![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ এখন অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির জন্য বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের সময় সকল ধর্মের মানুষ যার যার ধর্ম নিবিঘ্নে পালন করছে। ঈদ ও পূজা আজ সকল ধর্মের মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধে বার বার আঘাত এসেছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সেই আঘাত প্রতিরোধ করে রুখে দাঁড়িয়েছে। জয় হয়েছে সত্যের। বার বার জয় হয়েছে বাংলার জনগণের। পূজা উৎসব নির্বিঘ্নে রাখতে প্রধানন্ত্রীর নির্দেশে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক, ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বজায় রেখে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক ও ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। এ সম্প্রীতি বজায় রাখতে সকল ধর্মের লোকদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সমমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত করে মানবিকতা বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে অব্যাহত রাখতে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে একযোগে কাজ করতে হবে। শান্তি ও সম্প্রতির অপূর্ব মেলবন্ধনকে অটুট রাখতে সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে হবে। পৃথিবীর প্রতিটি ধর্মেই রয়েছে মৈত্রী, করুণা, দয়া, সেবা, দান, মমতা, ভালবাসা, ত্যাগ, সহিষ্ণুতা, পরোপকারিতার কথা। প্রতিটি ধর্মই এগুলো শিক্ষা দেয়। প্রতিটি ধর্মেই চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-জ্ঞান ও মননে এবং জীবনের সকল আচার-আচরণে বিনয়ী ও নৈতিকতা বোধসম্পন্ন হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে দিয়েই একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মাণ সম্ভব। ধর্মনিরপেক্ষতার আলোকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখতে হবে। এভাবে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজে দলমত নির্বিশেষে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
চলন বিল বলেছেন: এই ছাগলটারে কেউ লাত্থায় না কেন?