নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ময়মনসিংহের ত্রিশালে এক মধ্যবিত্ত কৃষকপরিবারে জন্ম। ইতিহাসে স্নাতক সম্মানসহ স্নাতকোত্তর করেছি আনন্দমোহন কলেজ থেকে।

ইবিএস খাইরুল

ময়মনসিংহের ত্রিশালে এক মধ্যবিত্ত কৃষকপরিবারে জন্ম। ইতিহাসে স্নাতক সম্মানসহ স্নাতকোত্তর করেছি আনন্দমোহন কলেজ থেকে। রাজনৈতিক দলের সাথে কাজ করার সুযোগ না হলেও সামাজিক সংগঠন করার সুযোগ হয়েছে। ২০১৪ সালে ফেসবুক মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ঈদগাহ বন্ধু সমাজ(ইবিএস) নামে সমাজ উন্নয়নকামী সংগঠনের চীফ কোঅরডিনেটর হিসেবে আমাদের গ্রামকে আদর্শগ্রামে উন্নীত করতে কাজ করছি। চাকুরী করছি একটি পোশাক কারখানায় মানবসম্পদ বিভাগে সহকারী ব্যবস্থাপক হিসেবে। ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে আমি কথা বলি। চার ভাই চার বোনের মধ্যে ৩য় এবং বড় ছেলে।

ইবিএস খাইরুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগ্নি মহড়ার প্রয়োজনীয়তা

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫


আতঙ্কগ্রস্থ্যতার দরুণ মানুষের বহুৎ ক্ষতি সাধন হয় যতটুকু না দুর্যোগ বা বিপদ আসলে যেমন: কোথাও বৃহৎ জনসমাগমে আগুন লাগলে হয়। আগুন লাগার সাথে সাথে কি সমগ্র এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে? না।

ধরে নিলাম পোশাক কারখানার কথা। একটি ফ্লোরের হয়ত একটা পয়েন্টে আগুন লেগেছে। তা ছড়িয়ে পড়তে অন্তত: ৩০ মিনিট লাগবে। আর উদাহরন স্বরূপ জায়েন্ট গ্রুপের ৭ তলা বিশিষ্ট কারাখানার প্রায় ১৭০০ শ্রমিক কর্মচারী নীচে নামতে প্রায় ৩-৫ মিনিট লাগে। তাহলে কি দাঁড়ায়? সমীক্ষায় দেখাগেছে আগুনে যতনা ক্ষতিগ্রস্থ হয় ততনা হুড়াহুড়ি করে নামতে গিয়ে পদদলিত হয়ে আঘাত প্রাপ্ত হয়।

তাহলে কি করতে হবে? নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে, সচেতন করতে হবে, আগুন তাৎক্ষণিক সমগ্র এলাকায় ছড়িয়ে পড়বেনা, তাই ধীরে ধীরে নিরাপদ স্থানে নামতে হবে। সেজন্য নিয়মানুযায়ী অগ্নিমহড়া করতে হয়। তাতে সবার মধ্যে সচেতনতা ফিরে আসে। হঠাৎ ফায়ার এলার্ম বেজে উঠলো.........এবং ধীরে ধীরে সবাই নেমে আসলো। তবু ব্যথা পেল ১ জন। এরকম মহড়া হলে সত্যিকারের দুর্ঘটনা (আল্লাহ ভাল অবগত) হলে ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব।
ছবি: অগ্নি মহড়া, জায়েন্ট গ্রুপ, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
তারিখ: ২৬ এপ্রিল ২০১৮ খ্রি.।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.