![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি এবং ভাগ্যন্বেষণে উত্তাল সাগর পাড়ি দিয়ে মালয়েশিয়া যেতে মৃত্যুর ঝুঁকি নিচ্ছে শ্রমিকরা। বিপুলসংখ্যক কর্মক্ষম মানুষ এ ঝুঁকিপূর্ণ পথ বেঁছে নিচ্ছে। এতে অপহরণ ও অপমৃত্যুর শিকার হচ্ছে দেশের এই জনশক্তি, যা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক।
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া সীমান্তের বন্দিশিবিরে পাচার বা অপহরণের শিকার হওয়া পাঁচ শতাধিক অভিবাসীকে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। থাইল্যান্ডের শংখলা প্রদেশের সাদাও এলাকার গভীর জঙ্গলে সন্ধানকৃত গণকবর থেকে সম্প্রতি ২৬ জন বাংলাদেশিসহ বেশ কয়েক জন রোহিঙ্গা অভিবাসীর দেহাবশেষও উদ্ধার করা হয়েছে। সমুদ্রোপকূলের এসব এলাকায় এখনো অনেক বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা বন্দী আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাওয়ার জন্য মানব পাচারকারীরা থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী ওই এলাকা ব্যবহার করে থাকে। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য এসব অভিবাসীদের সেখানে আটকে রেখে নির্যাতন চালায় তারা।
এত কিছুর পরও থামছেনা কক্সবাজার উপকূল দিয়ে মানব পাচার। নানা বিধিবিধান ও নজরদারি সত্ত্বেও মানবতাবিরোধী এই অপরাধ যেন কোনভাবেই রোধ করা যাচ্ছে না।
আর এক্ষেত্রে আমাদেরও সক্রিয় ভুমিকা নিতে হবে। মানবপাচার বন্ধে নিতে হবে নানান উদ্যোগ। বাড়াতে হবে জনসচেতনতা। উপকূলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার করতে হবে। মানবপাচারে জড়িতদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি সক্রিয় করতে হবে মাঠ পর্যায়ের কর্যতক্রম। আর অবৈধ মানব পাচারের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। অপরাধী যেই হোক না কেন কোন রকম ছাড়া দেওয়া যাবে না। কঠোর হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। মোদ্দাকথা অবৈধভাবে শ্রমিক পাঠানোর এই পথ বন্ধে নিতে হবে যুগান্তকারী ভুমিকা।
০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
এবং সাইদি বলেছেন: ভাই আমিও আপনার সাথে একমত, সরকার যদি চায় তাহলে এই সমস্যা মুহূর্তের মধ্যে দুর করা সম্ভব!!
এটা সম্পূর্নই আমার মতামত
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: যদি কেউ নিজেকেি্ পাচার করতে চায় তো কি করবেন? দেশে কাজ নেই খাবার নেই সরকার ব্যাস্ত অন্য কাজে মানুষের দুঃখ দেখার সময় নেই তো ওরা কি করবে?