![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসন্ন রমজানে দেশে পিক আওয়ারে আট হাজার ৫০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুত চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে। সেহরি, ইফতার এবং তারাবির নামাজের সময় রোজাদারদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ দেয়ার প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রমজানে বিদ্যুত চাহিদা অন্য সময়ের তুলনায় একটু বেশি থাকে। রমজানে কোন মানুষের যাতে কষ্ট না হয় সেই দিক বিবেচনা করেই অতিরিক্ত বিদ্যুত সরবরাহ করা হয়। এবার গ্রীষ্মে যেখানে আট হাজার মেগাওয়াটের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল সেখানে রমজানে গিয়ে আরও ৫০০ মেগাওয়াট অতিরিক্ত চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১৮ জুন থেকে প্রথম রমজান শুরু হচ্ছে। এই সময়েও বেশ উষ্ণ আবহাওয়া থাকায় বিদ্যুতের চাহিদা এখনের তুলনায় বেশি থাকবে। এখন পর্যন্ত দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুত উৎপাদনের পরিমাণ সাত হাজার ৮১৭ মেগাওয়াট। রমজানে বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রতিবছরের মতো এবারও শিল্প কারখানায় গ্যাস সরবরাহ রেশনিং করা হতে পারে। শহরের বিপণী বিতানগুলো রাত ৮টার পর দোকান বন্ধের ব্যবস্থা করা হবে, কোন বিপণী বিতানে আলোকসজ্জা না করার নির্দেশনা দেয়া হবে। বিতরণ কোম্পানি ইতোমধ্যে রমজানের আগেই অধিক ত্রুটিপূর্ণ বিতরণ লাইন পরিবর্তন শুরু করেছে। এলাকা ভিত্তিক উৎপাদন এবং সরবরাহের জন্য পৃথক পৃথক তদারকি দল গঠন করা হবে। তারাই দেখবেন কীভাবে এসব বিষয় সমন্বয় করা যায়। কোথাও কোন সমস্যা হলে এই কমিটি দ্রুততম সময়ে তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবেন। এছাড়া কোথাও ট্রান্সফরমার বিকল হলে ভ্রাম্যমাণ ট্রান্সফরমার বসিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা প্রতিস্থাপন করা হবে। রমজানে যাতে মুসলমানরা নির্বিঘ্নে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহ পায় সে উদ্দেশ্যেই সরকারের এ মহতি উদ্যোগ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: রোজাদার দের দোয়াতে প্রধানমন্ত্রী দাদুর হায়াত বেড়ে যাবে!