![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৫ বছর বয়সের বঙ্গবন্ধু সেতু ঝুঁকিমুক্ত রাখা এবং ট্রেনযাত্রীদের নিরাপদ চলাচল ও সেবা বাড়াতে এর সমান্তরালে পৃথক রেলসেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ডুয়েলগেজ ডাবল ট্র্যাকবিশিষ্ট এই সেতু নির্মাণে খরচ হবে ছয় হাজার ২৬৭ কোটি টাকা। যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেলসেতু যে কতটা জরুরি তা গত ২৭ এপ্রিল রাতের দুর্ঘটনায় দেশের মানুষ টের পেয়েছে। ট্রেন কাত হয়ে পড়েছিল সেতুতে। অল্পের জন্য ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছিল যাত্রীরা। নতুন রেলসেতু হবে ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের। বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু সেতুর তিনশ মিটার উজানে এটি নির্মাণ করা হবে। যমুনা ইকো পার্কের পাশ দিয়ে এটি বিদ্যমান বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম অংশের সঙ্গে যুক্ত হবে। রেলসেতুতে ১০টি কালভার্ট থাকবে। নির্মিতব্য সেতু দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের গতিবেগ হবে ১০০ কিলোমিটার। মেইল ট্রেন চলবে ৮০ কিলোমিটার বেগে। কনটেইনারও চলবে ৮০ কিলোমিটার গতিতে। মালবাহী ট্রেনে ৩২.৫ টন মালামাল পরিবহন করা যাবে। ২০২৩ সালে যাত্রী পরিবহন বাবদ দিনে রেলের আয় হবে ৯৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার পর আগামী ৯ বছরের মধ্যে সেতুটি নির্মাণ সম্ভব হবে। এই সেতু নির্মাণে নদীশাসনে কোনো ব্যয় হবে না। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রেন চলাচলের অনুমোদিত গতিবেগ ২০ কিলোমিটার। ঝুঁকি কমাতে এর চেয়েও পাঁচ কিলোমিটার কম গতিতে ট্রেনগুলো চালানো হচ্ছে। এই রেলসেতু ২২ জোড়া ট্রেন চলাচলের ভার নিতে সক্ষম। এর চেয়ে চার জোড়া বেশি ট্রেন চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে আন্তনগর ট্রেনই ২৪ জোড়া। নতুন সেতু হলে দেশের যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্য কোনো কারণে বঙ্গবন্ধু সেতু বন্ধ থাকলে প্রস্তাবিত সেতুটি জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় ব্যবহার করা যাবে।
২| ১১ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
অরণ্যতা বলেছেন: আগামী ৯ বছরের মধ্যে সেতুটি নির্মাণ সম্ভব হবে!!!!!!!!!!!!!
৩| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০১
পানকৌড়ি বলেছেন: আশার কথা শুনালেন খুব ভালো লাগলো । সেই সংগে আবার প্রমাণিত হলো বাংলাদেশ ১৫ বছরের বেশী কল্পনা করতে পারেনা ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
অরণ্যতা বলেছেন: আগামী ৯ বছরের মধ্যে সেতুটি নির্মাণ সম্ভব হবে!!!!!!!!!!!!!