নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ৫৬ নং হতে ৬১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। সেই সকলের মাঝে রয়েছে বহু আনত নয়না, যাদেরকে পূর্বে কোন মানুষ অথবা জ্বীন স্পর্শ করেনি।
৫৭। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
৫৮। তারা যেন পদ্মরাগ ও প্রবাল
৫৯।সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
৬০। উত্তম কাজের জন্য উত্তম পুরস্কার ব্যতীত কি হতে পারে?
৬১। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ৭০ নং হতে ৭৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। সেই উদ্যানসমুহেন মাঝে রয়েছে সুশীলা সুন্দরীগণ।
৭১।সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
৭২।তারা হুর, তাবুতে সুরক্ষিতা।
৭৩। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
৭৪। এদেরকে ইতিপূর্বে কোন মানুষ অথবা জ্বীন স্পর্শ করেনি।
৭৫। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
৭৬। ওরা হেলান দিয়ে বসবে সবুজ তাকিয়া ও সুন্দর গালিচার উপর।
৭৭। সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে।
* এসব হুরদের যারা প্রচন্ড বিরোধী তারা কিছুতেই জান্নাতে থাকতে রাজী নয়। আল্লাহও বুদ্ধিকরে তাদেরকে জাহান্নামের গর্তে ফেলে দিবেন। সেখানে থেকে তারা শুধু ছিঁড়বে আর ছিঁড়বে। হুরদের বিরোধীতায় তাদের কিছুই করার থাকবে না। তাদেরকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মানব দরদী ও গুণীজনদের তাদের চির পাশে থাকা দরকার।সেজন্য তাদেরও পছন্দের স্থান জাহান্নাম।
হুর বিরোধীদের মনবল চাঙ্গা রাখতে গুণীজন বলেন, এসব জান্নাত ও জাহান্নাম হলো রূপ কথা। তাই যদি হয় তাহলে আর হুর বিরোধীতায় এমন ক্রোধের প্রকাশ কেন? তারা কি তবে ঘোড়ার ডিমের প্রতি রাগ দেখাচ্ছেন?
হুর প্রেমীদের নসিহত করতে গিয়ে গুণীজন বলেন, হুরের জন্য খাটা হলো বেকার খাটা। ওসব হুরটুর কিচ্ছু নাই। কিন্তু হুর লোভীরা কি গুণীজনদের কথা শুনে? তারা বলে যদি পেয়ে যাই?
শেষতক গুণীজনদের সব রাগ গিয়ে পড়ে মোহাম্মদের (সা.) উপর। সেই তো হুর প্রেমিদের বৃথা কাজে নিযুক্ত করেছে। এখন শত শত কোটি লোক তার অনুসারী। গুণীজন বহু কষ্ট করেও তাদেরকে পথে আনতে পারছেন না।
এক দল বলছে ধর্ম চাই ধর্ম চাই। আরেক দল বলছে ধর্ম নাই ধর্ম নাই। আমি বললাম ধর্ম আছে। জান্নাত আছে। আমি এসবের প্রমাণ দিচ্ছি। এখন একদল বলছে এসবের প্রমাণ দেওয়া গুণাহ। এসব প্রমাণের বিষয় নয়, বরং বিশ্বাসের বিষয়। এখন এক দল বলছে প্রমাণ চাই প্রমাণ চাই। অন্য দল বলছে প্রমাণ নাই প্রমাণ নাই। প্রমাণ ছাড়াই বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস কর। আমি বলছি প্রমাণ আছে। প্রমাণ সহকারেই বিশ্বাস কর। কিন্তু তারা প্রমাণের কথা শুনতে রাজি নয়। প্রমাণ ছাড়াই তারা বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস করবে এটা তাদের অঙ্গিকার। কারণ তারা বহু দলে বিভক্ত হয়ে যুদ্ধ করবে। প্রমাণে প্রকৃত সত্য উঠে আসলে। প্রমাণের পথ ধরে সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে যুদ্ধ হবে কেমন করে? সুতরাং প্রমাণের প্রতি তারা মহা বিরক্ত। তুমি যা ইচ্ছা তাই কর। কিন্তু কোনটা সঠিক সেটা প্রমাণ করা যাবে না। মনে চাইলে সেটা বিশ্বাস কর, মনে চাইলে সেটা অবিশ্বাস কর। মনে চাইলে পরস্পর যুদ্ধ করে পৃথিবী তামা বানিয়ে ফেল, তথাপি সত্যের প্রমাণ চলবে না। এ হলো তাদের মহাযুক্তির কথা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হুর প্রত্যাশিরা হুর প্রত্যাশায় বিভোর ফুটবল খেলবে কখন?
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:০৭
সোবুজ বলেছেন: আপনার কি৭২ টায় হবে না কি আরো বেশি লাগবে।লুচ্চাদের এক সাথে একাধীক নারী লাগে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবৈধ সম্পর্কে যুক্তদেরকে লুচ্চা বলে। বৈধ সম্পর্কে যুক্তদেরকে লুচ্চা বলে না।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০২
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, চালিয়ে যান, বেহস্তে খেলা হবে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বেহেস্তে কি খেলা হবে?
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যারা বলে আমি জাহান্নামে যেতে চাই তাদের ধরে শরীরে বেশি না ৫ মিনিট আগুন ধরিয়ে পরীক্ষা করতে ইচ্ছে হয়, জাহান্নামে থাকতে পারবি কিনা একটা ছোট খাটো পরীক্ষা তখন দেখা যাবে ভন্ডামী ছুটে গেছে।
+++++++
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা জাহান্নামে যেতে চায় তাদেরকে জোর করে জান্নাতগামী করার দরকার নাই। তাদের বিবেচনায় জান্নাতের চেয়ে জাহান্নাম উত্তম স্থান।
৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩০
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, মুমিনগন তো বেহস্তে যাওয়া মাত্রই খেলা শুরু করবেন। এক একটা ইনিংস বহু-বছর ধরে চলবে। তারপর একেকজনের ৭২ টা উন্নত বক্ষা হুর, মানে গ্রুপে খেলতে হবে। এবং খেলা শুরু হলে অদ্ভুত একটা আওয়াজ বাহির হবে, আহা উহু আওয়াজ। এই যে কোটি কোটি মুমিন বেহস্তে যাবে, এবং লক্ষ কোটি বছর ধরে খেলা হবে। পুরো বেহস্তে তাহলে কি পরিমান আহা উহু আওয়াজ উতপন্ন হবে! যেমন দোযখে কান পাতলেই বাচাও বাচাও আওয়াজ পাওয়া যাবে, তেমন বেহস্তে যাওয়া মাত্রই চারিদিক থেকে শোনা যাবে আহা উহু আওয়াজ। সুভানাল্লহ বলবেন না?
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন বলেছে তাদেরকে কেউ স্পর্শ করেনি। স্পর্শ করার কোন ডকোমেন্ট আপনার কাছে আছে কি? এই যে আপনারা ছেলে-মেয়ে একসাথে পিকনিকে যান, হৈ চৈ করেন তেমন কিছু হলে ক্ষতি কি? যেমন মান্নাদে কফি হাউজের আড্ডার কথা বলেছেন।
৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, আজকালকার মেয়েরা অনেক চালু, পিকনিকে যাবে হাহা হিহি করবে কিন্তু মাগনা ছুইতে দেবে না। এই দুঃখে দেশ ছাইড়া একটা ফ্রী সেক্সের দেশে আইছি, কিন্তু ক্যামনে কি এখানেও কেউ মাগনা কিছু দেয় না সেক্স তো দুর কি বাত।
কিন্তু চাচা বেহস্তের বর্ননা শুনলে মনে হয়, এখনই জিহাদী টিহাদী হয়ে শহীদ হয়ে যাই। চাচা, মেশিনে ত্যাল মাখেন।
হিসাম আত-তাই এবং সালাম বিন আমির (রহঃ) বর্ণনা করেন যে, রসুলুল্লাহ (স্বঃ) কে জান্নাতের যৌন মিলন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলো । তিনি বলেন “ ইহা শক্তিশালী ইচ্ছা এবং (শক্তিশালী) লিঙ্গ দ্বারা সম্পন্ন হবে যা (কখনো) ক্লান্ত হয় না । নিশ্চয়ই একজন ব্যক্তি একজন (জান্নাতী) নারীর সাথে ৪০ বছর ব্যাপি যৌন সঙ্গম করবে । (এ সময়ের মধ্যে ঐ অবস্থা থেকে ) সে কোন নড়াচড়া করে (অন্যত্র যাবে না) । সে ক্লান্তও হবেনা । তাঁর আত্মা যতক্ষন ইচ্ছা করবে এবং তাঁর চোখ যতক্ষন না প্রশান্তি লাভ করবে ততক্ষন সে যৌন সম্ভোগ করতে থাকবে । (হারস বিন আবি ওসমান, ইবনে আবি হাতিম) ।
হুরদের সাথে সহবাসঃ
এক একজন পুরুষ বেহেশ্তের মধ্যে ৭০/৭২ জন করে হুর পাবেন । বেহেশ্তেী পুরুষ হুরগণের সাথে যতই সঙ্গম করুক তবু তাদের শরীর কখনো দুর্বল হবেনা । বরং যতই সঙ্গম করবে ততই তাদের শরীরে কান্তি ফু্টে উঠবে, রূপ বাড়বে, শক্তি বৃদ্ধি পাবে । আর দুনিয়ার সঙ্গমের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি স্বাদ পাওয়া যাবে । এখন স্বামী সঙ্গমে মেয়েদের রূপ নষ্ট হয়ে যায়, শরীর ভেঙ্গে পড়ে । তখন এমন হবে না । মেয়েদের শরীর সব সময় কুমারী মেয়েদের অনুরূপ থাকবে । দুনিয়াতে মানুষ বুড়ো হয়, রোগ-শোকে শরীর ক্ষীণ হয় কিন্তু সেখানে তা হবে না । বরং দিন দিন শরীর আরো ভালো হবে । বেহ্শ্তেী নারী-পুরুষ চিরদিন এভাবে- এমন সুখেই কাটবে । তবে বেহেশ্তের হুরদের চেয়েও বেহেশ্তীদের নিকট যাহা আকর্ষণীয় হবে তা হলো আল্লাহর দিদার বা সাক্ষাত ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার তথ্যের রেফারেন্স কি? কেউ এমনি এমনি কোন কথা বলে দিলেই তো আর মানা যায় না। আর মহানবির (সা) নামে লক্ষ লক্ষ হাদিস বানানো হয়েছে। কোন হাদিস কোরআনের সাথে গরমিল হলে তা’ গ্রহণযোগ্য নয়।
৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: বুঝছি, চাচা আমার কোরানিক মুসলমান, হাসিদ টাদিশ মানেন না, নামাজ টামাজ ও তো মনে হয় পড়েন না, এগুলো তো আবার কোরানে নাই। যাই হোক মেশিনে জোর না পাইলে হুর টুর দিয়ে গা গতর টিপাইবেন। আলহাদুলিল্লহ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরা: ৪ নিসা, ৭৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭৮। তোমরা যেখানেই থাক মৃত্যু তোমাদেরকে পাকড়াও করবে যদি তোমরা সুদৃঢ় দুর্গেও অবস্থান কর। আর যদি তাদের উপর কোন মঙ্গল অবতীর্ণ হয় তবে বলে, এটা আল্লাহর কাছ থেকে। আর যদি তাদের উপর কোন অমঙ্গল অবতীর্ণ হয় তবে বলে, এটা তোমার কাছ থেকে হয়েছে।তুমি বল সবই আল্লাহর কাছ থেকে হয়। অতএব ঐ সম্প্রদায়ের কি হয়েছে যে তারা ফিকাহের মাধ্যমে (গভীর জ্ঞান) কোন হাদিস বুঝে না?
* আমি আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী ফিকাহের মাধ্যমে হাদিস বুঝি। কোরআন+হাদিস=ফিকাহ। সুতরাং কোরআনের সাথে হাদিসের মিল হলে আমি তা’ অবশ্যই মানি। আর কোরআনের সাথে হাদিস গরমিল হলে আমি সেটা মানি না। ইসলামকে পঁচানোর জন্য মোনাফেকরা মহানবির (সা) নামে লক্ষ লক্ষ হাদিস বানিয়েছে। মহানবির (সা) নামে বানানো হাদিস মানার কোন দায় আমার নেই।
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৭
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ইহকাল পরকাল দুইকালেই হুর লাগবে। ভবিষ্যতে অনেক উন্নতমানের আপডেটেড টেকনোলজীর গাড়ী আসবে বলে কি এখন কেউ গাড়ী কিনা বন্ধ করবে? তাহলে নারীর বেলায় এত অনীহা কেন? তবে অবশ্যই কারো ব্যাক্তিগত অধিকার হরণ করে বা দেশের প্রচলিত আইন ভংগ করে নয়।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ জোর পূর্বক কোন লোককে হুর প্রদান করবেন না। তাদের জন্য জাহান্নাম প্রস্তুত রয়েছে।
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২২
জ্যাকেল বলেছেন: জান্নাতে কি আছে সেটা আমরা খুব কম জানতে পেরেছি। তবে জান্নাতের লোভে যদি সৎকর্ম করা হয় আমার কাছে উহা বিদঘুটে মনে হয়। আল্লাহর কথা চিন্তা করে তার উদ্দেশ্য পরিপুর্ণ করার চেস্টাই হওয়া উচিত একজন মানুষের আসল উদ্দেশ্য। জান্নাত থাকুক পরে, আগে নিজের রেস্পন্সিবিলিটি। দুনিয়াতেই সৎ কাজের ফল আল্লাহ দিয়ে দেন অনেকটা, যখন দান করে আপনার অন্তর শীতল হয় এটার চেয়ে বড় সুখ আর কি?
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর সন্তুষ্টিই হতে হবে মুমিনদের আসল উদ্ধেশ্য।
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি কোরআন, হাদিসের বাইরে কিছু পড়েন নি?
কার্ল মাক্স, লেনিন, প্লেটো, রবীন্দ্রনাথ, মেন্ডেলা, গোর্কি?
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যে সব পড়ার কথা বলেছেন, তা খুব পড়া হয়েছে। তবে আমার ফেবারিট পুস্তক হলো কোরআন ও হাদিস।
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আল-কুরআনের বর্ণনা মূলত সংক্ষিপ্ত। এখানে ব্যাখ্যা নেই সেটাই এর একটি বৈশিষ্ট।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন মুমিনদের নিকট সুখপাঠ্য।
১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৫০
শার্দূল ২২ বলেছেন: জান্নাতের লোভে সৎ কাজ করার চেয়ে মানুষ হিসেবে সৎ কাজ করা উত্তম, আল্লাহ তাতে বেশি খুশি হবেন।
যে মানুষ নারী লোভি আর মদের নেশায় পড়ে থাকে তাকে ভালো করতে এমনি কিছুর বিষয়ের লোভ দিতে হয়। যারা এই পৃথিবীতে এমনিতেই নারী মদ নিয়ে নেই , এবং তারা ভালো কাজ করে ভালো মানুষ হিসেবে ,এরপর মরে যাওয়ার পর যদি এমন কিছু পায় তো সেটা বোনাস।
আমার ভালো লাগেনা এমন মানুষদের যারা পরিবার পরিজন প্রতিবেশি দেশ রাষ্ট্র থেকে মুখ ফিরিয়ে শুধু মাত্র জান্নাতের লোভে মসজিদে পড়ে থাকে, এবাদতই যদি মুখ্য হতো আলাহর এবাদত করার জন্য কোটি কোটি ফেরেস্তা আছে উপরে। আমাদের. তাদের চেয়ে আলাদা এবং বিশেষ জ্ঞান দিয়েছেন আমরা যেন ব্যতিক্রম হই, জীবনের প্রতিটা দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করি একত্ববাদ কে মনে ধারণ করে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এবাদতেরও প্রয়োজন আছে।
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনাকে নির্দিষ্ট করে এসব প্রমান করার অথরিটি কে দিয়েছে? আপনি এসব প্রমান করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন যা বরং আল্লাহর ক্ষমতাকেই ছোট করে দেন। ইসলামের মূল স্তম্ভ কি বিশ্বাস না প্রমান? কাল হাশরের মাজে যদি আল্লাহ আপনাকে প্রশ্ন করেন যা বিশ্বাস করতে বলেছি সেগুলো পন্ডিতি করে প্রমান করতে কে বলেছে?
মন্তব্যে কষ্ট পাবেন না, একটু রূঢ় হয়ে গেছে মনে হয়।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আমি আমার বান্দার (মুহাম্মদের) প্রতি যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা তাতে সন্দিহান হও তবে তার অনুরূপ একটি সূরা নিয়ে আসো এবং তোমাদের সেই সাহায্যকারীদের ডেকে আন, যারা আল্লাহ থেকে পৃথক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
# সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং আয়াতের তাফসির – তাফসিরে ইবনে কাছির
২৩।আল-কোরআনের একটি মু’জেযা হচ্ছে- তারা এর মতো একটি ছোট সূরাও রচনা করতে পারেনি।
- প্রমাণ আল্লাহর কথা নয়, বরং কাজ। আর আল্লাহ ও রাসূলের (সা) কথা, কাজ ও অনুমোদনের অনুসারী হতে হয়। সুতরাং প্রমাণের জন্য আমাকে কৈফিয়ত দিতে হবে না। আল্লাহর ক্ষমতা কোথায় কিভাবে ছোট করা হয়েছে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৩৮
গরল বলেছেন: ভালোই বলেছেন, হুর প্রত্যাশি আর হুর বিদ্বেষিদের নিয়ে ফুটবল ম্যাচ করলে কেমন হয়।