সকল বন্ধুপ্রতীম দেশের বাহিনী প্রধানরাই অন্যান্য দেশে সফর করেন এবং সফররত দেশের প্রচলিত রীতি-নীতি মেনেই সে দেশের বাহিনী প্রধানের অনুরোধে অনেক আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে থাকেন।এতে কোন দেশের সম্মানহানী হয়না বরং বাড়েই।

১৪ ই জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫১

পৃথিবীর অনেক দেশেরই বাহিনী প্রধানরা অন্যান্য দেশে সফর করেন এবং সফররত দেশের প্রচলিত রীতি-নীতি মেনেই সে দেশের বাহিনী প্রধানের অনুরোধে অনেক আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে থাকেন। এটা দোষের কিছু নয়। বাংলাদেশেও এর ব্যত্যয় কিছু ঘটছে না। সুতরাং এ নিয়ে না জেনে-শুনে একের পর এক গুজব ছড়িয়ে দেশের সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করার কোন মানে হয়। যারা এরুপ কর্ম করে বেড়ায়, আমার তো মনে হয় না যে তাদের মধ্যে কোন মনুষ্যত্ববোধ আছে। আমাদের একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, আমি যখন একটি সমাজে বাস করি, তখন নিশ্চই আমাকে সেই সমাজের নীতি-আদর্শ মেনে চলতে হয়। আর আমি যদি তা না মেনে কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটাই তাহলে অন্যরা আমাকে সহজেই ছেড়ে দেবে? তাই বলি কোন বিষয়ে ভালোভাবে না জেনে-শুনে অযথাই গুজব ছড়ানো কোন বিবেকবান মানুষের কাজ হতে পারে না। দেশ ও জাতির মঙ্গলের পরিপন্থী হয় এমন কাজ করা থেকে আমাদের বিরত থাকাই শ্রেয়।

০ টি +০/-০