নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুদেব চক্র বর্তী

জন্ম ১৯৮৭ সালে সিরাজগঞ্জে। পৈতৃক নিবাস মাগুরাতে। বর্তমানে ঢাকাতে অবস্থান করছি। লেখালেখি করি। এছাড়া- যুক্ত ছিলাম সাংবাদিকতা, গান, থিয়েটার, উপস্থাপনার সাথে। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মি ছিলাম। প্রকাশিত গ্রন্থ-‘সংশয়ী প্রার্থনা’।

সুদেব চক্র বর্তী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন রমেল চাকমার মৃত্যুতে..।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

রমেল চাকমাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ‍একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে। ধরে নিলাম- কথিত ‍অভিযোগ সত্য, তাহলে তাকে তো গ্রেফতার করবে পুলিশ। ‍আর্মি কেন? রমেল চাকমা মারা গেছে ‍আর্মির নির্যাতনে, কিন্তু ‍আর্মি দাবি করছে সে মারা গেছে পুলিশি হেফাজতে। ‍আবার পুলিশ বলছে- নির্যাতনের ভারে ন্যুজ রমেলকে পুলিশের কাছে ‍আর্মি হস্তান্তর করতে চাইলে পুলিশ তাকে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। ‍
বিষয়টি ‍আরও স্পষ্ট, যখন দেখি- ‍আর্মি রমেল চাকমার লাশ পরিবারের কাছে না দিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে গেল ‍এবং গোপনে লাশটি পুড়িয়ে ফেলা হল। শুধুৃ কি তাই? সাংবাদিকদের হুমকি দেয়া হচ্ছে যাতে নিউজটি প্রচার না করা হয়। নিশ্চয়ই রমেল চাকমার প্রতি ‍আর্মির ‍এহেন ‍আচরণ দেখে ‍আপনাদের মনে পড়ছে হতভাগী তনুর কথা! ‍
পাহাড়ি অঞ্চলে ‍আর্মিরা যে অপশাসন চালাচ্ছে তার শেষ কোথায়? বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সেখানে থাকা জুম্মদেরও সকল বিষয়ে অধিকার ‍আছে, যতটা বাঙালির ‍আছে। তাহলে রাষ্ট্র কেন ‍এই নিপীড়ণ ‍আজও অব্যাহত রেখেছে? ‍একবার মনে করে দেখুন- বিপুল চাকমা ও তার মায়ের সাথে সেদিন কী ন্যাক্কারজনক ‍আচরণ করেছিল প্রশাসন!
রমেল চাকমা হত্যার কোনো তদন্তই হবে না-এটা নিশ্চিত। ‍তাই কেবল অশ্রুপাত আর অভিসম্পাত করা ছাড়া ‍উপায় কী!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩২

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ন্ত্রাসী জন্য বড় মায়া আপনার । তারা যখন বাঙালী হত্যা খুন গুম করে তখন কি আপনার চেতনায় হাসি পায় ।। একটা সন্ত্রাসী ভাল করে জানুন ।।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এমন মৃত্যু কাহারো কাম্য নহে। তবে তাহাকে ধোয়া তুলসীপাতা প্রমানের জন্য আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী যেইভাবে দৌড় ঝাঁপ করিতেছে তাহা অবস্যই শাক দিয়া মাছ ঢাকার অপচেষ্টা। আমাদের উপজাতি জনগোষ্ঠীর জেএসএস , পিডিএফ শুধু চাঁদাবাজ , সন্ত্রাসী নহে , তাহারা দেশদ্রোহী। বহুবার তাহারা অস্ত্র , তাহাদের ইউনিফর্ম, ম্যাপ , পতাকা সহ ধরা পড়িয়াছে। অথচ আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী তাহাদের ধোয়া তুলসীপাতা , নির্যাতিত জনগোষ্ঠী , আদিবাসী প্রমানে সচেষ্ট থাকিয়াছে , থাকিতেছে। বাঙালি নিজ দেশে সেখানে পরবাসী হইয়া আছে। সরকারও তাহাদের কোলে তুলিয়া চুম্মা দিতেছে। কোটার জোরে তাহারা চাকুরী , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তৃতীয় শ্রেণীর মেধা লইয়া প্রথম শ্রেণীর সুযোগ সুবিধা পাইতেছে। নোয়াখালীর চরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন না করিয়া উপজাতিদের সবাইকে পুনর্বাসন করা উচিত। না হলে তাহাদের এই বিচ্ছিন্নতাবাদ দমন হইবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.