![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দীর্ঘ ৩২ বছর পেরিয়ে ২০১৫ সালেও বিএনপির একক অধিকর্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এদিকে দলের পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবেও তিনি একজনকে অঘোষিতভাবে মনোনীত করে রেখেছেন। তিনি তাঁরই পুত্র লন্ডনপ্রবাসী তারেক রহমান। মায়ের পর পুত্র, পুত্রের পর নাতি-নাতনী এ ধারা বিএনপিতে প্রতিষ্ঠিত। খালেদা জিয়া এবং লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একের পর এক ব্যর্থতায় তলানিতে ঠেকেছে দলটির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মনোবল। এ অবস্থায় বিএনপির বহু নেতাকর্মী আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলোতে ঢোকার পাঁয়তারা করছে, কেউ বিদেশ চলে যাওয়ার উপায় খুঁজছে, আবার কেউ রাজনীতি ছেড়ে নিরেট ভদ্রলোক হয়ে যাওয়ার কথাও ভাবছে। মামলার ভয়, নিজ ও পরিবারের নিরাপত্তার অভাব, মামলায় গ্রেপ্তারের ভয়, শীর্ষ নেতাদের সহযোগিতা না পাওয়ায় মনোবল হারিয়ে ফেলে এসব নেতাকর্মী এখন দিশেহারা। তৃণমূলে এ ধরনের হতাশাজনক পরিস্থিতির মধ্যে কেন্দ্রীয়পর্যায়ে বিরাজ করছে আরো অস্থিরতা। ওয়ান-ইলেভেনে বিএনপি না ভাঙলেও এবারকার ধাক্কা খালেদা-তারেকের পক্ষে সামলানো কঠিন হবে। কারণ আর কিছুই নয়, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের একনায়কসুলভ মনোভাবই এবার বিএনপিকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করবে।
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: এই দুই দলের মধ্যে এক পয়সার গনতন্ত্র নেই আছে দুনিয়ার সবচাইতে ভয়ংকর একনায়কতন্ত্র। এরা আবার গনতন্ত্রের কথা বলে!
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
নতুন বলেছেন: হাসি পায় যখন দেখি খালেদা/হাসিনা দলের নেতা নিবাচিত হবার পরে মিছিল/ফুল/মিস্টি বিতরন করে কমী`রা।
একনায়কতন্ত্রের দল কিভাবে দেশে গনতন্ত্র চচা` করে।