![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাঙালির প্রাণের উৎসবকে ঘিরে সরকারের নির্দেশে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল রাজধানীকে। পহেলা বৈশাখের মূল আকর্ষণ রমনা বটমূলকে ঘিরে নেওয়া হয়েছিল কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রমনা উদ্যানের অভ্যন্তরে ও এর আটটি গেটে মোতায়েন করা হয়েছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য। আর প্রবেশের সকল পথেই দর্শনার্থীদের বাতাসা ও ফুল দিয়ে বরণ করছে পুলিশ সদস্যরা। স্থাপন করা হয়েছিল র্যা ব-পুলিশের পৃথক কন্ট্রোল রুমও। মাঠের মধ্যে পর্যবেক্ষণের জন্য সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ নিয়োজিত ছিল।পুরো রমনা পার্কজুড়েই সিসি ক্যামেরা ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পুলিশের বিশেষায়িত বাহিনী সোয়াত, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ফায়ার সার্ভিস ও পুকুরে তল্লাশির জন্য নৌবাহিনীর ডুবুরি দলও নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে। এছাড়া, ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরায় পুরো রমনা পার্ক পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা হয়েছিল। প্রবেশের সকল পথেই বসানো হয়েছিল আর্চওয়ে গেট। আকাশ পথে ছিল র্যা বের হেলিকাপ্টার টহল। সব মিলিয়ে নিরাপত্তার যেন কোনো কমতি না থাকে সেই ব্যবস্থা করা হয়েছিল রমনা বটমূলকে ঘিরে। রাজধানী ঢাকার বাইরেও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। সরকারের এমন নির্দেশনায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় সফলভাবে সম্পন্ন হল বাঙালির প্রাণের উৎসব। এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় আগে কখনও বাঙালির এই প্রাণের উৎসব সম্পন্ন হয়নি। যার জন্য আমরা বাঙালিরা বর্তমানের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকারসহ আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানাই শত কোটি শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.