![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]
প্রথমে এই ইউটিউবটা ট্রাই করেন। অসাধারন ট্রিবিউট এদের। আর্টসেল স হ বেশ কিছু ব্যান্ডদের জন্য অহর্নিশ কুর্নিশ বলে ধরে নেয়া যায়।
থ্রাশ মেটাল:
মেটাল গান কিরকম সেটা মনে হয় সবাই কম বেশী বুঝে। রকের চাইতে আরও জটিল গীটার সলোস যেখানে রীফ সহ অন্যান্য টেকনিক খুব বেশী ব্যাবহার করা হয় আর সাথে থাকবে ড্রামের বীট ব্লাস্ট।ভোকালিস্ট সুরের চাইতে গানের আভ্যান্তরীন ভাবকে উচ্চস্বরে প্রাধান্য দেবে এবং গলার ধরনে কোমলতার চাইতে কাঠিন্যতার ছাপ বেশী থাকবে।
মেটাল হলো মূলত রকের সাব জেনরা যেটা কালের বিবর্তনে এখন রকের মতো একটা আলাদা জেনরায় রূপ নিতে যাচ্ছে। তবে মেটালের প্রচুর সাবজেনরা বিদ্যমান যেগুলো মূলত রকের সাবজেনরা থেকে মেটাল ফর্মেটে পরিবর্তিত হয়েছে।এক্সট্রিম মেটালের অংশগুলো আবার রকের কয়েকটি সাবজেনরার ফিউশন ঘটিয়ে সেটাকে মেটালে কনভার্ট করা হয়েছে।
থ্রাশ মেটাল হলো এক্সট্রিম মেটালের একটি বিবর্তিত সাবজেনরা। স্পিড মেটাল সাব জেনরা থেকে এর ব্যুৎপত্তী। তাই দেখা যায় থ্রাশ মেটালে ড্রাম এবং রীফের কর্ড প্রোগ্রেশনে একটা গতি থাকে যার সাথে তাল মিলিয়ে ভোকালকে এগিয়ে নিতে হয়।
থ্রাশ মেটাল চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো এর গতি আর গীটারের কর্ড প্রোগ্রেশনে শ্রেডিং টেকনিক আর টাইমিং ঠিক রেখে সলো গুলোর মধ্যে ট্রানজিশন।এর সবকিছু ঘটবে বেশ দ্রুত গতিতে।গীটার টেকনিকগুলোর মধ্যে যেসব বেশী প্রাধান্য পায় সেগুলো হলো সুইপ পিকিং, লিগেটো ফ্রেসিং, অলটারনেট পিকিং, ট্রেমেলো পিকিং, স্ট্রিং স্কিপিং আর দুই হাতের ট্যাপিং যেগুলো দিয়ে বিভিন্ন রকমের সলো তৈরী হয়। কিছু কিছ সলো এমনও হতে পারে যার প্রথমে একটা ইন্ট্র সলো এবং পরে আউট্র সলো। গানের মাঝখানেই এভাবে সলোর ছড়াছড়ি যাতে ডিস্টর্টেড গীটার সলোস আর রীফ সাথে বীট ব্লাসট ড্রামিংও বিদ্যমান।রীফের এক টেকনিক থেকে আরেক টেকনিকে যে পরিবর্তন হবে সেটা হবে খুব দ্রুত যেগুলো গীটার সলোসকে উচ্চগতির একটি জটিল সুরে রূপ নেবে। যারা ইলেক্ট্রিক গীটারে সিদ্ধ হস্ত তাদের কাছে ইংলিশ এসব টার্মগুলো পরিচিত হবার কথা।
ড্রামের ডাবল বেজড ড্রামিং থাকবেই আর গানের পুরোটা সময়ে উচ্চগতির শ্রেডিং ড্রাম বিদ্যমান। ভোকাল কন্ঠে জোরালো এবং রুক্ষতার পাশাপাশি মেলোডীর টান রাখবে যার ফলে গান গুলো রুক্ষতার মধ্যে থেকে আরো শ্রুতিমধুর করে তোলে।
মীনার্ভা:
ইতিহাস: বিজয় আর রাফসান তিন বছর বিভিন্ন জায়গায় জ্যামিং করতো একসময় আর অন্য প্রজেক্টে ইশমি আর নাবিল মিউজিক নিয়ে ব্যাস্ত ছিলো।নতুন কিছু করার প্রত্যয়ে সোহান এসে সবাইকে একত্রিত করে মিউজিক নিয়ে নতুন কনসেপ্ট দেয় এবং তখন থেকেই মীনার্ভা যাত্রা শুরু করে। সময়কাল তখন ২০১০ এর কিছু আগের। এর মধ্যে ব্যান্ডে বেশ কিছু রদবদল হয়। নানা রদবদলের মধ্যে এই ব্যান্ড বেশ কিছু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে নিজেদের ভিত্তিকে আরও মজবুত করে তোলে।
২০১১ তে ইনকার্সন ব্যাটল অব ব্যান্ডে অংশ নিয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্য প্রমান করে এবং জিতে নেয় সাথে সেরা গীটারিস্ট আর ড্রামারের স্হান
এলবামের নাম: বিদায় সংবিধান (২০১৩)
বর্তমান লাইন আপ:
ভোকালে ইশতিয়াক তানভীর ইশমি
সুলতান রাফসান খান- গীটার
ইনজামামুল হক গালিব-গীটার
নায়ীর রিসাত- বেস গীটার
তাওফিক আহমেদ বিজয়- ড্রামস
সোহান আল মাসুদ - ব্যান্ড ম্যানেজার
জেনরা: গ্রুভ মেটাল, থ্রাশ মেটাল, হেভী মেটাল
ইংলিশ বাংলা মিলিয়ে মোট ৮ টি গান যার মধ্যে দুটো ইংলিশ।
এলবামের শুরু হয় আবির্ভাব নাম্বারটি দিয়ে যেটা মূলত গ্রুভ মেটালের মধ্যে পড়ে। এর পরের গানটি মৃত্যুর শেষ আবির্ভাব নাম্বারটির ধারাবাহিকতার ফসল যদিও গানটির স্টাইল পুরোপুরি থ্রাশ মেটালে সুইচ করে। শ্রেডিং থেকে শুরু করে ট্রেমেলো পিকিং সাথে অল্টারনেট পিকিংগুলো অসাধারন। ভোকালে দুজন কাজ করেছে যার মধ্যে একজন ক্লিন ভয়েস ব্যাক গ্রাউন্ডে আরেকজন প্রধান ভোকাল যিনি মেটালের ভাবধারা বজায় রেখেছেন এবং গানের ব্রীজে মেলোডির কাজটা অসাধারন। যদিও ব্যাকগ্রাউন্ডের ক্লিন ভয়েসটা যখন হঠাৎ করে বলতে শুরু করে এফেক্ট টা একটু খটকা জাগায়। কিন্তু গীটারের কাজ আর গানের বাহ্যিক সৌন্দর্য্যে তা ঢাকা পড়ে যায়।
এরপর আশীর্বাদ শুরু হয় শুধু রীফ দিয়েযেটা পুরোপুরি ড্রাম আর রীফের আরেক সলো দিয়ে শুরু হয়ে যায়। আসল গানের শুরুতে ড্রামার স্পিড বীট দিয়ে শুরু করে আর কর্ড প্রোগ্রেশনে রীফের গতি আর টেম্পো বেশ উচু রেজিস্টারের কাজ বিদ্যমান। কোরাসের সাথে সাথে ভোকাল অন্তরায় থেমে থেমে গায়কী ভাবটা গানটাকে পুরোপুরি রাফ এন্ড টাফ ভাবে নিয়ে যায়। গানের মাঝখানে শুধু গীটারের টানে গানটাকে আলাদা মুডে নিয়ে যায়। মূলত গানে মুডের ভেরিয়েশনটা এত স্মুথ এবং শেষের দিকে লো রেজিস্টারে গিটারের কর্ড প্রোগ্রেশন গায়ের প্রতিটা লোম খাড়া করে ফেলে।
যাত্রা গানটা পুরো ধীর গতির রক ধাঁচের শুরু হলেও হেভীমেটাল ফর্মেই ফেলা যায়। গানের কথা না হয় নাই বললাম, প্রথম দইকে ক্লিন ভয়েস থাকলেও মাঝে এসে ব্রীজের পর মেটালের টোনে সুইচ করাটা অসম্ভব ভালো লেগেছে। ইন্ট্রোর সলোসগুলো আরও একটু ড্রামাটিক করলে মনে হয় খারাপ হতো না।
গড অব ওয়ার মূলত এরিসকে দিয়ে এক মাইর খাওয়া রাজার এরিসের প্রতি আকুতি দিয়ে শুরু। পেছনের যুদ্ধের এফেক্ট টা শুনলে মনে হবে টিভি সিরিজ স্পার্টাকাসের কথা। ভোকালে ইংলিশ উচ্চারন মেটাল গানের জন্য পারফেক্ট। থ্রাশ মেটালের জন্য পারফেক্ট সলোস নির্বাচন এবং ড্রামের অসাধারন দক্ষতা গানটাকে অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। ইমপসিবল ব্রুটালিটির জন্য গানটাকে ৫ তারা দেয়া যায় বৈকি আর মাঝের গীটার সলোসগুলোতে ক্লাসিক্যাল একটা ভাব আছে।
ধ্বংশপ্রাপ্ত জাতী নিয়ে বলা যায় আর্বেগেও মানে ইন্ট্রটা অসাধারন, তার সাথে কর্ড প্রোগ্রেশনে হামিং ভাব, মেয়েলী আওয়াজটা মিলিয়ে অসাধারন অনুভূতির তাড়না করে। মনে পড়ে যায় ধ্বংসস্তুপে দাড়িয়ে দূর পানে তাকিয়ে থেকে নতুনভাবে শুরু করার প্রত্যয়।কীবোর্ডের সাথে গীটারের কর্ড প্রোগ্রেশন পড়ে যখন পুরোটা সময় গীটারের রীফের ট্রেমেলো পিকিং আর শ্রেডিং সলোস যুক্ত হয়ে ড্রামের বীট ব্লাস্টগুলো গানটাকে হেভী মেটালের রূপ দিয়ে দেয়।
ব্লাড অব ইটালিয়ান আরেকটি থ্রাশ মেটাল যার লিরিকস ইংলিশ। ভোকালিস্টের ইংলিশ উচ্চারন এখানেও ১০০ তে ১০০, শেষের দিকে যখন রীফের কাজটা ধীরে গিয়ে যখন আবার নতুন শ্রেড গীটার দিয়ে কাজ শুরু করে ব্যাকগ্রাউন্ডে যুদ্ধের এফেক্ট টা শুরু করে তখন পুরো মুডটার সাথে মিলিয়ে যায়। কেন যেনো মনে হয় এই ব্যান্ডের সবাই রোমান এম্পায়ারের কাহিনীগুলো দিয়ে বেশী প্রভাবিত। পরে যখন মনে পড়লো ব্যান্ডের নামটাই রোমান ধর্মকথার থেকে নেয়া তখন হিসেব মিলে যায়।
সর্বশেষ গানটি হলো এদের টাইটেল ট্রাক সংবিধান বিদায় যার শুরু হয় গীটারের মনো ডিস্টর্টেড সলো। যখন পুরো ড্রামের বীটের সাথে মিশে গিয়ে পুরো গিটারের নতুন সলোটা হাই রেজিস্টারে স্টেরিওতে জেগে ওঠে তখন পুরোপুরি থ্রাশের রূপ নেয়। গানের ভিতরকার গতি এবং ব্রীজের সুরের প্রভাব সারা লোম জাগিয়ে ফেলে। গীটার সলোস এবং ড্রামের কাজ সাথে ভোকালের অসাধারন গায়কী দিয়ে মনে হয় পুরো ব্যান্ডটি প্রোগ্রেসিভ ব্যান্ড আর্টসেলের যেসব খুঁত ছিলো সেগুলোকে ছাপিয়ে উঠেছে। গানের মাঝে অদ্ভুত ব্যাটারী লো চার্জের আওয়াজটা আমার কাছে অসাধারন লেগেছে।
গানের লিরিকসগুলো নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে দুটো কথা না বললেই নয়, আর্টসেল ভেঙ্গে যাবার পর যে শূন্যতা তৈরী হয়েছে তার মিটিয়ে দেবার জন্য নেমেসিস স হ বেশ কিছু ব্যান্ড চেষ্টা করেছে কিন্তু কেউ পারছে না জায়গা করে নিতে। মেটালের অপূর্নীয় ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য যেসব নতুন ব্যান্ড গুলো উঠে আসছে বেশীর ভাগের এত খারাপ পারফরম্যান্স বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলোর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে বাধ্য করেছে।
যদিও আমাদের অডিও ইন্ডাস্ট্রি এখন ধ্বংসের মুখে এবং এমন অস্হির সময়ে কনসার্ট স হ একটা ব্যান্ডকে বাচিয়ে রাখতে যেসব অর্থনৈতিক পরিবেশ প্রয়োজন তার প্রভাবে সন্দীহান এমন একটা ভালো সেট আপের ব্যান্ড কতদিন টিকে থাকবে।
তবে মেলাদিন পর এরকম পারফেক্ট একটা এলবাম শুনলাম যেখানে এক্সট্রিম মেটালে এমন শুদ্ধতম কাজ দেখিয়েছে।
যাই হোক, ব্যান্ড টিকুক না টিকুক আমরা আরেকবার সাক্ষী হয়ে রই যে আমাদের মেধাবী কিছু আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড ছিলো এবং আছে যেগুলো জানান দেয় আমাদের ব্যান্ড ইতিহাসের এক প্রাচুর্যময় অতীত।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবাই তো ইংরেজী, হিন্দি গান মুভি নিয়া পোস্ট দেয়। কেউ তো আর স্বদেশী কিছু নিয়া লেখে না। ক্ষ্যাত মনে করে কিনা খোদা মালুম। বাংলা গান নিয়া লেখতে গেলেও কলিকাতার টানে পোস্ট দে্য।
আমি ভাই স্বদেশী জিনিস লাইকাই, তাই এই স্বদেশী কাহিনী নিয়া পোস্ট দিছি।
আপনের সুন্দর লাগছে দেইখা মেলা প্রীত হইলাম
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ++++++++++
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ডাউনলোড লিংক গুলান দিলাম না। এতসুন্দর একটা এলবাম আমাদের সবার কেনা উচিত। এরকম ব্যান্ডগুলাদের আমরা যদি প্রমোট না করি তাহলে এরকম অসাধারন কাজ আমাদের ছেলে গুলা করবে কিভাবে!
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার কাছে ভাল্লাগে নাই।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হাচন আলি, কাহিনী কি? ইদানিং দেখি তুমার কিছুই ভালা লাগে না। ঘুড়া রুগ হইছে নাকি?
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
কালীদাস বলেছেন: এদের নিজেদের গান না শুনে কিছু বলা ঠিক হবে না। কাভার সং দেখে একটা কমেন্টই করতে পারি- ওদের গীটারিস্ট বেশ প্রতিভাবান, ঠিকমত নার্চার করতে পারলে সেকেন্ড কমলকে পেতে পারে বাংলাদেশ!
বাংলাদেশে যে ইলেক্ট্রনিক ড্রামসের ইউজ শুরু হয়েছে জানা ছিল না। ভিডিওটা দেখে জানতে পারলাম।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুই খান ইউটিউব লিংক দেই, শুইনা দেখেন।
এইটা কি কইলেন ভাই? আমি তো ১৯৯২ তে রাজেন্দ্র কলেজে চার্মিং বৌ আর চাইমের কনসার্টে ইলেক্ট্রনিক ড্রাম দেখছিলাম। বিটিভিতে তো ৯০ এর সময় থিকাই মিনি ইলেক্ট্রনিক ড্রাম দিয়া কাজ চালাইতো। এইটা অবশ্য কইতে পারেন যে মেটাল ব্যান্ডে ইলেক্ট্রনিক ড্রাম খুব কম ইউজ হইছে
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
এম মশিউর বলেছেন: ভালো তো!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভালো তো, তো ভালো না?
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১১
জনৈক রুয়েটিয়ানের ব্লগ বলেছেন: এরা ভাল পারফর্ম করে। কনসার্টে গেসিলাম।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাথা নষ্ট গান এগো
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: খারাপ না!!!!!!১১
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খারাপ না বুঝলাম মাগার ১১ কি বুঝলাম না! ১১ নম্বর বাস নাকি?
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৫
স্তব্ধতা' বলেছেন: দ্বিতীয়টা ভালো লাগছে। তয়, এলবাম কভার আর দ্বিতীয় গানটা দুইটাতেই ভোকাল বাবার হ্যাটফিল্ডরে কপি করার চেষ্টাটা প্রবল প্রকট ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসলে মেটাল বা রক জেনরাগুলোর উৎপত্তী আমাদের দেশে হয় নি। আমাদের দেশে যেসব সাবজেনরা (ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, জারী, সারী, লালন ইত্যাদিগুলোর মৌলিক বা ফিউশন টাইপ উন্নয়ন বা আধুনিক স্কেল বা বর্তমান প্রচলিত স্কেলে সফলভাবে খুব কম হয়েছে।
যেখানে সঙ্গীত নিয়ে যে প্রতিষ্ঠানগুলো গবেষনা বা শিক্ষা প্রদানের নামে আনুষ্ঠানিকতাই পালন করে সেখানে স্বতন্ত্র কিছু আশা করাটা মনে হয় যুক্তিযুক্ত নয়। তদুপরী আমাদের নিজস্ব সাবজেনরাতেই এমন লেজে গোবরে অবস্হা সেখানে কিছু পোলাপানের হঠাৎ বাদ্য যন্ত্রে পারদর্শী হয়ে ৩-৪ বছরের মাথায় বিদেশী ঢং এ নিজেদের কাছে করা মানে হলো অন্যের তত্ব অনুসরন করে বাজারে খুজে পাওয়া যন্ত্রপাতী দিয়ে নিজে নিজে তৈরী করা দেশী গাইরোস্কোপের মতোই।
তবে হেটফিল্ডকে কপি করার কোনো কারন নেই কারন হেটফিল্ডের স্কেল আর এই পোলার স্কেল ভিন্ন এবং হেটফিল্ডের গানে ক্রিপ গ্রোল বা এমনি গ্রাউলও নেই
ধন্যবাদ
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
কালীদাস বলেছেন: আরও শুনব। পয়লা গানটা মেইনস্ট্রিমের কমন অল্টারনেটিভ মেটাল হলেও ট্রানজিশনগুলো চমৎকার লেগেছে, পারবে আরও সামনে যেতে এরা সেকেন্ডটা ভাল লাগে নাই
আপনি কি ইলেক্ট্রনিক ড্রামস বলতে অক্টোপ্যাসকে (টেবিল ইলেক্ট্রনিক ড্রাম কিট) মিন করেছেন? ঐটা ছোটবেলা থেকেই আমি দেখেছি অনেক কনসার্টে/প্রোগ্রামে; ইনফ্যাক্ট ঐটাই গত বারবছর হল বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ব্যান্ডগুলোকে নষ্ট করেছে। কিন্তু এই টাইপের ইলেক্ট্রনিক ড্রামস আমি বাংলাদেশে আসলেই কাউকে ইউজ করতে দেখিনি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নারে ভাই, চাইম, আশরাফ বাবু-চারু কোলাবোরেশনের কাজগুলো, ড্রিমল্যান্ড (ভোকাল পরে অন্তরা শোবিজ করে) ইত্যাদি ব্যান্ডগুলোর ড্রামাররা তখন ষড়ভূজ আকৃতির প্লেটে ইলেকট্রনিক ড্রাম ব্যাব হার করতো শুধু এই কারনে যে এই ব্যান্ড গুলো ওপেন এয়ার কনসার্টের মাধ্যমেই টিকে ছিলো আর পরি ব হনে স হজ।
অক্টোপাস মনে হয় আমাদের সম্ভাবনাময় ব্যান্ড তেমন নষ্ট করতে পারেনি। কারন এগুলোর এত দাম যে যে কেউ ড্রাম বাজানো শিখতে হলে ৯০ এর দশক থেকে সবচেয়ে কম খরচে ৮ হাজার টাকায় ৪-৫ সেটের ড্রাম মিলতো। সেগুলো দিয়ে শিখে তারা স্টেজ মাতাতো। এখনকার ব্যান্ড বাদ্যগুলো শিখতে অনীহার যে কারনটা হতে পারে সেটা হলো ডিজে সেট আর সিন্হ্যাসাইজার মিক্সার গুলো দিয়ে সবাই আর্মিন হতে চায় আর তাতে আয়টাও খারাপ না।
এরা যেটা ইউজ করছে এটার দাম এখন বেশ কম তবে এর সাথে যুক্ত সাউন্ড মিক্সারটা খুবই ভালো। ড্রাম সাউন্ড মিক্সারটার দাম সম্পর্কে আমার তেমন আইডিয়া নাই।
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
অপ্রচলিত বলেছেন: উপরের মন্তব্যটি ভুলবশত চলে এসেছে। বিনীত অনুরোধ সরিয়ে ফেলার জন্য।
ট্রিবিউট দেখে চমৎকৃত হলাম। সত্যি ভালো এদের পারফর্মেন্স।
ধন্যবাদ আপনাকে এদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য।
এলবাম কিনে সময় করে বাকি গানগুলো শুনে ফেলব।
ভালো থাকুন সর্বদাই।।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দিলাম মুইছা। হ্যাপী নিউ ইয়ার
১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কালীদাস বলেছেন: আরে উপরে কি লটকাইছে, আজকে আপনের অরিজিনাল বার্থডে নাকি??
তাইলে হেপি বার্থডে
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, এইটা সার্টিফিকেট!
এই লজ্জায় ফেসবুকেও ঢুকবার পারতাছি না। সবাই সমানে উইশ করবার লাগছে!
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২৯
প্রিন্স মাহমু দ বলেছেন: আর্টসেল মেটাল ব্যান্ড ? আমিতো জানতাম প্রগ্রেসিভ রক ...
আরভোভাইরাসের অ্যালবামটা দারুণ লেগেছে আমার ।
মিনারভা শুনেছি ... খারাপ নাহ
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা ঠিকই কইছেন। প্রথম এলবামে রকের মধ্যেই ঘুর ঘুর করছিলো। পরবর্তীতে ওরা আরও বেশী এগ্রেসিভ হয়। পরবর্তী বেশীর ভাগ গান মেটাল ফর্মেটে নিয়ে যায়। শেষ এলবামে প্রগ্রেসিভ মেটালের ফর্মেটের প্রভাব বিস্তর।
আর্বোভাইরাস এই এলবামটাতে পুরো এক্সপেরিমেন্টাল মিউজিক পরিবেশন করছে। আগের ন্যু মেটাল বা অল্টারনেটিভ রকগুলো বেশ প্রতিষ্ঠিত মানের এবং ম্যাচিউরড। কিন্তু এই এক্সপেরিমেন্টাল ম্যুডগুলো বাংলাদেশে নতুন। তবে কাজ ভালো হয়েছে। নিজস্ব মতামত হিসেবে আরও কিছু কাজ করা যেতো মিউজিকে এবং গায়কীতে তাহলে ব্যাবসায়িক অসফলতাকে ছাপিয়ে গান গুলোর স্হায়িত্ব পেতো
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫২
ইলুসন বলেছেন: আমি এত তত্ত্ব কথা বুঝি না, ইউটিউবে যে লিংকটা দিছেন ওইটা শুনতে ভালো লাগছে। এলবাম বাজারে পাওয়া যায়? তাহলে একটা সিডি কিনব।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ, বাইরাইছে
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।