![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে কিছু কিছু দৃশ্য খুবই সম্ভব। তার মধ্যে একটি হল, রোগী ডাক্তারকে গিয়ে বলছে, ডাক্তার সাহেব, আমার পেটে ব্যথা। ঐ ওষুধটা লিখে দিন। যদিও ডাক্তারের মূল কাজ “ওষুধ লেখা” নয়, মূল কাজ রোগ নির্ণয় করা
আমরা যারা স্টুডেন্ট, তারা অনেক সময় টিচারকে ব্যবহার করার চেষ্টা করি একটি জীবন্ত টেপরেকর্ডার অথবা একটি চলমান গাইড বই হিসেবে। তাই বেশীরভাগ সময়ই প্রশ্ন থাকে,“ভাই, এই অঙ্কটা মেলাবো কী করে?” অথবা, “এই প্রশ্নটার উত্তর কী হবে? এ, বি না সি?” খুব কম সময়ই প্রশ্ন থাকে গাইডলাইন বিষয়ে, রিজনিং বিষয়ে। এমনকি সঠিক উত্তর কেন এটা হবে তা নিয়েও অনেক সময় চিন্তা থাকে না! বেশীরভাগ স্টুডেন্টের প্রধান মাথাব্যথা থাকে –বাসায় যাবার আগে সব প্রশ্নের সঠিক উত্তর যেন “দাগিয়ে” নিয়ে যেতে পারি।
একটা প্রবাদ আছে, “যে গুরুর গৃহে পা রাখার দিন মনে হবে, গুরুকে ছাড়া এক পা-ও অগ্রসর হতে পারো না, আর বেরিয়ে আসার দিন মনে হবে, গুরুকে তোমার প্রয়োজন নেই, তিনিই শ্রেষ্ঠ গুরু। তিনি যেন একদিন শিষ্যের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় হতে পারেন”।
সত্যিই তাই।
©somewhere in net ltd.