![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম আমার গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের দেশের উপকূলীয় এক দ্বীপে। ভীষণ ভালবাসি দ্বীপটিকে এবং দেশটিকে। সবচেয়ে বেশী ভালবাসি মানুষকে।
কিছু মানুষ আছেন যারা নিজেদের জ্ঞানী ভাবতে পসন্দ করেন। এতে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু নিজেদের সীমিত জ্ঞানের বাইরেও যে জ্ঞান আছে সেটা না জেনে শুধোশুধি প্যাঁচাল বাধাতে এদের কোন জুড়ি নেই। আর এটা খুবই বিরক্তিকর।
ছোটবেলায় আমার এক খালাত ভাইয়ের সাথে "কেরোসিন" নিয়ে লাগে বিপত্তি। বয়সে আমার তিন বছরের বড় ভাইটি কেরোসিনকে বলেন "কেরাসিন"। আমি যতই বলি আসলে বানানটা হচ্ছে কেরোসিন উনি মানতে নারাজ। কিছু করার নেই, তাই হাল ছেড়ে দিলাম।
১৯৮৬ মেক্সিকোতে ফুটবল বিশ্বকাপের খেলা চলাকালীন সময়ে কলেজের কিছু বড় ভাই মেক্সিকো [মেক্সিকো] বলতে লাগলেন মেস্কিকো [মেস্কিকো]। তাদের যতই বলি তারা যেভাবে বলছেন সেটা ভুল তারা মানতে নারাজ। এদের কে বুঝাবে?
এখানে আসার পর একটা বাঙালী মুদির দুকানে ক'দিন কাজ করেছিলাম। সেখানে আড্ডা দিতে আসতেন এক দেশী পণ্ডিত(!) ব্যক্তি। নানা বিষয়ে তাঁর খুব জ্ঞান(!)। কথায় কথায় একদিন শুনলাম তিনি ইহুদীদের উপাসনালয়কে বলছেন "সিনাঘর"। আমি বললাম ওটা "সিনাঘর" নয়, "সিনাগগ" [Synagogue]। ভদ্রলোক মানতে নারাজ। কী আর করা!
আমাদের ব্লগের এক মহান পণ্ডিত(!) [নরাধম ওরফে হ্যারি সেলডন]সম্প্রতি অধ্যাপক এবং বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিতর্কিত একজন সাবেক নেতার অধ্যাপনা নিয়ে মেতে উঠেছেন। তিনি একবার এ ব্লগে একবার সে ব্লগে গিয়ে সবার কাছে প্রশ্ন করে বেড়াচ্ছেন ঐ ভদ্রলোক কোথায় অধ্যাপক ছিলেন? শেষমেষ উনি বিষয়টা নিয়ে একজন ব্লগারকে উদ্দেশ্য করে আলাদা একটা পোস্টই দিয়ে দিলেন।
এতে অবশ্য আমার কিছু যায় আসেনা। কিন্তু দেখলাম উনি শিরোনামে আবার আমার নিকটাও যোগ করে দিলেন। অগত্যা আমি নীচের কথাগুলো জবাব হিসেবে দিলামঃ
"দ্বীপবালক বলেছেন: অধ্যাপনা একটা পেশা। আর সে পেশাটা হল কোন কলেজে/বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার পেশা। কলেজে/বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতাকে বাঙ্গালায়/সংস্কৃততে অধ্যাপনা বলে। গোলাম আজম সাহেব যদি কারমাইকেল কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা করে থাকেন তাহলে তাকে অধ্যাপক বললে সমস্যা কোথায়?
আমেরিকায়তো গ্রাজুয়েট টিচিং এসিস্ট্যান্টদেরকেও ছাত্ররা প্রফেসর বলে সম্বোধন করে। এই প্রফেসর বা অধ্যাপক পেশাগত পরিচিতি, একাডেমিক পদ নয়। কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা অধ্যাপনা করেন তাদের একাডেমিক পজিশন শুরূ হয় প্রভাষক থেকে, যেখানে সর্বোচ্চ পদের নাম অধ্যাপক। এই ক্ষেত্রে অধ্যাপক হল তার র্যাংক (rank) । কিন্তু প্রভাষক থেকে অধ্যাপক পর্যন্ত সবাই পেশাগতভাবে অধ্যাপক। এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করার কোন মানে আছে? নিছক পাগলামী না থাকলে কেউ এ বিষয়টাকে ইস্যু বানায়না।"
কিন্তু এ উত্তরটা ভদ্রলোকের এবং তাঁর সমমনাদের মনঃপুত হয়নি, কারণ তাঁর জ্ঞানের সীমার মধ্যে পড়েনি আমার উত্তর। এজন্য তারা নিজেদের মত করে এ নিয়ে বেশ ব্যঙ্গও করে গেলেন। কেউ কেউ গোলাম আজমের রংপুর কারমাইকেল কলেজে অধ্যাপনার বিষয়টিকেই অস্বীকার করে বসলেন, আবার কেউ কেউ ওটাকে খন্ডকালীন বলে হালকা করে দিতে চাইলেন।
গোলাম আজম নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই। কিন্তু নরাধম তার পোস্টের শিরোনামে আমার নিক যোগ করায় আমি উত্তরটা দিয়েছিলাম। প্রকৃত ব্যাপার হল কলেজে/বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতাকে সংস্কৃত ও বাংলাসহ অন্যান্য সংস্কৃতজাত ভাষায় অধ্যাপনা বলে। আর যারা এই অধ্যাপনা করেন তাদের উপমহাদেশের লোকেরা অধ্যাপক বলেই সম্বোধন করেন। এটা শুধু আমাদের উপমহাদেশেই নয় পৃথিবীর অনেক দেশেই কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অধ্যাপক বলা হয়। কোন কোন দেশেতো হাইস্কুল শিক্ষকদেরও অধ্যাপক বলা হয়। নীচের ইংরেজী উদ্ধৃতিটা দেখুনঃ
"The meaning of the word professor (Latin: professor, person who professes to be an expert in some art or science, teacher of highest rank[1]) varies. In some English-speaking countries, it refers to a senior academic who holds a departmental chair, especially as head of the department, or a personal chair awarded specifically to that individual. For example, in the United Kingdom and Australia it is a legal title conferred by a university denoting the highest academic rank, whereas in the United States, Brazil, Canada, Hong Kong, individuals often use the term professor as a polite form of address for any lecturer, or researcher employed by a college or university, regardless of rank. In some countries, e.g. Austria, France, Romania, Serbia, Poland and Italy, the term is an honorific applied also to secondary level teachers". Reference: Professor in Wikipedia
কেউ উইকির এই উদ্ধৃতিটার বাংলা না বুঝলে আওয়াজ দিয়েন। বাংলা করে দেব তখন।
"যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা" বলে বাংলায় একটা কথা আছে। গোলাম আজম নিয়ে অনেক সমস্যা আছে। কিন্তু তার অধ্যাপক হওয়া নিয়ে ফালতু প্যাঁচাল না পাড়লে কি ভাল হয়না?
আর অধ্যাপক সংক্রান্ত আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিকে জানলে এধরণের পণ্ডিতি-মূর্খতায় ভূগতে হবেনা।
২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
জেনারেল বলেছেন: "আমেরিকায়তো গ্রাজুয়েট টিচিং এসিস্ট্যান্টদেরকেও ছাত্ররা প্রফেসর বলে সম্বোধন করে। এই প্রফেসর বা অধ্যাপক পেশাগত পরিচিতি, একাডেমিক পদ নয়।"
ছাগল প্রজাতির জন্য আপনার এই বাক্য সত্য হলেও হতে পারে।
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৪৯
দ্বীপবালক বলেছেন: "whereas in the United States, Brazil, Canada, Hong Kong, individuals often use the term professor as a polite form of address for any lecturer, or researcher employed by a college or university, regardless of rank."
জেনারেল এই কথাগুলা আমার না, উইকিপিডিয়ার। লিঙ্কটা আবার দিই পড়ে নিয়েন।
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
অবশ্য চোখ অন্ধ হলে না দেখার কথা।
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
দুঃখবিলাস বলেছেন: বুঝলাম। এখন আপনি বলেন, আপনি কোথাকার পন্ডিত(!)??
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
র্যাভেন বলেছেন: "আমেরিকায়তো গ্রাজুয়েট টিচিং এসিস্ট্যান্টদেরকেও ছাত্ররা প্রফেসর বলে সম্বোধন করে। এই প্রফেসর বা অধ্যাপক পেশাগত পরিচিতি, একাডেমিক পদ নয়।"
এ আম্রিকা কুতায়?
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৫০
দ্বীপবালক বলেছেন: উপরে উইকির লিঙ্কটায় যাইয়া দেকেন। ফাইবেন তকন আম্রিকা কুতায়।
৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বোধিস্বত্ত বলেছেন: হ, লজিং মাষ্টারও অধ্যাপক।
অতিজ্ঞানী বালককে একটা ফ্রি জ্ঞান দিয়া যাই, মেক্সিকোকে তাদের ভাষায় (স্প্যানিশ) মেক্সিকো বলে না, বলে মেহিকো।
গুলাম আযমকে ডিফেন্ড করা পোষ্টে কষে মাইনাস।
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৫২
দ্বীপবালক বলেছেন: মাইনাসে কোন আপত্তি নাই।
মেক্সিকানরা যে তাদের দেশকে মেহিকো বলে সেইটা জানা আছে। তাই বইলা তারা মেস্কিকো কয়না।
আর প্রফেসরের ব্যাপারটাতো আমি উইকি থিকাই কইলাম। নাকি হেইডাও বিশ্বাস অয়না?
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: গো আজম আপনার কাছে মানুষ তাই আপনে তারে প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিয়োজিত। আমার কাছে সে রাজাকার, জানোয়ার তারে প্রতিষ্ঠার সকল পথরে আমি বন্ধ করতে চাই। আপনার এই আপাত নিরপেক্ষ তথাকথিত একাডেমিক পদ্ধতি সেই সংগ্রামের রাস্তা হইলে আমার কাছে আপনি খুবই সমস্যাজনক। ফলে গল্প গোয়াজমের অধ্যাপক হওয়া না হওয়া না। তারে অধ্যাপক প্রমাণে কি হাসিল হয় সেইটার।
মনে করেন একদিক কেউ বলল তিনি ধুকজ্ঝাড়ি ধইনচা বিশ্ববিদ্যালেয়র পিএইচডি গবেষক। অথবা তিনি হার্ভাড থেইক্কা ডি লিট নিয়া আইছেন। তাতে তো তার সবচেয়ে বড় মহান পরিচয় আড়াল হয় না। তিনি রাজাকার ছিলেন, আছেন এবং ইনশাল্লাহ থাকবেন।
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৫৪
দ্বীপবালক বলেছেন: ভাইজান রাজাকার নিয়া কথা হচ্ছে না। উনারে হাজারবার রাজাকার কইলেও আমি তারে ডিফেণ্ড করুমনা। তার অধ্যাপক হওয়া নিয়েও আমার কোন মাথাব্যাথা ছিলনা। আমারে জড়িয়ে পোস্ট দেয়ায় অধ্যাপক বিষয়টা পরিষ্কার করতে এই পোস্ট।
৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: প্রকৃত ব্যাপার হল কলেজে/বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতাকে সংস্কৃত ও বাংলাসহ অন্যান্য সংস্কৃতজাত ভাষায় অধ্যাপনা বলে।
আর যারা এই অধ্যাপনা করেন তাদের 'উপমহাদেশের লোকেরা 'অধ্যাপক বলেই সম্বোধন করেন।.....
--------
এটাকেই বলে জমাতী তথ্যবিকৃতি।
উপমহাদেশের স্বাক্ষরতার হার কেমন সেটা সবাই জানে।
সেই স্বল্পশিক্ষিত কিছু লোক সরলীকরনের ফলে শিক্ষকতা পেশায় নিযুক্ত যে কাউকে 'অধ্যাপক' বা 'পরফেসর সাব' বলে ডাকলে আমরা বরং স্নেহমিশ্রিত ভাষায় মৃদু ভৎসনা করে দিতে পারি।
কিন্তু গোলাম আজম, যে নিজেকে 'অধ্যাপক' বলে এবং তার 'শিক্ষিত চামুন্ডা সকল' যদি একই 'ভুল (?)' করে তখন খুঁজতে হয় এই 'ভুলের' আসল মাজেজা কি!!
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৫৬
দ্বীপবালক বলেছেন: অবুঝরে কেউ বুঝ দিতে পারেনা।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:১২
বোধিস্বত্ত বলেছেন: আমাদের লজিং মাস্টার কুদরত আলিকে নিয়ে পোষ্টালাম। তাকে প্রফেসর বলতে গিয়া মাইর খাইছিলাম প্রায়।
৯| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:১২
হাসিব মাহমুদ বলেছেন: মাহবুব সুমনের মন্তব্যের জন্য জাঝাবাদ ।
১০| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:২১
র্যাভেন বলেছেন:
মাহবুব সুমন সাবরে উততম জাঝা
১১| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:৩১
নির্বাক সুশীল বলেছেন:
মাহবুব সুমন বলেছেন: গোলাম আজম নামের আগে অধ্যাপক লাগাক আর হজরত লাগাক বাইনচোদ বাইনচোদই, রাজাকার রাজাকারই।
রাজাকারকেতো আর ছড়াকার বলা যায় না।
--
ভাইসব, যেহেতু ছাগলের সাথে যুক্তিতর্কে জ্ঞানলাভ হয় না, বরং গালিবাজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, সেইজন্যে আইজকা এই পোস্টে এই ইয়া হাবিবি মাহবুব সুমনের কমেন্ট কপি-পেস্ট দেওনের অনুরোধ জানানো গেলো।
১২| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:৩৬
হটডগ বলেছেন: আমেরিকায়তো গ্রাজুয়েট টিচিং এসিস্ট্যান্টদেরকেও ছাত্ররা প্রফেসর বলে সম্বোধন করে। এই প্রফেসর বা অধ্যাপক পেশাগত পরিচিতি, একাডেমিক পদ নয়.
--------------------------------------------------------------------------------
এই ভোদাই, আমি এহানে একটা বছর টিচিং এসিস্টান্ত ছিলাম, আমি জানি না? সবাইরে তোমার মত ভোদাই পাইসো? আবুল কোথাকার। আবার অন্যের জ্ঞানের পরিধি নিয়া সন্দেহ দেখাস। কোন আবুলের বাচা তোমারে বলসে টিচিং এসিস্টান্ট দের প্রফেসর বলে?
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:৫৯
দ্বীপবালক বলেছেন: কথাটা আমার নিজের কথানা। আমার দেখা এবং শোনা। আর উইকির লিঙ্কটা দেওয়া আছে। ইংরেজী না জানলে বাংলায় কইরা দিইঃ
"পক্ষান্তরে প্রফেসর শব্দটিকে যুক্তরাস্ট্র, ব্রাজিল, কানাডা এবং হংকং এ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে নিয়োজিত যেকোন শিক্ষক বা গবেষককে ভদ্র সম্বোধনের নিমিত্তে ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন, তাদের র্যাংষক যাই হোক না কেন।"
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৮:৩৬
হটডগ বলেছেন: মাইনাস!
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৯:৫৭
রাজনীতিক বলেছেন: নরাধম গোত্রীয়দের জন্য ইংরেজী থেকে রেফারেন্স দেয়াটা ঠিক হয় নি। কারণ তারা ইংরেজী বুঝে না। কোন আইন-কানুনো মানে না। এদের নিয়ে আলাদা পুষ্ট দিয়ে সময় নষ্ট করা দরকার কি?
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ১০:০৫
একজন ব্লগার বলেছেন: সেই পোস্টেই সবাই আপনার এই কথাটার বিরুদ্ধে বলছিলো, এখন আবার আলাদা করে পোস্ট দিয়ে জল ঘোলা করার মানে কি? আপনাদের বেকুবির কোন লিমিট নাই কেন? অপদার্থ কোথাকার!
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৫৮
দ্বীপবালক বলেছেন: বেকুব আমি না আপ্নে? উইকিতে যারা লেখছে তারাও বেকুব বটে। আর আপ্নে বহুত বড় পণ্ডিত!
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ১০:০৭
একজন ব্লগার বলেছেন: ঐটা মনেহয় ব্লগের কোন ছাগুর ক্লোন নিক!@বোধি
১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ১০:৩৯
উন্মনা রহমান বলেছেন:
গোলাম যে নিজের ইজ্জত বাড়ানোর জন্য অধ্যাপক লাগায়, এতেই বোঝা যায় তার নিজের ইজ্জতের উপর নিজেরই আস্থা নাই।
একটা অফিসে দেখি একজন নেমপ্লেটে লিখা রাখছে আব্দুল মফিজ, বিএ। মজার কথা ঐ অফিসে শ'খানেক বিসিএস ক্যাডারের ইন্জিনিয়ার আছে, যারা কেউই নামের শেষে ডিগ্রী লাগায় নাই। আরো আছে ডজন খানেক নন ক্যাডার, যারা এম এসসি/ এম কম/ এমবিএ/ সিএ।
মফিজ সাহেব একজন কেরানী। তিনি ইন্টারমিডিয়েট পাশ কইরা বহু বছর আগে চাকরীতে ঢুকছিলেন। বহুত তকলিফের পর তিনি তৃতীয় বিভাগে বিএ পাশ করতে সমর্থ হন। তাই তিনি নামের সাথে তার মূল্যবান ডিগ্রী লটকাইয়া রাখছেন। আপনে ঐ অফিসে ঢুকলে নেমপ্লেট দেইখা ভাববেন, সারা অফিসে ঐ একজনই আছে বিএ পাশ।
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ১১:৪৪
মাইনুল বলেছেন: @ মাহবুব সুমন ও অন্যান্য , সন্মানী ব্যক্তিদের সন্মান করুন। সন্মানী ব্যাক্তিকে অসন্মান করে আপনাদের বংশ পরিচয় তুলে ধরবেন না। গোলাম আজম সাহেব ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন জি এস , ভাষা সৈনিক ও সর্বোপরী একজন জাতীয় নেতা। আজকে যে কেয়ারটেকার সরকার সিস্টেম এটাও উনি প্রস্তাব করেছিলেন ১৯৮৩ সালে।
@ উন্মনা রহমান, গোলাম আজম সাহেবের একাডেমিক যোগ্যতা সম্পর্কে আপনার কী কোন ধারনা আছে ? উনি ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে স্ট্যান্ড করেন। এবং মাস্টার্সে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে পলিটিকাল সাইন্সে সেকেন্ড প্লেস পান। ইউনিভার্সিটির টিচার হবার মত একাডেমিক ব্যকগ্রাউন্ড উনার আছে। আর উনি অনেকগুলি বই লিখেছেন। উনি ডাকসুর জিএস ছিলেন। ততকালিন সময়ে পলিটিকালি নির্বাচন হত না। ভালছাত্র ও জনপ্রিয় ছাত্ররাই নির্বাচিত হতেন।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ১১:৫৫
মনিটর বলেছেন: গোলামাজমকে প্রকাশ্যে কুত্তা-গো আজম বলুন।
২০| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:০৫
হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহা......ভাল লাগল অধ্যাপক দ্বীপবালকের জ্ঞানের দৌড় দেখে! দ্বীপবালক সাহেব আমি গত ২ বছর ধরে এখানে টিএ হিসেবে আছি। ২ সেমেস্টারে দুইটা কোর্সও পড়াইছি। আমারে কেউ অধ্যাপক ডাকেনা কেন? আপনি কোন আম্রিকার কথা কইলেন? জামাতিদের জন্য কি আলাদা কোন আম্রিকা আছে? অধ্যাপনা করলেই অধ্যাপক হয়না সেটা বুঝার জন্য যে লেভেলের বাংলা জ্ঞান থাকা দরকার সেটা আপনার নেই, কারন আপনি উর্দু ভাল বুঝলেও বাংলা যেহেতু আপনার ভাষা না তাই বাংলা ভাল বুঝেননা। বুঝলাম অন্যরা গোআ'কে ভুলবশত অধ্যাপক বলতেছে কিন্তু গোআ নিজেই নিজেকে অধ্যাপক লিখে কেন? এটা যে একটা মিথ্যাচার আর সেই মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আপনার হাস্যকর প্রচেষ্ঠা দেখে টাসকি খেয়ে গেলাম। অবশ্য জামাতিদের আইকিউ লেভেল নিয়ে আমার কোনদিনই সন্দেহ ছিলনা। এখন যাস্ট আরো নিশ্চিত হলাম।
২১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:০৬
হ্যারি সেলডন বলেছেন: গত ২ বছর না, ১ বছর হবে।
২২| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:১২
হ্যারি সেলডন বলেছেন: আচ্ছা, কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক, সহকারী আর সহযোগী অধ্যাপক নামে কিছু পদ আছে সেটা কি জানেন?
০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৮:০৭
দ্বীপবালক বলেছেন: এই পদ্গুলোতো আছে। এবং আমি অস্বীকার করিনি। কিন্তু আমি বলেছি অধ্যাপনা নিয়ে। যিনি অধ্যাপনা করেন তাকে আপনি বাংলায় কি বলবেন? উইকির যে উদ্ধৃতিটা দিলাম সেটাও কী আমার বানানো?
আবার দিই আপনার জন্য, ইংরেজী এবং বাংলায়ঃ
The meaning of the word professor (Latin: professor, person who professes to be an expert in some art or science, teacher of highest rank[1]) varies. In some English-speaking countries, it refers to a senior academic who holds a departmental chair, especially as head of the department, or a personal chair awarded specifically to that individual. For example, in the United Kingdom and Australia it is a legal title conferred by a university denoting the highest academic rank, whereas in the United States, Brazil, Canada, Hong Kong, individuals often use the term professor as a polite form of address for any lecturer, or researcher employed by a college or university, regardless of rank. In some countries, e.g. Austria, France, Romania, Serbia, Poland and Italy, the term is an honorific applied also to secondary level teachers.
"অধ্যাপক (প্রফেসর)[লাতিনঃ প্রফেসর হচ্ছেন ঐ ব্যক্তি যিনি কোন কলা বা বিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ, সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত শিক্ষক] শব্দটির মানে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কোন কোন ইংরেজী-ভাষী দেশে এটির ব্যবহার করা হয় একজন সিনিয়র একাডেমিকের জন্য যিনি সাধারণত বিশেষ বিভাগীয় আসনের অধিকারী, বিশেষ করে যদি তিনি বিভাগীয় প্রধান হন, অথবা ঐ ব্যক্তির জন্য বরাদ্ধকৃত বিশেষ আসন। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়াতে এটি একটি আইনগত পদবী যা কোন বিশ্ববিদ্যালয় সর্বোচ্চ একাডেমিক পদ হিসেবে নিয়োগ করা হয়। পক্ষান্তরে প্রফেসর শব্দটিকে যুক্তরাস্ট্র, ব্রাজিল, কানাডা এবং হংকং এ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে নিয়োজিত যেকোন শিক্ষক বা গবেষককে ভদ্র সম্বোধনের নিমিত্তে ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন, তাদের র্যাংক [RANK] যাই হোক না কেন। কোন কোন দেশে, যেমন অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, রোমানিয়া, সার্বিয়া, পোল্যান্ড এবং ইতালীতে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের জন্যও সম্মানসূচক সম্বোধন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।" [সুত্র উইকিপিডিয়া]
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
২৩| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:১২
একজন ব্লগার বলেছেন: ঠিক! এখন আমিও সিওর হইলাম@হ্যারি।
২৪| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১২:১৩
হ্যারি সেলডন বলেছেন: আপনি হয়ত আমার কমেন্টগুলো বাংলায় করাতে বুঝবেননা। না বুঝলে আওয়াজ দিয়েন। উর্দুতে করতে ত পারবনা, তবে ইংরেজী করে দিব না বুঝলে!
২৫| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১:৩৭
ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: মাইনুল বলেছেন: @ মাহবুব সুমন ও অন্যান্য , সন্মানী ব্যক্তিদের সন্মান করুন। সন্মানী ব্যাক্তিকে অসন্মান করে আপনাদের বংশ পরিচয় তুলে ধরবেন না। গোলাম আজম সাহেব ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন জি এস , ভাষা সৈনিক ও সর্বোপরী একজন জাতীয় নেতা। আজকে যে কেয়ারটেকার সরকার সিস্টেম এটাও উনি প্রস্তাব করেছিলেন ১৯৮৩ সালে।
গুআজমকে সম্মান করতে শিখুন।তাকে বাংলাদেশের জাতীয় পুরুষ্কার দেওয়া হোক।(সাড়ে তিন হাত ওয়ালা বাশঁ যেন সুন্দর কইরা ঢুকানো যায়।)
এটা জনতার দাবী ,মইনুলের দাবী ,ইসলামী আন্দলনের কর্মীদের দাবী।
২৬| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ১:৫৪
হ্যারি সেলডন বলেছেন: মাইনুল,
"উনি ডাকসুর জিএস ছিলেন। ততকালিন সময়ে পলিটিকালি নির্বাচন হত না। ভালছাত্র ও জনপ্রিয় ছাত্ররাই নির্বাচিত হতেন।"
তোমারে কে বলেছে? সেসময়ে ডাকসুর ভিপি/জিএস থেকে একজন নির্বাচিত হত ছাত্রদের নির্বাচনে আর একজন হত সরকারের ইচ্ছা। সরকারবিরোধী কর্মকান্ড যাতে না ঘটে সে জন্যই এই ব্যবস্থা নিয়েছিল পাকিস্তানি সরকার। গোলাম আজমকে পাকিস্তানি সরকার তাদের পা-চাটা কুত্তা হিসেবে জিএস বানিয়েছিল, ভিপি ছিল জনগণের নির্বাচিত।
২৭| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:১৭
মানুষ বলেছেন: লে হালুয়া। এখন দেখি শিয়াল পন্ডিতরেও প্রফেচোর বলতে হয়।
২৮| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:২২
দ্বিধা বলেছেন: মাহবুব সুমন বলেছেন: গোলাম আজম নামের আগে অধ্যাপক লাগাক আর হজরত লাগাক বাইনচোদ বাইনচোদই, রাজাকার রাজাকারই।
রাজাকারকেতো আর ছড়াকার বলা যায় না।
২৯| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:৪৩
দৃষ্টির ছায়া বলেছেন: জাযাকাল্লাহ্ দ্বীপ বালক।
দৃষ্টিমান অবশ্যই সত্য দেখতে পাবে ও উপলব্ধি করতে পারবে কিন্তু জ্ঞানান্ধ আর বিদ্বেষান্ধদের জন্য তা অসম্ভব প্রায়।
৩০| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:০৩
কানু বলেছেন: হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহা......ভাল লাগল অধ্যাপক দ্বীপবালকের জ্ঞানের দৌড় দেখে! অবশ্য জামাতিদের আইকিউ লেভেল নিয়ে আমার কোনদিনই সন্দেহ ছিলনা। এখন যাস্ট আরো নিশ্চিত হলাম।
৩১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:১০
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
আপনেওতো বিরাট জ্ঞানী । হ্যারি যে আপনেরে অধ্যপক দ্বীপবালক বলছে সেইটা ঠিকই আছে ।
ইয়ে...গোআ'র পা চাটতে কি বেশী মজা ?
৩২| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:২৪
মাইনুল বলেছেন: @ হ্যারি সেলডন, আপনি ভাল করে জেনে বলুন। গোলাম আজম সাহেব প্রথমে এস এম হলের জি এস নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবং সেখান থেকে ডাকসুর জি এস নির্বাচিত হন। উনি জি এস হিসাবে জিন্নাহ কে স্মারক লিপি দিয়ে ভাষা আন্দোলনের সুচনা করেন। সুতরং পাকিস্থানী শাসক দের পক্ষে থাকার প্রশ্নই উঠেনা।
৩৩| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:২৬
হাসিব মাহমুদ বলেছেন: ঢাকা ইনভার্সিটির জিএস কি ?
৩৪| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:২৯
আলিফ দেওয়ান বলেছেন: হাসিব মাহমুদ বলেছেন: ঢাকা ইনভার্সিটির জিএস কি ?
৩৫| ০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:০৮
হ্যারি সেলডন বলেছেন: অধ্যাপক মাইনুল, তোমার জন্য পোস্ট দিলাম। অধ্যাপক(!) গোআ যে নির্বাচিত জিএস ছিলনা তার প্রমাণ দেখ।
৩৬| ০৫ ই জুন, ২০০৮ ভোর ৪:০৮
হ্যারি সেলডন বলেছেন: Click This Link
৩৭| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৭:০১
১৯৭১ আমার চেতনা বলেছেন: মজলুম জননেতা অধ্যাপক গোলাম আজম
মজলুম জননেতা অধ্যাপক গোলাম আজম
মজলুম জননেতা অধ্যাপক গোলাম আজম
৩৮| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৮:১২
দ্বীপবালক বলেছেন: যারা কথা ঘুরান ফিরান তাদের বুঝানোর সাধ্য কারো নাই। আমি উইকির লিঙ্কও দিলাম। তাতেও তাদের আপত্তি।
http://en.wikipedia.org/wiki/Professor
The meaning of the word professor (Latin: professor, person who professes to be an expert in some art or science, teacher of highest rank[1]) varies. In some English-speaking countries, it refers to a senior academic who holds a departmental chair, especially as head of the department, or a personal chair awarded specifically to that individual. For example, in the United Kingdom and Australia it is a legal title conferred by a university denoting the highest academic rank, whereas in the United States, Brazil, Canada, Hong Kong, individuals often use the term professor as a polite form of address for any lecturer, or researcher employed by a college or university, regardless of rank. In some countries, e.g. Austria, France, Romania, Serbia, Poland and Italy, the term is an honorific applied also to secondary level teachers।
-----------
"অধ্যাপক (প্রফেসর)[লাতিনঃ প্রফেসর হচ্ছেন ঐ ব্যক্তি যিনি কোন কলা বা বিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ, সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত শিক্ষক] শব্দটির মানে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কোন কোন ইংরেজী-ভাষী দেশে এটির ব্যবহার করা হয় একজন সিনিয়র একাডেমিকের জন্য যিনি সাধারণত বিশেষ বিভাগীয় আসনের অধিকারী, বিশেষ করে যদি তিনি বিভাগীয় প্রধান হন, অথবা ঐ ব্যক্তির জন্য বরাদ্ধকৃত বিশেষ আসন। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়াতে এটি একটি আইনগত পদবী যা কোন বিশ্ববিদ্যালয় সর্বোচ্চ একাডেমিক পদ হিসেবে নিয়োগ করা হয়।
পক্ষান্তরে প্রফেসর শব্দটিকে যুক্তরাস্ট্র, ব্রাজিল, কানাডা এবং হংকং এ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে নিয়োজিত যেকোন শিক্ষক বা গবেষককে ভদ্র সম্বোধনের নিমিত্তে ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন, তাদের র্যাংক (RANK) যাই হোক না কেন।
কোন কোন দেশে, যেমন অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, রোমানিয়া, সার্বিয়া, পোল্যান্ড এবং ইতালীতে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের জন্যও সম্মানসূচক সম্বোধন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।" [সুত্র উইকিপিডিয়া]
-------
এ নিয়ে যারা বুঝবেনা তাদের বুঝানোর সাধ্য আমার নাই। যারা অপ্রাসংগিক মন্তব্য করেছেন তারা তাদের রুচি ও শিক্ষার পরিচয় দিয়েছেন। এক্ষেত্রেও আমার কিছু করার নেই।
৩৯| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৪১
হ্যারি সেলডন বলেছেন: " পক্ষান্তরে প্রফেসর শব্দটিকে যুক্তরাস্ট্র, ব্রাজিল, কানাডা এবং হংকং এ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে নিয়োজিত যেকোন শিক্ষক বা গবেষককে ভদ্র সম্বোধনের নিমিত্তে ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন, তাদের র্যাংক (RANK) যাই হোক না কেন।
কোন কোন দেশে, যেমন কোন কোন দেশে, যেমন অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, রোমানিয়া, সার্বিয়া, পোল্যান্ড এবং ইতালীতে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের জন্যও সম্মানসূচক সম্বোধন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।" [সুত্র উইকিপিডিয়া] "
ঠিকাছে ধরলাম এদের সবাইকে অধ্যাপক হিসেবে সম্বোধন করা হয়। কিন্তু সারা বিশ্বে এরকম আরেকটাও উদাহরণ আছে কিনা যার অফিসিয়াল পদবী প্রভাষক হওয়া সত্বেও নিজেকে অধ্যাপক হিসেবে পরিচয় দিয়ে আত্মজীবনী লিখেছেন? এই যেমন আমি একজন টিএ, আপনার মতে আমিও প্রফেসর। যদি আমি কোন বই লিখি তাহলে কি আমি "অধ্যাপক অমুক" লিখব? অথবা ধরেন ঢাবি'র কোন লেকচারার। তাঁকে আমরা সবাই প্রফেসর ডাকি! তিনি একটা বই লিখল। বইয়ে যদি "অধ্যাপক অমুক" লিখেন সেটা কি আপনার কাছে মিথ্যাচার মনে হয়? আমি বই লিখলে দেখেছি এরকম:
অধ্যাপক অমূক, অমুক কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়।
অথবা,
অমুক, সহকারী অধ্যাপক, অমুক কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়।
যদি প্রভাষক হয়, তাহলে তার লেখা দরকার:
অমুক, প্রভাষক, অমুক কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়।
যদি তা না লিখে তিনি লিখেন:
অধ্যাপক অমুক!
সেটা কি মিথ্যাচার না? আমি জানি প্রভাষক, সহযোগী/সহকারী অধ্যাপক সবার পেশা অধয়াপনা করা, কিন্তু তাদের পদবী কি সবার অধ্যাপক?
৪০| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০৭
জেনারেল বলেছেন: জে না,
৪১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:১৯
নোক্সেনডার বলেছেন:
আপনাড়া শুনছেন ড়েডিও ফূড়তি
অফটপিক প্রশ্ন: অনেক পুলাপান পি.এইচ.ডি কইরা নামের আগে লেকচারার লইয়া ২/৩ বছর দৌড়াইয়া সিনিয়র লেকচারার হয়, প্রফেসর তো দিল্লী বহুত দূর। আমিও টি.এ আছিলাম। তাইলে কি আনপের কথা মতন আমার নামের আগে প্রফেসর লাগাইতারুম।
৪২| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:০৮
দ্বীপবালক বলেছেন: এতে সমস্যা কী? তিনি কারমাইকেল কলেজে সরকারী ভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক ছিলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ফুলটাইম পড়াতেন। আর অন্যান্য অনেক দেশের ন্যায় আমাদের দেশীয় কালচার অনুযায়ী কলেজের শিক্ষকদের অধ্যাপক বলা গেলে তিনি লাগালে ক্ষতি কী? বাংলাদেশে এটাকে স্বাভাবিক হিসেবেই ধরা হয়।
-----------
ব্যক্তিগতভাবে আমার মত হল কোন লেখকেরই উচিৎ না তাদের লিখা বইয়ের কভারে নিজের পদবী/পেশা উল্লেখ করা, তিনি অধ্যাপক হোন, ডক্টরব বা ডাক্তার আর মাওলানাই হন না কেন। পেশা/পদবী পরিচিতি ভিতরে কোথাও আলাদা করে দেয়া যেতে পারে। মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুর রহীম জীবিত থাকা কালে তাঁর লেখা বা অনুবাদকৃত কোন বইয়ে তিনি মাওলানা উল্লেখ করতেননা শ্নুধু মুহাম্মদ আব্দুর রহীম লিখতেন। কিন্তু এখন তাঁর বইয়ের কভারে মাওলানা উল্লেখ করা হয়। এগুলো আমাদের দেশীয় রেওয়াজ হয়ে গেছে।
এজন্য এটা নিয়ে অপ্রয়োজনীয় প্যাঁচালীর কী আছে?
৪৩| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:১২
হ্যারি সেলডন বলেছেন: তার মানে আপনার মতে একজন ঢাবি'র প্রভাষক হয়েও বই লিখলে সেখানে যদি এরকম লিখেন:
আমার দিনগুলো,
অধ্যাপক মুহিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
এটা মিথ্যাচার না?
প্যাঁচাবেননা, শুধু বলেন এটা মিথ্যাচার কিনা? হ্যাঁ/না?
৪৪| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২১
হ্যারি সেলডন বলেছেন: খুব বুঝে-শুনে উত্তর দিয়েন, কোন ত্যানা প্যাঁচানো ছাড়া।
৪৫| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৬
ফিউজিটিভ বলেছেন: মাহবুব সুমন বলেছেন:
রাজাকারকেতো আর ছড়াকার বলা যায় না।
৪৬| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৭
আওরঙ্গজেব বলেছেন: এমন তথ্যপ্রমাণসহ পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি ওদের চোখ খুলবে।
আমি লেকচারার পদে জয়েন করেছিলাম ঢাকার এক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে। এলিফেন্ট রোডের কাছে এক বয়স্ক ডেন্টিস্ট (বয়স আনুমানিক ৭০ হবে) এর কাছে গিয়েছিলাম দাঁতের চিকিৎসার জন্য। তিনি আমার পেশা জেনে সেদিন থেকে প্রফেসর বলে সম্বোধন করা শুরু করেছেন। কয়েকবার গিয়েছিলাম তাঁর কাছে। আমি তাঁর ছেলের বয়সীও নয়, বরং বড়জোর নাতির বয়সী হতে পারি।
৪৭| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২২
হ্যারি সেলডন বলেছেন: হাহাহাহা.........আওরংগজেব আপনার জন্য আমার ব্লগে কয়েকটা পোস্ট আছে। সেগুলো দেখবেন। ওদিকে তো ভয়ে পা দিচ্ছেননা একদম।
জামাত করলেই মানুষ কেন অন্ধ হয়ে যায় সেটা বুঝিনা কোনমতেই।
৪৮| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩
বোধিস্বত্ত বলেছেন: প্রফেসর আওরঙ্গ গুআর প্রফেসর হওয়ার আসল কাহিনি বলে দিয়েছে। গুআ মাষ্টারি করে শুনে কোনো ৭০ বছরের বৃদ্ধ তাকে ভুল করে প্রফেসর বলে, শালার পো শালা এত ধান্দাবাজ যে সেই থেকে তার মাথায় আইডিয়া খেলে যায় নিজেকে প্রফেসর বলার।
৪৯| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:১১
আহসান মোহাম্মদ ক বলেছেন: কলেজে শিক্ষকতা করলে নামের আগে অধ্যাপক যোগ করার প্রচলন বাংলাদেশে অনেক আগে থেকেই রয়েছে। এটা নিয়ে বিতর্কের কি আছে তা বোধগম্য নয়। আওয়ামী লীগের অনেক নেতা তাদের নামের আগে অধ্যাপক লেখেন। যেমন অধ্যাপক আবু সায়ীদ, যিনি দলটির প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক ছিলেন। মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন। দলটির ওয়েবসাইটেও তার নামের আগে অধ্যাপক লেখা রয়েছে। Click This Link
৫০| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:০৯
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এখানে দেখছি গোলাম আজমের অধ্যাপক হওয়া নিয়ে তুলকালাম বেধে গেছে। আপনারা যারা এই প্যাচালে সময় নস্ট করছেন তাদের প্রতি দুটি কথা -
যারা গোলাম আজমকে প্রতিদিন রাজাকার বলে গালি দেন তাদের কাছে আমার প্রশ্ন - রাজাকারী বড় অপরাধ না নামের সাথে অধ্যাপক লাগান বড় অপরাধ? একজন অপরাধীকে খুনের দ্বায়ে অভিযুক্ত করার পর তার চোর হওয়া-নাহওয়া নিয়ে কি কেউ মামলা করে? তাহলে এই ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে অযথা সময় নস্ট করছেন কেন?
আর যারা গোলাম আজমের অধ্যাপক উপাধী ধারনকে বৈধ মনে করেন তাদের ব্যাপারেও একই কথা - যাকে হাজার-কোটিবার রাজাকার-খুনি-ধর্ষক বলার পরও আপনারা জাতীয় নেতা হিসেবে সম্মান করতে পারছেন তাকে সামান্য পদবী চুরির দায়ে অভিযুক্ত হতে দেখে এত বিচলিত কেন? ঐ বড় অভিযোগ গুলো যেখানে উপেক্ষা করতে পারেন সেখানে এই ছোট অভিযোগ খন্ডানোর জন্য এত উতলা হওয়ার কি আছে?
৫১| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:১৬
আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: ভাইয়েরা, বোনেরা, দাদারা, দিদিরা, আপনারা কি গালি-গালাজ ছাড়া কিছু লিখতে পারেন না?
৫২| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:২২
আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: পুনশ্চ:
আওয়ামী সমর্থকেরা সবসময় একধরণের হীনমন্যতায় ভোগে। এর কারণ হয়তো দলটির প্রয়াত প্রধানের ইন্টারমিডিয়েটের উপর না উঠতে পারার বেদনা। এ কারণে তার নামের আগে একগাদা টাইটেল না দিলে তারা এমনটা করে যে তার জাত চলে গেছে। হাসিনার আমলে জাতির পিতা বলতে ভুল করায় এক সচিবের নাকি চাকুরী চলে গিয়েছিল। এই দু:খ থেকেই হাসিনা অনেক টাকা খরচ করে ডজনখানেক ডক্টরেট কিনেছিলেন।
৫৩| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:২৯
মেন্টাল বলেছেন: মাহবুব সুমন বলেছেন: গোলাম আজম নামের আগে অধ্যাপক লাগাক আর হজরত লাগাক বাইনচোদ বাইনচোদই, রাজাকার রাজাকারই।
রাজাকারকেতো আর ছড়াকার বলা যায় না।
৫৪| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:৪০
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "যেমন অধ্যাপক আবু সায়ীদ, যিনি দলটির প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক ছিলেন।..." অভিযোগ গুরুতর।
ওনাকে তো আমরা অধ্যাপক আবু সায়ীদ নামেই চিনি। কিন্তু উনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের বা কলেজের অধ্যাপক ছিলেন জানি না। যারা গোলাম আজমের অধ্যাপনা নিয়ে মহা বিপদে আছেন তারা দয়া করে তথ্য প্রমান দিন তিনি কোথাকার অধ্যাপক ছিলেন। তা'নাহলে জামাতিরা এই সুযুগে গোলাম আজমের নামের সাথে অধ্যাপক লেখা যায়েজ করে ফেলবে - ঠিক যেমন আওয়ামী লীগের সাথে এক বৈঠকে নিজামীর অংশগ্রহনের ছবি প্রচার করে জাতে ওঠার চেস্টা করে।
৫৫| ০৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:১৩
রাগ ইমন বলেছেন: আওরঙ্গজেব বলেছেন: এমন তথ্যপ্রমাণসহ পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি ওদের চোখ খুলবে।
আমি লেকচারার পদে জয়েন করেছিলাম ঢাকার এক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে। এলিফেন্ট রোডের কাছে এক বয়স্ক ডেন্টিস্ট (বয়স আনুমানিক ৭০ হবে) এর কাছে গিয়েছিলাম দাঁতের চিকিৎসার জন্য। তিনি আমার পেশা জেনে সেদিন থেকে প্রফেসর বলে সম্বোধন করা শুরু করেছেন। কয়েকবার গিয়েছিলাম তাঁর কাছে। আমি তাঁর ছেলের বয়সীও নয়, বরং বড়জোর নাতির বয়সী হতে পারি।
-----------------------------------
কি তথ্য আর কি প্রমান দিলেন ?
আল্লাহ চাহে তো , এলিফেন্ট রোডের ডেন্টিস্টের নামটা বলতে পারবেন কি?
মানে যদি আসলেই সত্যি কথা বলে থাকেন । আপনার কথা সত্যি হলে তো নামটা বলতে সমস্যা থাকার কথা না । ডেন্টিস্ট এর ও ফ্রি বিজ্ঞাপন হয়ে গেলো । উনি খুশিই হবেন ।
৫৬| ০৫ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০১
নাবিক বলেছেন: "ব্যক্তিগতভাবে আমার মত হল কোন লেখকেরই উচিৎ না তাদের লিখা বইয়ের কভারে নিজের পদবী/পেশা উল্লেখ করা, তিনি অধ্যাপক হোন, ডক্টরব বা ডাক্তার আর মাওলানাই হন না কেন। পেশা/পদবী পরিচিতি ভিতরে কোথাও আলাদা করে দেয়া যেতে পারে। "
সহমত।
তথ্যসমৃদ্ধ লেখা।+++
কিছু লোকের কাজই হলো অপরের লোটা টানা। নিজের চাপের ব্যাপারে একদম বেখবর। এসব লোটা টানা বাপুদের আসল ব্যাপার শেখানোর চেস্টা বৃথা।
মন্তব্যের শ্রী দেখলেই বুঝা যায়, এরা কারা? কি চায়? কেন চায়?
সুতরাং সাধু সাবধান।
৫৭| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৮:১১
আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: যেভাবে সবাই মারামারি করতে বলছে তাতে সামহোয়ারের নাম কদিন পরে হয়ে যাবে লাঠালাঠি ব্লগ।
৫৮| ০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৮:১৮
বোধিস্বত্ত বলেছেন: আরিফ সাহেব এক্টা প্রশ্ন ছিল: গুলাম আযমের নামের আগে প্রফেসর লেখা ঠিকাছে কি না?
৫৯| ০৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৪৩
আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: কেউ তার নামের আগে অধ্যাপক লিখলে সমস্যা কোথায়? তিনি তো অধ্যাপনা করতেন।
৬০| ০৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:০২
হ্যারি সেলডন বলেছেন: আরিফসাহেব, কেউ তার নামের আগে লাগালে সমস্যা নেই, কিন্তু সে নিজে লাগাল নিজের নামের আগে সমস্যা আছে?
৬১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:২০
শাহাদাত হোসেন মজুমদার বলেছেন: আমি টুইশন মাষ্টরি করি।
আমি কি আধ্যাফাক হইতে পারি?
৬২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:০৪
ফজল বলেছেন: সেদিন কয়েকজন গালিবাজ ব্লগারের পরিচয় জানলাম তারা না কি একেকজন বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। কি দুর্ভাগা আমাদের দেশে সেসব ছাত্রগুলো যারা এদের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে বাধ্য হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২১
হাসিব মাহমুদ বলেছেন: গুয়াজম কি এখন মগবাজারেই থাকে ?