![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*অনেক কিছুই জায়গা করে নিয়েছে আমার ছোট মনে। সময়ের প্রবল স্রোতে বদলে গেছে জীবনের অনেক কিছুই।মহাকাল আবার তার রহস্যভান্ডার থেকে কিছু উপহার দিয়েছে আমায়।। ছোটতে খুব চঞ্চল ছিলাম,এখন স্থির। একসময় ফুটবল ছিল আমার ধ্যান- ধারণা,এখন বিজ্ঞান। তবে যে জিনিসগুলো পরিবর্তন হয়নি,তাদের মধ্যে একটা হলো ভ্রমণ পিপাশা।প্রকৃতি যেন আমায় হাতছানি দিয়ে ডাকে,আর তার বিবর্তন।ইচ্ছে করে নভোমন্ডল ভেদ করতে,ইচ্ছে করে সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যেতে।ইচ্ছে করে এলিয়েনদের সাথে বন্ধুত্ব করতে,মত্স্যকন্যাদের সাথে ভাব জমাতেও ইচ্ছে করে। আর এত সব খুঁজে বেড়াই টেলিভিশনের পর্দায়,ভার্চুয়াল জগতে। মাঝে মাঝে নবিতা হতেও ইচ্ছে করে,ইচ্ছে করে ডোরেমনের টাইম মেশিনে করে মেসোজয়িক যুগে ঘুড়ে আসতে।৬ ইঞি ছোট হয়ে দেখতে ইচ্ছে করে পৃথিবীটা। ডিসকোভারি আর নেট জিয়ো দেখে সময় পারি দিতেও ভাল লাগে। ভাবতে ভালো লাগে আইনস্টাইনের আপেক্ষিত তত্ত্ব,ডারউনের বিবর্তন,স্টিফেনের এলিয়েন আর টাইম ট্রাভেলিং নিয়ে। জানতে ইচ্ছে করে ব্লাক হোল,বারমুডাকে। আবার চিনতে ইচ্ছে করে নেসিকেও। কল্পনার সবই জাগ্রত হয় আইজ্যাক আজিমভের সায়েন্স ফিকশনে,অবিশ্বাসী হয়ে পরি প্রিন্সিপাল অব ইমপসিবিলিটিতে। হিমু হতেও ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে,জ্যোঁত্ন্সার আগুনে পুরে রাতের রাস্তায় হাঁটতে ভালো লাগে,শরীরে হলুদ পাঞ্জাবী আর খালি পায়। মিউজিক তো আমার শিরায় শিরায় বাসা বেঁধে আছে।সুমন ভাইয়ের সাথে কণ্ঠ মেলাতে না পারি,ইচ্ছেয় মিল আছে প্রচুর। -ইচ্ছে ছিল পৃথিবীটা বদলে দেবার,ইচ্ছে ছিল গীটার হাতে যুদ্ধে যাবার। নিজেকে সুপারম্যান মনে হয়,যখন মেডিটেশন করি।মনের বাড়িকে মাঝে মাঝে ভেঙ্গে চুরমার করে দেই,আবার সাজাই ইচ্ছে মত।আমার কল্পনার রাজ্যে আমি সব পারি। ইচ্ছে করে লেভিটেশন করতে,সাতার কেঁটে বেড়াতে আকাশের অসীমতায়।জানতে ইচ্ছে করে সবার মন টেলেপ্যাথি দিয়ে।হ্যাঁ আমি পারি,আমি সাইকিক। তবুও একটা কিছু নেই বলে মনে হয়।এমন দুটো চোখ খুঁজে পেতে ইচ্ছে করে,যেই চোখে তাঁকালেই মন শান্ত হয়ে যায়।চোখ দুটো যেন সম্মহোন করতে চায় আমাকে। বনলতা সেনের সেই চুল,সেই প্রশ্ন। ইচ্ছে করে আগলে রাখতে,পৃথিবীর সবটুকু সুখ তার জন্য জয় করে আনতে। কালজয়ী মায়ার বাঁধনে বন্দী হতে ইচ্ছে হয়। জানিনা কেন,ভালোবাসতে ইচ্ছে হয়।।।
কিছু দিন আগে, মোশাররফ করিমের অভিনয় নিয়ে মামার সাথে আলাপ হচ্ছিল। মামা বলছিলো, মোশাররফ করিম খুব ভালো অভিনয় করে। আমি ওনার সাথে দ্বিমত প্রকাশ করলাম। কারণ মোশাররফ করিমের অভিনয়ে আমি কখনো মূল ধারার কিছু খুঁজে পাই নি। উনি শুধু এমন কিছু করেছেন যেটা বাংলার দর্শক আগে দেখেনি এবং দর্শক যেটা খাবে। যেমন, ব্যতিক্রমী কান্না, উদ্ভট আচরণ, হাস্যকর অঙ্গভঙ্গী এবং ব্যতিক্রমী পোশাক। এই জিনিসগুলোর সংমিশ্রণ ঘটিয়ে উনি ভালো খ্যাতি অর্জন করেছেন। তবে যাই হোক, এগুলো নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নেই। আমার কাছে উনি ভালো অভিনেতা না হলেও অনেকের জন্য আদর্শ অভিনেতা।
কিন্তু সম্প্রতি ওনার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া ব্যাপারে গুঞ্জন শুনছিলাম। তাই যাচাই বাছাই করার পর আমি থ। অনেক দিন আগের একটি অনুষ্ঠানের কথা মনে পড়ে গেলো। যেখানে মোশাররফ করিম তার নিজের লেখা একটি গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন। গানটি অনেকটা বাউল সংগীতের মত। তখন আমি ভেবেছিলাম, লোকটা এত ব্যস্ততার মাঝেও গান লেখার জন্য সময় কিকরে বেড় করে নেয়। ওনার এই দিকটা আমার ভালো লেগেছিলো। অন্তত উনি একজন ভালো চরিত্রের এবং ব্যাক্তিত্বের মানুষ (বাস্তব জীবনে। অভিনয়ে যাই হোক)। উনি আসলে এমন কি বলেছিলেন যে, তাতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগলো?
‘জাগো বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানটি মূলত সাধারণ জনগণকে নানান সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার প্লাটফর্ম। ইউটিউব ঘেঁটে মোশাররফ করিমের উক্ত কথাগুলোর একটি ভিডিও পেলাম। সাথে দুবাই প্রবাসী কোন একজনের নিজস্ব বক্তব্য। মোশাররফ করিম যা বলেছিলেন তা হুবহু আমি এখানে কোট করলাম।
"কি মনে হয় তোমার? একটা মেয়ে তার পছন্দমত পোশাক পড়বে না? আচ্ছা, পোশাক পড়লেই যদি প্রবলেম হয়, তাহলে ঐ ৭ বছরের মেয়েটির ক্ষেত্রে কি যুক্তি দেবো আমরা? যিনি বোরখা পরে ছিলেন তার ক্ষেত্রে কি যুক্তি দেবো? কোনও যুক্তি আছে? না। …………… এটুকু আমরা বলতে পারি, যে সমস্যা ওখানে, তো সেই যায়গাটা আমরা ঠিক করি। আমরা শ্লীল হয়ে উঠি। আমরা ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতে শিখি। সেটা না শিখলে আমি আসলে পুরুষ হয়ে উঠবো না।"
এরপর মোশাররফ করিম ইমাম গাজ্জালী (র) এর একটি উক্তি তুলে ধরেন। “There are 13 enemies inside you that you cannot see”।
তো পুরো ব্যাপারটিই এটা। শুধুমাত্র সামাজিক সচেতনতা। তারপর আবার তিনি ইমাম গাজ্জালীর একটি উক্তিও তুলে ধরেন। তারপরেও নাকি এই কথাগুলো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে!
বাহ! যেখানে সমাজকে সচেতন করতে চলেছিলেন মোশাররফ করিম, সেখানে তাকেই সচেতন হয়ে যেতে হলো। এর কারণে তাকে নাস্তিক বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। ভিডিওর শেষেই দেখতে পারেন। তার গ্রামের বাড়িতে হামলাও নাকি চালানো হয়েছে।
যেখানে মোশাররফ করিম শুধু সত্যটুকু তুলে ধরেছেন। যারা আজকে মোশাররফ করিমের বিরুদ্ধে চিল্লাপাল্লা করে নিজেদের মূর্খতার পরিচয় দিচ্ছেন তারাই একবার চিন্তা করুন, ৭ বছরের মেয়ে, তার পোশাকে কি অশ্লীলতা ছিলো? ৫ বছরের হিন্দু মেয়ে পূজা, যে কিনা এক মুসলমান কর্তৃক ধর্ষিত হয়েছিলো, তার পোশাকে কি অশ্লীলতা ছিলো? এমনকি পূজাকে ধর্ষণ করতে অসুবিধে হচ্ছিলো বলে তার যৌনাঙ্গে ব্লেড ব্যবহার করা হয়।
তারপরেও আপনারা কথা বলছেন! কোন যুক্তিতে, কোন সাহসে? লজ্জা বলে কোনও জিনিস কি আপনার ধর্মীয় অনুভূতি আপনাকে শিক্ষা দেয় নি?
মোশাররফ করিম শুধু সত্য বলেছেন। নিজের কুরুচিপূর্ণ মানসিকতাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না, দোষ পোশাকের? নিজের লালসা, কামনার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন না, দোষ পোশাকের? আমার জানামতে আপনার ধর্মে তো মনের কুচিন্তার সাথে যুদ্ধকেও জিহাদের মর্যাদা দেয়া হয়েছে, আপনি ধার্মিক আপনি জানেন না? দোষ পোশাকের!?
PDF টি দেখুন, বাংলাদেশে ২০০১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ধর্ষণের পুরো বৃত্তান্ত আছে এখানে, আর তারপর নিজেকে প্রশ্ন করুন, কারণ কি? আসুন, একটু পর্যালোচনা করি।
রিপোর্ট অনুযায়ী আমাদের দেশে ধর্ষণের একমাত্র কারণ হলো ধর্ষক নিজে। না পোশাকের জন্য, না মদ্যপানের জন্য, না ফ্লার্টিং অথবা কথাবার্তার মাধ্যমে উৎসাহ দেয়ার জন্য।
আপনার কাছে কি যুক্তি আছে যে আপনি ধর্ষণের জন্য পোশাককে দায়ী করেন। সাউথ আফ্রিকা ধর্ষণের জন্য বিখ্যাত একটি দেশ। এই লিস্ট ধরে পরপর আছে Botswana, Lesotho, Sweden, Nicaragua, Grenada, Australia, Germany, Saint Kitts and Nevis, Panama, Belgium, United States of America. মূলত আফ্রিকা এবং ক্যারাবিয়ান এর অন্তর্ভূক্ত দেশগুলোতে ধর্ষণের পরিমাণ বেশি। লিস্ট থেকে যেসব দেশ বাদ পড়লো তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, Canada, Croatia, Denmark, Finland, Italy, Moldova, Netherlands, Norway, Russia, Poland, Spain, Switzerland যেগুলোর সবগুলোই ইউরোপিয়ান কান্ট্রি এবং এসব দেশে মেয়েরা হাফ প্যান্ট পরে রাস্তা-ঘাটে এবং বিকিনি পরে সৈকতে ঘুরে বেড়ায়। এবং আশ্চর্যজনকভাবে এইসব দেশে ধর্ষণের পরিমাণ তুলনামূলক কম। তারপরেও আপনি বলে চলেছেন, ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী। মস্তিষ্ক খুলে আলমারিতে বন্ধ করে রেখেছেন নিশ্চয় এই কথা বলার আগে।
মোশাররফ করিম ক্ষমা চেয়ে একটি বিষয় পরিষ্কার করে দিয়েছেন, যে পরিবর্তন সাধন করার জন্য আপনি ‘জাগো বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানটি করছিলেন, সে পরিবর্তন আপনার দ্বারা সম্ভব নয়। কারণ আপনি মিথ্যে দেখে ভয় পেয়েছেন। আপনি সত্য বলেছিলেন, কিন্তু তাকে আঁকড়ে ধরে রাখতে পারেন নি।
Major Sources: Academia, TrendRR and Wikipedia | Also Facebook, Youtube
PDF copyright credit: Yeasir Yunus | University Of Dhaka, Department of Population Sciences, Undergraduate
Featured Image from প্রথম আলো
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
Enigmatic jihad বলেছেন: যে অস্র তারা খুব কৌশলে ব্যবহার করছে।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কবে? কখন হামলা হল? লিংক চাই।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮
Enigmatic jihad বলেছেন: ফেসবুকে দেখেছি।। এই কারণে "নাকি" শব্দটা ব্যবহার করেছি। তবে লিঙ্ক চোখে পড়লে অবশ্যই দিবো।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৬
ক্স বলেছেন: খুব বেশি মানুষ কিন্তু হৈচৈ করছেনা - এরকম ফালতু বিষয় নিয়ে গুটিকতেক যারা ফেসবুক গরম করছে - তাদের উদ্দেশ্যই খারাপ, তাতে ইসলাম বা মুসলমান জাতির কোন উপকার হচ্ছেনা। তাছাড়া এরকম কথা এর আগেও অনেকেই বলেছে - তখন কোন প্রতিক্রিয়া হয়নি। যেহেতু মোশাররফ করিমের একটা বিশাল ফ্যান গ্রুপ আছে - তাই তার কথায় ইসলাম বিদ্বেষ ধরলে ইসলামকে এই বিশাল ফ্যান গ্রুপের মুখোমুখি দাঁড় করানোর একটা সুযোগ পাওয়া যাবে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
Enigmatic jihad বলেছেন: সঠিকই বলেছেন।
"তাই তার কথায় ইসলাম বিদ্বেষ ধরলে ইসলামকে এই বিশাল ফ্যান গ্রুপের মুখোমুখি দাঁড় করানোর একটা সুযোগ পাওয়া যাবে।"
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১৪
রাফা বলেছেন: মোশারফ করিম অনুষ্ঠানে কোন ভুল করেননি।কিন্তু ক্ষমা প্রার্থণা করে প্রমাণ করলেন তিনি একজন দুর্বল চিত্তের মানুষ।আসলে এরা সমাজ পরিবর্তনে কোন ভুমিকা রাখতে অক্ষম।আপোষকামিতার নিচে ঢেকে রাখুক নিজের জিবন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
Enigmatic jihad বলেছেন: একমত। কিন্তু মাথা তুলে দাঁড়ানোর একটা চেষ্টা কি করা উচিৎ নয়?
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার ক্ষমা চাওয়াকে আমি আপ্রোশিয়েট করি। কট্টর মৌলবাদীদের ভয় পাওয়া অস্বাভাবিক নয়! উনার রাস্তায় বের হতে হয় মানুষের সাথে মিশতে হয়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
Enigmatic jihad বলেছেন: কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন, কট্টর মৌলবাদীদের যতদিন মোশাররফ করিম বা আমরা ভয় পাবো, ততদিন মৌলবাদীরা আমাদের সমাজ নিয়ন্ত্রণ করে চলবে। তাহলে 'জাগো বাংলাদেশ' এর প্রয়োজন কি? চলুক সমাজ যেভাবে চলছে, কি প্রয়োজন জনসচেতনতার, কি প্রয়োজন সমাজ সংস্কার করার? “অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে/ তব ঘৃণা তারে যেন তৃণ সম দহে।"
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: তার অভিনয় আহামরি কিছু নয়। বরং বিরক্তিকর। প্রথম প্রথম ভালো লাগতো। একই রকম।
মানুষ অনেক সময় আবেগে অনেক কথা বলে ফেলে। সব কথা ধরতে হয় না।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
Enigmatic jihad বলেছেন: তার অভিনয় সম্পর্কে আমার মতামত আগেই দিয়েছি।
কিন্তু ঠিক কোনটি আবেগের কথা বোধগম্য হলো না।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
ইনাম আহমদ বলেছেন: আপনি কি এটা বলতে পারবেন বাংলাদেশ কোন পথে আছে?
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
Enigmatic jihad বলেছেন: বিষয় পরিপেক্ষিত। আসলেন, প্রশ্ন করলেন বাংলাদেশও কোন পথে আছে? এর কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না। যাই হোক, আপনার প্রশ্নটা আধ্যাত্মিক। অনেক ভাবে উত্তর দেয়া যায়, আবার উত্তর দেয়াও যায় না। কারণ একটি মাত্র বিষয়ের উপর নির্ভর করে একটি দেশ অগ্রসর হয় না। হাজারো বিষয় কাজ করে।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮
অনুপ কুমার বলেছেন: দেশের সংখ্যাগুরু মূর্খদের ধর্মীয় অনুভূতি একটু পরিনামে বেশী বলে মনে হয়....... প্রতিটি ঘটনা পুরোপুরি না বুঝে না জেনে চিল্লাফাল্লা করে
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০১
Enigmatic jihad বলেছেন: ভণ্ডের কাজ ভণ্ডে করিতেছে, জ্ঞানীর কাজ জ্ঞানী,
মূর্খ্য দেখে অবসর তাহার দিয়াছেন অন্তর্যামী।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: অনলাইনে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ফুলে ফেপে অনেক বড় হয়ে উঠেছে। এরা এখন একের পর এক প্রতিষ্ঠিত লোকদেরকে শেষ করে ফেলার টার্গেট করছে। ব্যাপারটি অতি স্পষ্ট।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৩
Enigmatic jihad বলেছেন: খাঁটি বলেছেন।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সহমত। এই দেশ আর দেশের মানুষ নিয়ে এর চেয়ে বেশি প্রত্যাশা করাও হয়ত ঠিকনা। আমার কোন প্রত্যাশা নেই। সৌদি বদলে যেতে পারে, পাকিস্তান বদলে যেতে পারে কিন্তু বাংলাস্তান বদলাবেনা।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৬
Enigmatic jihad বলেছেন: আসুন একবার চেষ্টা তো করে দেখি। শুধু ৫২ আর ৭১ রে রক্ত দেই নি। এর পরেও রক্ত দিতে হয়েছে অনেকবার। সেই রক্ত বিফলে চলে গেলে কিকরে হবে?
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০১
সোহানী বলেছেন: এমনিতেই আমরা বকলম তার উপর ফেইসবুক নামের এক বস্তু হাতের মুঠোয়... বুঝি আর না বুঝি লাফালাফি করা চাই ই চাই। মো করিম যা বলেছেন তার যুক্তি না খন্ডায়ে উল্টাপাল্টা চিল্লাফাল্লা..................
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৮
Enigmatic jihad বলেছেন: আস্তে বলুন, আপনাকে সবাই ফেসবুক বিদ্বেষী ভাবছে।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তার অভিনয় সম্পর্কে আমার মতামত আগেই দিয়েছি।
কিন্তু ঠিক কোনটি আবেগের কথা বোধগম্য হলো না।
করিম সাহেব যা বলেছেন, আবেগ থেকে বলেছেন হয়তো।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
Enigmatic jihad বলেছেন: এই আবেগটাই কতটা ক্ষতিকর হতে পারে বুঝতে পারছেন তো। তাই সব আবেগকেই গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিৎ।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মোশাররফ করিমের কথায় আমি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার মত কিছু খুজে পাইনি!
দু:খজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে ধার্মিক মুসলমানের সংখ্যা কম, হুজুগে ধার্মিকের সংখ্যা বেশী। এরা কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে না, শুধু লাফায়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫২
Enigmatic jihad বলেছেন: আমাদের উচিৎ লাফানো ধার্মিকদের প্রতিরোধ করা, কেননা তারা সমাজের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। ধর্মীয় নিন্দার পেছনেও তাদের উল্লেখযোগ্য অবদান আছে নিশ্চয়ই।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২০
আশরাফ শিবলী বলেছেন: জনাব মোশাররফ করিম < আপনাকে বলছি!
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
Enigmatic jihad বলেছেন: জ্বী বলুন?
১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:১৮
পিকো মাইন্ড বলেছেন: যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে পোশাকের ব্যাপক ভূমিকা আছে - এইটা অস্বীকার করা সম্ভব না।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
Enigmatic jihad বলেছেন: অবশ্যই। কিন্তু ধরুন আপনার ছোট বোন শর্ট পরে আপনার পাশে বসে টেলিভিশন দেখছে। তাতে নিশ্চয় আপনার উত্তেজনার উদ্রেগ হওয়ার কথা নয়। যদি হয়, তাহলে আপনার বিবেক নিয়ে আসলেই সংশয় তৈরি হবে। আর যদি না হয়, তাহলে কেন অন্যদের একই ভাবে আমরা দেখতে শিখছি না?!
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯
Enigmatic jihad বলেছেন: আর একটি কথা, পুরুষ হিসেবে নানান সময় নানান কারণে উত্তেজনা কাজ করা স্বাভাবিক। তাই বলে ধর্ষণ!!!
আমরা সংযত হতে শিখি, সভ্য হতে শিখি।
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৪:৫১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধর্ষণ খুনখারাপি বা ডাকাতিরর মত গুরুতর অপরাধ।
ধর্ষক হিজাবধারি কে ধর্ষণ করল না জিন্সপ্যান্ট পরিহিতাকে ধর্ষণ করল সেটা বিবেচ্চ হওয়ার কথা না।
বেহিজাবী ধর্ষন করলে শাস্তি কমারও কথা না।
কারন ধর্ষক একজন গুরুতর ক্রিমিনাল। তার শাস্তি হবে।
ধর্ষক দল সমর্থক মুমিনরা কি বলতে চায়?
বোর্খাবিহীন ধর্ষণ লঘুদণ্ড?
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০০
Enigmatic jihad বলেছেন: অনেকটা সেরকমই মনে হচ্ছে। যেন বোরখা না পরা নারীদের ধর্ষণ করলে ধর্ষকের দোষ মাফ। সব দোষ নারীর, সব দোষ তার পোশাকের।
১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
কালীদাস বলেছেন: টিভি দেখিনা অনেক বছর; সবাই কেলায়, সবই নেকামিতে ভরা। এই লোকের কথা খানিকটা মনে করতে পারলাম ৪২০ এর কল্যাণে; এক্টিং স্বতস্ফূর্ত ছিল, এটলিস্ট মেকি লাগেনি যে দুয়েকবার দেখেছি।
পাবলিকের রিয়্যাকশন হাস্যকর। একেতো মেধাহীন অলস এবং লোভী জনতা, এর উপর অন্ধ অনুকরণে পুরা জাতি অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে দিনকেদিন। আমরা আগে ধার্মিক ছিলাম, ইসলামী নীতি পরিপূর্ণভাবে মেনে চলতাম; বছর কয়েক হয় আফগান মোল্লাদের ফলো করার একটা নতুন ট্রেন্ড চোখে পড়ছে। এই মোল্লাপন্হীরা ধর্ষণের শাস্তি হিসাবে ধর্ষকের বিচারের চেয়ে ধর্ষিতাকে সমাজচ্যুত করতেই বেশি আগ্রহী। এই গ্রুপের হাতেই নাজেহাল হয়েছে মোশারফ সাহেব।
এলুভেইটির উপর পোস্ট দেন, ব্লগে থাকলে পাঠক হিসাবে পাবেন আমাকে
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩১
Enigmatic jihad বলেছেন: ধন্যবাদ।
ইলুভেইটি নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে। কিন্তু বাস্তব জীবনে খুবই অলস হওয়ায় সময়-সুযোগ করে উঠতে পারি না। তবে অবশ্যই চেষ্টা করবো, সাথে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যুক্তিহীন মূর্খদের জন্য নাস্তিক শব্দাটা একটা ভালো অস্র