![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতি সাধারন পরিবারের সাধারন একটি মেয়ে। জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকার ও রাজনীতি বিভাগ এর উপর মাস্টার্স করেছি। একটি এনজিও তে ছোট চাকরী করছি। রিসার্চ এসিস্টেন্ট পদে।
আকরাম খানের নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালে বাঙালি জাতি অর্জন করেছিল আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে এই ট্রফি নিয়ে। কারণ ১৯৯৭ সালে অর্জিত বাঙালি জাতির গর্বের ট্রফিটি চুরি হয়ে গেছে। ট্রফিটি এখন বিসিবির কাছে শুধুই অতীত। সেদিনের ক্রিকেটারদের প্রাপ্তির সেই ট্রফিটি বিসিবি থেকে হারানো গিয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু এ তথ্য বিসিবি চেপে রেখেছে এতো দিন।
১৯৯৭ সালের পর এই ট্রফিটি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে রক্ষিত ছিল। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম থেকে বিসিবি’র নতুন অফিস গুলশানের নাভানা টাওয়ারে স্থানাস্তর করা হয়। অন্যান্য মালামালের সঙ্গে এই ট্রফিটিও গুলশানে নিয়ে যাওয়া হয়। আর গুলশান থেকে মিরপুর (২০০৭ সালের প্রথম দিকে) হোম অব ক্রিকেটে যখন পুরো বিসিবি স্থানাস্তর করা হয় তখনই ট্রফিটি চুরি হয়েছে বলে বিসিবি’র একাধিক কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন। তবে কেউ নিজের পরিচয় দিয়ে কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন। মুলত গুলশান থেকে মিরপুরে যাবার সময়ই ট্রফিটি হাত ছাড়া হয়।
এ বিষয়ে বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন সুজন এবং মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুসকে প্রশ্ন করা হলে দুজনই বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে অফিসিয়ালি কোনো বক্তব্য দিতে অনিহা প্রকাশ করেছেন। এ তথ্য দিয়েছে মাছরাঙ্গা টিভির স্পোর্টস বিভাগ। কারণ বেশ কয়েক মাস আগে মাছরাঙ্গা টিভির স্পোর্টস বিভাগ মিরপুরে এক তলায় অন্যান ট্রফির পাশে ১৯৯৭ সালের সেই ঐতিহ্যাসিক ট্রফিটিকে দেখতে পায়নি।
এরপরই মাছরাঙ্গা স্পোর্টস টিমের শুরু হয় এ নিয়ে তদন্ত। কয়েক মাস তদন্ত করে যখন নিশ্চিত হয় সত্যিই আইসিসি ট্রফিটি মিরপুরে বিসিবি কার্যালয়ে নেই, তখন বিসিবি একাধিক পরিচালকের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়। তখনই বেরিয়ে আসে চুরির ঘটনা। তবে বিসিবির কোনো পরিচালকই এর দায়-দায়িত্ব নিতে রাজী নন। সে কারণেই কেউ কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজী নন বলে মাছরাঙ্গা স্পোর্টস টিম জানিয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
আমিনুর রহমান বলেছেন: ২০০৭ থেকে ২০১৩ চুরি হয়েছে প্রায় ৬ বছর অথচ এই নিয়ে কারো কোন ভাবনা নেই !!!!!
সাত কোটি সন্তানের,
হে মুগ্ধ জননী,
রেখেছ বাঙালী করে,
মানুষ করনি।