![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগাগোড়া ভদ্র ছেলে। অন্যায় কর্মকাণ্ড একদমই পছন্দ করি না। সবাইকে সমান দৃষ্টিতে দেখি।
চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে কোটা প্রথা হয়তো এই বছরেই উঠে যাবে তবে যেহেতু দীর্ঘ সময় এই প্রথা অব্যহত ছিল সেই পরিপ্রেক্ষিতে কিছু কোটা রাখা যেতে পারে। তবে তা কোনভাবেই ৫% এর উপর নয়। কয়েকদিন আগে রেডিও টুডেতে ঢাবির ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন কোটাই রাখার দরকার নাই কারণ মুক্তিযোদ্ধারা কোন কিছু পাওয়ার আশায় যুদ্ধ করেননি। বরং তারা এই বৈষম্যকে দুর করার জন্যই অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। সুতরাং তাদের সম্মানার্থেই কোটা রাখার বিরুদ্ধে সৈয়দ আনোয়ার স্যার। শুধু আনোয়ার স্যারই নয় দেশের সব বুদ্ধিজীবী মহলই কোটা প্রথা বাতিলের পক্ষে। বিগত কয়েকদিনের পত্রিকা পর্যালোচনা করলেই বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যায়।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ সুন্দর বিশ্লেষণের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সরকারের দুর্নীতির কথা তুলে মুখে ফেনা তোলে আমাদের মধ্যবিত্ত সুশীল সমাজ। অথচ মধ্যবিত্ত এই সুশীলদের মানসিকতা আসলে ফকিরনির পুতদের মতোই। দরিদ্রদের মানসিকতা এদের থেকে হাজার গুণ উত্তম।
মধ্যবিত্তরাই বিসিএস কেরানী হয়ে ঘুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ নিতে মড়িয়া হয়ে উঠে। দরিদ্ররা নয়। মধ্যবিত্ত শিক্ষিতদের উচিত ছিল সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখা। কিন্তু সার্টিফিকেট ধারী শিক্ষিত (মূলত অশিক্ষিত) চুদির ভাইরা সমাজ পরিবর্তন তো দূরের কথা, সমাজের সুবিধা নেওয়ার জন্য মড়িয়া হয়ে উঠেছে। আর যেসব মধ্যবিত্ত বিসিএসে আবেদন করেননি তাদের কেও এই আন্দোলনের পক্ষে এবং কেও বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। সব শালার মানসিকতা ফকিরনিরপুতদেরই মতো। সে জেনারেল কোটাই হোক আর অন্য কোটাই হোক। আমাদের মনে রাখতে হবে মধ্যবিত্ত এই আচুদা শ্রেণীই বিসিএস কেরানী হয়ে সমাজটাকে লাটে উঠিয়েছে। ফালতু যতসব।
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ফালতু মানসিকতা এবং তাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ নিয়ে আমি একটি গদ্য রচনা করেছি। যারা পড়েননি পড়ার আহবান জানাই