নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাহমুদুর রহমান মান্নার যতসব কেলেঙ্কারী

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

ডাকসুর সাবেক ভিপি রাজনীতিক মাহমুদুর রহমান রাজধানী ঢাকার লেডি কিলার হিসাবে রাজনৈতিক মহলে পরিচিত এবং অযুত নারী ভোগ করা মাহমুদুর রহমান মান্নার নারী কেলেংকারীর তথ্য নিতে ও অনুসন্ধানে বের হয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। টেলিভিশন টকশোতে বড় গলাবাজির এ মাহমুদুর রহমান মান্না ইসলামি ব্যাংক থেকে ২০ কোটি টাকার অবৈধ লোন নিয়েছেন। আর পাশাপাশি জামায়াতের ইবনে সিনা হসপিটাল থেকে ৩ লাখ টাকা মাসোহারা নেন বলে জানা যায়। তিনি অগণতান্ত্রিক পন্থায় ১/১১ সময়কালীন নতুন সরকারের দীর্ঘ মেয়াদী শাসন কামনায় নিজেকে ঐ সরকারে একটা অবস্থানে প্রত্যাশা করে কাজ করছিলেন। বার্ডস আই এর কাজ রাজনৈতিক বিশ্লেষন করা নয় তবু মান্না সম্পর্কে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরি করতে যেয়ে রাজনীতির কিছু গোপন খবরও হস্তগত হয়েছে। যেখানে দেখা যায়, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে সে সময়ে মহাজোট ক্ষমতায় গেলে বেশ কিছুদিন মাহমুদুর রহমান মান্না অপেক্ষা করেন, কখন দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে তলব করবেন। কিন্তু দলের পক্ষ থেকে ডাক না আসলে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে পুনঃসম্পর্ক গড়ে ওঠানোর জন্য তদবিরে নেমেও ব্যর্থ হন। ২০০৯ সালের শেষের দিকে র্যাাটস (রাজ্জাক-আমু-তোফায়েল-সুরঞ্জিত)গ্রুপের দু’জন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ দের সঙ্গী হয়ে ভারতের নয়া দিল্লীতে সফর করেন মান্না। সকলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একটাই ছিল- ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর চিফ এর সঙ্গে সাক্ষাত করে তাঁদের প্রত্যেক কে মন্ত্রী সভায় জায়গা দেয়ার সুপারিশ করানো। তাতেও ব্যর্থ হয়ে টেলিভিশন টক শোতে সঞ্চালক হয়ে অন্তত চেহারা দেখিয়ে নিজের একটা চাহিদা সৃষ্টির সুযোগ গ্রহণ করেন। নিজের প্রয়োজনে তথাকথিত নাগরিক ঐক্য গঠন(ডিসিসি মেয়র কেন্দ্রিক আত্ম প্রবঞ্চনা),হালে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিবেন(অথচ অনিবন্ধিত দল)এমন সব বিচিত্র কর্মকাণ্ডে আত্মকেন্দ্রিক সাংঘর্ষিক প্রেক্ষিত পুঁজি করে ওৎ পেতে থাকার রাজনীতি করছেন। বলছেন নীতি সস্তা কথা- যেখানে কোনো রাজনৈতিক আদর্শ, দর্শন, তত্ত্ব নেই। মান্না হল, অল্প বুদ্ধি ও চেতনার রাজনীতিক। যারা রা উচ্চারণ করে ৭১ সাল থেকে বড় বড় রাজনীতিক হয়ে যাওয়া চরিত্রের শেষ প্রতিনিধি। কিন্তু ‘রা’ বলে রাজনীতিক হয়ে পড়লেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু করে নেতৃত্বের বিকৃতি ঘটিয়ে প্রেমিক মন নিয়ে সারা দেশে কত নারীর সংসার ভেঙ্গেছেন তা হিসাব করে বলা যাবে না। ডাকসু ভিপি থাকাকালীন সময় থেকেই কবি কবি ভাব সেজে প্রায় দু’ডজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রীর সঙ্গে যৌন মিলনে জড়িয়ে পড়া ছিল তাঁর নিত্য অনুশীলনের উপকরণ। অনেকটা নাস্তার মতই ছিল সে সকল সুশ্রী মেয়েরা। যাদের পরবর্তীতে বিয়ে হয়ে গেলেও এখনও অব্দি মান্নার কলিং বেলে প্রায়শই দরজা খুলতে হয়। মান্নার মোবাইল ফোনে প্রত্যহ কত গুলো নারী কন্ঠের ফোন আসে তা যখন অনুসন্ধানে দেখা গেছে তাঁর কথা বলার ধরনে প্রেমিক মান্নার বয়স কারো নিকট ২৪ বছরের বেশী মনে হবে না! এদিকে প্রায় প্রত্যেক দিনে টক শোতে লাল- নীল বাহারী পাঞ্জাবী পরার প্রধান রহস্যে দেখা গেছে- তিনি রাজধানী ঢাকার বেশ কিছু যুবতী নারীর কাছে চির তরুণ থাকতে চান। মাহমুদুর রহমান মান্নার একসময় জাসদ ছেড়ে আসার নেপথ্যেও রয়েছে দেশের অন্যতম পরকীয়া ঘটিত কাহিনী। জাসদ সভাপতি আ স ম আব্দুর রবের অপেক্ষাকৃত অল্প বয়সী স্ত্রীর সঙ্গেও বিছানা সম্পর্ক গড়ে ওঠে বলে কথিত আছে। এ দেশের সমাজের কাছে হাতে গোনা দু’একজন গুনী নারীর সঙ্গেও এখনও চলছে তাঁর সেক্স মিশন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.