![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ দেশের বিচার ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষের কথা বলার আর ন্যায্য বিচার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জীবন ভয়ে কোন স্বাক্ষ্য না পাওয়ায় সন্ত্রাসীরা পেয়ে যায় বেকসুর খালাস আর আমাদের স্বাভাবিক জীবনে মহাআনন্দে চলে তাদের সন্ত্রাস। সন্ত্রাসীদের এহেন কার্যক্রমে সাধারণ মানুষ ও সরকার সবাই ক্ষুব্ধ। আইন শৃংখলা বাহিনী বছরের পর বছর ধরে অনুসন্ধান আর তদন্ত করে সন্ত্রাসী ও রাষ্ট্রবিরোধীদের গ্রেফতার করলেও বিচার বিভাগ থেকে সহজেই স্বাক্ষ্য প্রমান না থাকায় নানা কারনে মুক্তি পাচ্ছে। যেন এসব দেখার কেহ নেই। অনেক কষ্টের পর সন্ত্রাসীদের এহেন মুক্তি আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যগনও চরমভাবে হতাশাগ্রস্থ। সন্ত্রাসীদের অন্যায় প্রতিরোধে শাসকগোষ্ঠীর দায়িত্ব হলো সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করা। সুশীলসমাজ তথা জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিজীবীদের কর্তব্য হলো বাচনিক প্রক্রিয়ায় সত্যের পক্ষ অবলম্বন ও সত্য উদঘাটনে সোচ্চার হওয়া এবং সাধারণ মানুষের উচিত হত্যাসহ সব অন্যায় কর্মকাণ্ডকে অন্তর থেকে তীব্রঘৃণা করা। এটাই ইসলামের বিঘোষিত অপরাধ দমন কৌশল। প্রিয়নবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ সমাজবিরোধী অন্যায় ও গর্হিত কাজ হতে দেখলে সে যেন তা শক্তিপ্রয়োগে প্রতিহত করে। শক্তিপ্রয়োগে সক্ষম না হলে যেন সদুপদেশ দ্বারা প্রতিবিধান করে এবং তাতেও সক্ষম না হলে যেন তা আন্তরিকভাবে ঘৃণা করে। আর এটাই হলো দুর্বলতম ঈমানের প্রকাশ’।
©somewhere in net ltd.