![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে বিএনপি-জামায়াত জোট। ২০০৩ সালে বগুড়ার কাহালুতে ধরা পড়ল এক ট্রাক গুলি ও বিস্ফোরক। ২০০৪ সালে চট্টগ্রামের সেই বহুল আলোচিত দশ ট্রাক অস্ত্র। সেটাও অনেকটা হঠাৎ করেই। সম্প্রতি আদালতের রায়ে পরিষ্কার হলো এই অস্ত্র চোরাচালানের সঙ্গে তৎকালীন সরকারের রাঘব-বোয়ালরা জড়িত। এই চোরাচালান সম্পর্কে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়া অবহিত ছিলেন তা আদালতে অভিযুক্তরা তাঁদের বক্তব্যে বলেছেন। ১৯৯৫ সালের ১৭ ডিসেম্বর ভারতের পুরুলিয়ায় এক রহস্যজনক বিমান হতে অস্ত্র ফেলা হলো। চারদিকে বেশ হৈচৈ। ভারতের পত্র-পত্রিকায় লিখল, এই অস্ত্রের চালান বাংলাদেশ থেকে এসেছে। আকাশপথে বয়ে এনে তা ভারতের ভূখণ্ডে ফেলেছে একটি পোলিশ বিমান। বিমানটির ক্রু ছিল ব্রিটিশ ও লাটভিয়ার নাগরিক। তাদের গ্রেফতার করা হয় এবং ভারতের আদালত তাদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেয়। মোদি সরকার ক্ষমতায় এসে আন্তর্জাতিক মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমকে আটক করার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করছে। অথচ এই দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে বেগম জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান অন্তত একবার ভারতে আর দ্বিতীয়বার দুবাইতে দেখা করেছেন। চট্টগ্রামে দশ ট্রাক অস্ত্রের চালানটির সঙ্গে একাধিকবার তারেক জিয়ার নাম এসেছে। বলা হয়েছে, এই বিশাল অস্ত্র চালানের অর্থের যোগান দিয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার আইএসআই আর তা এসেছে দুবাইভিত্তিক পাকিস্তানী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আরএকে’র মাধ্যমে। মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে তারেক জিয়ার সম্পর্ক দিবালোকের মত সত্যে পরিণত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.