![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজায় ইসরাইলের দখল করা ভূমি ফেরত এবং এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের দাবির প্রতি সমর্থনও জানিয়েছেন সংসদ নেতা ও বর্তমান সরকারের সরকার প্রধান। এমনকি ফিলিস্তিনির পাশে কেউ না থাকলেও বাংলাদেশ থাকবে এমন সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন বর্তমান সরকার। হামলার বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলে ১১৯ জন ইসরায়েলি সৈন্যকে হত্যার জন্য ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থি দল হামাসের প্রশংসা করতেও সংকোচবোধ করেননি বর্তমান সরকার। গাজায় হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মমতার সঙ্গে তুলনা করা চলে, এবং গত ৫ই জানুয়ারীর পূর্বে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে বিএনপি-জামাতের পক্ষ থেকে ঘটানো নির্মমতা ইজরাইলের বর্বরতার চেয়ে কোন অংশে কম ছিলনা। বর্তমান সরকার প্যালেস্টাইনি হতাহত নারী ও শিশুদের সাথে এখনও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। এমনকি তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করতে সচেষ্ট বর্তমান নির্বাচিত সরকার। অতীতে আমাদের দেশে যারা মানবাধিকার নিয়ে নানা কথা বলেছেন তারা ইসরায়েলি অভিযানের বিষয়ে এখন মুখবন্ধ করে বসে আছে। বিএনপি-জামায়াতের মত অশুভ শক্তি যারা আমাদের দেশে সামান্য কিছু হলে বিদেশে চিঠি পাঠায়, তারাও চুপ। মানবাধিকারবিরোধী অপরাধীর ফাঁসি ঠেকাতে আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জাতিসংঘের মহাসচিব ফোন করেন, তাদেরও এখন কোন ভূমিকা নেই। সারা বিশ্বের মুসলমানদের উপর, ইহুদীদের পক্ষ থেকে যখন চলছে অমানুষিক নির্যাতনের প্রকাশ্য মহড়া তখন বিশ্বের বাঘা-বাঘা মুসলিম রাষ্ট্রনায়কেরা বিশ্বপ্রভূ আমেরিকার ভয়ে নীরব ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন দিনের পর দিন। ঠিক সেই মূহূর্তে এসে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এমন সাহসী ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ সারা বিশ্বের মুসলমানদের কাছে এক উজ্জল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
©somewhere in net ltd.