![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বিরুদ্ধে এয়ারপোর্টের পূর্বপাশে খিলক্ষেত এলাকায় আশিয়ান সিটি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা নেয়ার অভিযোগ করেছেন উত্তরার এক রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি এ ঘটনার বিস্তারিত জানান এবং এ ঘটনার কিছু প্রমাণাদি তার কাছে রয়েছে বলে দাবি করেন।
তিনি জানান, এশিয়ান সিটির এমডি ভূমিদস্যু নজরুল ২০০৭ সাল থেকে সাধারণ মানুষ ও সরকারি কর্মকর্তাদের মালিকানাধীন বিল, নিচু জমি জোর করে ভরাট করে দখল করতে থাকে। তখন নিরীহ জমির মালিকদের অসহায়ত্বের খবর পত্রিকায়ও প্রকাশ হয়। কিন্তু তখন আশিয়ান সিটির মালিক নিজেই পত্রিকার মালিক হওয়ায় ঘটনা অন্য থাতে প্রবাহিত করেন।
২০১২ সালে বিল ভরাট করার বিরুদ্ধে পরিবেশবাদী সংগঠন ও সরকার হাইকোর্টে রিট করেন। এই মামলা চলার সময় এস কে সিনহা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। আশিয়ান সিটির বিরুদ্ধে এই মামলা আশিয়ান সিটির পক্ষে রায় আনতে এস কে সিনহার পিএ রঞ্জিতের সাথে সিঙ্গাপুরে ৫০ কোটি টাকার চুক্তি করেন আশিয়ান সিটির এমডি। সিঙ্গাপুরে সে টাকার লেনদেনও হয়। উল্লেখ্য প্রধান বিচারপতির সন্তানরা সবাই দেশের বাইরে থাকেন। কিন্তু সরকারের এটর্নি জেনারেলকে ম্যানেজ করতে পারেন নি রঞ্জিত। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পষ্ট বলে দেন, জলাভূমি দখল করে কোনো হাউজিং হবে না। সে মামলায় এটর্নি জেনারেলের ভূমিকায় হেরে যায় আশিয়ান সিটি।
মামলা হেরে প্রধান বিচারপতির পিএ রঞ্জিতের কাছে টাকা ফেরত চান আশিয়ান সিটির এমডি। রঞ্জিত সে সময় ১০ কোটি টাকা ফেরত দিতে রাজি হয়। কিন্তু এস কে সিনহা ক্যাশে না দিয়ে প্রধান বিচারপতি হিসেবে সদ্য বরাদ্দ পাওয়া ৫ কাঠার উপর নির্মিত ছয়তলা বাড়ি ( বাড়ি -৫১, সড়ক -১২ , সেক্টর ১০ , উত্তরা ) তার পিএর স্ত্রী শ্রান্তি রায় এর নামে আম মোক্তার করে দেন এবং বিক্রির প্রক্রিয়া শুরু করেন।
বাড়িটি উত্তরার এক রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীর নিকট বিক্রির জন্য আম মোক্তার নামা দেখালে প্রধান বিচারপতির পিএর স্ত্রীর নামে আম মোক্তার নামা দেখে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীর সন্দেহ হয়। এছাড়া প্রধান বিচারপতির নামে বরাদ্দ বাড়ি বিক্রি হবে, কিন্তু আম মোক্তার নামা তার পিএর স্ত্রীর নামে এবং বিক্রীত টাকা ক্যাশ নিবেন আশিয়ান সিটির মালিক, এরকম শর্ত দেখে ব্যবসায়ীর সন্দেহ ঘনীভূত হয়। তাই তিনি আর অগ্রসর হননি।
পরে গত রোজায় বাড়িটি অন্য একজন ক্যাশ ১০ কোটি টাকায় কিনে নেন আরেক ব্যবসায়ী। এই তথ্য তখন সরকারের উচ্চ পদস্থ কিছু কর্মকর্তাকে জানালেও প্রধান বিচারপতির ব্যাপারে কোনো অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করা ঝুঁকিপূর্ণ বলে এড়িয়ে যান।
বাড়ি বিক্রির খবরটি মুখে মুখে প্রকাশ হয়ে পড়লে পিএ রণজিৎ স্ত্রী সহ সিঙ্গাপুর চলে যান। উত্তরা ভূমি অফিসে এই বাড়ি বিক্রি সংক্রান্ত সকল তথ্যই রয়েছে।
সোর্স:
http://www.newsdinraat24.com/à¦à¦¶à¦¿à§à¦¾à¦¨-সিà¦à¦¿à¦°-à¦à¦¾à¦-থà§à¦à§-৫০-à¦à§à¦à¦¿-à¦à¦¾à¦à¦¾-à¦à§à¦·-নিà§à§à¦à¦¿à¦²à§à¦¨-পà§à¦°à¦§à¦¾à¦¨-বিà¦à¦¾à¦°à¦ªà¦¤à¦¿/306
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: সহমত, গুরুতর কান্ড, ব্যপারটা বুজতে হবে, ঘটনা ঠিক -ফরিদ আহমেদ কি কপি পেস্ট মন্তব্য করেন নাকি??
মাজহাব, সনেট লিখার সময় কথার ফুলঝুরি দেখা যায়???
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: গুরুতর কান্ড।