![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখি মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আগামী ১০ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই ২৪ ঘন্টাই খোলা থাকবে দেশের সব সিএনজি স্টেশন। পাশাপাশি প্রচলিত রুটের বাইরে আরও দশটি রুট নির্ধারণ করছে সরকার। এছাড়াও ঈদের সময় একই দিনে সকল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি ছুটি দেয়া ও খোলা যাবে না। যানজট ও মানুষের চাপ কমাতে ভিন্ন ভিন্ন দিনে গার্মেন্টসগুলোকে ছুটি দেয়া ও খোলার জন্য এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ-কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঘরমুখো ও ঢাকা ফেরত মানুষের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বা দাবি করতে যেন না পারে সেজন্য ঢাকা মহানগরীর সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলী বাস টার্মিনালের জন্য পৃথক তিনটি ভিজিলেন্স টিম গঠন করেছে সরকার। তাছাড়া মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ঘরে ফিরতে পারে সেজন্য ঈদের আগের তিনদিন ও পরের তিনদিন মহাসড়কে কাঁচাপণ্য, ওষুধ, জ্বালানি ও পোশাক শিল্পের পণ্য বহনকারী ট্রাক বা লরি ব্যতীত সকল প্রকার ট্রাক-লরি, নসিমন-করিমন, ইজি-বাইক, মাহেন্দ্র ও টেম্পো চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য-দ্রব্য, পচনশীল দ্রব্য, গার্মেন্টস পণ্য, ওষুধ, কাঁচা চামড়া এবং জ্বালানি বহনকারী যানবাহন এর আওতামুক্ত থাকবে। ভয়াবহ নৌ-দুর্ঘটনা মাথায় রেখে এ বছর যেকোনো প্রকার দুর্ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার কাজের জন্য ফায়ার সার্ভিস, নৌ-বাহিনী, পুলিশ, র্যা ব, সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর বিশেষ টিম প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছে বর্তমান সরকার। সরকারের গৃহীত এমন বিভিন্ন ধরণের পদক্ষেপে আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখি মানুষের ভোগান্তি অনেকটা কমে আসবে বলে আশবাদি সুশীল সমাজ।
©somewhere in net ltd.