![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লাইক - যদি মনে করেন কেউ মারা যাবে।
কমেন্ট - যদি মনে করেন কেউ মারা যাবে না।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৩
ইংলা বলেছেন: ফেবুতে তো আবালের সম্ভার। দেশ নিয়া ভাবার সময় কই ওদের?
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
বইয়ের পোকা বলেছেন: ফেসবুকের জিনিস এইখানে কেউ খাইবো না।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: লাইক
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
ইংলা বলেছেন: সম্প্রতি পত্রপত্রিকায় প্রযুক্তি স্টার্টআপ নিয়ে বেশ লেখালেখি হচ্ছে। এই দলের সদস্যরা খুবই উতসাহ নিয়ে বিভিন্ন রকমের কাজ করে যাচ্ছে যেমন নেটওয়ার্কিং ইভেন্টস, পিচ কনটেস্ট ইত্যাদি। এমনকি তারা "Startup Dhaka" নামের একটা পূর্নদৈর্ঘ্য তথ্যচিত্র বানিয়েছে যেটায় তাদের কাজের অগ্রগতি দেখানো হয়েছে।
প্রশ্ন উঠতে পারে হঠাৎ তরুনদের মাঝে উদ্যোক্তা হয়ে নতুন প্রযুক্তি কোম্পানি গঠনের কারন কি? এর উত্তর সোজা : বাংলাদেশে এমন অনেক বড় বড় সমস্যা আছে যেগুলোর সমাধানের অন্যতম পথ হচ্ছে প্রযুক্তি। সহজ ভাষায়, ইন্টারনেট হচ্ছে এই আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি। এই প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের কাছে ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় তারা বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেয়ার মাধ্যমে সহজেই একটি নতুন ধারনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পারে। নতুন এসব প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের পরিচিতি এবং সবার মাঝে জনপ্রিয় করার জন্য সামাজিক ওয়েবসাইটগুলোও বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। বৈধ স্টার্টআপের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিনিয়গকারীদের অর্থায়ন উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
সব মিলিয়ে এসব একটা হুজুগের সৃষ্টি করছে বৈকি। অনেকেই মাঠে নামছে অর্ধেক ধারনা নিয়ে যা ঠিকমত বাস্তবায়ন করা অসম্ভব। এমনকি কিছু কিছু ধারনা অন্যের সাথে মিলে যাওয়ার মতো। কিন্তু এটাই সব না। এই চার পর্বের ধারাবাহিক নিবন্ধে কেনো এই স্টার্টআপ ঐতিহ্য ঢাকা শহরে বেশ সাড়া ফেলেছে তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। আজকে আমরা স্থানীয় উদ্যোক্তাদের দিকে আলোচনা করা হবে। সামনে বাংলাদেশী ক্রেতাদের মধ্যে অনলাইনে কেনাকাটার প্রভাব এবং সাফল্যের গল্প বলা হবে।
The Next Wave of Bangla Content
শুনতে অবাক লাগতে পারে কিন্তু ভাষা ব্যাবহারকারীর সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা ভাষা বিশ্বের সপ্তম স্থানে (Ethnologue ১৭তম সংকলন, ২০১৩)। ইন্টারনেটে বাংলা বিষয়বস্তুর চাহিদার এটা অন্যতম একটা কারন।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
ইংলা বলেছেন: স্মার্টফোন ও সস্তায় দ্রুতগতির ওয়াই-ফাই সহজলভ্য হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীদের সংখ্যা দিন দিন ক্রমশ বেড়ে চলছে।
তারপরেও ইন্টারনেটে বাংলা ভাষার বিষয়বস্তুগুলো সেভাবে বেড়ে উঠছে না। ইন্টারনেটে বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে বাংলা ভাষার আয়তন ৪১তম (সূত্রঃ W3Techs)। এমনকি এটা হিন্দি, তামিল, উর্দু থেকেও বেশি। বাংলার এই বিশাল বিষয়বস্তুগুলোর মূল উৎস এই বাংলাদেশেই এবং অনেক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান অনলাইনে বাংলার চাহিদাটা পূরন করছে।
G&R বিভিন্ন মিডিয়া থেকে শুরু করে কমিউনিটি ব্লগগুলোর মতন স্থানীয় পাবলিশার্সদের সাথে কাজ করার ফলে এই শূন্যস্থান কিছুটা হলেও পূরন হচ্ছে। আমাদের পাবলিশার্সদের নেটওয়ার্কের দিকে তাকালে বাংলা বিষয়বস্তুর বিকাশ আরো স্পষ্ট হয়ে উঠে। গত দুই বছরে ১২০০ নতুন ওয়েবসাইট হয়েছে যার ৫৪%চচ্ছে বাংলা। অনলাইন ভোক্তা আচরন মূল্যায়ন করে বাংলা বিষয়বস্তুর জনপ্রিয়তা বুঝা যায়। সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা বিষয়বস্তুগুলোর মধ্যে রয়েছে সংবাদ, চাকরীর খবর এবং গান যা যেকোনো ইংলিশ বিষয়বস্তু থেকে ৯০% বেশি দেখা হয়।
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
ইংলা বলেছেন: একটি প্রধান প্রযুক্তি সংস্থা "রকেট ইন্টারনেট" এর বিনিয়োগ এই খাতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার অন্যতম কারন। তারা প্রপার্টি কেনাবেচার জন্য "Lamudi" ও গাড়ি বেচাকেনার জন্য "Carmudi" নামের দুটি শ্রেনীভুক্ত বাংলা পোর্টাল চালু করেছে।
"আমরা দেখেছি অনলাইন বাজারের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। যেমন, প্রপার্টি খোজার সুবিধার জন্য আমরা গত কয়েক মাসে ৪৫০ এর অধিক রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানকে আমাদের অনলাইন রিয়েল এস্টেট পোর্টাল "Lamudi" তে যোগ করেছি। এসব কারনে রকেট ইন্টারনেট বাংলাদেশের মতো আকর্ষণীয় বাজারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হচ্ছে।" - ডেভিড জোয়াগমেকার, রকেট ইন্টারনেট।
রকেট আরো চালু করেছে Foodpanda-র মত খাবার ডেলিভারির অনলাইন প্রতিষ্ঠান। এর ফলে ভোক্তারা বাসায় বসে স্থানীয় রেস্টুরেন্টে খাবার অর্ডার দিয়ে খাবার পেতে পারেন। ওয়েবসাইটটি ২২,০০০ রেস্টুরেন্টকে নিজেদের ডাটাবেইজে যুক্ত করেছে বলে দাবী করে যা থেকে স্থানীয় খাবারের রেস্টুরেন্টের চাহিদা বুঝা যায়। এরকমই আরেকটি সার্ভিস হলো Hungrynaki.com। এই দুইটা সার্ভিসই ভোক্তাদের সমস্যার সমাধানের একটু অভিনব উপায়। যারা এসব ওয়েবসাইট থেকে খাবার অর্ডার করে তারা সময় সচেতন এবং রাস্তাঘাটের জ্যাম এড়িয়ে চলতে চায়।
E-Commerce Preparing for Tipping Point
অনলাইনে খুচরা পন্য ক্রয় দিন দিন বেড়ে চলার ফলে উদ্যোক্তরা এখানেও কাজ করে যাচ্ছে। Groupon এর আদলে ২০১১ সালে চালু হওয়া Akhoni.com এবং 'আজকের ডিল' এখন বেশ বিস্তৃত অনলাইন খুচরা বিক্রেতা। অন্য সবার আগে এসব ওয়েবসাইট স্থানীয়ভাবে সুবিধা প্রদান করেছে যেমন 'ক্যাশ অন ডেলিভারী' যা বাজার টেনে ধরতে আরো সাহায্য করেছে। এখন বাংলাদেশে অসংখ্য ই-কমার্স ওয়েবসঐট আছে যা বিভিন্ন প্রকারের খুচরা ব্যাবসা করে যাচ্ছে।
২০১২ সালে চালু হওয়া Rokomari.com ই-কমার্স ওয়েবসাইটের অন্যতম অগ্র্রদূত। এরা এমাজনের মডেল অনুসরন করার মাধ্যমে বইয়ের ব্যাবসা করে যাচ্ছে। হাজারের লেখকের প্রকাশনা এক করে তাদের ওয়েবসাইটে তুলে ধরার মাধ্যমে তারা ব্যাবহারকারীদের একটি দারুন অভিজ্ঞতা দিচ্ছে। চালু হবার পর থেকে ওয়েবসাইটটি বিশাল বিস্তৃতি লাভ করার পর এখন তারা অন্যান্য মিডিয়া ও বিভাগের দিকেও ব্যাবসাবৃদ্ধি করছে।
"এক জায়গায় সব সংগ্রহ পাবার ফলে ক্রেতারা এখন অনলাইন থেকে বই কেনায় আগ্রহ বোধ করছে। মূল্যটাও হাতের নাগালে এবং ডেলিভারী চার্জ কম।" - মাহমুদুল হাসান সোহাগ, Rokomari.com (ডেইলি স্টার, ২৯শে মার্চ, ২০১৪)
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২১
কিং অফ মাইনকা চিপা বলেছেন: আমনে কুন পেজের এডমিন??
ভুলা জায়গায় পোষ্টাইচেন, জান ফেবু টে আপনের পেজে গিয়া পোষ্টান