এক মাত্র সিলেটি ব্লগার ছাড়া বাকিরা পড়ে আমাকে বলেন তো কি পড়লেন আর কি বুঝলেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৬

নিচে দেখুন...

।

।

।

.







আমি প্রত্যেক ভাষাকেই শ্রদ্ধার চোখে দেখি, কোন ভাষাকেই অ-মর্যাদা করিনা, এমন কি চায়ইনিজ ভাষাকেও না। তাই আমাকে কেউ ভুল বুঝবেন না। আর তার বড় প্রমাণ হল আমি নিজেই একজন সিলেটি বান্দা।









নভেম্বর মাশর ১৯ তারিক কৌটর রায়। দেরী অইলেও জাতির মাতার উফরে জে কলঙ্ক আচিল, ইখটা তনে জাতির মুখতি অইচে। বঙ্গবন্ধুরে মারার ১২ কুনির ফাশিও ঠিক রইচে।



কুনি হখলোর বড় মানশি গেল কই? কুনিরার একন ফাশি অইবো। বেটা গিরির ফরিনতি খিতা একন বুজবা। খত ধানে খত চাউল। কলিম ছাছার লগে দেখা অইতে উ আশি আশি খইলা কই বেটা বাতিজা, আইজ খয় দিন ধরি তোমারে খুজিয়া ফাই না।

খবর হুনচনি বঙ্গবন্ধুরে তান পরিবার সহ মারার ফরে, জেতা পুয়াইনতে বড় বড় গলা দিয়া কইচলা, তান তানরে কেউ কুনতা করতা পারতা নায়। তে ছাছা একন অইচেনি কিতা বুজলা, জাজ বেটাইনতে তারার খেমোতা দেখাই দিচইন। জাতির পিতারে মারিয়া বড় মানশি করার ফল কিতা। কলিম ছাছায় কইলা কিতা বেটা খালি লেখা লেখি করো। ইতা বিশয় নিয়া জদি তোমরা লাখান লেখা ফড়া জানা বাতিজাইনতেণ্ড না লেখ, তে আমরা কিলা ইতার খবর ফাইমু বা বুজমু। ছাছায় খইলা দুখ লাগে বাতিজা জে মানুষটায় তাঁর শারা জিবন বাংগালি জাতির শুক দুক্কর লাগি পাকিছতানি শতরু হখরোর লগে ফাইট খরলা। জিবনে নিজোর শান্তির লাগি চিনতা করচইন না। খালি দেশোর মানশর বালা চাইচন। আর কয়েখটা বখাটে নষটো পুয়াইনতর খারনে আমরা আইজ দুনিয়ার গেছে গত ৩৪টা বচর ধরি মুক দেকাইতাম ফাররাম না। মাতা নু আইয়া চলতে অইচে। জাউক তে আল্লার হুকুম আর জজ বেটাইনতর শায়োষর খারনে আমরার কিচুটা অইলেও শানতি মিলছে। ও বা বাতিজা তে তুমিণ্ড তোমার লেখাত আমরার খতাটা লেখিও, জত জলদি ফারা জায় রায়োর সুফলটা আমরা দেখতাম চাই। শোজা কতা ফাশি আমরা দেখতাম চাই। বখাটে নষটো পুয়াইনতর অনেক লাম্বা লাম্বা বাড়াবাড়ি খতা আমরা হুনচি। আমরা মরার আগে দেখিয়া জাইতাম চাই ঐ কুনি হখলর ফাশি অইচে। কলিম ছাছার লগে মাতামাতির এখ ফরজায় ছাছায় আরো খইলা বেটা বাতিজা এখটা কতা কই মনো কুনতা নিওনা, আমরার তো তেমন লেখা ফড়া নাই। নাইলে আমরাও লেখতাম। খালি ই ১২ কুনিরে ফাশি দিলে অইতো নায়। ইখটার লাগি জারা বিতরে বিতরে নুন খাইয়া নিমখ হারামি খরচন, তারার ও এখটা বিচার খরতা। এতে দুইটা লাব অইবো নিমখ হারাম হখলোর নিমখ হারামির বিচার অইবো আর এখন জারা নুন খাইয়া নিমখ হারামির চেশটা কররা তারা হুশিয়ার অই জাইবাগি। চামচাইনতোর তো আর অবাব নাই, আর ইলা ধুই এখটা নিমখ হারাম আর চামচাইনতরে ধরিয়া শাছতি ধেলাইলে, তে দেখবায় বাতিজা বাকি গুলা এমনেউ টিখ অইগেচইন। আর বিতরে বিতরে নিমখ হারামি, বেইমানি , চামচাগিরি বন্দো অই জাইবো গি। কলিম ছাছারে জিগাইলাম চামচাগিরি, বেইমানি, নিমখহারামির লক্কন কিলা বুজবা। আমার খতা হুনিয়া মনো অইলো কলিম ছাছা খিচু রাগ খরি লাইচন। খইলা বাতিজা তোমারে ইখটাও কিতা বুজাই দিতে অইবোনি। ঐ জিনিষটা বুজাইতে গিয়াউ আমরা আইজ আমরা জাতির পিতারে আরাইছি। খালি জাতির পিতা নায়, তান লগে তান পরিবার, এমন কি অউ নিমখ হারাম মুনাফিক অগুইনতর খারনে আট বচরোর মাছুম বাইচ্চচা রাসেল রে ও হারাইতে অইছে। জেলা বিতরোর মুনাফিক মুছতাখ আর চামচাইনতর খারনে আমরার জাতির পিতারে আরাইছি, আইজ আমরা চাইনা আখি রানির লাখান মুনাফিক, আর চামচাইনতোর খারনে আমরার জাতির পিতার মাইয়া আমরা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীরে আরাইতাম। আমি ছাছারে শানতি দিয়া খইলাম ৭৫ সাল আর আইজ ধুই আজার নয় শাল। হি শময় এখটা খবর ফাইতে অনেখ দেরি অইতো, হি দিন আর নাই এখন ডিজিটেল জুগে বঙ্গবন্ধুর আদোরশর খরমি হখল ২৪ গন্টা হজাগ। ছেল্প ডিফেনছর এবং তারার নেত্রীরে রক্কা খরার লাগি, তারা এখ এখটা ফরিক্কিত সৈনিক। জার প্রমান তারা ২১ আগষ্টোর বোমা হামলার শময় দেখাইচন। দরখার অইলে নিজোর জান বাজি রাখিযাও তারা নেত্রীরে বাচাইবা। ই খতা হুনিয়া কলিম ছাছায় খইলা আলহামদুল্লিা, আমি তোমার খতায় এখত্তইরোর চেতনা ফিরিয়া ফাইলাম। লাটি ছটা দি জদি আমরা হেদিন বেনিয়ার জাত পাকিছতানিরে আরাইতাম ফারি, তে একন তারার চামচাইনতরে আরাইতে আমরার আর অসুবিদা অইতো নায়। ইনশাআল্লা।

পথিকের ডাইরী

৪১ টি +৬/-৪