![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জিয়া অবৈধ পথে ক্ষমতায় আসার পরপরই ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে ছেড়ে দেয়; বাংলাদেশকে পাকিস্তানের প্রদেশ বানানোর ষড়যন্ত্র শুরু করে। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিভিন্ন দূতাবাসে পুনর্বাসন করে। ওই দায়িত্ব পড়ে আজকের শমসের মবিন চৌধুরীর ওপর। তাকে বঙ্গবন্ধু জার্মানিতে চিকিত্সার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু বেইমান চিরকালই বেইমান। এটা হয়তো অনেকে জানেন না। কিন্তু রক্ত দিয়ে যে দেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে তাদের কেউ দাবায় রাখতে পারে না। ২১ বছর তারা সত্য ইতিহাসকে তারা চেপে রেখেছিল সেটাও পারেনি। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের খুনিদের মধ্যে যারা বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে আছে, তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা হবে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী জঙ্গীবাদীদের নিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযু্দ্ধের চেতনাবিরোধী তালেবানী রাষ্ট্রে পরিণত করে ১৯৭১ এ পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চায়। সেকারণে মুক্তিযুদ্ধ হয়ে উঠেছে বিএনপির রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। অন্যদিকে জনসমর্থন হারিয়ে ও সাংগঠনিক কাঠামো অকার্যকর হয়ে পড়ায় বিএনপি এখন সন্ত্রাসী ভাড়া করে মানুষ হত্যার অপরাজনৈতিক তৎপরতাকে রাজনৈতিক আন্দোলন হিসাবে চালানোর অপপ্রয়াস চালাচ্ছে; এর ফলে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাস কলংকিত হচ্ছে এবং বিএনপি অগণতান্ত্রিক অপরাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এসব কারণে মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিরোধী বিএনপির অপরাজনৈতিক তৎপরতাকে রুখে দাঁড়াতে হবে, বিএনপিকে সর্বস্তরে বর্জন করার মাধ্যমে তাদের রাজনৈতিক অপমৃত্যু ঘটাতে হবে, দেশের গণতান্ত্রিক বিধি-ব্যবস্থাকে সুরক্ষিত করতে অপরাজনৈতিক দল, বিএনপিকে রাজনীতি থেকে বিদায় জানাতে হবে।
©somewhere in net ltd.