![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে সবচেয়ে মধুর শব্দটি হচ্ছে ‘মা’। জগৎ সংসারের শত দুঃখ-কষ্টের মাঝে যে মানুষটির একটু সান্ত্বনা আর স্নেহ-ভালবাসা আমাদের সমস্ত বেদনা দূর করে দেয় সেই মানুষটিই হলো ‘মা’। মায়ের চেয়ে আপনজন পৃথিবীতে আর কেউ নেই। দুঃখে-কষ্টে, সংকটে-উত্থানে যে মানুষটি স্নেহের পরশ বিছিয়ে দেয় তিনি হচ্ছেন আমাদের সবচেয়ে আপনজন ‘মা’। প্রত্যেকটি মানুষ পৃথিবীতে আসা এবং বেড়ে উঠার পেছনে প্রধান ভূমিকা মায়ের।
‘মা’ শব্দটি উচ্চারণের মধ্যদিয়েই প্রত্যেকের পরিচয় ঘটে ভাষার বিস্তৃত ভুবনের সাথে। মা আমাদেরকে শেখান মহানুভবতার শিক্ষা, সেবার আদর্শ, মহৎপ্রাণ চাহিদা। মায়ের দীক্ষায় আমরা অনুপ্রাণিত হই প্রকৃত উৎকর্ষে। সচেষ্ট হই নৈতিক দায়িত্ববোধে।
সেই মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া কিছু জানোয়ার যখন সন্তানের সামনে তার মা কে ধর্ষন করে, সেখানে সচেতন এলাকাবাসীর প্রতিবাদ হওয়াটাই স্বাভাবিক। হয়েছেও তাই । রিপোর্ট অনুযায়ী টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে মায়ের সামনে ছেলেকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করার ঘটনার বিচারের দাবিতে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে দুইজন নিহত ও অন্তত ৫০ জন কমবেশি আহত হয়েছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কালিহাতীতে মায়ের সামনে ছেলেকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করার প্রধান আসামী রফিকুল ইসলাম রোমা ওতার ভগ্নিপতি হাফিজুর রহমানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এলাকাবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে বিকেল চারটার দিকে মিছিল রেব করে। কালিহাতী ও ঘাটাইল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ডে এসে লোকজন একত্র হয়। সেখান থেকে পাঁচটার দিকে মূল মিছিল শুরু করলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। তখন মিছিলকারীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে মিছিলটি থানার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ আবার বাধা দেয়।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ গুলি ছুড়ে। পুলিশের লাঠিচার্জ ও গুলিতে অর্ধশতাধিক মিছিলকারী আহত হয়। গুলিবিদ্ধ কয়েকজনকে কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। গুরুতর আহতদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এদের মধ্যে কালিহাতীর কুষ্টিয়া গ্রামের ফারুক হোসেন (৩০) কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবংঘাটাইল উপজেলার সালেঙ্কা গ্রামের শামীম হোসেন (৩২) টাঙ্গাইল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনার পর মারা যান (http://goo.gl/3CTBg8) ।
এক মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া কিছু জানোয়ার যখন আরেক মা কে ধর্ষন করল তখন আরেক মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া পুলিশ নামক কিছু জানোয়ার সেই ধর্ষিতা মায়ের জন্য প্রতিবাদে নামা জনতার উপর গুলি করে যেন গোটা বাংলাদেশকেই ধর্ষন করে দিলো !!
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
অগ্নিবীণা! বলেছেন: সব অমানুষের বাচ্চা ক্ষমতায় বসে আছে৷
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
তাসকনি মাহামুদ বলেছেন: বাংলাদেশের কিছু কিছু পুলিশ জারজ তাই তারা এমন করে
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
িশপু মাস্তান বলেছেন: সমস্যা অন্য যাযগায়, নাটের গুরু যারা আছে তাদের জন্যেই এসব পুলিশ এমন করে।
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: জানোয়ার ধর্ষক আর আওয়ামী পুলিশের মাঝে পার্থক্য রইলোনা!!!!!!
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
মামু১৩ বলেছেন: ধর্ষকদের বাচাতে গুলি করেছে? গুজবের ব্যবসা করেন? গুজবের কারণে, অসহিষুতার কারণে আর যে কত প্রাণ যাবে!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: আমি আবুলের বাপ এর কমেন্ট পড়েন
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: কোন মৃত্যুই কাম্য হতে পারেনা। পুলিশ বাড়াবাড়ি করে থাকলে অবস্যই তার বিচার হওয়া উচিত।
তবে ধর্ষকদের তবে বাচাতে গুলি করেনি।
তবে এজাবত প্রাপ্ত সংবাদে জানাযায় -
ছেলের সামনে মাকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিদের তাৎক্ষনিক গ্রেফতার ও মামলা হয়েছিল।
কিন্তু এরপরও জনতা দির্ঘ সময় রাস্তা অবরোধ, ২ শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে, পরে থানা আক্রমন করা হয়। একটি ছোট থানায় দাংগা পুলিশ থাকেনা, থানা পুলিশের কাছে রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস থাকেনা। স্বল্পসংখক রাইফেলধারি পুলিশের পক্ষে এত মারমুখি বিক্ষোব সামাল দেয়া সম্ভব হয়নি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: আমি আবুলের বাপ এর কমেন্ট পড়েন
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
বাংলার জামিনদার বলেছেন: থানা আক্রমন করতে চাইলে, অস্ত্র কেড়ে নিতে চাইলে পুলিশ কি করবে। আসামী গ্রেফতার করা পুলিশের দায়িত্ব, পুলিশ তা করেছে, আসামীকে সাজা দেবে আদালত। এখন আসামীকে সাজা দেওয়ার জন্য আপনি পুলিশকে প্রেশার দিতে পারেন না।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: আমি আবুলের বাপ এর কমেন্ট পড়েন
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বিপন্ন মানবতা এ কেমন বর্বরতা?
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: শখ করে কি আর জনতা এমন ক্ষেপে। কিন্তু পুলিশের এমন কীর্তি-কলাপের রেকর্ড বহু আছে।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: ঘোলা জলে মাছ ধরার পায়তার।
অনেকদিন হয়ে গেল যে মন্ত্রীর গাড়ীতে বাংলাদেশের রক্তস্নাত পতাকা উড়ছে না
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: আমি আবুলের বাপ এর কমেন্ট পড়েন
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জনতার বিক্ষোভের কারণ
ঘটনার মূল হোতা রফিকুল ইসলাম রমার বড় ভাই পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মঞ্জুর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ মো.শহিদুল ইসলাম। আর এ কারণেই ওসির উপর প্রভাব খাটিয়ে শফিকুল ইসলাম মঞ্জু ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।
পুলিশের এরকম ভূমিকার বিষয়টি টের পেয়ে আল আমিন ও তার পরিবার পুলিশের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। এলাকার মানুষ জানায়, মা-ছেলেকে বিবস্ত্র করা, ছেলেকে দিয়ে মা-কে ধর্ষণের চেষ্টা, পরে মা-কে ধর্ষণ-- এতোকিছুর পরও পুলিশ ধর্ষণ মামলা না নেওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
পুলিশের সঠিক তদন্ত ও দোষীদের ফাঁসির দাবিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী।
পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সেসময় রমা ও হাফিজুরের লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগ দেয় বলে জানায় এলাকার মানুষ। এতে এলাকাবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
পরদিন শুক্রবার বিকেলে কালিহাতী ও ঘাটাইল উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের লোকজন প্রথমে হামিদপুর বাজারে আসলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। বাধা উপেক্ষা করে জনতা কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হয়ে রমার বাড়ি ও থানা ঘেরাওয়ের চেষ্টা চালায়।
সেসময় প্রথমে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে এবং গুলিও চালায়
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: অনেক্ ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
প্রামানিক বলেছেন: কি আর কমু।