![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চিকিৎসাসেবা আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলতে সরকার এমনভাবে কাজ করে যাচ্ছে যাতে চিকিৎসার জন্য এ দেশের কাউকে অন্যদেশে যেতে না হয়। বর্তমান সরকার চিকিৎসাসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চায়। নার্সিং পেশা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ পেশা। নার্সরা সেবা দিয়ে একজন রোগীকে সুস্থ করে তোলে। এ পেশাকে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। নার্সিংয়ে স্নাতক, মাস্টার্স ও পিএইচডিসহ উচ্চতর ডিগ্রী নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। দ্রুত আরও ১০ হাজার নার্স নিয়োগ দেয়া হবে। আগে বিশেষায়িত কোন হাসপাতাল ছিলই না। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহনের পর তা করেছে। নার্সিংসেবা মহৎ পেশা। এ নার্সিং কলেজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সুযোগ পাবে। বর্তমান সরকার একটি যুগোপযোগী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করেছে। দেশের উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতালগুলোর ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। বিগত ৬ বছরে সরকারী হাসপাতালগুলোতে প্রায় ৮ হাজার বেড বাড়ানো হয়েছে। উন্নত যন্ত্রপাতি ও এ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করা হয়েছে। ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ২৪টি সরকারী হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যাপ্ত চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ক্ষমতাসীন সরকার ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সালের মেয়াদে সারাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন শুরু করে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে সেগুলো বন্ধ করে দেয়। ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে ক্লিনিকগুলো আবার চালু করে। বর্তমানে প্রায় ১৫ হাজার ৬০০টি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে গ্রামীণ শিশু ও নারী-পুরুষ চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে। বিনামূল্যে প্রায় ৩০ ধরনের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। বর্তমান সরকার যে জনবান্ধব সরকার এটাই তা প্রমান করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আরো ১০ বছর আগের নার্সিং সারটিফেট দারিরা এখনো বেকার পরে আছেন।নিয়োগের অভাবে।
উনাদের নিয়োগের খবর না নিয়ে নতুন নার্স তৈরির উৎসব কতোটা শুভ তা ভুক্ত্যবোগিরাই ভালো বলতে পারবেন।