![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির পক্ষে ‘অবস্থান নিয়ে’ বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে কমনওয়েলথের একটি বৈঠকে আলোচনার প্রস্তাব তুলেছিল পাকিস্তান। কিন্তু লন্ডনে কমনওয়েলথ মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপের ওই বৈঠকে সদস্য অন্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা উড়িয়ে দেওয়ায় ইসলামাবাদের ওই প্রস্তাব হালে পানি পায়নি। বিএনপি নেত্রীর আচরণই প্রমান করে “উনার মন পড়ে থাকে পেয়ারে পাকিস্তানে।” একাত্তরে প্রতিরোধ যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এই দেশের অভ্যন্তরীণ নানা বিষয়ে ইসলামাবাদের হস্তক্ষেপের চেষ্টা দেখা গেছে।একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বাংলাদেশে চলমান বিচার নিয়েও পাকিস্তানের পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ জানিয়ে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে যারা দণ্ডিত হচ্ছেন, তারা একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী হয়ে এই ভূখণ্ডে হত্যা, ধর্ষণ, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগে যুক্ত ছিলেন। এই পর্যন্ত দণ্ডিতদের অধিকাংশই জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ পর্যায়ের নেতা, যে দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল।তাদের জোটসঙ্গী দল বিএনপির চেয়ারপার্সন যিনি মুক্তিযুদ্ধের একজন সেক্টর কমান্ডারের স্ত্রী সমসময়ই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করেছেন এবং পাকিস্তানের সাথে সমন্বয় করে নানাভাবে এই বিচার বানচালের চেষ্টা করছেন। একদিকে মুখে মুক্তিযুদ্ধের বুলি আর অন্যদিকে যুদ্ধাপরাধীদের স্বপক্ষে অবস্থান পক্ষান্তরে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে অবমাননার শামিল।
২| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
বাংলার জামিনদার বলেছেন: পাইক্যা, একটা গালি। ওরা ভাল হবেনা, এবং ওদের ভিতরে যারা ভাল দেখে তারাও ভাল হবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
যাযাবর রাজা বলেছেন: কুকুরের লেজ কখোনই সোজা হয়না। পাকিস্তানের বেলায় আর কিছু বলতে পারছিনা আমি।এই কথাটাই ওদের সাথে যায় আমার মনে হ্য়।