করা হয়েছে।
নতুন শিক্ষা নীতিতে সকল মাদ্রাসাকে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনা হয়েছে। ফলে শিক্ষা ব্যবস্থার সকল সুবিধা মাদ্রাসার সাথে সংশ্লিষ্টরা পাচ্ছেন।
মাধ্যমিক পর্যন্ত ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।।
ইতিমধ্যে ১৭টি মাদ্রাসায় অনার্স কোর্স চালু করা হয়েছে।
গত বছরে বাংলাদেশ হতে ১ লক্ষ ২০ হাজার হাজী হজ্জে যেতে সক্ষম হয়েছেন। যা বিগত বছরগুলোর তুলনায় সর্বোচ্চ।
মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের বিভিন্ন প্রকল্পে বিপুল অর্থ বরাদ্ধ করা হয়েছে।
'ইমাম ও মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট' গঠন করা হয়েছে।
দেশের মধ্যে ধর্মীয় উগ্রবাদের জঙ্গিপনা নির্মূলের সাফল্যও এ সরকারের বড় অবদান। এ সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় (ইসলাম) শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছে। এতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আলেম-ওলামার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ইসলামের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসার দাবী রাখে।
©somewhere in net ltd.