![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৩ এপ্রিল ২০১৫ থেকে এই ক'দিনে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ৭৪ জন দগ্ধ রোগীর অস্ত্রপাচার করেছেন জার্মান, হাঙ্গেরী ও নেদারল্যান্ডের চিকিৎসকরা । গতকাল ১২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে পেশাদার জার্মান রাষ্ট্রদূত ডঃ থমাস প্রিনজ রোগীদের অসহায় বিভৎস চেহারা আর আর্তচিৎকারের কান্না দেখে বও“তায়ও অবুঝ শিশুর মতো কেঁদেছেন । কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেছেন ভয়াবহ, সহ্য করা যায় না । আবেগ প্লুত জার্মান রাষ্ট্রদূত আর কোন বও“ব্য দিতে পারেননি । একজন বিদেশী রাষ্ট্রদূতের হƒদয় ভাঁঙ্গলেও আমাদের রাজনীতিবিদদের হƒদয় ভাঙ্গে না, তারা কাঁদে না । ১৩১ জন নিরীহ মানুষ হত্যার পরেও রাজনীতিবিদদের কান্নার পরিবর্তে দেখি তাদের নিরাপদ ঘরে ফেরা, যাদের ক্ষমতার বলীতে আগুনে পুড়ে অসহায় অবুঝ শিশুরা তার হারানো বাবাকে খুজে বেড়াচ্ছে, থামছে না তাদের কান্না । গত দু'মাসের ক্ষতি সতেরো হাজার কোটি টাকা । এতে ব্যর্থ রাজনীতিবিদদের কান্না না থাকলেও থাকবে আমাদের সাধারন মানুষের বেকার হওয়ার কান্না, কৃষি খাত ধংস হওয়ার কান্না, রপ্তানী ধংস হওয়ার কান্না, ব্যবসায়ীদের পুজি হারানোর কান্না, শিল্প আর খাত ধংস হওয়ার কান্না । রাজনীতিবিদরা বলবেন কি ক্ষমতার আগুনে পুড়ে দগ্ধ হয়ে আর কত কান্না কাঁদতে হবে আমাদের --------------------?
©somewhere in net ltd.