নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিভন্ত এই চুল্লীতে মা একটু আগুন দে , আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি বাঁচার আনন্দে।

জ্যোতির্ময় ধর

পাঠক

জ্যোতির্ময় ধর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞানের প্রচারে সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ

০২ রা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১



মুদ্রনযন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উনিশ শতকে ছাপাখানার ইতিহাস শুরু । প্রায় একই সঙ্গে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চারও সূচনা । বিজ্ঞানগ্রন্থ প্রকাশের পাশাপাশি বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা মুদ্রিত হতে দেখা যায় সাময়িকীগুলোতে । এক সময় দেখা যায় বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান পত্রিকারও আত্মপ্রকাশ । বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা নিয়ে এগিয়ে এসেছিলেন তৎকালীন সময়ে অনেকেই । তাঁদের একটা বড় অংশ বিজ্ঞানী ছিলেন না , কিন্তু বিজ্ঞান চর্চা সাধারন মানুষের মনে প্রসারিত করেছিলেন বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা তৈরি করে । এই কাজে বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথও নিয়োজিত হয়েছিলেন এক সময় ।

কবিগুরুর কাছে বিজ্ঞান ছিল সংস্কৃতিরই একটা অঙ্গ । তাই বিজ্ঞানের মাঝে লুকিয়ে থাকা সেই রসকে বারংবার চিনে নিতে চেয়েছেন রবীন্দ্রনাথ । তাঁর জীবন দর্শনে বার বার প্রতিফলিত হয়েছে বিজ্ঞান মনস্কতা । রবীন্দ্রনাথের বাল্যকাল থেকেই শুরু করা যাক। মাত্র সাড়ে বারো বয়সে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ একটি অস্বাক্ষরিত বিজ্ঞানভিত্তিক প্রবন্ধ লেখেন; শিরোনাম- “গ্রহগণ জীবের আবাসভূমি”। এটা কিন্তু এখন স্বীকৃত যে, ‘গ্রহগণ জীবের আবাসভূমি’ ই রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রকাশিত গদ্য রচনা ।
সাধনা , ভারতী , নবপর্যায় – বঙ্গদর্শন , ভান্ডার ও তত্ত্ববোধিনী মোট এই পাঁচটি পত্রিকা রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবনে সম্পাদনা করেছেন । এছাড়া জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবার এর পারিবারিক মুখপত্র “বালক” পত্রিকার তিনি ছিলেন কর্মাধ্যক্ষ । ১৮৮৫ সালে প্রকাশিত "বালক" পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে রবীন্দ্রনাথের মেজ বৌদি জ্ঞানদাননন্দিনী দেবীর নাম ছাপা হলেও আসলে বালকের লেখা নির্বাচন ও সম্পাদনার যাবতীয় কাজ সামলাতেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ।

বালক পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় প্রকাশিত হয় নরেন্দ্রবালা দেবীর প্রবন্ধ 'সূর্যের কথা ' । নরেন্দ্রবালা দেবীর কথা বাঙালি মনে রাখে নি । তিনিই বাংলা ভাষার প্রথম ছোটদের জন্য বিজ্ঞান - লেখিকা । মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের বড়ো মেয়ে সৌদামিনীর পুত্র সত্যপ্রসাদ । সত্যপ্রসাদের স্ত্রী নরেন্দ্রবালা দেবী । ১৮৮৫ সালে একজন মহিলা ছোটদের কথা ভেবে বিজ্ঞানের লেখা লিখতে প্রয়াসী হয়েছেন এটা ভাবতেই তো মনে বিস্ময় জাগে । গল্পচ্ছলে তিনি সূর্যের কথা বর্ণনা করেছেন । সূর্য কত বড় বোঝাতে গ্রিক পণ্ডিতের কথাও এনেছেন । একই সালে বালক পত্রিকার দ্বিতীয় সংখ্যায় ( বঙ্গাব্দ ১২৯২ এর জ্যৈষ্ঠ ) লিখেছিলেন "সূর্যকিরণের ঢেউ" ও তৃতীয় সংখ্যায় ( বঙ্গাব্দ ১২৯২ এর আষাঢ় ) "সূর্যকিরণের কার্য " । নরেন্দ্রবালার এই লেখাগুলোতে নিউটনের কথা এসেছে । আছে অনেক তথ্য ও পরিসংখ্যান । সহজভঙ্গিতে সেসব বোঝানো হয়েছে । প্রবন্ধগুলো নিয়ে পাঠক মনে যথেষ্ট আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছিল । পাঠকের চিঠি এসেছে পত্রিকা দপ্তরে ।
বালক পত্রিকার কার্তিক ১২৯২ সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথ নিজে লিখলেন "বৈজ্ঞানিক সংবাদ" । বিজ্ঞানের সাহিত্য কী করে রমণীয় সাহিত্য হয়ে উঠতে পারে তারই নিদর্শন রেখেছেন রবীন্দ্রনাথ তাঁর এই লেখায় । পরিবেশিত একটি প্রসঙ্গঃ

"পণ্ডিতবর টাইলর সাহেব বলেন পরীক্ষা করিয়া দেখিলে উদ্ভিদের কার্যেও কতকটা যেন স্বাধীন বুদ্ধির আভাস দেখিতে পাওয়া যায় । বৃক্ষ নিতান্ত যে জড়যন্ত্রের মতো কাজ করে তাহা নহে , কতকটা যেন বিচার করিয়া চলে । টাইলর সাহেব এই বিষয় লইয়া অনেক বৎসর ধরিয়া পরীক্ষা করিয়া আসিতেছেন । তিনি বলেন কৃত্রিম বাধা স্থাপন করিলে গাছেরা তাহা নানা উপায়ে অতিক্রম করিবার চেষ্টা করে , এমনকি নিজের সুবিধা অনুসারে পল্লব সংস্থানের বন্দোবস্ত পরিবর্তন করিয়া থাকে । এ বিষয়ে তিনি অন্যান্য নানবিধ প্রমাণ প্রয়োগ করিয়া সম্প্রতি একটি বক্তৃতা দিয়াছেন। "

রবীন্দ্র-অগ্রজা স্বর্ণকুমারী দেবীর লেখা বড়ো প্রবন্ধ "ছায়াপথ" বালক পত্রিকার এর ফাল্গুন ১২৯২ সংখ্যায় প্রকাশিত হয় । স্বর্ণকুমারী দেবীকে যেমন পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করেছিলেন , তেমনই করেছিলেন রবীন্দ্রনাথকে । রবীন্দ্রনাথ কৈশোরেই চিনে ফেলেছিলেন আকাশ ভরা সূর্য তারা , গ্রহ - নক্ষত্র । রবীন্দ্র রচনায় রয়েছে সে বর্ণনা । রবীন্দ্র-অগ্রজা স্বর্ণকুমারী দেবীর প্রবন্ধগুলোতে বার বার মূর্ত হয়ে উঠেছে তাঁর যুক্তিবাদী মন । "পৃথিবী" স্বর্ণকুমারীর লেখা বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক পুস্তক , ১২৮৯ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয় । উনিশ শতকের শেষের দিকেও মেয়েরা ছিল পর্দানশিন । শিক্ষার আলো তখনো সে ভাবে পড়ে নি । সেই প্রেক্ষাপটে স্বর্ণকুমারী দেবীর বিজ্ঞানবোধ আমাদের অভিভূত করে ।



“সাধনা” পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ মুখ্যত নিজেই বিজ্ঞানের হাল ধরেছিলেন । পত্রিকার প্রথম সংখ্যাতেই "বৈজ্ঞানিক সংবাদ" নামে বিভাগ চালু করেছিলেন - সেটা ১২৯৮ বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ । এই বিভাগেই ছাপা হয় কবিগুরুর চারটি বিজ্ঞান বিষয়ক লেখা । যথাক্রমে ১) গতিনির্ণয়ের ইন্দ্রিয় ২) ইচ্ছামৃত্যু ৩) মাকড়সা-সমাজে স্ত্রী জাতির গৌরব ৪) উটপক্ষীর লাথি । পরের সংখ্যাতে একই বিভাগে আরো তিনটি লেখা - ১) জীবনের শক্তি ২) ভূতের গল্পের প্রামাণিকতা ৩) মানবশরীর । পত্রিকার সূচনা থেকেই রবীন্দ্রনাথ তাঁর পাঠকবর্গকে বিজ্ঞানসচেতন করে তোলার পরিকল্পনা নেন । তাই কাগজের প্রথম দুটি সংখ্যায় বিজ্ঞান নিয়ে নিজেই কলম ধরলেন । পরে এই বিভাগে অন্যদের দিয়ে বিজ্ঞানের নানা প্রবন্ধ লেখাতে লাগলেন । এই প্রসঙ্গে সাধনায় মুদ্রিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ ও তার রচয়িতার নাম জানাই । "জ্যোতির্বিজ্ঞান -স্পেকট্রোস্কোপ ও ফটোগ্রাফি " - সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১২৯৮ বঙ্গাব্দ মাঘ , "আকাশ তরঙ্গ" - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী ১২৯৯ বঙ্গাব্দ জ্যৈষ্ঠ , "প্রতীচ্য গণিত" - জগদানন্দ রায় ১৩০১ বঙ্গাব্দ আষাঢ় । রবীন্দ্রনাথের নিজের লেখা স্বতন্ত্র বিজ্ঞান প্রবন্ধ "ভূগর্ভস্থ জল এবং বায়ুপ্রবাহ" ১৩০১ বঙ্গাব্দ আশ্বিন ।

১৩০৫ বঙ্গাব্দে রবীন্দ্রনাথের সম্পাদনায় ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় জগদানন্দ রায়ের লেখা "বৈজ্ঞানিক প্রসঙ্গ "।
১৩০৮ থেকে ১৩১২ বঙ্গাব্দ , এই সময়পর্বে কবিগুরুর সম্পাদনায় "বঙ্গদর্শন" পত্রিকায় বিজ্ঞান প্রচার এর ভূমিকা যথেষ্ট উজ্জ্বল। রবীন্দ্রনাথ এই পর্বে বিস্মৃত হননি যে উনিশ শতকের বঙ্গদর্শনে বঙ্কিমচন্দ্র বিজ্ঞানকে একটি বিশেষ স্থান ও মর্যাদা দিয়েছিলেন । বঙ্গসমাজে বিজ্ঞানকে প্রসারিত করতে চেয়েছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র । নবপর্যায় - বঙ্গদর্শনে রবীন্দ্রনাথও সেখান থেকে সরে এলেন না । এই পত্রিকায় বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধ প্রকাশ ও সম্পাদনায় রবীন্দ্রনাথের বিশেষ সহায়ক হলেন জগদানন্দ রায় । এই পত্রিকায় মুদ্রিত বিজ্ঞানবিষয়ক প্রধান- প্রধান রচনাগুলোর নামোল্লেখ করা গেলঃ "জীবকোষ" - জগদানন্দ রায়, ১৩০৮ বঙ্গাব্দ জ্যৈষ্ঠ , "আচার্য জগদীশের জয় বার্তা" - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর , ১৩০৮ বঙ্গাব্দ আষাঢ় , "আবহ সমন্ধে" - যোগেশ চন্দ্র রায়্‌ ১৩০৮ বঙ্গাব্দ শ্রাবণ , "অধ্যাপক বসুর নব আবিষ্কার" - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী ১৩০৮ বঙ্গাব্দ আশ্বিন ও বঙ্গাব্দ ১৩০৮ থেকে ১৩১২ পর্যন্ত জগদানন্দ রায়ের প্রবন্ধ "মহাকর্ষণ" , "যুগল নক্ষত্র" , "পৃথিবী ও সূর্যের তাপ" , "ইলেকট্রন " , "আচার্য বসুর আর একটি আবিস্কার ফটোগ্রাফি" ।
এবার কবিগুরুর লেখা বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ "বিশ্ব পরিচয়" প্রসঙ্গে আসা যাক । বইটি যখন লেখা হয় কবির বয়স তখন ৭৬ বছর । এই বইটিতে ভূলোক , গ্রহলোক , সৌরজগৎ , নক্ষত্রলোক , পরমানুলোক, অতিক্ষুদ্র এবং অতিবৃহৎ বিশ্বের নানা তথ্য ও তত্ত্বের জটিল ও দুরূহ বিষয়ের সমাবেশ ঘটানো হয়েছে অত্যন্ত সাবলীল ভঙ্গিতে ও মাতৃভাষায় । বাংলা ভাষার এই শ্রেষ্ঠ রূপকার বিজ্ঞান প্রচারের ক্ষেত্রে যে অগ্রসর চেতনার পরিচয় দিয়েছেন তা সকল বাংলা ভাষাভাষীর জন্য গৌরবের সামগ্রী , বাংলা সাহিত্যে তা অনন্তকাল ধরে এক দিগদর্শনের কাজ করবে এতে কোন সন্দেহ নেই ।

References : 1 ) The physics of Tagore: Promoting the scientist in the poet . Dr. Rathindranath Sarkar The Journal of Jadavpur University , volume number 112 , page number 113-115

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২২

শেরজা তপন বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম! ধন্যবাদ



অফটপিক* ফেসবুকে কি বিষয় নিয়ে একটু ক্যাচাল দেখলাম! উত্তরের প্রয়োজন নেই

০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৮

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: স্পাসিবা মই রাদনোই , বিভায়েত ক্যাচাল , ভত এতা ভক্রুগ জিজনি , এফসিয়োরাভনো স্পাসিবা যা কমেন্তারিয়া ।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ এবং ঠাকুর পরিবারের অন্য আরো অনেকের সম্পর্কে জানার জেনো শেষ নেই। আপনার এই অত্যন্ত তথ্যবহুল লেখাটা ব্লগে অতি দূর্লভ । খুব ভালো লাগলো। আশা করি আরও লিখবেন। শুভকামনা।

০৩ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২২

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ! পরিচিত হয়ে ভালো লাগলো !

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৩৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অজানা অনেক কিছু জানা যায় আপনার এই ধরনের পোস্টে।


অফটপিকঃ দুই রাশানের কথোপকথন চলবে নাকি ? :P

০৩ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:০৫

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: ধন্যবাদ , রাশিয়া আমাদের আবেগ ও ভালোবাসার নাম । যারা ওখানে ছাত্রজীবন কাটিয়েছে ওরা বুঝতে পারে এর মজা কি ?
শ্রদ্ধেয় ব্লগার শেরজা তপন ভাই মস্কোতে ছিলেন দীর্ঘ সময় , তাই ওই একটু আধটু রুশ ভাষায় বলি , এই আর কি ।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৩২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ , রাশিয়া আমাদের আবেগ ও ভালোবাসার নাম । যারা ওখানে ছাত্রজীবন কাটিয়েছে ওরা বুঝতে পারে এর মজা কি ?
শ্রদ্ধেয় ব্লগার শেরজা তপন ভাই মস্কোতে ছিলেন দীর্ঘ সময় , তাই ওই একটু আধটু রুশ ভাষায় বলি , এই আর কি ।


কিন্তু দেখুন , আমি জীবনে রাশিয়া দেখিনি। সম্ভবনাও নাই। তারপরেও কি ভীষণ আবেগ জমা কর রাখি।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: গতকাল রাতে অর্ধেকটা পড়েছিলাম । আজকে বাকিটা পড়ে শেষ করলাম । চমৎকার একটা পোস্ট । এই রকম আরও পোস্ট লিখবেন আশা করি !
ভাল থাকুন !

০৩ রা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় , চেষ্টা করবো ।

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

০৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:১৯

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: আজ আমার পাতায় কে লিখেছে ? ব্লগার জুল ভার্ন , এ জন্যই আমি গর্বিত । আমাদের প্রিয় ব্লগার লিখেছে আমার পাতায় । আমি গর্বিত ও শুভ কামনা কারণ দিন শেষে আমরা সবাই সামু ।

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১০

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বিশাল তথ্যবহুল পোষ্ট, একগাদা অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়া ভরা। এগুলা পড়ে (১)সময় নষ্ট, (২)এগুলা মনে রেখে মাথার মেমরী নষ্ট। পোষ্টে মাইনাস দেয়ার সিস্টেমটা থাকলে ভালো হইতো।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: কষ্ট করে আমার লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ! আপনার জন্য শুভকামনা !

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বা*র রবীন্দ্রনাথ, রবীন্দ্রনাথের গুষ্টি *দি

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮

জ্যোতির্ময় ধর বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে আপনার মন্তব্য জানিয়ে আমাকে কৃতার্থ করলেন। আপনার জন্য শুভকামনা !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.