|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উদাসী স্বপ্ন
রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]
রাস্তায় আমি দু ধরনের মেয়ে দেখি (দেখতেই পারি কারন আমি ছেলে
): একটা পর্দানশিলা আরেকজন বেপর্দা। ভালো মন্দের ডেফিনেশনে আমি যাবো না। কারন রাজউকের বিল্ডিং এ গেলে দেখা যায় অনেক ঘোমটা ওয়ালীও ঘুষ নেয় আর হাসিনা আপা তসবী হাতে দেশ ডুবায়!আমি দাড়ী নিয়েও আলাপ করবো না কারন এ ব্যাপারটাও সবার কাছে পরিস্কার!
আমি লাইনে আসি।
১.
এলাকার রাস্তায় যখন গার্মেন্টস ছুটি হয় তখন শয়ে শয়ে মেয়ে ছুটে চলে নিজ নিজ গন্তব্যে তাও পায়ে হেটে। যারা গলি ঘুপচি দিয়ে বাসায় যায় সেখানে কিছু গাজাখোর বা বখাটে ছেলেদের আড্ডাও থাকে। হঠাত কোনো মেয়েকে একলা পেয়ে জাস্ট সুন্দর করে ছুয়ে দিলো কোনো বিশেষ জায়গা অথবা পাশ দিয়ে ছূড়ে দিলো বাংলা ছবির কমেন্ট।
মেয়েটা তখন দুটা কাজ করতে পারে। প্রথম কাজটা হলো জায়গায় দাড়িয়ে এর প্রতিবাদ করতে পারে। আর দ্বিতীয় কাজটা হলো কিছুই না বলে চলে যাওয়া আর পরের দিন সুযোগ থাকলে সে অন্য রাস্তা ব্যাবহার করবে, না হলে ঐরাস্তা দিয়েই যাবে কাউকে সাথে নিয়ে অথবা একলা-বাকী সব আল্লাহর ইচ্ছা!
২.
আমি প্রতিদিন যখন একুশে বাসে চড়ে আসি সকাল বেলা হেভী জ্যাম থাকে বাসের ভিতর। মেয়ে ছলে সবাই গাদাগাদি করে দাড়িয়ে যায়। মাঝে মাঝেই দেখি একজন মহিলা ঝগড়া করে-অভিযোগ তার গায়ে হাত লেগেছে। হেভী ঝগড়া- মিরপুর ১০ নম্বর থেকে শুরু হয় শেষ হয় মহাখালীতে। ডিউরেশন ৪৫ মিনিট। আমার ঘুম নস্ট হয়, শুধু আমার না অনেকেরই হয়। তখন বাসের লোকজন বেশীর ভাগ ছেলেটার পক্ষ নেয়, মেয়েটাকে খারাপ বলে আর কিছু অংশ থাকে মেয়েটার পক্ষে থাকে তবে তারা তেমন কথা বলে না, আর আমার মতো কিছু অংশ থাকে ঘুমানোর চেস্টা করি। কিন্তু মেয়েটা লড়ে যাচ্ছে, আর ছেলেটা তার চরিত্র নিয়ে টানাটানি করছে।
বিশ্লেষন:
প্রথমে আমরা জনসচেতনতা নিয়ে কথা বলি। এ ওয়ার্ড সবচে বেশী জনপ্রিয়তা পায় হাসিনার আমলে। ফলাফলও কিছু পাওয়া গিয়েছিলো কিন্তু ঘুষ বন্ধ হয় নাই, সন্ত্রাসী কার্যক্রম তোফায়েল মামা আসার পর আরো বেড়েছিলো। তবে পরিবার পরিকল্পনা সেকশনে একটা রেভ্যুলিউশন ঘটেছিলো, তথ্যপ্রযুক্তির ব্লুমিং এখান থেকেই হয়েছিলো আর যেহেতু শতাব্দী এখন তথ্যপ্রযুক্তির সেহেতু জনসচেতনতাও এখন পন্য যেটা টেলিকমিউনিকেশনের অপারেটররা ভালো করে বুঝিয়ে দিচ্ছে। তবে এখানে ব্যাপার আছে: বাংলালিংকের একটা প্রমোশনের এ্যাড যদি রাস্তায় দাড়ানো কুদ্দুস বা ঢাকেশ্বরীর পুরোহিতকে দিয়ে দেয়া হয় তাহলে এখন খুব বেশী মানুষ খাবে না, তবে যদি প্রথম আলো, যুগান্তর ইত্যাদি পেপারে একটা শর্ট ড্রেস পরা সুন্দরীর পোজ দিয়ে দেখানো হয় তাহলে এটার ইমপ্যাক্ট খুবই রেপিড!
আমি ব্লগিং সম্পর্কে কিছু বলবো না কারন এর ইতিহাসও এখন পুরোনো। আমি উপরের কেস স্ট্যাডী দুটো একটু বিশ্লষন করি। মেয়েদের সাইকোলজী সাধারনত একটু চাপা স্বভাবের হয়। এজন্য যখনই কোনো মেয়ে উচ্চস্বরে তার অধিকার নিয়ে কথা বলে তখন আমরা সবাই একটু আড়চোখে তাকাই কারন আমরা এতে অভ্যস্তও না।
যখন একটা মেয়ে ফিজিক্যল হ্যারেজমেন্টের স্বীকার হয় তখন মেয়েটা রাগে ফুসতে থাকে। কিন্তু যে এটা কন্ট্রোল করে ফেলে তারা চুপচাপ রাস্তা মাপে, আর যারা পারেনা তার হৈ চৈ করে। কিন্তু একটা জিনিস ভুল হয় আশেপাশে যারা থাকবে তারা কিন্তু ঐ ছেলেটিরই গ্যাং বা তাদের প্রতি একটু সেনসিটিভ। তাই তারা প্রথমেই কোন পক্ষ নেবে বুঝতে পারে না। যখন ঝগড়া প্রচন্ডতার পর্যায়ে চলে চায় তখন ছেলেটা কথার মারপেচে মেয়েটাকে পেচে ফেলায় আর চরিত্রের দিকে ঝুকে গেলেই মেয়েটা হেরে যায়। আর যে মেয়েটা রাগ কন্ট্রোল করতে পারে সে কিছুই বলে না চলে যায় , কিন্তু তার সামনে অপেক্ষা করে আরো কিছু।
কিন্তু এক্ষেত্রে আমি মেয়েটাকে কিছু প্যারামিটার দেই, একটা হলো ওর পায়ের নীচের মাটিটা শক্ত করে দেই। সেটা কিভাবে, তাকে এরকম কিছু এক্সেস দিলাম যার মাধ্যমে সে কৌশলে লড়তে পারে।
কৌশলটা কি? কৌশল হলো বাংলাদেশের আইন। অনেকেই না সবাই হয়তো বলবেন বাংলাদেশের আইন হলো সবচেয়ে করাপ্টেড। আমিও স্বীকার করি। কিন্তু আপনি যদি প্রপার চ্যানেলে যান তখন এটা হবে সবচেয়ে সেরা বর্ম যেটার ব্যাবহার হয় নারী ও শিশু নির্যাতনআর যারা এই কেসে পড়ে তাদের সাথে আমার খুব ভালো একটা ইন্টারেসকশনও আছে। যারা প্রোপার ওয়েতে যাচ্ছে তারা কিন্তু গেইনার।আবার এখন র্যাবরাও এ বিষয়ে কাজ করছে যদিও এটা ঘোষনা দিয়ে নয়।
তা এখন কথা হলো আমি মেয়েটাকে কি দিচ্ছি? মেয়েটাকে যেটা দিলাম সেটা কিছু তথ্য যেখানে গেলে সরাসরি এই সুবিধা নিতে পারে। সে জানবে যে কিভাবে গেলে সবচেয়ে কম ফ্যাসাদে এই কাজ গুলো করানো যায়।কিন্তু আইনের পাল্লায় কেই বা পড়তে চায়! কিন্তু এর চেয়েও সহজ রাস্তা আছে!
আমি একটা ঘটনা বলি:
কিছু দিন আগে থার্টিফাস্টের নাইটে আমাদের এলাকাতেই একটা রাস্তায় পোলাপান মদ গাজা নিয়ে হেভী হৈল্লোড়। পাশের যে কটা মেয়ে ছিলো সবাইকে নাম ধরে বাইরে থেকে ডাকাডাকি। আর যে কটা মেয়ে বাসা থেকে বের হয়েছিলো তাদের সবারই শরীরে বেশ সুন্দর করে হাতের কাজও করেছিলো। তো ওখানে কিছু পোলাপান ছিলো যা এগুলো দেখেছিলো এবং যখন তারা এসেছিলো তখন ফটকার দল পিছনে হটে যায়। তার পরের দিন যখন আমি জীমে যাই তখন এসে জানতে পারি র্যাব নাকি রেড দিয়েছে সাদা পোশাকে পুরো এলাকায়। কিছু ভালো ছেলেদের ধরেছিলো তখন স্হানীয় বাড়ী ওয়ালারা তাদের সাফাই গায়। রেইড চলে এক সপ্তাহ।
পরে জানতে পারি একটা মেয়ের নাম ধরে খুব চেচামেচি করা হয়েছিলো এবং সে তার পরের দিনই টাস্ক ফোর্সকে জানায়। কাজ হয়ে যায়।
আরেকটা অপশন আছে, ধরা যাক মেয়েটাকে একটা বডিগার্ড দিলাম, যেমন তার বড় ভাই, বা কোনো আত্নীয়। কিন্তু এক্ষেত্রে নেগেটিভ ইম্পেক্ট যেটা হবে মেয়েটাকে পরনির্ভর করে দেয়া। আমাদের দেশে এখন একটা কালচার শুরু হয়েছে কিছু হলেই মেয়ে মেয়ে সম অধিকার। ব্যাপারটা হাস্যকর কারন আগেই ডিক্লেয়ার দিয়ে দেয়া আমি যেহেতু মেয়ে সেজন্য আমার দরকার কোটা, আর আমার হাতিয়াড় আমি মেয়ে বলে আমি দুর্বল!
কিন্তু এ জামানায় পেশী শক্তির চল মেলা আগেই চলে গেছে শুরু হয়েছে মেধা আর বুদ্ধি। খালেদা, হাসিনা, কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডে এরকম আরো অনেক এন্টারপ্রেনার আছে যারা নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে কতগুলো জায়গার হেড হয়ে আছেন। আর যেখানে পেশী শক্তির খুব একটা দরকার নেই সেখানে সম অধিকার খুব ফানি। আর আমি খুব ছোটবেলা থেকেই একটা কথা জানি অধিকার কেউ এসে দেয় না, আদায় করে নিতে হয়!।
আর যখন জনসচেতনতার কথা আসে এটা মোটেই খেলনা নয়। তবে আসল সমস্যা হলো পুজিবাদী দুনিয়ায় মোরালিটিও পন্য আর জনসচেতনাতে দেখা যাবে কোনো কোম্পানী বা এনজিও স্পন্সরড। তার মানে জনসচেতনতাও পন্য। আমরা এতো ধর্ম নিয়ে কথা বলি কিন্তু এখনও অনেক মানুষ আছেন এমনকি আমার অনেক বন্ধুই আছেন যারা কাগজে কলমে প্রমান করে দেবে ঈশ্বরই নাই। ২২ গ্রামের একটা তত্ব দিয়ে বলবে কোথায় আত্বা! আবার আপনাদের জামাতীদেরই দেখেন কত পত্রিকা কত টিভি চ্যানেল কিন্তু রাজাকারদের সাথে এখনও কুকুর আর শিবিরের সাথে সেই কুকুরের বাচ্চার মতো ব্যাবহার করে পাবলিক।
আবার আরেকটা দিক হলো মাদক দ্রব্য সবাই জানে এটা খারাপ কিন্তু এখনো অনেক জনপদ আছে যারা সন্ধ্যা হলেই ঝিমায়, জিইসির মোড়ে মামুরা এখনও জ্যাকেটের নীচে ডাইল বিক্রী করে, পতেঙ্গা সী বীচে গেলে ড্রাই জীন খুব সস্তা!
মেস পপুলেশনে কাজ করতে হলে যেটা দেখতে হবে ডাইরেক্ট ইম্প্যাক্ট। আর এ জন্যই দরকার এসব সুবিধা গুলোকে কাজে লাগানো। কিছু তথ্য আমরা প্রোভাইড করি, পায়ের নীচের মাটিটা তাদের কিভাবে শক্ত করা যায়। এতে তাদের সেল্ফ কনফিডেন্ট বাড়বে।
হায়েনার দল যখন আক্রমন করে দলবেধে, তখন ঐ দলের একটা হায়েনাকে আঘাত করে ফিরিয়ে দিতে পারেন তাহলে দেখবেন পুরো দলটাই পিছু হটেছে।
এখানে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারি উদাসী এত প্যাচাল পারে কেন, উদাসী কি করে?
আসলে উদাসী কি করে সেটা কিছু না, উদাসী যে বলেছে এটাই বড় কথা! কারন উদাসী যা বলে তা হুদাই , আর যা করে তা ইতিহাস!
আইসো পাতিহাস গুনি আর আর ফা.মা. তুমি কমেন্ট মুছো যেগুলো তো মার পোস্টকে হিট করতে বাধা গ্রস্হ করবে!
অতএব ইতিহাস ঘাটলে পাতিহাস বাইর হইলেও হইতে পারে!
৬৯ টি 
+১২/-৯ ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:২৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনেকদিন পর অ---পদার্থবিদের কমেন্ট দেখলাম!
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
গণ্ডার বলেছেন:
উদা রাগ কমসে!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: _টিমের উপর রাগ আমার কোনো দিন কমবো না, খালি একটাই সমস্যা জার্মানী অস্ট্রেলিয়া পরাশক্তি!
তয় তুমার উপর যেইটা ছিলো সেইটা হইলো তুমার নিজের বলতে কিছু নাই যেমনটা তুমাগো কিছু লোকের আছে!
নিজেরটা ডেভেলপ করো, টিম কি কইলো সেইটাই শেষ না!
ভালো থাইকো আর নয়া নিকে ম্যাট ডেমনরে মানাইছে!!
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩
জেনারেল বলেছেন: এরেই বলে মুখ আর পাছা সমান।
রাগু আর উদা একসাথে ঘোষনা দিল এই ব্লগে আর না,
এখন দেখি দুইজনই একসাথে সমানে ব্লগিং করতাছে!!
নাটক কারে কয়!!
পুরা প্যাকেজ নাটক আর কি!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কেন ব্লগ কি তুমার নিজের? আমার ঘোষনা আমি দিছি , আমি সেইটা ফিরায়া নিছি, তাতে কি তুমার মহা লস? আমিতো কইছি তুমরা সামনে আসো পোস্ট করো তুমাগো টিমের তুমরা কি করছো সেইটা তুমরাই ভালো জানো!
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩৪
চিকনমিয়া বলেছেন: মাইনাচ
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৪০
জেনারেল বলেছেন: আমি কই নাই এই ব্লগ আমার বাপ দাদার তালুক।
তয় তুমাগো নাটক দেখতে ভালই লাগে । অন্যভাবে কইলে কইতে হয় মুখ আর পাছা সমান।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৫৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তুমার মুখ তো দেখি মাশাল্লাহ শূয়রেরটার মতো। এতো দেখি জামাতীদের চেয়েও খারাপ অবস্হা জাস্ট লাইক মজলিশে বাংলা। ক্যারি অন। তুমার মুখের সুবাস ছড়াক। দেখি কয়দিন ধইরা দাত মাজোনা!
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৪৫
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: নিরাপদ আর অবাধ শারীরিক সম্পর্ক এই সমস্যার কিছুটা সমাধান। অহনও স্বমেহন ছাড়া গতি নাই দেশের বুড়া পোলাপানগুলার। এই supressed desire থেইক্যা মুক্তি পাইলে এই সমস্যা কমবো।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চিন্তাযুক্ত অভিমত, কিন্ত কর্মের সংস্হান হইলে দেখা যাইবো সেইটারও টাইম নাই। দরকার কর্মের সংস্হান!
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: প্রিয় পোস্টে..........স্বাধীন চিন্তা...মুক্তবুদ্ধি। সাথে একটা +
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৪৫
এম.এ.হামিদ বলেছেন: পেলাস
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:২২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমম!
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৫২
রাজনীতি বলেছেন: প্রিয় পোস্টে..........স্বাধীন চিন্তা...মুক্তবুদ্ধি। সাথে একটা +
জটিল পোষ্ট। ধন্যবাদ।
১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭
জেনারেল বলেছেন: এত কথার কিছু নাই খোদাসী!!
তুমাগো মুখ আর পুটকি সমান,
এত নাটক কইরা ভাত পাইলা না, তুমাগো নাটক দেইখ্যা ভালই মজাক লাগে!!
আবার কবে চলে যাবার নাটক মঞ্চস্থ করবা??
অগ্রিম টিকিট বুকিং দিলাম।
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০৫
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: এই পোস্ট টা পড়ে দেখবেন ধৈর্য করে, প্রীত হব।
Trap and Tyranny
কৌশল হলো বাংলাদেশের আইন। অনেকেই না সবাই হয়তো বলবেন বাংলাদেশের আইন হলো সবচেয়ে করাপ্টেড।
বাংলাদেশের আইন গুলো ভয়ংকর রকমের নারীবাদী....আপনার বিরুদ্ধে মেয়েরা অভিযোগ দাড় করালেই হল....আপনি যাচাই বাছাইয়ের আগেই ফেসে যাবেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জানি সেইটা আর এইটাও জানি বর্তমানে নারী ও শিশু নোর্যাতন আইন খুবই কড়া। একবার যদি জায়গা মতো ফেলানো যায়, তা বাপ-দাদা চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার হইয়া যাইবো!
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০৯
চিকনমিয়া বলেছেন: লেকাতে চিন্তা যুক্ত কতা আচে
কিন্তুক
অচলীল ফুটু আর ব্যাক্তি আক্রমন করনের জন্য মাইনাচ দাগানো হইচে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:২১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চিকনা, বডি বিল্ডিং অশ্লীল কইলে কিন্তু তুমার খবর আছে। এইটা একটা পবিত্র কালচার!
আর ফারজানা মাহবুবা রে কি গালি বা আক্রমন করছি। তার নামের সাথে আমি টাইটেল লাগাই নাই। তারে ব্যাক্তিগত ভাবে আমি কোনো খারাপ ইঙ্গিতও করি নাই।
উদাসী বদ হইলেও অশ্লীল না!
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:১৪
মামু বলেছেন: good postooo
১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:০২
ফারজানা মাহবুবা বলেছেন: শিরোনামে ‘ইসলামিক ইউনি’ লিখে নিজের ইসলাম-এলার্জিটাকে বোকার মত নগ্নভাবে প্রকাশ করে দিলেন!!
আপনার এ পোষ্টে কমেন্ট করার রুচি ছিলনা, কিন্তু আপনার মিথ্যাচারের প্রতিবাদ করতে হয় তাই বলছি- আপনি আমার পোষ্টে আপনার যে কমেন্ট মুছার অভিযোগ করছেন- তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। আপনার প্রতি আমার ঘৃনা ম্যাকভেলীয় স্টাইলে ব্লগীয় সন্ত্রাস করার জন্যে।
আর আইন? হাহ! মৃত লিজা, স্বপ্নাদেরকে আপনার আইন কতটুকু রক্ষা করেছে সেতো দেখতেই পাচ্ছি!
খুব বেশী গায়ে লাগে না? যখন দেখেন সাধারন ব্লগাররা আপনাদেরকে এড়িয়ে চলে? যখন দেখেন যে সামাজিক সচেতনতার দায়িত্বটা আপনার অপছন্দের কোনো ব্লগার তুলে নিচ্ছে নিজ কাঁধে? নিজেও তাতে পার্ট নিবেন না, অন্যে কেন নেয় তাতেও গা জ্বলবে… আহা!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা দেখি পারসোনাল এ্যাটাক হইয়া গেলো।আমি তো পারসোনাল এ্যাটাক করি নাই। আর ইসলামিক ইউনির নাম বইলা আমি কি খারাপটা করলাম সেইটা একটু বুঝান!
আর আমি আপনের কথা আর কারো কথা তেমন একটা জানার চেস্টা করি না কারন যখন তারা সাধারন একটা তথ্যের অভাবে এসব আত্নহননের পথ বেছে নেয় তখন নিশ্চয়ই সেটা এ্যাপ্রিসিয়েট করা যায় না আর এসব কাপুরুষীয় চিন্তা ভাবনা।
আর আমি এখানে যে প্রসেসটা দেখিয়েছি সেটা হলো বাস্তব বা আমার নিজের চোখে দেখা এবং করা। আমি শুধু আপনাকে বুঝাতে চেয়েছি যদি তাদের জন্য এই সেম ফেসিলিটিজ টা ডিসেন্ট্রালাইজ করা যায় তাহলে তারাও সেফ ফিল করবে!
আগে পরেন না বুঝলে দুই বার পরেন তারপরও না বুঝলে আপনে প্রশ্ন করেন। কোনো কিছু জানতে হলে তো সমস্য নাই!
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:০৮
সমালোচনাকারী বলেছেন: উদাসী + ফারজানা........
তোমরা ঝগড়া করো না......মোহাব্বত করো একে অপরকে.......
...............আল...
১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৩৬
চিকনমিয়া বলেছেন: একানে ইসলামীক ইউনি নাম লেকনের দরকার কি আছিলো
ধুরু
ইসলামীক ইউনি না লেইকাই আপনে ফারাজানারে কইতে পারতেন
ভালা লাগলো না
আর কমেন্টস মুছার কতা?
ইদানিং সামহয়্যারে বিচিত্র কারনে কমেন্টস মুছতাচে
অনেকের হইতাছে এরূম
জিগাইয়া দেকেন
ভাই আফনারে ভালা পাই
এরুম আশা করি নাই
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চিকনা, আমার নামের লগে যদি কেউ ভার্সিটির নাম লাগায় তাইলে তো আমার শিনা টান হইয়া যাইবো! এইখানে ভার্সিটির নাম এত নেতীবাচক নেও কেন?
বরংচ আমারে যদি এইটাও কয় তেজগাও কলেজের অমুক আমি তো তাইলেও খুশী। তবে এইটা ঠিক আমি যদি খারাপ কাম করি আর তখন যদি এই নামটা নেয়া হয় তাহইলে একটু খারাপ লাগবো কারন আমারে দিয়া আমার কলেজ বা ভার্সিটিরে বিচার করা হইছে, কিন্তু আমার মনে তাতেও অসুধিবা নাই, কারন কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার পুলাপান গো শিক্ষা দেয় যাও চুরি করো যাও আকাম করো!
আর সামহোয়্যারে কমেন্ট মুছনডা দেখি ওগের বাগ হয় তাইলে কোনো কথা নাই।
১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৩৮
চিকনমিয়া বলেছেন: হেডিং টা এরূম হইলে আর কতা আছিলো না
ফারাজানা মাহবুবা এর একটা পোস্ট এবং আমার কিছু স্কিৎজোফ্রোনিক চিন্তা ভাবনা! বড় লেখার জন্য উদাসী ক্ষমাপ্রার্থী!
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১:৪৫
জয়িতা বলেছেন: এত রাগ কেন?কি হইছে?
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:১০
ত্রিভুজ বলেছেন:
উদাসী,
কমেন্ট মুছে যাওটা এই ব্লগের একটা নতুন রোগ। এটাকে আপনি একটা বাঘ(বাগ) বা ভাল্লাক ভেবে আপাতত ভুলে যেতে পারেন। কিছুদিন আগে বিবর্তনবাদী আমার বিবর্তনবাদের পোস্টের জবাবে ইয়া লম্বা একটা পোস্ট দিলো। আমিও গিয়া তারচাইতেও লম্বা একটা মন্তব্য দিলাম। একটু পরে দেখি সেইটা হাপিস! দিলাম ঝাড়ি... ("মিয়া মন্তব্য মুছো ক্যান?")। রাগ করে আর সেই পোস্টে মন্তব্যই করিনি...
তারো কয়েকদিন পরে আরেকজনের সাথে একই ক্যাচাল... পর পর তিনবার একই মন্তব্য করলাম.. তিনবারই হাপিস... এ-টিমের মত নির্লজ্ব হইয়া দিতেই থাকলাম একই মন্তব্য.. সাথে পোস্টকারীরে প্রশ্ন "মন্তব্য মুছে ফেলেন কেন?"....
যাই হোক, সেইসব ঝাড়ি আমার এক ফ্রেন্ড কয়দিন আগে আমারে ফেরত দিলো ইয়াহুতে... আমি নাকি মন্তব্য মুছে দিয়েছি... কি তামশা! পরে অনেক গবেষণা করে জানতে পারলাম সামহোয়্যারের নতুন "অটো ড্রাফটিং" ফিচার নামক বাঘই এইসব কান্ড ঘটাচ্ছে.........
যাই হোক... পোস্ট অনেক লম্বা.. তাই পুরোটা পড়িনি... প্রথম অর্ধেক ও শেষের কয়েক লাইন ও ফারজানার মন্তব্য ও আপনার জবাব পড়লাম.... এতদিন পর এসে এসবের কি দরকার? বান্দর গ্রুপ চাঙ্গা করেন....
যাই হোক, ওয়েল কাম ব্যাক!
ফারজানা... আপনার না পরিক্ষা? পড়তে যান!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মেলা দিন পর মেলা বর কমেন্ট, মেলায় মেলায় ভাইরা গেলাম।
এত চেতো ক্যান তুমরা? আমি তো মিয়া কনস্ট্রাক_টিভ আইডিয়া নিয়া কথা কইতে চাইছি। আর ঐখানে কমেন্ট মুছা হইছে দেইখাই আমি নিজের বোলগে নিজে পোস্টাইছি! কি ভুল হইছে মিয়া?
আর ওর যদি পরীক্ষা থাকে সেইটাতো আমার দেখার বিষয় না।
আর আমার বান্দর গ্রুপ এখনও চলতাছে তবে তেমন ঢুকা হয় না। কারন আমি আমার ক্যারিয়ার পাথ চেন্জ্ঞ করতাছি, ডাটা এন্ড টেলিকমিউনিকেশনে থাকুম না। পাওয়ারে কেন জানি ডাকতাছে। একটাই তো জীবন, ইন্জীনিয়ার হইছি বইলা সব শিখনের দরকার আছে, সব ক্ষেত্রে স্পেশালিস্ট হইলে কেমুন হয়? তাই কয়দিন পর আর নেটে আসাও হইবো না আর তাই গ্রুপ এখন থিকা আমারে ছাড়াই চলুক!
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:২৮
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
পোস্টের ভেতরে কিছু ভালো কথা আছে মাগার ইসলামী ইউনি'র উল্লেখ, জামাতি কইয়া সম্বোধন কইরা ডাইল কইরা দিলেন! বুদ্ধির ব্যবহার কইরা এ্যাকশন নেওনের কথাগুলানে ওজন আছে।
বখাটেদের উতপাতের বিরুদ্ধে কি জামাতিরাই কথা বলে? আপনি নিজেও জামাত বিরোধী। অথচ মেয়েগুলোর ওভাবে জীবন নাশ হোক আপনিও চান না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:০৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে ভাই, ভার্সিটিরে আমি খারাপ কইলাম সেইটা আমার এই পোস্টের জায়গায় দেখাইতে পারলে এই পোস্টই আমি ড্রাফট করুম! আমি ভার্সিটিরে কই গাইল দিলাম? আমারে এইটা বুঝাও মিয়া!
"বখাটেদের উতপাতের বিরুদ্ধে কি জামাতিরাই কথা বলে? "
এই কথাই বা কই থিকা আইলো? আমি খালি কইলাম জামাতী মিডিয়াগো এত জনসচেতনতা মূলক প্রচারনার পরও মানুষ তাগো ঘৃনা করে, তার মধ্যে তুমি মিয়া এই কথা কই পাইলা? পুরা পাগল সব!
মিয়ারা সবাই আগে পড়ো। পারলে রিয়াল লাইফে এই গুলান খাটাও দেখো কাম দেয় কিনা? যদি কাম না দেয় তাইলে আমারে জানাইও!
এখন ফুটও সবাই!
২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ২:৫০
যীশূ বলেছেন: +
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:১০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কি খবর বস? দাওয়ের উপর আছি? কখন যে খাড়া কোপটা আসে?
ভালো আছেন নাকি?
২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩
দিগন্ত বলেছেন: লেখাটার মধ্যে ভাল ভাল কথা লেখা আছে - তবে সব মিলিয়ে কেমন যেন খাপছাড়া ... কোথা থেকে কোথায় চলে গেল ... চঞ্চলমতি লেখা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:০৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মনটাই চন্ঞ্চল আর কি!
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:২৯
নেমেসিস বলেছেন: বাংলাদেশের অদ্ভুত সমাজকে যদি ব্লগ লেখে পাল্টানো যেতো তাহলেই হয়ে ছিলো । সমস্যার রুটকে ভাল করে পর্যবেক্ষন কজন করেছে ?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মূল্যবান কথা!
২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর ও মেধাবী বক্তব্য, আমি একজন সাধারণ ব্লগার, তবুও আপনার এই লেখাটাকে এপ্রিশিয়েট করছি।
২৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫৭
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
@ উদাসী স্বপ্ন
ও আচ্ছা আপনি ভীষণ ক্ষেপছেন!
তুমিতামিও করেছেন। ইচ্ছা করলে তুই তুকারীও করতে পারতেন। আমি তো আর আপনার হাতে ধরছি না!
ব্যাপারটা হলো, শিরোনামে' ইসলামিক ইউনির ফারজানা মাহবুবা' বলা এবং টেক্সটে 'আপনাদের জামাতীদেরই দেখেন কত পত্রিকা কত টিভি চ্যানেল' বলাতে আপনার বক্তব্য ইন্ডিকেটিভ টু দি সারটেইন কর্নার হয়ে গেছে। আপনার পোস্টের অনেক কথাই ভালো লেগেছে।
যাই হোক, সাইকোলজিতে একটা কথা আছে, ক্রিটিসিজম শুনে যদি উদ্দিষ্ট ব্যাক্তি বেশি ক্ষেপে যায়, তাহলে বুঝতে হয় 'ডাল মে কুচ কালা হ্যায়'। আপনি সহজভাবেই আপনার বক্তব্য বলতে পারতেন। আর আমি জামাতকে পছন্দ করি না।
ইট ইজ নাথিং টু ব্রিড এ্যাঙ্গার ইয়াং ম্যান! বি রিলাক্সড!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:১৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি ক্ষেপছি সেইটা কোন জ্যেতিষ কইলেন? আর এলাকার বড় ভাই হিসেবে তুমি কইতেই পারি, এইটা আমার পুরান স্বভাব! গায়ে গতর দেইখা আপনে তুমি কই, মাইন্ড খাইয়েন না!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @সারু ভাই, যতদুর পইড়া জানি _টিমের লুকজন যতই গালাগালি করুক, আপনি মিয়া জ্ঞানী আছেন, মাগার আইজ আমার ভুল ভাঙতাছে। আপনে পোস্ট পড়ার পর কি মনে হয়, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করবেন নাকি ঈর্ষাকাতর ময়ূর পংখীর লাহান আজাইরা ফেদলা পারবেন? পোস্টে কারে কইছি সেইটা মূল বিষয় না, মূল বিষয় হইলো যেইটা করতে বলছি!
আপনেগো মতো অনেকেই আছেন যারা নেটে পিটিশন-টিটিশন বানাইয়া সব তামার তার বানায় ফেলান, মাগার বাস্তবে খোজাইতে গেলে কিছু না। কালকা বিকাল টা ভইরা কয়েকটা সংস্হা এবং এনজিওর সাথে কথাও বলছি আপনেরা কি করছেন? একটা বাস্তবে কিছু কইরা দেখান না!
আমি তো মন্দ পোলা,সমাজ নিয়া আমার কোনো দায় দায়িত্ব নাই, কিন্তু মাঝে মাঝে যদি হিসাব কষি তাইলে দেখা যাইবো আমার দ্বারা যা হইছে সেইটা আমনাগো মটো সফিস্টকেটেড সুশীলরা যদি আরেকটু প্রসেস মতো আগান তাইলে পুরা সমাজের চেহারা বদলাই যাইবো। আমিতো আইজ আছি এক জায়গায় কাইল আরেকজায়গায়। আপনেরা কিছু করেন না সিস্টেম্যাটিক ওয়েতে। খালিতো গদিত বইয়া কার সমালোচনা করলাম, কার সুধরাইলাম সেইটা নিয়া বক্তব্য!
ভূজ বাজী রাখেন, কিছু করেন, যখন কাজ করবেন, খালি সাউন্ড দিবেন, মেলা হেল্প পাবেন। এ্যালমনি ফ্যালামনি সব ভূয়া, এগুলান ঘাটা হইয়া গেছে আমার!
২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৫
অ্যামাটার বলেছেন: চিনেছি আপনাদের!
এভাবে কারো পেছনে লাগে? ছি!!
২৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৭
চিকনমিয়া বলেছেন: আমেডার কতা কি কইলা ? কিলিয়ার কর?
২৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৪২
অ্যামাটার বলেছেন: 'চিকনমিয়া' অবান্ছিত, হয়েছে?
আমাকে 'তুমি' সম্বোধন করার রাইট কে দিয়েছে???
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:১৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইংলিশ শিক্ষায়! কারন ইংলেশিতে কোনো আপনি নাই!
২৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৪৬
চিকনমিয়া বলেছেন: জ্বি জনাব, মহান আমেডার হুজুরে আলা
বলেন
৩০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:১৮
চিপা রংবাজ বলেছেন: আগে জানতাম আবালরা রাস্তাঘাটে ঘুরে মাগার এই ব্লগে আইসা ঐ ভুল ভাংচে । আবে হালায় পুস্টের বিষয় না পইড়া টাইটল লইয়া লাফাইলে কোনু কাম হইবো??? তার উপরে আসল জিনিশ লইয়া কারোই কোনু মাতাবেতা নাই । পুলাপানে আজাঈড়া থাকতে বাদ্য হয় বইল্যাই ত আকাম কুকাম করতে বাদ্য হয় । তুমরা পুলাপানরে কামে লাগানের সিস্টেম করো আগে । হের পর দেখো আর কোনু আকাম হয় নি ???
সবাই আর একটু চিন্তা করেন দেখি এই যে দেশে গার্মেন্টস আছে এইগুলান না থাকলে গার্মেন্টসগুলায় যিসব মাইয়াপান আজকা কাম করতাসে হেরা কি করত ??
আর পুস্টের লেখকও পুরা বুকা । এত যকন কৈতেছে লুকজন তয় তাইনে টাইটল বদলাইয়া বেগুনবাড়ির ফারজানা মাহবুবা লিকে না কেন ?? হুদাই ফেলদা কেচাল ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:১৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বেগুনবাড়ীতে কি বেগুনের চাষ হয়? আর সেই বেগুনটা কি গোলাকার? আমার আবার গোল বেগুনের ভাজী খাইতে ভাললাগে।
জলদি জানান বেগুন গোল কিন, হইলে পরে আমি টাইটেল পাল্টাইতে রাজী আছি!
৩১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২২
এম.এ.হামিদ বলেছেন: ফারজান হইলো গিয়া জামাতের কিশোরকন্ঠের রেজালট।এর লগে রাজাকার কামরুজ্জামানের পোলা ড়াজাকার ওয়ালী খুব খাতির। উনি নিজেও শিবিরের সব পোলাপাইনকে ব্লগে চিনেন। শিবিরের ভালো দিক তিনি খুব ভালবাসেন। জামাতকে একটা শক্তি মনে করেন। দ্রষ্টব্য নোর্টিশ বোর্ডের লাষ্ট পোষট
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:৩৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আন্দাজে মানুষ ঢিল মারে আমি মনে হয় এ্যাটম বোমা মাইরা দিছি!
৩২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২৭
কেল্টু বলেছেন: সুইট সেক্সটিন ফারজানা জামায়াতকে ভাল পায় সব সময়
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি আবার সুইট সিক্সটিন ভালা পাই!
৩৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১০:২৫
সবুজমিয়া বলেছেন: বখাটেদের গুন্ডামি নিয়া বলগ লেকা যাবেনা এইটা কুন আইনে আচে.....?এইসব বিষয় নিয়া ব্লগ লেকলে দুষটা কোথায়? এইসব সমস্যা সমাধানে আইন আছে, বখাটেদের সরাসরি আঘাত করলে ফলাফল আরো ভালো হবে.....সবকিছুই মানলাম.....তাই বইলা কেউ যদি ব্লগে এইসব বিষয় তুলে ধরে...তাতে আপনে দুষের কি পাইলেন......?
সচেতনতা সৃষ্টি হৈল নাকি হৈল না.....সেইটা খুব জরুরী বিষয় না......বলগ যে যার মতো লেকতাছে......সামহোয়ারের নিয়মনীতি মাইনা যেকোন বিষয় নিয়া বলগ লেকা যায়.......আমরা না হয় ফালতু বিষয় নিয়া বলগ লেকতাছি....আপনের কাচে ভালা ভালা বিষয় নিয়া বলগ চাই......
যাই হোক, ওয়েল কাম ব্যাক!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:০৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @অবুঝ, আপনের কমেন্টে তিনখান ভাগ আছে। প্রথম ভাগ পইড়া মনে হইলো বাশ দিছেন, কিন্তু সাইজ টের পাই নাই। দ্বিতীয় পার্ট মনে হইলো পাম দিছেন কিন্তু পেট ভরে নাই (ভরবো কেমনে পাম দিতে দিতে অটোলিক হইয়া গেছে)।তিন নম্বর পার্ট বুঝছি, তা অয়েলটা যদি সয়াবিন হয় তাইলে খুব ভালো হইতো, দাম নাকি লিটার ১১০ টাকা!
ভালো থাইকেন আর এক কৌটা সয়াবিনের তৈল পাঠাইয়া দিয়েন!
৩৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:৩০
স্রোত বলেছেন:
ইসলামিক ইউনির ফারাজানা মাহবুবা এর একটা পোস্ট এবং আমার কিছু স্কিৎজোফ্রোনিক চিন্তা ভাবনা! বড় লেখার জন্য উদাসী ক্ষমাপ্রার্থী!
***********************
আমার কিছু স্কিৎজোফ্রোনিক চিন্তা ভাবনা!
***********
আর কিছু বলার দরকার নাই।
******
পেলাস দিয়া নিজেরে সম্মানিত করলাম।+
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ দুপুর ১২:১০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি fool এর মালা আনতে গেলাম আপনারে আরো সম্মানিত করার লিগা!
৩৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমারে উনি সন্দেহের তালিকায় রাখছেন। আমি বুঝলাম না একটু কনস্ট্রাক্টিভ বাতচিত করবার চাইলাম আর উনি কি নাকি খাইয়া মাইন্ড খাইলেন! আচায্য বিষয়!
৩৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১১:৩৫
আইরিন সুলতানা বলেছেন:
আমি এত প্যাচে যেতে চাইছিনা; টাইম নাই ; তবে কথা হলো ; মেয়েরা যে সচেতন নয় একথাটা ঠিক না; নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ব্যবহারও ধরে নিলাম ঠিক মতই হয় (!!!!)...
আমার কাছে মনে হয় মেয়েদের চেয়ে তার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবরা যদি বেশী সচেতন হয় তাহলে মেয়েদের অন্তর্মুখী সচেতনতার বহি:প্রকাশ দেখা যাবে;
একটা মেয়ে যখন এরকম অযাচিত, বিব্রতকর কারণগুলো নিয়ে তর্ক করে তখন বেশীর ভাগ সময়ই নিজ পরিবার থেকেই সহযোগীতা পায়না...মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো আবার মান-সম্মান ভয়ে সব সময়ই সতর্ক থাকে; তাই এরকম পরিবারের মেয়েরা ব্যক্তিগতভাবে সচেতন হলেও শুধুমাত্র পরিবারের জন্য চুপ করে যায়...আইনের সাহায্য নিতে তো আদালতে যেতে হবে ...কয়জন যাবে সেখানে শুনি ???
এখনও সব কিছুর শেষে একটা কথাই শুনতে হয়.............."তুমি একটা মেয়ে"...... এই বলাটা অনুপ্রেরণা হতে পারত কিন্তু তা হয় না আদতে...
"তুমি একটা মেয়ে"......এই তিনটি ইট(শব্দ) দিয়ে বিশাল দেয়াল তুলে দেয়া হয়...
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:০৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটার একটা কারন হতে পারে যেটা হলো তার পারিপার্শ্বিকতা।একটা পুচকিকে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে বড় করা যায়। যদি কিউট একটা পিচকিনিকে এটা বলেই শুধু বড় করা হয় বড় হলে তোমার সুন=দর একটা বর হবে তুমি সুখে শান্তিতে থাকবে তাহলে সে সেভাবেই চিন্টা করবে এটা বুকে নিয়েই বড় হয়ে উঠবেম যাকে আমরা একটা বড় মানের মাইয়া ভুদাই বলতে পারি আর তার বাবা-মা কে বলতে পারি দুনিয়ার আবাইল্যা বাপ-মা।এসব বাপ-মা আবার বেশীরভাগ ক্ষেত্রে খুব ধার্মিকও হয়। তবে কোনো এক বিখ্যাত নেতা জোড় দিয়েছিলেন শিক্ষিত মা এর। সে সমস্যাটার মূল ধরতে পেরেছিলেন। তবে এটা একটা লং টার্ম প্রসেস। আর দীর্ঘ মেয়াদী প্রসেসে দেখা যায় অনেক সেক্রিফাইস সমাজ চেন্জ্ঞ হতে হতে। আর নারী শিশু আইন ঠিকমত কাজে লাগানো হচ্ছে যতটুকু সম্ভব আর পরিস্হিতির ডে বাই ডে যথেস্ট উন্নতিও হচ্ছে যদি আমি এদের স্ট্যাটিক্স হাতে নিয়ে বসি। কিন্তু এদের সাথে যোগাযোগ করার পথটা আর চ্যানেলটার প্রোপার ইউজ যদি করা যায় তাহলে সমাজ যতদিনে চেন্জ্ঞ হবে তার চেয়ে বেশী কাজে দেবে এ প্রসেস।
আমি এখানে এক বডি বিল্ডারের ফটো দিয়েছি এ জন্য যে, একজন লোক প্রাথমিক পর্যায়ে জাস্ট ফ্রী হ্যান্ড করে, তখন তার যে উন্নতী হয় যখন সে ওয়েটে সুইচ করে তখন তার ডেভেলপ হয় এক্সপোনেনশিয়াল ওয়েতে। নিয়মিত করলে ২, ৪,৫,৯ বছর পর দেখা যাবে একটা বিশাল বিল্ডার হেয় যায়। তার মানে লিগ্যাল ফোর্স সব সময়ই কাজে দেবে একটা ম্যাসিভ উন্নতির!
তবে আমি আশাবাদী এখনও এমনও কিছু বাবা-মা আছেন, টারা জীবনে যা করতে পারেননি তারা তাদের ছেলে মেয়েদের তাই করাচ্ছে, বাট স্টিল দ্যা রেট ইজ লোআর এ্যান্ড ফান্ডাম্যান্টালিস্ট আর ভেরী প্রো এ্যজ জামাতীজ আর!
৩৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১১:৩৮
আইরিন সুলতানা বলেছেন:
কিছু কিছু ব্যাপারে ছাড় দেয়া ঠিক না; দেয়া যায়ও না !
তারপরও বলি মাঝে মাঝে পোস্টের মুল বক্তব্যগুলো হারিয়ে যেয়ে সেই সব তর্কতেই মেতে উঠি আমরা সবাই...
৩৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:০৭
নাদান বলেছেন: ভাল লাগলো।
৩৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
অ্যালন বলেছেন: বাপড়ে..কি বঠি..
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জীমে গেলেও এই বডিত হইতো না, তয় চেস্টা করতে দুষ কোনে?
৪০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩
নেমেসিস বলেছেন: আমি বুঝলাম না একটু কনস্ট্রাক্টিভ বাতচিত করবার চাইলাম আর উনি কি নাকি খাইয়া মাইন্ড খাইলেন! আচায্য বিষয়!
হাহাহা ........ বুঝলেন না ?? সহজ হিসেব । কনস্ট্রাক্টিভ আলোচনার শেষে যদি ঘাড়ে দ্বায়ীত্ব চেপে বসে সেই ভয়ে উনার এই আচরন। এ জন্যই আগে লিখেছিলাম যদি ব্লগ লেখে পাল্টানো যেতো তাহলেই হয়ে ছিলো ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:১২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ডোরা কাটা বাঘ দেখে দাগ চেনা যায়। ফারজানার পোস্ট আর এ্যালেক্সিয়া দুটা মেলালেই টেনডেন্সী বুঝা যায়!
৪১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:১৬
নাজিরুল হক বলেছেন: পোষ্ট বড় হলেও পুরোটাই পড়েছি।
কিছু বিশ্লেষন ভাল লাগলো।
কিন্তু ফারজানার নাম দেখলাম!!
কি নিয়ে বা কেন এই কথা বার্তা হচ্ছে সেইটা বুঝার ক্ষমতা হইলো না।
৪২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৫:১৯
নেমেসিস বলেছেন:
সত্যি কথা এতো খোলাখুলি কেন যে ফাস করে দেন ?? একটু সিমপ্যাথিও কি নেই আপনাদের দিল্ এ 
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৯:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কুটিকালে একটা বদস্বভাব ছিলো, কোনো পিচকি পুলাপান উদাস হইয়া ঘুরলে দে লুঙ্গি ধইরা টান। বড় হইয়াও এই স্বভাব যায় নাই, তয় মোটিভ পাল্টাইছে, কেউ কাম না কইরা আজাইড়া ভাব লইলে তারে মূলি বাশ দেওনের লিগা হাত আর বাশ নিশপিশ করে!
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ১১:২৭
জেনারেল বলেছেন: অনেকদিন পরে বডি বিলটারের ফটুক??